খুলনা প্রতিনিধি
খুলনার পুলিশ কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দারকে অপসারণে আবার ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এই সময়ের মধ্যে তাঁকে অপসারণ করা না হলে খুলনার সব থানা ঘেরাওসহ দুর্বার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সংগঠনের নেতারা।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলমের সঙ্গে বৈঠকের পর আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮টায় এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহসমন্বয়ক সাজিদুল ইসলাম বাপ্পি।
এর আগে পুলিশ কমিশনারের অপসারণ দাবিতে আজ বেলা আড়াইটা থেকে বিকেল পর্যন্ত খুলনা মহানগর পুলিশ (কেএমপি) সদর দপ্তরের সামনে ‘ব্লকেড কর্মসূচি’ পালন করেন শিক্ষার্থীরা।
এদিকে বেলা ৩টায় খুলনা জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে খুলনার স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব। পরে সাংবাদিকদের আমন্ত্রণে বিকেল সাড়ে ৫টায় খুলনা প্রেসক্লাবে যান তিনি। পুড়ে যাওয়া প্রেসক্লাব ঘুরে দেখার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন প্রেস সচিব।
শফিকুল আলমের প্রেসক্লাবে অবস্থানের খবর পেয়ে কেএমপির সদর দপ্তরের সামনে ব্লকেড কর্মসূচিতে থাকা দেড়-দুই শ ছাত্র প্রেসক্লাবের সামনের স্যার ইকবাল রোডে এসে বিক্ষোভ শুরু করেন। তাঁরা প্রেসক্লাবের প্রধান গেটে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। এ সময় যৌথ বাহিনী নিরাপত্তার জন্য খুলনা প্রেসক্লাবে অবস্থান নেয়।
শিক্ষার্থীরা প্রেস সচিবের কাছে পুলিশ কমিশনারের অপসারণের ঘোষণা দেওয়ার দাবি জানান। এ নিয়ে সাংবাদিকেরা ছাত্রদের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক করলেও তাঁরা তাঁদের অনুরোধ রাখেননি। এরপর খুলনা জেলা প্রশাসক আসার পর তাঁকে নিয়ে প্রেস সচিব আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন।
এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রেস সচিব শিক্ষার্থীদের অভিযোগ শোনেন। এ সময় ছাত্ররা বলেন, জুলাই আন্দোলনের পরে বর্তমান পুলিশ কমিশনার খুলনার দায়িত্ব নিয়ে গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার ওপর নির্যাতনকারী পুলিশ সদস্যদের রক্ষা করে আসছেন। পাশাপাশি বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসরদের কাছ থেকে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়ে তিনি তাঁদের রক্ষা করছেন। এমনকি তাঁর শ্যালককে দিয়ে খুলনায় মেলাসহ ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন। বিগত কয়েক মাসের মধ্যে ছাত্র আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী দুই ছাত্রকে সন্ত্রাসীরা গুলি করে। এর মধ্যে একজন নিহত হন। এসব ঘটনায় প্রকৃত দোষীদের আইনের আওতায় আনতে পারেনি বর্তমান পুলিশ কমিশনার। এই পুলিশ কমিশনারের আমলে প্রায় প্রতিদিনই খুলনা মহানগরীতে সন্ত্রাসী হামলা ও গুলির ঘটনা ঘটছে। বিগত কয়েক মাসে অর্ধশতাধিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
তখন শিক্ষার্থীদের দাবির কথা আগামীকাল রোববারের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলেন প্রেস সচিব। এতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা সন্তোষ প্রকাশ করেন। পরে রাত ৮টা ১১ মিনিটে প্রেস সচিবসহ অন্য কর্মকর্তারা প্রেসক্লাব ত্যাগ করেন।
বৈঠকের পর রাত সাড়ে ৮টায় ক্লাব চত্বরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহসমন্বয়ক সাজিদুল ইসলাম বাপ্পি প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব আমাদের আশ্বস্ত করে বলেছেন, আগামীকাল রোববারের মধ্যে আমাদের দাবি প্রধান উপদেষ্টার নিকট পৌঁছে দেবেন এবং কালকের মধ্যে রেজাল্ট জানিয়ে দেবেন। তবে পুলিশ কমিশনারের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’
বাপ্পি আরও বলেন, ‘আমরা আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখব। এ সময়ের মধ্যে পুলিশ কমিশনারকে সরানো না হলে খুলনার সব থানা ঘেরাওসহ দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
