মনিরামপুর (যশোর) প্রতিনিধি
যশোরের মনিরামপুরে চাকলা ফাজিল মাদ্রাসায় চারটি পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। অভিযোগ উঠেছে, ২০২৩ সালে চাকলা মাদ্রাসায় উপাধ্যক্ষ, ইবতেদায়িপ্রধান, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর ও আয়া পদে নিয়োগ চেয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলেও নানা অনিয়ম আর দুর্নীতির কারণে যথাসময়ে নিয়োগ সম্পন্ন করতে পারেননি মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।
তিন ধাপে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে গতকাল শুক্রবার মাদ্রাসা মাঠে নিয়োগ বোর্ড বসে। এ সময় নিয়োগ বোর্ডের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তুলে অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে আবেদনকারীদের আটজন পরীক্ষার্থী মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের প্রতিনিধি বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়ে পরীক্ষা বর্জন করেন। তাঁদের আবেদনের পর কাঙ্ক্ষিত পরীক্ষার্থী না থাকায় ওই পদে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত হয়ে যায়। এ ছাড়া কাঙ্ক্ষিত পরীক্ষার্থী হাজির না হওয়ায় নিয়োগ বোর্ড সম্পন্ন হয়নি আয়া পদেও।
পরীক্ষা না দেওয়া ৮ নিয়োগপ্রার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে আমরা ১২ জন আবেদন করেছিলাম ২০২৩ সালে। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ একাধিকবার নিয়োগ বোর্ডের তারিখ ঘোষণার পরও যথাসময়ে পরীক্ষা নিতে পারেননি। আজ (শুক্রবার) আমরা ৯ জন নিয়োগ পরীক্ষা দিতে আসি। কেন্দ্রে এসে শুনি ১২ লাখ টাকায় আগে থেকেই গোপনে একজনকে অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগের সব সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। এ কারণে আমরা আটজন মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের প্রতিনিধি বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়ে পরীক্ষা বর্জন করেছি।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চাকলা ফাজিল মাদ্রাসায় চারটি শূন্য পদে নিয়োগের জন্য ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মতিউর রহমান। ওই বিজ্ঞপ্তিতে নিয়োগ না দিয়ে ২০২৪ সালের ১৪ মে আবার পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। তাতেও নিয়োগ না দিয়ে তৃতীয়বারের মতো চলতি বছরের ৫ আগস্ট ফের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী শুক্রবার সকালে চাকলা মাদ্রাসায় নিয়োগ বোর্ড বসে।
মাদ্রাসা সূত্র বলছে, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পক্ষে ওই অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ) সামিউল ইসলাম, মাদ্রাসার সভাপতি সোহরাব আলী, অধ্যক্ষ মতিউর রহমান ও একজন শিক্ষক প্রতিনিধির সমন্বয়ে নিয়োগ বোর্ড বসে। বোর্ডে ৫০ নম্বরের পরীক্ষায় উপাধ্যক্ষ পদে ৫ জন অংশ নিয়ে চাকলা ফাজিল মাদ্রাসার আরবি শিক্ষক হাবিবুর রহমান ও ইবতেদায়িপ্রধান পদে চারজন অংশ নিয়ে আব্দুর রহমান নামের এক শিক্ষক নিয়োগ পান।
পরীক্ষায় না বসাদের অভিযোগ, নামমাত্র নিয়োগ বোর্ড বসেছে। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ আগে থেকে উপাধ্যক্ষ পদে ১ লাখ টাকা নিয়ে নিজেদের শিক্ষক হাবিবুর রহমানকে, ২ লাখ টাকায় ইবতেদায়িপ্রধান আব্দুর রহমানকে, ১২ লাখ টাকায় অফিস সহকারী পদে একজনকে মনোনীত করে রেখেছে। আর আয়া পদে যাকে মনোনীত করে রেখেছিল, তিনি মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের চাহিদামতো টাকা দিতে চেয়েছেন।
