ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মাথুরাপুর আদর্শ এতিমখানায় ইফতারে বেঁচে যাওয়া দুই টুকরো কমলা খাওয়ায় মোহাম্মদ সাগর (১৬) নামের এক শিক্ষার্থীকে হাত-পা বেঁধে পিটিয়ে আহত করেছেন সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদার।
আজ বুধবার ফজরের নামাজের পর এ ঘটনা ঘটে। আহত সাগর রাউতাইল গ্রামের মৃত আনসার মণ্ডলের ছেলে। সে এতিমখানার দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও আবাসিকে থেকে পড়াশোনা করে।
মারধরের বিষয়টি টের পেয়ে পরিবারের লোকজন সকাল ৮টার দিকে তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। এদিকে ঘটনার পর থেকে ওই শিক্ষক পলাতক রয়েছেন।
জানা যায়, সদর উপজেলার রাউতাইল এলাকার মোহাম্মদ সাগরের পিতা আনসার মণ্ডল প্রায় ১০ বছর আগে মারা যান। ফলে তার মা ছোটবেলা থেকে পার্শ্ববর্তী মাথুরাপুর আদর্শ এতিমখানায় আবাসিকভাবে রেখে ছেলেকে পড়াশোনা করান। বিভিন্ন জায়গায় কাজ করে, মানুষের কাছ থেকে সহযোগিতা নিয়ে ছেলের লেখাপড়ার খরচ জোগাড় করেন। শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সাগর গত সোমবার দ্বিতীয় রমজানে অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইফতার করে।
এরপর এতিমখানার ডাইনিংয়ে দুই টুকরো কমলা ছিল। পরে সাগর ওই কমলা খেয়ে ফেলে। এরপর কয়েকজন শিক্ষার্থী সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদারকে বলে। এরপর আজ সকালে ফজরের নামাজ শেষে শোবার রুমে গিয়ে দুই টুকরো কমলা চুরি করে খাওয়ার অভিযোগ এনে সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদার লাঠি দিয়ে সাগরকে বেধড়ক মারেন। কিছুক্ষণ পর সে মাদ্রাসা থেকে বেরিয়ে বাড়িতে গেলে বিষয়টি জানাজানি হয়।
তখন পরিবারের সদস্যরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। এ সময় এতিমখানা থেকে পালিয়ে যান শিক্ষক ইমরান হাওলাদার। পলাতক থাকায় এতিমখানায় গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
নির্যাতিত ওই শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সাগর জানায়, ‘দ্বিতীয় রমজানে ইফতারের পর দেখি কমলার দুটি টুকরা বেঁচে আছে। তখন হেড স্যারের কাছে বিষয়টি বললে স্যার আমাকে বলেন কেউ না আসলে খেয়ে নিয়ো। পরে কেউ না আসলে রাতে আমি কমলার টুকরা খেয়ে নিই। আজ ফজরের নামাজ শেষে ইমরান স্যার আমাকে বলে তুই চুরি করে কমলা খেয়েছিস। এ কথা বলে দড়ি দিয়ে হাত বেঁধে ক্রিকেট খেলার স্টাম্প ও মেহগনি গাছের লাঠি দিয়ে আমাকে মারেন।’
শিক্ষার্থীর মা মোছা. মধুমালা খাতুন বলেন, ‘সকালে জানতে পারলাম, চুরি করে কমলা খাওয়ার অপবাদ দিয়ে আমার ছেলেকে বেধড়ক পিটিয়েছেন ইমরান স্যার।’ তিনি বলেন, ‘এর আগেও আমার ছেলেকে অন্যায়ভাবে পিটিয়েছিলেন ইমরান স্যার। তখন কিছু বলিনি। আজ আবার ছেলেকে মারল। আমি তাঁর বিচার চাই।’
মথুরাপুর আদর্শ এতিমখানার সুপার জাহিদুল ইসলাম বলেন, অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আশিফা আশরাফী আইভি বলেন, সাগরের শরীরে মারধরের অসংখ্য চিহ্ন রয়েছে। শারীরিক অবস্থা খুব আশঙ্কাজনক না হলেও তাকে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সাগরকে মারধরের বিষয়ে তার মা ও এতিমখানার লোকজন থানায় এসেছিল। তিনি বলেন, সাগরের মা ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মাথুরাপুর আদর্শ এতিমখানায় ইফতারে বেঁচে যাওয়া দুই টুকরো কমলা খাওয়ায় মোহাম্মদ সাগর (১৬) নামের এক শিক্ষার্থীকে হাত-পা বেঁধে পিটিয়ে আহত করেছেন সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদার।
আজ বুধবার ফজরের নামাজের পর এ ঘটনা ঘটে। আহত সাগর রাউতাইল গ্রামের মৃত আনসার মণ্ডলের ছেলে। সে এতিমখানার দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও আবাসিকে থেকে পড়াশোনা করে।
মারধরের বিষয়টি টের পেয়ে পরিবারের লোকজন সকাল ৮টার দিকে তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। এদিকে ঘটনার পর থেকে ওই শিক্ষক পলাতক রয়েছেন।
জানা যায়, সদর উপজেলার রাউতাইল এলাকার মোহাম্মদ সাগরের পিতা আনসার মণ্ডল প্রায় ১০ বছর আগে মারা যান। ফলে তার মা ছোটবেলা থেকে পার্শ্ববর্তী মাথুরাপুর আদর্শ এতিমখানায় আবাসিকভাবে রেখে ছেলেকে পড়াশোনা করান। বিভিন্ন জায়গায় কাজ করে, মানুষের কাছ থেকে সহযোগিতা নিয়ে ছেলের লেখাপড়ার খরচ জোগাড় করেন। শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সাগর গত সোমবার দ্বিতীয় রমজানে অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইফতার করে।