এর আগে গত মঙ্গলবার বিকেলে মামলার আসামি পুলিশের এসআই সুকান্তকে আটক করে খানজাহান আলী থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করে ছাত্র-জনতা। কিন্তু রাতেই থানা থেকে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা গত বুধ ও বৃহস্পতিবার কেএমপির সদর দপ্তর ঘেরাও করে পুলিশ কমিশনারসহ অন্য কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রাখেন।
তাঁরা পুলিশ কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দারের অপসারণ দাবি করেন। এইচএসসি পরীক্ষার বিষয়টি বিবেচনা করে গত বৃহস্পতিবার রাতে বিক্ষোভকারীরা কর্মসূচি স্থগিত রেখে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেন। কিন্তু পুলিশ কমিশনারকে অপসারণ না করায় আজ বেলা আড়াইটা থেকে ‘ব্লকেড কর্মসূচি’ শুরু করেন।
কেএমপি সদর দপ্তরের সামনের সড়কে ব্যারিকেড দেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় তাঁরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে খানজাহান আলী সড়কের সুন্দরবন কলেজ থেকে রূপসা ট্রাফিক মোড় পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য ও খুলনা মহানগরে আন্দোলনের জ্যেষ্ঠ মুখপাত্র রুমি রহমান বলেন, ‘আমরা ব্যর্থ পুলিশ কমিশনারকে দেখতে চাই না। আমরা কেএমপি কমিশনার হিসেবে একজন দেশপ্রেমিক যোগ্য লোককে চাই।’
এদিকে এসআই সুকান্তকে গত বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা থেকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
খুলনার পুলিশ কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দারকে অপসারণে আবার ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন। এই সময়ের মধ্যে তাঁকে অপসারণ করা না হলে খুলনার সব থানা ঘেরাওসহ দুর্বার আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন সংগঠনের নেতারা।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলমের সঙ্গে বৈঠকের পর আজ শনিবার রাত সাড়ে ৮টায় এ কর্মসূচি ঘোষণা করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহসমন্বয়ক সাজিদুল ইসলাম বাপ্পি।
এর আগে পুলিশ কমিশনারের অপসারণ দাবিতে আজ বেলা আড়াইটা থেকে বিকেল পর্যন্ত খুলনা মহানগর পুলিশ (কেএমপি) সদর দপ্তরের সামনে ‘ব্লকেড কর্মসূচি’ পালন করেন শিক্ষার্থীরা।
এদিকে বেলা ৩টায় খুলনা জেলা প্রশাসনের সম্মেলনকক্ষে খুলনার স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব। পরে সাংবাদিকদের আমন্ত্রণে বিকেল সাড়ে ৫টায় খুলনা প্রেসক্লাবে যান তিনি। পুড়ে যাওয়া প্রেসক্লাব ঘুরে দেখার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন প্রেস সচিব।
শফিকুল আলমের প্রেসক্লাবে অবস্থানের খবর পেয়ে কেএমপির সদর দপ্তরের সামনে ব্লকেড কর্মসূচিতে থাকা দেড়-দুই শ ছাত্র প্রেসক্লাবের সামনের স্যার ইকবাল রোডে এসে বিক্ষোভ শুরু করেন। তাঁরা প্রেসক্লাবের প্রধান গেটে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। এ সময় যৌথ বাহিনী নিরাপত্তার জন্য খুলনা প্রেসক্লাবে অবস্থান নেয়।
শিক্ষার্থীরা প্রেস সচিবের কাছে পুলিশ কমিশনারের অপসারণের ঘোষণা দেওয়ার দাবি জানান। এ নিয়ে সাংবাদিকেরা ছাত্রদের সঙ্গে একাধিকবার বৈঠক করলেও তাঁরা তাঁদের অনুরোধ রাখেননি। এরপর খুলনা জেলা প্রশাসক আসার পর তাঁকে নিয়ে প্রেস সচিব আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের সঙ্গে বৈঠকে বসেন।
এরপর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত প্রেস সচিব শিক্ষার্থীদের অভিযোগ শোনেন। এ সময় ছাত্ররা বলেন, জুলাই আন্দোলনের পরে বর্তমান পুলিশ কমিশনার খুলনার দায়িত্ব নিয়ে গণ-অভ্যুত্থানে ছাত্র-জনতার ওপর নির্যাতনকারী পুলিশ সদস্যদের রক্ষা করে আসছেন। পাশাপাশি বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের দোসরদের কাছ থেকে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নিয়ে তিনি তাঁদের রক্ষা করছেন। এমনকি তাঁর শ্যালককে দিয়ে খুলনায় মেলাসহ ব্যবসা-বাণিজ্য করছেন। বিগত কয়েক মাসের মধ্যে ছাত্র আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী দুই ছাত্রকে সন্ত্রাসীরা গুলি করে। এর মধ্যে একজন নিহত হন। এসব ঘটনায় প্রকৃত দোষীদের আইনের আওতায় আনতে পারেনি বর্তমান পুলিশ কমিশনার। এই পুলিশ কমিশনারের আমলে প্রায় প্রতিদিনই খুলনা মহানগরীতে সন্ত্রাসী হামলা ও গুলির ঘটনা ঘটছে। বিগত কয়েক মাসে অর্ধশতাধিক হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে।
