ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর
কোটচাঁদপুর (ঝিনাইদহ) প্রতিনিধি
দেশে আম উৎপাদনের দ্বিতীয় বৃহত্তম অঞ্চল হিসেবে খ্যাত ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর। এখানে অনেক নামী জাতের আম চাষ হচ্ছে, যা কয়েকবার বিদেশে পাঠানো হয়েছে। এই ফল রপ্তানিযোগ্য করতে স্থানীয় চাষিরা উৎপাদনে ব্যবহার করছেন ব্যাগ ও গ্যাপ পদ্ধতি। কিন্তু এখন সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের আওতাভুক্ত না থাকায় এখানকার আম রপ্তানি করা যাচ্ছে না।
চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোটচাঁদপুরে উন্নত জাতের মধ্যে হিমসাগর, ল্যাংড়া, আম্রপালি, গোবিন্দ, বানানা, হাঁড়িভাঙ্গা, কাটিমন, বারি ৩ ও ৪, বিশ্বনাথ এবং মল্লিকা আম চাষ করা হচ্ছে। এর মধ্যে বিদেশে রপ্তানির উদ্দেশ্যে বানানা, কাটিমন, হিমসাগর ও আম্রপালি ব্যাগ ও গ্যাপ পদ্ধতিতে চাষ করছেন চাষিরা।
চার বছর আগে আব্দুল আজিজ কোটচাঁদপুরে ব্যাগ পদ্ধতিতে আমের চাষ শুরু করেন। এখন তাঁকে অনুসরণ করে অন্য চাষিরা ব্যাগে আম চাষ শুরু করেছেন। এ বছর তাঁরা প্রায় ৫০ হাজার ব্যাগে আম চাষ করেছেন। এ ছাড়া গ্যাপ পদ্ধতি অনুসরণ করেও চাষ করা হচ্ছে আম। এতে করে ১০০-১৫০ টন আম এখান থেকে রপ্তানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন আমচাষি আবুল হোসেন। তিনি এ বছর ১০ বিঘা জমিতে আমের চাষ করেছেন। এর মধ্যে ২ টন হিমসাগর আর ১০ টন আম্রপালি রপ্তানিযোগ্য করে ব্যাগ ও গ্যাপ পদ্ধতিতে চাষ করা হয়েছে।
আবুল হোসেন বলেন, যদি আমের ব্যাগপ্রতি ১ টাকা ব্যয় হয়, তারপরও বাজারের আমের তুলনায় কেজিতে ৫০-৮০ টাকা দামে ব্যবধান থাকে এই আমের। ব্যাগের আম প্রাকৃতিক এবং বিষ ও পোকামুক্ত হয়। এ জন্য বাজারে চাহিদাও ভালো। এই আম যদি বিদেশে পাঠানো যেত, তাহলে চাষিরা অনেক বেশি লাভবান হতেন। সরকারও লাভবান হতো।
এ নিয়ে কথা হলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এ বছর আম চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৩ হাজার ৩০০ হেক্টরে, যা গত বছরের তুলনায় বেশি। আমি শুনেছিলাম এক-দুবার ক্রেতাদের মাধ্যমে বিদেশে আম রপ্তানি করা হয়েছিল কোটচাঁদপুর থেকে। এরপর আর রপ্তানি করা হয়নি। এ বছর কথাবার্তা চলছে ক্রেতাদের সঙ্গে।
তাঁরা আমাদের আম্রপালি কিনবেন বলে জানিয়েছেন।’
যোগাযোগ করা হলে ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ষষ্ঠী চন্দ্র রায় বলেন, ‘আমি বাজারে ঘুরে দেখলাম অনেক ভালো আম হয় এখানে। তবে আম রপ্তানিতে কিছু কাজ আছে, সেগুলো করতে হবে। বিদেশে আম রপ্তানির জন্য “রপ্তানিযোগ্য আম উৎপাদন প্রকল্প” আছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের আম বিদেশে রপ্তানি করা হয়। ইতিমধ্যে এ বছর ওই প্রকল্পের মাধ্যমে ৫ টন আম চীনে রপ্তানি করা হয়েছে। আমাদের আম ওই প্রকল্পের আওতায় না থাকায় রপ্তানি হচ্ছে না। ভবিষ্যতে প্রকল্পভুক্ত করা হবে।’
দেশে আম উৎপাদনের দ্বিতীয় বৃহত্তম অঞ্চল হিসেবে খ্যাত ঝিনাইদহের কোটচাঁদপুর। এখানে অনেক নামী জাতের আম চাষ হচ্ছে, যা কয়েকবার বিদেশে পাঠানো হয়েছে। এই ফল রপ্তানিযোগ্য করতে স্থানীয় চাষিরা উৎপাদনে ব্যবহার করছেন ব্যাগ ও গ্যাপ পদ্ধতি। কিন্তু এখন সংশ্লিষ্ট প্রকল্পের আওতাভুক্ত না থাকায় এখানকার আম রপ্তানি করা যাচ্ছে না।
চাষিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, কোটচাঁদপুরে উন্নত জাতের মধ্যে হিমসাগর, ল্যাংড়া, আম্রপালি, গোবিন্দ, বানানা, হাঁড়িভাঙ্গা, কাটিমন, বারি ৩ ও ৪, বিশ্বনাথ এবং মল্লিকা আম চাষ করা হচ্ছে। এর মধ্যে বিদেশে রপ্তানির উদ্দেশ্যে বানানা, কাটিমন, হিমসাগর ও আম্রপালি ব্যাগ ও গ্যাপ পদ্ধতিতে চাষ করছেন চাষিরা।