এরপর এতিমখানার ডাইনিংয়ে দুই টুকরো কমলা ছিল। পরে সাগর ওই কমলা খেয়ে ফেলে। এরপর কয়েকজন শিক্ষার্থী সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদারকে বলে। এরপর আজ সকালে ফজরের নামাজ শেষে শোবার রুমে গিয়ে দুই টুকরো কমলা চুরি করে খাওয়ার অভিযোগ এনে সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদার লাঠি দিয়ে সাগরকে বেধড়ক মারেন। কিছুক্ষণ পর সে মাদ্রাসা থেকে বেরিয়ে বাড়িতে গেলে বিষয়টি জানাজানি হয়।
তখন পরিবারের সদস্যরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। এ সময় এতিমখানা থেকে পালিয়ে যান শিক্ষক ইমরান হাওলাদার। পলাতক থাকায় এতিমখানায় গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
নির্যাতিত ওই শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সাগর জানায়, ‘দ্বিতীয় রমজানে ইফতারের পর দেখি কমলার দুটি টুকরা বেঁচে আছে। তখন হেড স্যারের কাছে বিষয়টি বললে স্যার আমাকে বলেন কেউ না আসলে খেয়ে নিয়ো। পরে কেউ না আসলে রাতে আমি কমলার টুকরা খেয়ে নিই। আজ ফজরের নামাজ শেষে ইমরান স্যার আমাকে বলে তুই চুরি করে কমলা খেয়েছিস। এ কথা বলে দড়ি দিয়ে হাত বেঁধে ক্রিকেট খেলার স্টাম্প ও মেহগনি গাছের লাঠি দিয়ে আমাকে মারেন।’
শিক্ষার্থীর মা মোছা. মধুমালা খাতুন বলেন, ‘সকালে জানতে পারলাম, চুরি করে কমলা খাওয়ার অপবাদ দিয়ে আমার ছেলেকে বেধড়ক পিটিয়েছেন ইমরান স্যার।’ তিনি বলেন, ‘এর আগেও আমার ছেলেকে অন্যায়ভাবে পিটিয়েছিলেন ইমরান স্যার। তখন কিছু বলিনি। আজ আবার ছেলেকে মারল। আমি তাঁর বিচার চাই।’
মথুরাপুর আদর্শ এতিমখানার সুপার জাহিদুল ইসলাম বলেন, অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আশিফা আশরাফী আইভি বলেন, সাগরের শরীরে মারধরের অসংখ্য চিহ্ন রয়েছে। শারীরিক অবস্থা খুব আশঙ্কাজনক না হলেও তাকে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সাগরকে মারধরের বিষয়ে তার মা ও এতিমখানার লোকজন থানায় এসেছিল। তিনি বলেন, সাগরের মা ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মাথুরাপুর আদর্শ এতিমখানায় ইফতারে বেঁচে যাওয়া দুই টুকরো কমলা খাওয়ায় মোহাম্মদ সাগর (১৬) নামের এক শিক্ষার্থীকে হাত-পা বেঁধে পিটিয়ে আহত করেছেন সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদার।
আজ বুধবার ফজরের নামাজের পর এ ঘটনা ঘটে। আহত সাগর রাউতাইল গ্রামের মৃত আনসার মণ্ডলের ছেলে। সে এতিমখানার দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও আবাসিকে থেকে পড়াশোনা করে।
মারধরের বিষয়টি টের পেয়ে পরিবারের লোকজন সকাল ৮টার দিকে তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। এদিকে ঘটনার পর থেকে ওই শিক্ষক পলাতক রয়েছেন।
জানা যায়, সদর উপজেলার রাউতাইল এলাকার মোহাম্মদ সাগরের পিতা আনসার মণ্ডল প্রায় ১০ বছর আগে মারা যান। ফলে তার মা ছোটবেলা থেকে পার্শ্ববর্তী মাথুরাপুর আদর্শ এতিমখানায় আবাসিকভাবে রেখে ছেলেকে পড়াশোনা করান। বিভিন্ন জায়গায় কাজ করে, মানুষের কাছ থেকে সহযোগিতা নিয়ে ছেলের লেখাপড়ার খরচ জোগাড় করেন। শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সাগর গত সোমবার দ্বিতীয় রমজানে অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইফতার করে।
এরপর এতিমখানার ডাইনিংয়ে দুই টুকরো কমলা ছিল। পরে সাগর ওই কমলা খেয়ে ফেলে। এরপর কয়েকজন শিক্ষার্থী সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদারকে বলে। এরপর আজ সকালে ফজরের নামাজ শেষে শোবার রুমে গিয়ে দুই টুকরো কমলা চুরি করে খাওয়ার অভিযোগ এনে সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদার লাঠি দিয়ে সাগরকে বেধড়ক মারেন। কিছুক্ষণ পর সে মাদ্রাসা থেকে বেরিয়ে বাড়িতে গেলে বিষয়টি জানাজানি হয়।
তখন পরিবারের সদস্যরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। এ সময় এতিমখানা থেকে পালিয়ে যান শিক্ষক ইমরান হাওলাদার। পলাতক থাকায় এতিমখানায় গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
নির্যাতিত ওই শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সাগর জানায়, ‘দ্বিতীয় রমজানে ইফতারের পর দেখি কমলার দুটি টুকরা বেঁচে আছে। তখন হেড স্যারের কাছে বিষয়টি বললে স্যার আমাকে বলেন কেউ না আসলে খেয়ে নিয়ো। পরে কেউ না আসলে রাতে আমি কমলার টুকরা খেয়ে নিই। আজ ফজরের নামাজ শেষে ইমরান স্যার আমাকে বলে তুই চুরি করে কমলা খেয়েছিস। এ কথা বলে দড়ি দিয়ে হাত বেঁধে ক্রিকেট খেলার স্টাম্প ও মেহগনি গাছের লাঠি দিয়ে আমাকে মারেন।’