তখন শিক্ষার্থীদের দাবির কথা আগামীকাল রোববারের মধ্যে প্রধান উপদেষ্টার কাছে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলেন প্রেস সচিব। এতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা সন্তোষ প্রকাশ করেন। পরে রাত ৮টা ১১ মিনিটে প্রেস সচিবসহ অন্য কর্মকর্তারা প্রেসক্লাব ত্যাগ করেন।
বৈঠকের পর রাত সাড়ে ৮টায় ক্লাব চত্বরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সহসমন্বয়ক সাজিদুল ইসলাম বাপ্পি প্রেস ব্রিফিংয়ে বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব আমাদের আশ্বস্ত করে বলেছেন, আগামীকাল রোববারের মধ্যে আমাদের দাবি প্রধান উপদেষ্টার নিকট পৌঁছে দেবেন এবং কালকের মধ্যে রেজাল্ট জানিয়ে দেবেন। তবে পুলিশ কমিশনারের পদত্যাগ না হওয়া পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।’
বাপ্পি আরও বলেন, ‘আমরা আগামী ২৪ ঘণ্টা পর্যবেক্ষণে রাখব। এ সময়ের মধ্যে পুলিশ কমিশনারকে সরানো না হলে খুলনার সব থানা ঘেরাওসহ দুর্বার আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।’
এর আগে গত মঙ্গলবার বিকেলে মামলার আসামি পুলিশের এসআই সুকান্তকে আটক করে খানজাহান আলী থানা-পুলিশের কাছে সোপর্দ করে ছাত্র-জনতা। কিন্তু রাতেই থানা থেকে তাঁকে ছেড়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা গত বুধ ও বৃহস্পতিবার কেএমপির সদর দপ্তর ঘেরাও করে পুলিশ কমিশনারসহ অন্য কর্মকর্তাদের অবরুদ্ধ করে রাখেন।
তাঁরা পুলিশ কমিশনার মো. জুলফিকার আলী হায়দারের অপসারণ দাবি করেন। এইচএসসি পরীক্ষার বিষয়টি বিবেচনা করে গত বৃহস্পতিবার রাতে বিক্ষোভকারীরা কর্মসূচি স্থগিত রেখে ২৪ ঘণ্টার আলটিমেটাম দেন। কিন্তু পুলিশ কমিশনারকে অপসারণ না করায় আজ বেলা আড়াইটা থেকে ‘ব্লকেড কর্মসূচি’ শুরু করেন।
কেএমপি সদর দপ্তরের সামনের সড়কে ব্যারিকেড দেন আন্দোলনকারীরা। এ সময় তাঁরা রাস্তায় টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ করেন। এতে খানজাহান আলী সড়কের সুন্দরবন কলেজ থেকে রূপসা ট্রাফিক মোড় পর্যন্ত যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।
এ সময় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কেন্দ্রীয় সদস্য ও খুলনা মহানগরে আন্দোলনের জ্যেষ্ঠ মুখপাত্র রুমি রহমান বলেন, ‘আমরা ব্যর্থ পুলিশ কমিশনারকে দেখতে চাই না। আমরা কেএমপি কমিশনার হিসেবে একজন দেশপ্রেমিক যোগ্য লোককে চাই।’
এদিকে এসআই সুকান্তকে গত বৃহস্পতিবার চুয়াডাঙ্গা থেকে গ্রেপ্তার করে জেলহাজতে পাঠিয়েছে পুলিশ।
চাঁপাইনবাবগঞ্জের ভোলাহাট উপজেলার সাবেক মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ও উপজেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক শাহনাজ খাতুনকে আটক করেছে পুলিশ। শনিবার (২৮ জুন) রাতে ভোলাহাট উপজেলার মেডিকেল মোড় ছাইতনতলা এলাকা থেকে পুলিশ তাঁকে আটক করে। এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার এ এন এম ওয়াসিম ফিরোজ।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের ডিজিটাল ইউনিভার্সিটির নাম আরেক দফা পরিবর্তন করতে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে নাম পরিবর্তন করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন করেছে আন্তমন্ত্রণালয় কমিটি।
২ ঘণ্টা আগেপ্রতিষ্ঠানের ভুলে দুই ছাত্র এইচএসসি পরীক্ষা দিতে না পারার ঘটনায় সংবাদ সম্মেলনে দায় স্বীকার করেছেন উত্তরা হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান শিক্ষক ইভানা তালুকদার।
৩ ঘণ্টা আগেবগুড়ার আদমদীঘি উপজেলার সান্তাহারে ফেমাস ক্লিনিক কর্তৃপক্ষের অবহেলায় টফি বেগম (৩২) নামের এক প্রসূতি মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। টফি বেগম উপজেলার সান্তাহার পৌরসভার পৌঁওতা টিকড়ী গ্রামের আব্দুল মান্নানের স্ত্রী।
৩ ঘণ্টা আগে