বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাটের ৪টি আসনে নৌকার প্রার্থীরা নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বাগেরহাট-১ আসনে শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২ আসনে শেখ তন্ময়, বাগেরহাট-৩ আসনে হাবিবুন নাহার এবং বাগেরহাট–৪ আসনে এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ বিজয়ী হয়েছেন।
বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট) আসনে ১২৪টি কেন্দ্রের ফলাফলে নৌকার প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিন ২ লাখ ১৯ হাজার ৯৩৯ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মো. কামরুজ্জামান পেয়েছেন ৫ হাজার ২১০ ভোট।
বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনের ১২৫টি কেন্দ্রে নৌকা প্রতীক নিয়ে শেখ তন্ময় পেয়েছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৩১৮ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী জাতীয় পার্টির হাজরা শহিদুল ইসলাম লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ১৭৪ ভোট পেয়েছেন।
বাগেরহাট-৩ (মোংলা ও রামপাল) আসনে ৯৬টি কেন্দ্রের ফলাফলে ৮৪ হাজার ৩৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী ঈগল প্রতিকের স্বতন্ত্র পার্থী ইদ্রিস আলী ইজারাদার পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৪৬৮ ভোট।
বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে ১৪৩টি কেন্দ্রের ফলাফলে নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী ঈগল প্রতিকের স্বতন্ত্র পার্থী এম আর জামিল হোসাইন পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৭৬ ভোট।
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহা. খালিদ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়।
বাগেরহাটের ৪টি আসনে নৌকার প্রার্থীরা নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছেন। গতকাল রোববার রাতে জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তার দপ্তর থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, বাগেরহাট-১ আসনে শেখ হেলাল উদ্দিন, বাগেরহাট-২ আসনে শেখ তন্ময়, বাগেরহাট-৩ আসনে হাবিবুন নাহার এবং বাগেরহাট–৪ আসনে এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ বিজয়ী হয়েছেন।
বাগেরহাট-১ (চিতলমারী, মোল্লাহাট ও ফকিরহাট) আসনে ১২৪টি কেন্দ্রের ফলাফলে নৌকার প্রার্থী শেখ হেলাল উদ্দিন ২ লাখ ১৯ হাজার ৯৩৯ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের মো. কামরুজ্জামান পেয়েছেন ৫ হাজার ২১০ ভোট।
বাগেরহাট-২ (সদর ও কচুয়া) আসনের ১২৫টি কেন্দ্রে নৌকা প্রতীক নিয়ে শেখ তন্ময় পেয়েছেন ১ লাখ ৮২ হাজার ৩১৮ ভোট। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী জাতীয় পার্টির হাজরা শহিদুল ইসলাম লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে ৪ হাজার ১৭৪ ভোট পেয়েছেন।
বাগেরহাট-৩ (মোংলা ও রামপাল) আসনে ৯৬টি কেন্দ্রের ফলাফলে ৮৪ হাজার ৩৭২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন নৌকার প্রার্থী হাবিবুন নাহার। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী ঈগল প্রতিকের স্বতন্ত্র পার্থী ইদ্রিস আলী ইজারাদার পেয়েছেন ৫৮ হাজার ৪৬৮ ভোট।
বাগেরহাট-৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে ১৪৩টি কেন্দ্রের ফলাফলে নৌকার প্রার্থী এইচ এম বদিউজ্জামান সোহাগ ১ লাখ ৯৯ হাজার ৩৪ ভোট পেয়েছেন। তাঁর নিকটতম প্রতিদ্বন্দী ঈগল প্রতিকের স্বতন্ত্র পার্থী এম আর জামিল হোসাইন পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৭৬ ভোট।
বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং কর্মকর্তা মোহা. খালিদ হোসেন এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন। গতকাল রোববার সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহন অনুষ্ঠিত হয়।
আওয়ামী সরকারের পতনের পর রাজশাহীর বাগমারা উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ডি এম জিয়াউর রহমান দলটির ২০০ নেতা-কর্মীর বিরুদ্ধে মামলা করতে একটি এজাহার প্রস্তুত করেছিলেন। তবে তা থানায় দেওয়ার আগেই পাঠান আওয়ামী লীগের লোকজনের কাছে এবং মামলার ভয় দেখিয়ে হাতিয়ে নেন মোটা অঙ্কের টাকা।
৮ ঘণ্টা আগেশাহিন আলম। বয়স ৩২ বছর। ফেনী জনস্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তরের ড্রাফটম্যান। ২০১৮ সালের নভেম্বর মাসে চাকরিতে যোগ দেন ২১,৪৭০ টাকা বেতন স্কেলে। এই চাকরি যেন শাহিনের জন্য আলাদিনের চেরাগ হিসেবে এসেছে। এরপর ৬ বছরে তিনি শতকোটি টাকার মালিক হয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগেকাজের সময়সীমা ১৮ মাস। কিন্তু সে কাজ দুই মাস করার পর ফেলে রাখা হয়েছে। এদিকে কাজের মেয়াদ শেষ হয়েছে। কিন্তু খোঁজ নেই ঠিকাদারের। জানা গেছে, গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পরই গা ঢাকা দেন ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের লোকজন। এতে সড়ক সংস্কারকাজ বন্ধ হয়ে যায়। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে জনসাধারণকে।
৮ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের সিরাজদিখান উপজেলার মানুষের যাতায়াতের অন্যতম ভরসা হয়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭টি বাঁশের সাঁকো। বর্ষাকালে উপজেলার ১৪টি ইউনিয়নের প্রায় ১ লাখ মানুষের এক গ্রাম থেকে অন্য গ্রামে যোগাযোগের ক্ষেত্রে এসব সাঁকোই ভরসা। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় তাঁদের।
৮ ঘণ্টা আগে