শিক্ষার্থীর মা মোছা. মধুমালা খাতুন বলেন, ‘সকালে জানতে পারলাম, চুরি করে কমলা খাওয়ার অপবাদ দিয়ে আমার ছেলেকে বেধড়ক পিটিয়েছেন ইমরান স্যার।’ তিনি বলেন, ‘এর আগেও আমার ছেলেকে অন্যায়ভাবে পিটিয়েছিলেন ইমরান স্যার। তখন কিছু বলিনি। আজ আবার ছেলেকে মারল। আমি তাঁর বিচার চাই।’
মথুরাপুর আদর্শ এতিমখানার সুপার জাহিদুল ইসলাম বলেন, অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আশিফা আশরাফী আইভি বলেন, সাগরের শরীরে মারধরের অসংখ্য চিহ্ন রয়েছে। শারীরিক অবস্থা খুব আশঙ্কাজনক না হলেও তাকে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সাগরকে মারধরের বিষয়ে তার মা ও এতিমখানার লোকজন থানায় এসেছিল। তিনি বলেন, সাগরের মা ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মাথুরাপুর আদর্শ এতিমখানায় ইফতারে বেঁচে যাওয়া দুই টুকরো কমলা খাওয়ায় মোহাম্মদ সাগর (১৬) নামের এক শিক্ষার্থীকে হাত-পা বেঁধে পিটিয়ে আহত করেছেন সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদার।
আজ বুধবার ফজরের নামাজের পর এ ঘটনা ঘটে। আহত সাগর রাউতাইল গ্রামের মৃত আনসার মণ্ডলের ছেলে। সে এতিমখানার দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী ও আবাসিকে থেকে পড়াশোনা করে।
মারধরের বিষয়টি টের পেয়ে পরিবারের লোকজন সকাল ৮টার দিকে তাকে সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। এদিকে ঘটনার পর থেকে ওই শিক্ষক পলাতক রয়েছেন।
জানা যায়, সদর উপজেলার রাউতাইল এলাকার মোহাম্মদ সাগরের পিতা আনসার মণ্ডল প্রায় ১০ বছর আগে মারা যান। ফলে তার মা ছোটবেলা থেকে পার্শ্ববর্তী মাথুরাপুর আদর্শ এতিমখানায় আবাসিকভাবে রেখে ছেলেকে পড়াশোনা করান। বিভিন্ন জায়গায় কাজ করে, মানুষের কাছ থেকে সহযোগিতা নিয়ে ছেলের লেখাপড়ার খরচ জোগাড় করেন। শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সাগর গত সোমবার দ্বিতীয় রমজানে অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে ইফতার করে।
এরপর এতিমখানার ডাইনিংয়ে দুই টুকরো কমলা ছিল। পরে সাগর ওই কমলা খেয়ে ফেলে। এরপর কয়েকজন শিক্ষার্থী সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদারকে বলে। এরপর আজ সকালে ফজরের নামাজ শেষে শোবার রুমে গিয়ে দুই টুকরো কমলা চুরি করে খাওয়ার অভিযোগ এনে সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদার লাঠি দিয়ে সাগরকে বেধড়ক মারেন। কিছুক্ষণ পর সে মাদ্রাসা থেকে বেরিয়ে বাড়িতে গেলে বিষয়টি জানাজানি হয়।
তখন পরিবারের সদস্যরা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। এ সময় এতিমখানা থেকে পালিয়ে যান শিক্ষক ইমরান হাওলাদার। পলাতক থাকায় এতিমখানায় গিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি।
নির্যাতিত ওই শিক্ষার্থী মোহাম্মদ সাগর জানায়, ‘দ্বিতীয় রমজানে ইফতারের পর দেখি কমলার দুটি টুকরা বেঁচে আছে। তখন হেড স্যারের কাছে বিষয়টি বললে স্যার আমাকে বলেন কেউ না আসলে খেয়ে নিয়ো। পরে কেউ না আসলে রাতে আমি কমলার টুকরা খেয়ে নিই। আজ ফজরের নামাজ শেষে ইমরান স্যার আমাকে বলে তুই চুরি করে কমলা খেয়েছিস। এ কথা বলে দড়ি দিয়ে হাত বেঁধে ক্রিকেট খেলার স্টাম্প ও মেহগনি গাছের লাঠি দিয়ে আমাকে মারেন।’
শিক্ষার্থীর মা মোছা. মধুমালা খাতুন বলেন, ‘সকালে জানতে পারলাম, চুরি করে কমলা খাওয়ার অপবাদ দিয়ে আমার ছেলেকে বেধড়ক পিটিয়েছেন ইমরান স্যার।’ তিনি বলেন, ‘এর আগেও আমার ছেলেকে অন্যায়ভাবে পিটিয়েছিলেন ইমরান স্যার। তখন কিছু বলিনি। আজ আবার ছেলেকে মারল। আমি তাঁর বিচার চাই।’
মথুরাপুর আদর্শ এতিমখানার সুপার জাহিদুল ইসলাম বলেন, অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ডা. আশিফা আশরাফী আইভি বলেন, সাগরের শরীরে মারধরের অসংখ্য চিহ্ন রয়েছে। শারীরিক অবস্থা খুব আশঙ্কাজনক না হলেও তাকে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
ঝিনাইদহ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, সাগরকে মারধরের বিষয়ে তার মা ও এতিমখানার লোকজন থানায় এসেছিল। তিনি বলেন, সাগরের মা ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন। অভিযোগের ভিত্তিতে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ এক গৃহবধূ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। যৌতুকের জন্য স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মারা যাওয়া নারীর নাম মিতু বেগম (২০)। গায়ে আগুন দেওয়ার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার
৬ মিনিট আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে...