চার বছর আগে আব্দুল আজিজ কোটচাঁদপুরে ব্যাগ পদ্ধতিতে আমের চাষ শুরু করেন। এখন তাঁকে অনুসরণ করে অন্য চাষিরা ব্যাগে আম চাষ শুরু করেছেন। এ বছর তাঁরা প্রায় ৫০ হাজার ব্যাগে আম চাষ করেছেন। এ ছাড়া গ্যাপ পদ্ধতি অনুসরণ করেও চাষ করা হচ্ছে আম। এতে করে ১০০-১৫০ টন আম এখান থেকে রপ্তানির জন্য প্রস্তুত রয়েছে বলে জানিয়েছেন আমচাষি আবুল হোসেন। তিনি এ বছর ১০ বিঘা জমিতে আমের চাষ করেছেন। এর মধ্যে ২ টন হিমসাগর আর ১০ টন আম্রপালি রপ্তানিযোগ্য করে ব্যাগ ও গ্যাপ পদ্ধতিতে চাষ করা হয়েছে।
আবুল হোসেন বলেন, যদি আমের ব্যাগপ্রতি ১ টাকা ব্যয় হয়, তারপরও বাজারের আমের তুলনায় কেজিতে ৫০-৮০ টাকা দামে ব্যবধান থাকে এই আমের। ব্যাগের আম প্রাকৃতিক এবং বিষ ও পোকামুক্ত হয়। এ জন্য বাজারে চাহিদাও ভালো। এই আম যদি বিদেশে পাঠানো যেত, তাহলে চাষিরা অনেক বেশি লাভবান হতেন। সরকারও লাভবান হতো।
এ নিয়ে কথা হলে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা জাহিদ হোসেন বলেন, ‘এ বছর আম চাষের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১৩ হাজার ৩০০ হেক্টরে, যা গত বছরের তুলনায় বেশি। আমি শুনেছিলাম এক-দুবার ক্রেতাদের মাধ্যমে বিদেশে আম রপ্তানি করা হয়েছিল কোটচাঁদপুর থেকে। এরপর আর রপ্তানি করা হয়নি। এ বছর কথাবার্তা চলছে ক্রেতাদের সঙ্গে।
তাঁরা আমাদের আম্রপালি কিনবেন বলে জানিয়েছেন।’
যোগাযোগ করা হলে ঝিনাইদহ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক ষষ্ঠী চন্দ্র রায় বলেন, ‘আমি বাজারে ঘুরে দেখলাম অনেক ভালো আম হয় এখানে। তবে আম রপ্তানিতে কিছু কাজ আছে, সেগুলো করতে হবে। বিদেশে আম রপ্তানির জন্য “রপ্তানিযোগ্য আম উৎপাদন প্রকল্প” আছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে দেশের আম বিদেশে রপ্তানি করা হয়। ইতিমধ্যে এ বছর ওই প্রকল্পের মাধ্যমে ৫ টন আম চীনে রপ্তানি করা হয়েছে। আমাদের আম ওই প্রকল্পের আওতায় না থাকায় রপ্তানি হচ্ছে না। ভবিষ্যতে প্রকল্পভুক্ত করা হবে।’
অর্থনীতির টালমাটাল অবস্থায় ব্যবসায়ী, রপ্তানিকারকেরা যখন বৈশ্বিক প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াই করছেন, ঠিক তখনই চট্টগ্রাম বন্দরের মাশুল বাড়ানো হলো। ব্যবসায়ীদের বিরোধিতা সত্ত্বেও এ মাশুল ১৫ অক্টোবর থেকে কার্যকর হয়েছে। এ অবস্থায় গতকাল শনিবার কনটেইনার পরিবহন বন্ধ করে বন্দরের কার্যক্রম থমকে দিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগেচুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালে একের পর এক পদ শূন্য থাকায় স্থবির হয়ে পড়েছে চিকিৎসাসেবা। ৫০ শয্যার জনবল ও ১০০ শয্যার খাবার-ওষুধ নিয়ে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে চলছে ২৫০ শয্যার সরকারি হাসপাতালটি; বিশেষ করে ১০ মাস ধরে অ্যানেসথেসিয়া কনসালট্যান্ট না...
৩ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরের সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষকদের হাজিরার জন্য বসানো বায়োমেট্রিক ডিজিটাল হাজিরা মেশিনগুলো কোনো কাজেই আসেনি। দিনের পর দিন ব্যবহার না হওয়ায় এসব যন্ত্র এখন নষ্টের পথে। এতে অপচয় হচ্ছে সরকারের লাখ লাখ টাকা।
৪ ঘণ্টা আগেবরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) অন্তত ২৩ শিক্ষককে অধ্যাপক পদে পদোন্নতি দেওয়ার তোড়জোড় চলছে। শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, তাঁদের মধ্যে সাতজন জুলাই আন্দোলনের বিরোধিতাকারী রয়েছেন। পদোন্নতির এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. তৌফিক আলম।
৪ ঘণ্টা আগে