যশোর প্রতিনিধি

ভূমিহীন পরিচয়ে একজন বাগিয়েছেন আশ্রয়ণ প্রকল্পের ছয়টি ঘর। আরেকজন বাগিয়েছেন চারটি। আবার কেউ কেউ ঘর নিলেও থাকেন না সেখানে। এর মধ্যে একজন তো ঘটিয়েছেন অবাক কাণ্ড! নিজ কব্জায় রাখা ৬টি ঘরের তিনটিতে লাগিয়েছেন এসি। মেঝেতে করেছেন টাইলস। তাঁর দুই স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে করছেন বিলাসী জীবনযাপন। ভূমিহীনদের ঘর বিতরণে এমন নজিরবিহীন অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে যশোরের মনিরামপুরের একটি আশ্রয়ণ প্রকল্পে। অথচ গ্রামটিতে অনেকেই রয়েছেন গৃহহীন-ভূমিহীন।
জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, বরাদ্দে অনিয়ম হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে, সত্যতা পেলে নেওয়া হবে আইনগত ব্যবস্থা।
মনিরামপুর উপজেলার হরিহরনগর ইউনিয়নের মধুপুর গ্রামের আশ্রয়ণ প্রকল্পে ২২টি ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়। সাদা রঙের ঘরগুলোর মধ্যে ব্যতিক্রম উত্তর প্রান্তের ৬টি ঘর। দুই বছর আগে গোলাপি রঙের ঘরগুলোর বারান্দা ঘেরা হয়েছে গ্রিল দিয়ে, মেঝে মোড়ানো হয়েছে টাইলসে, তিনটি ঘরে লাগানো হয়েছে দেড় টনের তিনটি এসি। ঘরে রয়েছে মূল্যবান আসবাবপত্র, টেলিভিশন ও ফ্রিজ। এমনকি উঠানটিও করা হয়েছে পাকা ঢালাই।
দুই স্ত্রী, সন্তান ও শ্যালিকাসহ ১২ সদস্যে নিয়ে এই ৬ ঘরে বসবাস করছেন আলতাফ হোসেন। অভিযোগ উঠেছে, ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের ম্যানেজ করে এসব ঘর বাগিয়ে নিয়েছেন তিনি। এরপর নিজেদের মতো করে সাজিয়েছেন। কথিত ভূমিহীন এ পরিবারে বিলাসী জীবনযাপন নিয়ে এলাকায় সমালোচনা চলছে।
আলতাফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে জমিতে এই এই আশ্রয়ণ প্রকল্প করা হয়েছে, সেই জমিতেই ২০০৮ সাল থেকে এই জমিতে দুই স্ত্রীসহ ছেলে মেয়ে নিয়ে তিনি দুটি বাড়ি বানিয়ে থাকছিলেন। হঠাৎ ২০২১ সালে সরকার যখন উদ্যোগ নিল গৃহহীনদের বাড়ি নির্মাণের। তখন তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এই জমিতে এসে বলেন, এই খাস জমিতে আশ্রয়ণের ঘর নির্মাণ করা হবে। আমাকে এই বাড়ি ভাঙার নির্দেশনা দেন। তখন আমাকে ইউএনও স্যার বলেন আপনার যতগুলো পরিবার ততগুলো ঘর দেওয়া হবে। ইউএনও স্যার আমাকে ৬টি ঘরই দিয়েছে। সেখানেই পরিবার নিয়ে থাকছি।’

দাবি প্রকৃত ভূমিহীন হিসেবেই তারা ঘর পেয়েছেন; স্বচ্ছতা ফেরায় শখ পূরণ করেছেন মাত্র দাবি করে বলেন, ‘আমরা দুই ছেলে ঢাকাতে চাকরি করেন। তারাই আমার ঘরগুলো সংস্কার করেছে। ঘরে টাইলস, ফ্রিজ, এসি লাগিয়েছে। এটা তো দোষের কিছু না।’
আলতাফের মতো স্থানীয় হরিহর নগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাকের আত্মীয় এজাজুল হক মধুও বাগিয়েছেন চারটি ঘর। এজাজুল চারটি ঘর নিলেও থাকেন না একটিতে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের আধা কিলোমিটার দূরে তার নিজ বাড়িতে স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন তিনি। স্থানীয়রা জানান, চারটি ঘরের মধ্যে একটি ঘরে মাঝে মধ্যে আসেন তিনি। বাকিগুলো তালাবদ্ধ থাকে। জমির দলির ও বাড়ির কাগজপত্র বুঝিয়ে নিয়ে তাঁরা থাকেন অন্যত্র।
বিষয়টি স্বীকারও করেছেন এজাজুলও। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চারটি ঘরের মধ্যে একটিতে মাঝে মধ্যে থাকি। বাকি তিনটির মধ্যে একটি মেয়ে, ভাগনি ও ভাইপোকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাঁরা কেউ থাকেন না এখানে।’
স্থানীয়দের অভিযোগ, বিগত সরকারের সময়ে প্রভাব খাঁটিয়ে যে যার মতো ঘর বাগিয়ে নিয়েছে। ঘর বরাদ্দের সময় সরকারি কর্মকর্তারা কারও কথা শোনেনি। তাঁরা যথেচ্ছাচার করেছেন।
হরিহরনগর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘পূর্বের চেয়ারম্যান এই ঘর বরাদ্দের সময় সরকারি কর্মকর্তাদের যোগসাজশে এই অনিয়ম করেছেন। তাঁরা স্বেচ্ছাচারিতা করেছেন।’