৯ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা
১০ মিনিট আগেএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
২৩ মিনিট আগেফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) প্রতিনিধি
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ এক গৃহবধূ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। যৌতুকের জন্য স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
মারা যাওয়া নারীর নাম মিতু বেগম (২০)। গায়ে আগুন দেওয়ার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকার জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মিতু বেগম ফরিদগঞ্জের উত্তর হাঁসা গ্রামের অটোরিকশাচালক রাকিবের স্ত্রী।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মিতু তাঁর স্বামীর বসতঘরে পারিবারিক কলহের জেরে শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। এ ঘটনায় তাঁর মা পারভীন বেগম ফরিদগঞ্জ থানায় মিতুর স্বামীর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন। এতে যৌতুকের জন্য চাপ ও নির্যাতনের অভিযোগ করা হয়।
পারভীন বেগম বলেন, ‘তিন বছর আগে আমার মেয়ের বিয়ে হয়। তাদের দুটি সন্তান রয়েছে। কিন্তু বিয়ের পর থেকে জামাতা ও তার পরিবার আমার মেয়েকে যৌতুকের জন্য চাপ দেয় এবং শারীরিক নির্যাতন করে আসছিল। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়ও আমার মেয়েকে মারধর করলে নির্যাতন সইতে না পেরে নিজ শরীরে আগুন ধরিয়ে দেয়। পাঁচ দিন পর আমার মেয়ের মৃত্যু হয়। আমি থানায় অভিযোগ করেছি। এ ঘটনায় উপযুক্ত বিচার চাই।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মিতু বেগমের মৃত্যুর খবর পেয়ে তাঁর স্বামী রাকিব ও পরিবারের সদস্যরা গা ঢাকা দিয়েছেন।
ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অগ্নিদগ্ধ মিতু ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর মায়ের অভিযোগ পেয়েছি। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ এক গৃহবধূ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। যৌতুকের জন্য স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে।
মারা যাওয়া নারীর নাম মিতু বেগম (২০)। গায়ে আগুন দেওয়ার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার সন্ধ্যায় ঢাকার জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মিতু বেগম ফরিদগঞ্জের উত্তর হাঁসা গ্রামের অটোরিকশাচালক রাকিবের স্ত্রী।
জানা গেছে, গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মিতু তাঁর স্বামীর বসতঘরে পারিবারিক কলহের জেরে শরীরে কেরোসিন ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। এ ঘটনায় তাঁর মা পারভীন বেগম ফরিদগঞ্জ থানায় মিতুর স্বামীর বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ করেন। এতে যৌতুকের জন্য চাপ ও নির্যাতনের অভিযোগ করা হয়।
পারভীন বেগম বলেন, ‘তিন বছর আগে আমার মেয়ের বিয়ে হয়। তাদের দুটি সন্তান রয়েছে। কিন্তু বিয়ের পর থেকে জামাতা ও তার পরিবার আমার মেয়েকে যৌতুকের জন্য চাপ দেয় এবং শারীরিক নির্যাতন করে আসছিল। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায়ও আমার মেয়েকে মারধর করলে নির্যাতন সইতে না পেরে নিজ শরীরে আগুন ধরিয়ে দেয়। পাঁচ দিন পর আমার মেয়ের মৃত্যু হয়। আমি থানায় অভিযোগ করেছি। এ ঘটনায় উপযুক্ত বিচার চাই।’
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, মিতু বেগমের মৃত্যুর খবর পেয়ে তাঁর স্বামী রাকিব ও পরিবারের সদস্যরা গা ঢাকা দিয়েছেন।
ফরিদগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অগ্নিদগ্ধ মিতু ঢাকায় চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। এ ঘটনায় তাঁর মায়ের অভিযোগ পেয়েছি। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মাথুরাপুর আদর্শ এতিমখানায় ইফতারে বেঁচে যাওয়া দুই টুকরো কমলা খাওয়ায় মোহাম্মদ সাগর (১৬) নামের এক শিক্ষার্থীকে হাত-পা বেঁধে পিটিয়ে আহত করেছেন সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদার।
০৫ মার্চ ২০২৫ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে...