জানতে চাইলে চাকলা ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও নিয়োগ বোর্ডের সদস্য মতিউর রহমান বলেন, নিয়োগ বোর্ডে আবেদনকারীদের মধ্যে কমপক্ষে তিনজন আবেদনকারীকে উপস্থিত থাকতে হয়। শর্তপূরণ হওয়ায় আমরা উপাধ্যক্ষ পদে হাবিবুর রহমান ও ইবতেদায়িপ্রধান পদে আব্দুর রহমানের নিয়োগ চূড়ান্ত করতে পেরেছি। অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে উপস্থিত ৯ জনের মধ্যে আটজন পরীক্ষা দিতে রাজি হননি। তাঁরা বিভিন্ন অভিযোগ তুলে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পক্ষে ওই অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ) সামিউল ইসলামের বরাবর লিখিত দিয়ে পরীক্ষায় অংশ নেননি। আর আয়া পদে ছয়জন আবেদনকারীর মধ্যে একজন উপস্থিত হয়েছেন। এ জন্য এই দুই পদে নিয়োগ সম্পন্ন হয়নি।
অধ্যক্ষ মতিউর রহমান বলেন, ‘আমরা কোনো পদের জন্য টাকা নেওয়া বা কারও সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হইনি। টাকা নিয়ে নিয়োগ বোর্ড বসানোর অভিযোগ সত্য না।’ তিনবার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কারণ জানতে চাইলে অধ্যক্ষ বলেন, প্রথমবার কাঙ্ক্ষিত আবেদনকারী পাওয়া যায়নি। ২০২৪ সালের নিয়োগ বোর্ড বসার তারিখ নির্ধারণ ছিল ৯ আগস্ট। ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তন হওয়ায় উদ্ভূত পরিস্থিতিতে নিয়োগ বোর্ড বসানো সম্ভব হয়নি।
যশোরের মনিরামপুরে চাকলা ফাজিল মাদ্রাসায় চারটি পদে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার আগে বাণিজ্যের অভিযোগ উঠেছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে। অভিযোগ উঠেছে, ২০২৩ সালে চাকলা মাদ্রাসায় উপাধ্যক্ষ, ইবতেদায়িপ্রধান, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার অপারেটর ও আয়া পদে নিয়োগ চেয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হলেও নানা অনিয়ম আর দুর্নীতির কারণে যথাসময়ে নিয়োগ সম্পন্ন করতে পারেননি মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ।
তিন ধাপে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে গতকাল শুক্রবার মাদ্রাসা মাঠে নিয়োগ বোর্ড বসে। এ সময় নিয়োগ বোর্ডের বিরুদ্ধে অনিয়মের অভিযোগ তুলে অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে আবেদনকারীদের আটজন পরীক্ষার্থী মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের প্রতিনিধি বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়ে পরীক্ষা বর্জন করেন। তাঁদের আবেদনের পর কাঙ্ক্ষিত পরীক্ষার্থী না থাকায় ওই পদে নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত হয়ে যায়। এ ছাড়া কাঙ্ক্ষিত পরীক্ষার্থী হাজির না হওয়ায় নিয়োগ বোর্ড সম্পন্ন হয়নি আয়া পদেও।
পরীক্ষা না দেওয়া ৮ নিয়োগপ্রার্থী নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেখে অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে আমরা ১২ জন আবেদন করেছিলাম ২০২৩ সালে। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ একাধিকবার নিয়োগ বোর্ডের তারিখ ঘোষণার পরও যথাসময়ে পরীক্ষা নিতে পারেননি। আজ (শুক্রবার) আমরা ৯ জন নিয়োগ পরীক্ষা দিতে আসি। কেন্দ্রে এসে শুনি ১২ লাখ টাকায় আগে থেকেই গোপনে একজনকে অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে নিয়োগের সব সিদ্ধান্ত নিয়ে রেখেছে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। এ কারণে আমরা আটজন মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের প্রতিনিধি বরাবর লিখিত অভিযোগ দিয়ে পরীক্ষা বর্জন করেছি।’
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, চাকলা ফাজিল মাদ্রাসায় চারটি শূন্য পদে নিয়োগের জন্য ২০২৩ সালের ৯ নভেম্বর পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেন মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মতিউর রহমান। ওই বিজ্ঞপ্তিতে নিয়োগ না দিয়ে ২০২৪ সালের ১৪ মে আবার পত্রিকায় নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়। তাতেও নিয়োগ না দিয়ে তৃতীয়বারের মতো চলতি বছরের ৫ আগস্ট ফের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ। সর্বশেষ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী শুক্রবার সকালে চাকলা মাদ্রাসায় নিয়োগ বোর্ড বসে।
