নিজস্ব প্রতিবেদক, খুলনা
খুলনা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া ইমাদ পরিবহনের একটি বাস শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় এক্সপ্রেসওয়েতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে যায়। বাসটির সামনের চাকা ফেটে যাওয়ার কারণেই নিয়ন্ত্রণ হারায় বলে জানিয়েছেন পরিবহনটির খুলনার আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক মো. জাকির হোসেন।
সর্বশেষ পাওয়া তথ্যমতে, বাসটিতে কমপক্ষে ৬০ জন যাত্রী ছিল বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। দুর্ঘটনায় ১৯ জন নিহত হয়েছেন। বাকি যাত্রীর প্রায় সবাই গুরুতর আহত হয়ে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এই পরিবহনের অধিকাংশ যাত্রী গোপালগঞ্জ এলাকার ছিলেন বলে জানা গেছে।
ইমাদ পরিবহনের খুলনার আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক মো. জাকির হোসেন আজকের পত্রিকা বলেন, ‘ইমাদ পরিবহনের বাসটি রোববার সকাল ৮টার দিকে শিবচরের এক্সপ্রেসওয়ের কুতুবপুর এলাকার ঢাকাগামী লেনে চলন্ত অবস্থায় সামনের একটি টায়ার ফেটে যায়। এ সময় বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রেলিং ভেঙে খাদে পড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই ১৪ মারা যান। হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরও দুজন মারা যান।’
জাকির আরও বলেন, ‘রোববার ভোর ৪টায় খুলনার ফুলতলা থেকে প্রথমে কিছু যাত্রী নিয়ে নগরীর রয়্যাল মোড়ের কাউন্টারের সামনে আসে। সেখান থেকে আরও কিছু যাত্রী নিয়ে ভোর ৪টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে নগরীর সোনাডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড কাউন্টার থেকে আরও যাত্রী নিয়ে ৫টা ৫ মিনিটে খুলনা ত্যাগ করে। বাকি অধিকাংশ যাত্রী গোপালগঞ্জ এলাকার বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে উঠেছিলেন।’
জাকির হোসেন আরও বলেন, ‘৪০ সিটের বাসটি যাত্রীতে প্রায় পূর্ণ ছিল। খালি ছিল তিন-চারটি। শুনেছি, এখন পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় ১৯ জন মারা গেছে। বাকিরা আহত হয়েছেন। তাঁদের হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন। এর মধ্যে খুলনার কতজন যাত্রী আছেন, তা এখনো জানতে পারিনি। তবে খুলনা থেকে মোট ১৭ জন যাত্রী নিয়ে বাসটি ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে।’
দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত জাকির হোসেন নিহত ও আহতদের পরিচয় জানাতে পারেননি।
এ বিষয়ে নগরীর বিভিন্ন বাসযাত্রীর অভিযোগ, ইমাদসহ বেশ কয়েকটি পরিবহনের বাস পুলিশকে ম্যানেজ করে হাইওয়ে ও এক্সপ্রেসওয়েতে ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটার বেগে চলাচল করে। এর ফলে যেকোনো সময় মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। তারই ফল রোববারের মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনা।
আরও খবর পড়ুন:
খুলনা থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া ইমাদ পরিবহনের একটি বাস শিবচরের কুতুবপুর এলাকায় এক্সপ্রেসওয়েতে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খাদে পড়ে যায়। বাসটির সামনের চাকা ফেটে যাওয়ার কারণেই নিয়ন্ত্রণ হারায় বলে জানিয়েছেন পরিবহনটির খুলনার আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক মো. জাকির হোসেন।
সর্বশেষ পাওয়া তথ্যমতে, বাসটিতে কমপক্ষে ৬০ জন যাত্রী ছিল বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। দুর্ঘটনায় ১৯ জন নিহত হয়েছেন। বাকি যাত্রীর প্রায় সবাই গুরুতর আহত হয়ে বিভিন্ন বেসরকারি হাসপাতাল ও ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এই পরিবহনের অধিকাংশ যাত্রী গোপালগঞ্জ এলাকার ছিলেন বলে জানা গেছে।
ইমাদ পরিবহনের খুলনার আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক মো. জাকির হোসেন আজকের পত্রিকা বলেন, ‘ইমাদ পরিবহনের বাসটি রোববার সকাল ৮টার দিকে শিবচরের এক্সপ্রেসওয়ের কুতুবপুর এলাকার ঢাকাগামী লেনে চলন্ত অবস্থায় সামনের একটি টায়ার ফেটে যায়। এ সময় বাসটি নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রেলিং ভেঙে খাদে পড়ে যায়। ঘটনাস্থলেই ১৪ মারা যান। হাসপাতালে নেওয়ার পথে আরও দুজন মারা যান।’
জাকির আরও বলেন, ‘রোববার ভোর ৪টায় খুলনার ফুলতলা থেকে প্রথমে কিছু যাত্রী নিয়ে নগরীর রয়্যাল মোড়ের কাউন্টারের সামনে আসে। সেখান থেকে আরও কিছু যাত্রী নিয়ে ভোর ৪টা ৪০ মিনিটে ছেড়ে নগরীর সোনাডাঙ্গা বাসস্ট্যান্ড কাউন্টার থেকে আরও যাত্রী নিয়ে ৫টা ৫ মিনিটে খুলনা ত্যাগ করে। বাকি অধিকাংশ যাত্রী গোপালগঞ্জ এলাকার বিভিন্ন পয়েন্ট থেকে উঠেছিলেন।’
জাকির হোসেন আরও বলেন, ‘৪০ সিটের বাসটি যাত্রীতে প্রায় পূর্ণ ছিল। খালি ছিল তিন-চারটি। শুনেছি, এখন পর্যন্ত সড়ক দুর্ঘটনায় ১৯ জন মারা গেছে। বাকিরা আহত হয়েছেন। তাঁদের হাইওয়ে পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের লোকজন উদ্ধার করে বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন। এর মধ্যে খুলনার কতজন যাত্রী আছেন, তা এখনো জানতে পারিনি। তবে খুলনা থেকে মোট ১৭ জন যাত্রী নিয়ে বাসটি ঢাকার উদ্দেশে যাত্রা করে।’
দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত জাকির হোসেন নিহত ও আহতদের পরিচয় জানাতে পারেননি।
এ বিষয়ে নগরীর বিভিন্ন বাসযাত্রীর অভিযোগ, ইমাদসহ বেশ কয়েকটি পরিবহনের বাস পুলিশকে ম্যানেজ করে হাইওয়ে ও এক্সপ্রেসওয়েতে ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটার বেগে চলাচল করে। এর ফলে যেকোনো সময় মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে। তারই ফল রোববারের মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনা।
আরও খবর পড়ুন:
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
৪ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
৪ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
৪ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
৪ ঘণ্টা আগে