৯ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা
১০ মিনিট আগেএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
২৩ মিনিট আগেময়মনসিংহ প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে এলবার্ট ডেবিট রকি (২৫) ও এলবার্ট ডেবিট সেন্টু (৪০)। তাঁরা পলাতক রয়েছেন। আদালত পরিদর্শক পিএসএম মোস্তাছিনুর রহমান মামলার রায়ের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় গৌরীপুর পাটবাজারে টিপু সুলতান জুয়েলার্সে সোনার দরদাম নিয়ে রকি ও সেন্টুর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় দোকানির চাচাতো ভাই জহিরুল ইসলাম মিঠু বিষয়টি সমাধানে এগিয়ে এলে সেন্টু বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে মিঠুর বুকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান।
স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় মিঠুকে প্রথমে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা মিঠুকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় পরদিন জহিরুল ইসলাম মিঠুর বাবা মো. মোখলেছুর রহমান বাদী হয়ে গৌরীপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
ময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে এলবার্ট ডেবিট রকি (২৫) ও এলবার্ট ডেবিট সেন্টু (৪০)। তাঁরা পলাতক রয়েছেন। আদালত পরিদর্শক পিএসএম মোস্তাছিনুর রহমান মামলার রায়ের তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর সন্ধ্যায় গৌরীপুর পাটবাজারে টিপু সুলতান জুয়েলার্সে সোনার দরদাম নিয়ে রকি ও সেন্টুর সঙ্গে বাগ্বিতণ্ডা হয়। এ সময় দোকানির চাচাতো ভাই জহিরুল ইসলাম মিঠু বিষয়টি সমাধানে এগিয়ে এলে সেন্টু বাগ্বিতণ্ডার একপর্যায়ে মিঠুর বুকে ছুরিকাঘাত করে পালিয়ে যান।
স্থানীয় লোকজন গুরুতর আহত অবস্থায় মিঠুকে প্রথমে গৌরীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে, পরে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকেরা মিঠুকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় পরদিন জহিরুল ইসলাম মিঠুর বাবা মো. মোখলেছুর রহমান বাদী হয়ে গৌরীপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মাথুরাপুর আদর্শ এতিমখানায় ইফতারে বেঁচে যাওয়া দুই টুকরো কমলা খাওয়ায় মোহাম্মদ সাগর (১৬) নামের এক শিক্ষার্থীকে হাত-পা বেঁধে পিটিয়ে আহত করেছেন সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদার।
০৫ মার্চ ২০২৫চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ এক গৃহবধূ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। যৌতুকের জন্য স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মারা যাওয়া নারীর নাম মিতু বেগম (২০)। গায়ে আগুন দেওয়ার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার
৬ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা
১০ মিনিট আগেএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
২৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও)। অথচ রাজশাহীর বাগমারার ইউএনও মাহবুবুল ইসলাম এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না।
বিআরটিএর ট্রাস্টি বোর্ড থেকে ২০২৩ সাল থেকে এই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে রাজশাহীর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে এই অনুদানের ব্যাপারে কথা বলেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ। এ সময় তিনি সভায় উপস্থিত বাসচালক, হেলপার, শ্রমিক নেতা ও পরিবহনমালিকদের কাছে জানতে চান, তাঁরা এই অনুদানের বিষয়ে কিছু জানেন কি না। এ সময় বেশ কিছু ব্যক্তি উচ্চস্বরে জানান, তাঁদের জানানো হয়নি।
তখন বিভাগীয় কমিশনার উপস্থিত বিআরটিএ কর্মকর্তাদের বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে বলেন। তখন বিআরটিএর একজন কর্মকর্তা বলতে থাকেন, ‘উপজেলা অফিসারেরা উপজেলা থেকে সুপারিশ পাঠান...।’ তখন তাঁকে থামিয়ে দিয়ে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘উপজেলা অফিসার কে? উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলতে পারেন না?’ এ সময় পাশ থেকে আরও একজন বিআরটিএর কর্মকর্তা বলতে শুরু করলে তিনিও ‘ইউএনও’ বলতে ভুল করেন। তাঁকেও থামিয়ে দিয়ে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপজেলা পর্যায় থেকে আহত-নিহত ব্যক্তিদের তথ্য জেলা প্রশাসককে পাঠাবেন। তারপর ট্রাস্টি বোর্ডে যাবে।