মাদ্রাসা সূত্র বলছে, ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আরবি বিভাগের অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান, মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পক্ষে ওই অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ) সামিউল ইসলাম, মাদ্রাসার সভাপতি সোহরাব আলী, অধ্যক্ষ মতিউর রহমান ও একজন শিক্ষক প্রতিনিধির সমন্বয়ে নিয়োগ বোর্ড বসে। বোর্ডে ৫০ নম্বরের পরীক্ষায় উপাধ্যক্ষ পদে ৫ জন অংশ নিয়ে চাকলা ফাজিল মাদ্রাসার আরবি শিক্ষক হাবিবুর রহমান ও ইবতেদায়িপ্রধান পদে চারজন অংশ নিয়ে আব্দুর রহমান নামের এক শিক্ষক নিয়োগ পান।
পরীক্ষায় না বসাদের অভিযোগ, নামমাত্র নিয়োগ বোর্ড বসেছে। মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষ আগে থেকে উপাধ্যক্ষ পদে ১ লাখ টাকা নিয়ে নিজেদের শিক্ষক হাবিবুর রহমানকে, ২ লাখ টাকায় ইবতেদায়িপ্রধান আব্দুর রহমানকে, ১২ লাখ টাকায় অফিস সহকারী পদে একজনকে মনোনীত করে রেখেছে। আর আয়া পদে যাকে মনোনীত করে রেখেছিল, তিনি মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের চাহিদামতো টাকা দিতে চেয়েছেন।
জানতে চাইলে চাকলা ফাজিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ ও নিয়োগ বোর্ডের সদস্য মতিউর রহমান বলেন, নিয়োগ বোর্ডে আবেদনকারীদের মধ্যে কমপক্ষে তিনজন আবেদনকারীকে উপস্থিত থাকতে হয়। শর্তপূরণ হওয়ায় আমরা উপাধ্যক্ষ পদে হাবিবুর রহমান ও ইবতেদায়িপ্রধান পদে আব্দুর রহমানের নিয়োগ চূড়ান্ত করতে পেরেছি। অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে উপস্থিত ৯ জনের মধ্যে আটজন পরীক্ষা দিতে রাজি হননি। তাঁরা বিভিন্ন অভিযোগ তুলে মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের পক্ষে ওই অধিদপ্তরের উপপরিচালক (প্রশিক্ষণ) সামিউল ইসলামের বরাবর লিখিত দিয়ে পরীক্ষায় অংশ নেননি। আর আয়া পদে ছয়জন আবেদনকারীর মধ্যে একজন উপস্থিত হয়েছেন। এ জন্য এই দুই পদে নিয়োগ সম্পন্ন হয়নি।
অধ্যক্ষ মতিউর রহমান বলেন, ‘আমরা কোনো পদের জন্য টাকা নেওয়া বা কারও সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হইনি। টাকা নিয়ে নিয়োগ বোর্ড বসানোর অভিযোগ সত্য না।’ তিনবার নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কারণ জানতে চাইলে অধ্যক্ষ বলেন, প্রথমবার কাঙ্ক্ষিত আবেদনকারী পাওয়া যায়নি। ২০২৪ সালের নিয়োগ বোর্ড বসার তারিখ নির্ধারণ ছিল ৯ আগস্ট। ৫ আগস্ট সরকার পরিবর্তন হওয়ায় উদ্ভূত পরিস্থিতিতে নিয়োগ বোর্ড বসানো সম্ভব হয়নি।
‘চাকসু থাকলে নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, পরিবহন ও আবাসন—এসব ইস্যুতে সরাসরি আলোচনার সুযোগ মিলবে। তাই সবাই এই নির্বাচনের অপেক্ষায়।’ কথাগুলো বলছিলেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী তানজিলা হক। এটা শুধু তানজিলার কথা নয়। এমন ছাত্র প্রতিনিধি পাওয়ার অপেক্ষায় অনেকেই।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৈধ-অবৈধভাবে গড়ে উঠেছে অসংখ্য রাসায়নিকের দোকান ও গুদাম। মাঝেমধ্যেই এসব স্থানে আগুন লাগে, ঘটে প্রাণহানি। ফায়ার ফাইটাররা সাধারণ আগুন দ্রুত নিয়ন্ত্রণে আনতে পারলেও রাসায়নিকের আগুন নেভাতে গিয়ে বড় চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়তে হয় তাঁদের।
৭ ঘণ্টা আগেরোজকার মতো গতকাল মঙ্গলবারও তাঁরা পোশাক কারখানায় কাজে গিয়েছিলেন। আগুনে কারখানাতেই নিভে গেল তাঁদের জীবনপ্রদীপ। সন্ধ্যা পর্যন্ত ১৬ জনের মরদেহ উদ্ধার করেছে ফায়ার সার্ভিস। গুরুতর দগ্ধ তিনজনকে ভর্তি করা হয়েছে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে। অনেকে নিখোঁজ থাকায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বল
৭ ঘণ্টা আগেহাটহাজারীতে দুর্বৃত্তের ছুরিকাঘাতে অপু দাশ (৩৫) নামের এক যুবক নিহত হয়েছেন। মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে হাটহাজারী থানাধীন চিকনদণ্ডী ইউনিয়নের চৌধুরীহাটের দাতারাম সড়ক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। নিহত অপু দাশ ওই ইউপির ৩নং ওয়ার্ড এলাকার মিন্টু দাশের ছেলে।
৭ ঘণ্টা আগে