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম বলেছেন, ‘বরাদ্দে অনিয়ম হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে, সত্যতা পেলে নেওয়া হবে আইনগত ব্যবস্থা।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের তথ্যমতে, ২০২১ সালে বরাদ্দ দেওয়া দুই শতক জমির ওপর নির্মিত আশ্রয়ণের প্রতিটি ঘরে দুটি বেডরুম, একটি রান্নাঘর, একটি টয়লেট ও বারান্দা রয়েছে। একটি ঘর নির্মাণে সরকারের খরচ হয়েছে ২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা।
এলাকায় অনেকেই গৃহহীন-ভূমিহীন
মধুপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে এমন নজিরবিহীন অনিয়ম ঘটলেও এলাকায় রয়েছে ভিন্ন চিত্র। দেড় কিলোমিটার দূরে খাটুয়া গ্রাম। এই গ্রামের চার সদস্যে নিয়ে ডলি খাতুনের সংসার। তবে তাঁর একটুকু জমি নেই। পরের জায়গায় টিনের ছাউনি আর মাটির দেয়ালের দুই কক্ষবিশিষ্ট ঘরেই বসবাস করেন তিনি। সেটিও ভঙ্গুর দশা। মাটির দেয়ালও পড়েছে ভেঙে। স্বামী সন্তান, শাশুড়ির মতো নিজেও প্রতিবন্ধী। তারপরেও ঘুরেছেন জনপ্রতিনিধিদের দ্বারে দ্বারে, তবুও মেলেনি একটি ঘর।
কাঁদো গলায় ডলি খাতুন বলেন, ‘আমরা সবাই অসহায়। সবাই প্রতিবন্ধী। লোকজন আমাদের সাহায্য সহযোগিতা করলে খেয়ে পরে বেঁচে থাকি। সবাই প্রতিবন্ধী, তেমন কোনো কাজ পারে না। চার বছর বয়সী ছেলেটাও প্রতিবন্ধী; তারে সব সময় কোলে রাখতে হয়। ফলে আমিও সেভাবে কাজ করতে পারি না। কেউ যদি আমাদের একটা ঘর দিত; তাহলে খুব উপকৃত হতাম।’
স্থানীয় মজিবর রহমান নামে এক ইজিবাইক চালক বলেন, ‘ইউনিয়নের মধুপুর ও খাটুরি গ্রাম মিলে একই ওয়ার্ড। এই ওয়ার্ডের ভূমিহীনদের মধুপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে জমি ও বাড়ি দেওয়া কথা থাকলেও পায়নি অনেক ভূমিহীন পরিবার। নেতাদের প্রভাব খাঁটিয়ে যে যা পেরেছে; তাই করেছে। অথচ প্রতিবন্ধী ডলি খাতুন, গৃহহীন মফিজুররা ঘর পায়নি। পেয়েছে আওয়ামী লীগের দলীয় কর্মীর লোকজন বা নেতাদের আত্মীয়স্বজনরা।’