এ সময় বিভাগীয় কমিশনার জানতে চান, গত ২৪ আগস্ট জেলার বাগমারায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত দুজনকে এই অনুদান দেওয়া হয়েছে কি না। তিনি বাগমারার ইউএনওকে ফোন করতে বলেন। জেলা প্রশাসনের একজন নারী কর্মকর্তা বাগমারার ইউএনও মাহবুবুল ইসলামকে ফোন করে বিভাগীয় কমিশনারকে কথা বলতে দেন। বিভাগীয় কমিশনার মোবাইল ফোনে লাউড স্পিকার দিয়ে সেটি মাইক্রোফোনের সামনে ধরে কথা বলেন।
কমিশনার বলেন, ‘মাহবুবুল ইসলাম, তোমার ওইখানে মাস দু-এক আগে যে একটা অ্যাকসিডেন্টে মা মারা গেল দুইটা বাচ্চা রেখে, সেখানে গেছিলা তুমি, সেই বাড়িতে?’ ইউএনও বলেন, ‘জি স্যার।’ কমিশনার জানতে চান, ‘সেই বাচ্চাদের অবস্থা কী?’ ইউএনও বলেন, ‘বাচ্চাদের অবস্থা এখন ভালো স্যার। আর দুজনকে স্যার ৫০ হাজার ৫০ হাজার করে এক লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে।’ বিভাগীয় কমিশনার জানতে চান, ‘এই টাকা তুমি কই পাইলা?’ ইউএনও জানান, উপজেলা পরিষদের অপ্রত্যাশিত ব্যয় থেকে এটা দেওয়া হয়েছে।
এরপর বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘বিআরটিএর যে এই ধরনের অনুদানের খাত রয়েছে, এটা তুমি জানো?’ এ সময় কিছুটা থেমে ইউএনও বলেন, ‘জি স্যার, এইটা জানা ছিল না আমার।’ বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘এইটা তুমি জানো না, এইটা কেউই জানে না। এখন আমরা বিআরটিএর অনুষ্ঠান থেকে তোমাকে ফোন দিচ্ছি। সমস্ত সাংবাদিক ভাইয়েরা আছেন। মালিক সমিতি, আমাদের বিভিন্ন ধরনের লোকজন আছে। বিআরটিএতে এই ধরনের ফান্ড করা হয়েছে। যদি কেউ মৃত্যুবরণ করেন, তাঁর পরিবার ৫ লাখ টাকা পাবে, কেউ আহত হলে সর্বনিম্ন ১ লাখ থেকে ৩ লাখ টাকা পাবেন। অতএব, তুমি ওই পরিবারকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করার জন্য বলো। আর যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে, জেলা প্রশাসনকে বলছি—সকল কেস, কোনো কেস যেন বাদ না পড়ে। সবাই আবেদন করবে।’
বিভাগীয় কমিশনার জানান, সড়ক দুর্ঘটনার এক মাসের মধ্যে অনুদানের জন্য আবেদন করতে হয়। তবে এক মাসের নয়, রাজশাহীতে যেন এক বছর পর্যন্ত আবেদন নেওয়া হয়, সেই নির্দেশনা দেন তিনি। এ ব্যাপারে তিনি বিআরটিএর চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলবেন বলেও জানান।
সভায় রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম হেলাল বলেন, ‘প্রতিটা গাড়ির যখন আমরা ফিটনেস সনদ নিই, তখন কিন্তু এই টাকা আমাদের মালিকদের কাছ থেকে নেওয়া হয়। প্রতিটি গাড়ির জন্য ১ হাজার ৭০০ টাকা দিতে হয়। এই টাকাটা সবাইকে দেওয়ার জন্য আমরা খুব আন্তরিকভাবে চেষ্টা করি। কিন্তু তাদের প্রচারটা খুব কম। অনেক মানুষ জানেই না, কীভাবে কার কাছে আবেদন করবে। এখন সবাই জানলেন।’ এক বছর পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য তিনি বিভাগীয় কমিশনারকে ধন্যবাদ জানান।
জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএর রাজশাহী সার্কেল এ সভার আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার। এর আগে দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। এতে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান, বিআরটিএর রাজশাহী সার্কেলের সহকারী পরিচালক ফয়সাল হাসানসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তারা (ইউএনও)। অথচ রাজশাহীর বাগমারার ইউএনও মাহবুবুল ইসলাম এ ব্যাপারে কিছুই জানেন না।
বিআরটিএর ট্রাস্টি বোর্ড থেকে ২০২৩ সাল থেকে এই ক্ষতিপূরণ দেওয়া হচ্ছে। জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবস উপলক্ষে আজ বুধবার সকালে রাজশাহীর জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সম্মেলনকক্ষে আয়োজিত এক সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য দিতে গিয়ে এই অনুদানের ব্যাপারে কথা বলেন বিভাগীয় কমিশনার খোন্দকার আজিম আহমেদ। এ সময় তিনি সভায় উপস্থিত বাসচালক, হেলপার, শ্রমিক নেতা ও পরিবহনমালিকদের কাছে জানতে চান, তাঁরা এই অনুদানের বিষয়ে কিছু জানেন কি না। এ সময় বেশ কিছু ব্যক্তি উচ্চস্বরে জানান, তাঁদের জানানো হয়নি।
তখন বিভাগীয় কমিশনার উপস্থিত বিআরটিএ কর্মকর্তাদের বিষয়টি ব্যাখ্যা করতে বলেন। তখন বিআরটিএর একজন কর্মকর্তা বলতে থাকেন, ‘উপজেলা অফিসারেরা উপজেলা থেকে সুপারিশ পাঠান...।’ তখন তাঁকে থামিয়ে দিয়ে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘উপজেলা অফিসার কে? উপজেলা নির্বাহী অফিসার বলতে পারেন না?’ এ সময় পাশ থেকে আরও একজন বিআরটিএর কর্মকর্তা বলতে শুরু করলে তিনিও ‘ইউএনও’ বলতে ভুল করেন। তাঁকেও থামিয়ে দিয়ে বিভাগীয় কমিশনার বলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসার উপজেলা পর্যায় থেকে আহত-নিহত ব্যক্তিদের তথ্য জেলা প্রশাসককে পাঠাবেন। তারপর ট্রাস্টি বোর্ডে যাবে।
এ সময় বিভাগীয় কমিশনার জানতে চান, গত ২৪ আগস্ট জেলার বাগমারায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত দুজনকে এই অনুদান দেওয়া হয়েছে কি না। তিনি বাগমারার ইউএনওকে ফোন করতে বলেন। জেলা প্রশাসনের একজন নারী কর্মকর্তা বাগমারার ইউএনও মাহবুবুল ইসলামকে ফোন করে বিভাগীয় কমিশনারকে কথা বলতে দেন। বিভাগীয় কমিশনার মোবাইল ফোনে লাউড স্পিকার দিয়ে সেটি মাইক্রোফোনের সামনে ধরে কথা বলেন।
কমিশনার বলেন, ‘মাহবুবুল ইসলাম, তোমার ওইখানে মাস দু-এক আগে যে একটা অ্যাকসিডেন্টে মা মারা গেল দুইটা বাচ্চা রেখে, সেখানে গেছিলা তুমি, সেই বাড়িতে?’ ইউএনও বলেন, ‘জি স্যার।’ কমিশনার জানতে চান, ‘সেই বাচ্চাদের অবস্থা কী?’ ইউএনও বলেন, ‘বাচ্চাদের অবস্থা এখন ভালো স্যার। আর দুজনকে স্যার ৫০ হাজার ৫০ হাজার করে এক লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে।’ বিভাগীয় কমিশনার জানতে চান, ‘এই টাকা তুমি কই পাইলা?’ ইউএনও জানান, উপজেলা পরিষদের অপ্রত্যাশিত ব্যয় থেকে এটা দেওয়া হয়েছে।
এরপর বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘বিআরটিএর যে এই ধরনের অনুদানের খাত রয়েছে, এটা তুমি জানো?’ এ সময় কিছুটা থেমে ইউএনও বলেন, ‘জি স্যার, এইটা জানা ছিল না আমার।’ বিভাগীয় কমিশনার বলেন, ‘এইটা তুমি জানো না, এইটা কেউই জানে না। এখন আমরা বিআরটিএর অনুষ্ঠান থেকে তোমাকে ফোন দিচ্ছি। সমস্ত সাংবাদিক ভাইয়েরা আছেন। মালিক সমিতি, আমাদের বিভিন্ন ধরনের লোকজন আছে। বিআরটিএতে এই ধরনের ফান্ড করা হয়েছে। যদি কেউ মৃত্যুবরণ করেন, তাঁর পরিবার ৫ লাখ টাকা পাবে, কেউ আহত হলে সর্বনিম্ন ১ লাখ থেকে ৩ লাখ টাকা পাবেন। অতএব, তুমি ওই পরিবারকে নির্ধারিত ফরমে আবেদন করার জন্য বলো। আর যদি কোনো দুর্ঘটনা ঘটে, জেলা প্রশাসনকে বলছি—সকল কেস, কোনো কেস যেন বাদ না পড়ে। সবাই আবেদন করবে।’
বিভাগীয় কমিশনার জানান, সড়ক দুর্ঘটনার এক মাসের মধ্যে অনুদানের জন্য আবেদন করতে হয়। তবে এক মাসের নয়, রাজশাহীতে যেন এক বছর পর্যন্ত আবেদন নেওয়া হয়, সেই নির্দেশনা দেন তিনি। এ ব্যাপারে তিনি বিআরটিএর চেয়ারম্যানের সঙ্গে কথা বলবেন বলেও জানান।
সভায় রাজশাহী সড়ক পরিবহন গ্রুপের সাধারণ সম্পাদক নজরুল ইসলাম হেলাল বলেন, ‘প্রতিটা গাড়ির যখন আমরা ফিটনেস সনদ নিই, তখন কিন্তু এই টাকা আমাদের মালিকদের কাছ থেকে নেওয়া হয়। প্রতিটি গাড়ির জন্য ১ হাজার ৭০০ টাকা দিতে হয়। এই টাকাটা সবাইকে দেওয়ার জন্য আমরা খুব আন্তরিকভাবে চেষ্টা করি। কিন্তু তাদের প্রচারটা খুব কম। অনেক মানুষ জানেই না, কীভাবে কার কাছে আবেদন করবে। এখন সবাই জানলেন।’ এক বছর পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ করে দেওয়ার জন্য তিনি বিভাগীয় কমিশনারকে ধন্যবাদ জানান।
জেলা প্রশাসন ও বিআরটিএর রাজশাহী সার্কেল এ সভার আয়োজন করে। এতে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক আফিয়া আখতার। এর আগে দিবসটি উপলক্ষে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে একটি বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা বের করা হয়। এতে রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মোহাম্মদ আবু সুফিয়ান, বিআরটিএর রাজশাহী সার্কেলের সহকারী পরিচালক ফয়সাল হাসানসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তারা অংশ নেন।
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মাথুরাপুর আদর্শ এতিমখানায় ইফতারে বেঁচে যাওয়া দুই টুকরো কমলা খাওয়ায় মোহাম্মদ সাগর (১৬) নামের এক শিক্ষার্থীকে হাত-পা বেঁধে পিটিয়ে আহত করেছেন সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদার।
০৫ মার্চ ২০২৫চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ এক গৃহবধূ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। যৌতুকের জন্য স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মারা যাওয়া নারীর নাম মিতু বেগম (২০)। গায়ে আগুন দেওয়ার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার
৬ মিনিট আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে...
৯ মিনিট আগেএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
২৩ মিনিট আগেহরিরামপুর (মানিকগঞ্জ) প্রতিনিধি
ছবি: প্রতীকীএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার একটি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। রবিউল একই উপজেলার উত্তর মেরুন্ডি এলাকার বাসিন্দা। তিনি একজন ঠিকাদারি ব্যবসায়ী।
রবিউল জানান, ওই কলেজছাত্রীর সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পর্ক থাকলেও এখন তিনি বিয়ে করতে অস্বীকার করছেন। এতে সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে। তাই তিনি ফাঁসির দড়ি নিয়ে এসেছেন।
অন্যদিকে কলেজছাত্রী অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘তার (রবিউল) সঙ্গে শুধু কথাবার্তা ও দু-একবার দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছিল। প্রেম বা বিয়ের কোনো সম্পর্ক ছিল না।
সে ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করছে। আমি এই ছেলেকে বিয়ে করব না। ও মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।’ এ বিষয়ে জানতে চাইলে হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুজিবুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে শুনেছি। এক আত্মীয় ছেলেকে নিয়ে গেছেন।’
ছবি: প্রতীকীএক কলেজছাত্রীকে প্রেমিকা দাবি করে বিয়ের দাবিতে তাঁর বাড়িতে ফাঁসির দড়ি হাতে উপস্থিত হয়েছিলেন রবিউল ইসলাম (২৮) নামের এক যুবক। দাবি না মানলে আত্মহত্যার হুমকিও দেন তিনি। পরে তাঁর এক আত্মীয় এসে তাঁকে বুঝিয়ে বাড়ি ফিরিয়ে নেন।
গতকাল মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে মানিকগঞ্জের হরিরামপুর উপজেলার একটি বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। রবিউল একই উপজেলার উত্তর মেরুন্ডি এলাকার বাসিন্দা। তিনি একজন ঠিকাদারি ব্যবসায়ী।
রবিউল জানান, ওই কলেজছাত্রীর সঙ্গে তাঁর দীর্ঘদিনের সম্পর্ক থাকলেও এখন তিনি বিয়ে করতে অস্বীকার করছেন। এতে সম্মান ক্ষুণ্ন হয়েছে। তাই তিনি ফাঁসির দড়ি নিয়ে এসেছেন।
অন্যদিকে কলেজছাত্রী অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, ‘তার (রবিউল) সঙ্গে শুধু কথাবার্তা ও দু-একবার দেখা-সাক্ষাৎ হয়েছিল। প্রেম বা বিয়ের কোনো সম্পর্ক ছিল না।
সে ইচ্ছাকৃতভাবে আমাকে হেয়প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করছে। আমি এই ছেলেকে বিয়ে করব না। ও মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন।’ এ বিষয়ে জানতে চাইলে হরিরামপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুজিবুর রহমান বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে শুনেছি। এক আত্মীয় ছেলেকে নিয়ে গেছেন।’
ঝিনাইদহ সদর উপজেলার মাথুরাপুর আদর্শ এতিমখানায় ইফতারে বেঁচে যাওয়া দুই টুকরো কমলা খাওয়ায় মোহাম্মদ সাগর (১৬) নামের এক শিক্ষার্থীকে হাত-পা বেঁধে পিটিয়ে আহত করেছেন সহকারী শিক্ষক ইমরান হাওলাদার।
০৫ মার্চ ২০২৫চাঁদপুরের ফরিদগঞ্জ উপজেলায় গায়ে কেরোসিন ঢেলে আগুনের ঘটনায় দগ্ধ এক গৃহবধূ চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। যৌতুকের জন্য স্বামী ও শাশুড়ির নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যা করেন বলে অভিযোগ উঠেছে। মারা যাওয়া নারীর নাম মিতু বেগম (২০)। গায়ে আগুন দেওয়ার পাঁচ দিন পর গতকাল মঙ্গলবার
৬ মিনিট আগেময়মনসিংহের গৌরীপুরে জহিরুল ইসলাম মিঠু হত্যা মামলায় আসামি দুই ভাইয়ের মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার দুপুরে ময়মনসিংহের বিশেষ জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফারহানা ফেরদৌস মামলার রায় ঘোষণা করেন। মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন জেলার গৌরীপুর উপজেলার বাড়িওয়ালাপাড়ার এলবার্ট ডেবিট বাদলের দুই ছেলে...
৯ মিনিট আগেসড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ব্যক্তির পরিবার ও আহত ব্যক্তিরা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ) ট্রাস্টি বোর্ড থেকে অনুদান পেতে পারেন। নিহত ব্যক্তিদের ক্ষেত্রে দেওয়া হয় ৫ লাখ টাকা আর আহত বিবেচনায় দেওয়া হয় ১ থেকে ৩ লাখ টাকা। এ টাকা দেওয়ার জন্য প্রতিবেদন প্রস্তুত করে প্রথম সুপারিশটি করে থাকেন উপজেলা
১০ মিনিট আগে