ভূমিহীন পরিচয়ে একজন বাগিয়েছেন আশ্রয়ণ প্রকল্পের ছয়টি ঘর। আরেকজন বাগিয়েছেন চারটি। আবার কেউ কেউ ঘর নিলেও থাকেন না সেখানে। এর মধ্যে একজন তো ঘটিয়েছেন অবাক কাণ্ড! নিজ কব্জায় রাখা ৬টি ঘরের তিনটিতে লাগিয়েছেন এসি। মেঝেতে করেছেন টাইলস। তাঁর দুই স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে করছেন বিলাসী জীবনযাপন। ভূমিহীনদের ঘর বিতরণে এমন নজিরবিহীন অনিয়মের ঘটনা ঘটেছে যশোরের মনিরামপুরের একটি আশ্রয়ণ প্রকল্পে। অথচ গ্রামটিতে অনেকেই রয়েছেন গৃহহীন-ভূমিহীন।
জেলা প্রশাসক জানিয়েছেন, বরাদ্দে অনিয়ম হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে, সত্যতা পেলে নেওয়া হবে আইনগত ব্যবস্থা।
মনিরামপুর উপজেলার হরিহরনগর ইউনিয়নের মধুপুর গ্রামের আশ্রয়ণ প্রকল্পে ২২টি ঘর বরাদ্দ দেওয়া হয়। সাদা রঙের ঘরগুলোর মধ্যে ব্যতিক্রম উত্তর প্রান্তের ৬টি ঘর। দুই বছর আগে গোলাপি রঙের ঘরগুলোর বারান্দা ঘেরা হয়েছে গ্রিল দিয়ে, মেঝে মোড়ানো হয়েছে টাইলসে, তিনটি ঘরে লাগানো হয়েছে দেড় টনের তিনটি এসি। ঘরে রয়েছে মূল্যবান আসবাবপত্র, টেলিভিশন ও ফ্রিজ। এমনকি উঠানটিও করা হয়েছে পাকা ঢালাই।
দুই স্ত্রী, সন্তান ও শ্যালিকাসহ ১২ সদস্যে নিয়ে এই ৬ ঘরে বসবাস করছেন আলতাফ হোসেন। অভিযোগ উঠেছে, ইউনিয়ন ভূমি কর্মকর্তাসহ সংশ্লিষ্টদের ম্যানেজ করে এসব ঘর বাগিয়ে নিয়েছেন তিনি। এরপর নিজেদের মতো করে সাজিয়েছেন। কথিত ভূমিহীন এ পরিবারে বিলাসী জীবনযাপন নিয়ে এলাকায় সমালোচনা চলছে।
আলতাফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘যে জমিতে এই এই আশ্রয়ণ প্রকল্প করা হয়েছে, সেই জমিতেই ২০০৮ সাল থেকে এই জমিতে দুই স্ত্রীসহ ছেলে মেয়ে নিয়ে তিনি দুটি বাড়ি বানিয়ে থাকছিলেন। হঠাৎ ২০২১ সালে সরকার যখন উদ্যোগ নিল গৃহহীনদের বাড়ি নির্মাণের। তখন তৎকালীন উপজেলা নির্বাহী অফিসার এই জমিতে এসে বলেন, এই খাস জমিতে আশ্রয়ণের ঘর নির্মাণ করা হবে। আমাকে এই বাড়ি ভাঙার নির্দেশনা দেন। তখন আমাকে ইউএনও স্যার বলেন আপনার যতগুলো পরিবার ততগুলো ঘর দেওয়া হবে। ইউএনও স্যার আমাকে ৬টি ঘরই দিয়েছে। সেখানেই পরিবার নিয়ে থাকছি।’

দাবি প্রকৃত ভূমিহীন হিসেবেই তারা ঘর পেয়েছেন; স্বচ্ছতা ফেরায় শখ পূরণ করেছেন মাত্র দাবি করে বলেন, ‘আমরা দুই ছেলে ঢাকাতে চাকরি করেন। তারাই আমার ঘরগুলো সংস্কার করেছে। ঘরে টাইলস, ফ্রিজ, এসি লাগিয়েছে। এটা তো দোষের কিছু না।’
আলতাফের মতো স্থানীয় হরিহর নগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাকের আত্মীয় এজাজুল হক মধুও বাগিয়েছেন চারটি ঘর। এজাজুল চারটি ঘর নিলেও থাকেন না একটিতে। আশ্রয়ণ প্রকল্পের আধা কিলোমিটার দূরে তার নিজ বাড়িতে স্ত্রীকে নিয়ে থাকেন তিনি। স্থানীয়রা জানান, চারটি ঘরের মধ্যে একটি ঘরে মাঝে মধ্যে আসেন তিনি। বাকিগুলো তালাবদ্ধ থাকে। জমির দলির ও বাড়ির কাগজপত্র বুঝিয়ে নিয়ে তাঁরা থাকেন অন্যত্র।
বিষয়টি স্বীকারও করেছেন এজাজুলও। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘চারটি ঘরের মধ্যে একটিতে মাঝে মধ্যে থাকি। বাকি তিনটির মধ্যে একটি মেয়ে, ভাগনি ও ভাইপোকে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু তাঁরা কেউ থাকেন না এখানে।’
স্থানীয়দের অভিযোগ, বিগত সরকারের সময়ে প্রভাব খাঁটিয়ে যে যার মতো ঘর বাগিয়ে নিয়েছে। ঘর বরাদ্দের সময় সরকারি কর্মকর্তারা কারও কথা শোনেনি। তাঁরা যথেচ্ছাচার করেছেন।
হরিহরনগর ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ‘পূর্বের চেয়ারম্যান এই ঘর বরাদ্দের সময় সরকারি কর্মকর্তাদের যোগসাজশে এই অনিয়ম করেছেন। তাঁরা স্বেচ্ছাচারিতা করেছেন।’

এ বিষয়ে জেলা প্রশাসক আজাহারুল ইসলাম বলেছেন, ‘বরাদ্দে অনিয়ম হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হবে, সত্যতা পেলে নেওয়া হবে আইনগত ব্যবস্থা।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের তথ্যমতে, ২০২১ সালে বরাদ্দ দেওয়া দুই শতক জমির ওপর নির্মিত আশ্রয়ণের প্রতিটি ঘরে দুটি বেডরুম, একটি রান্নাঘর, একটি টয়লেট ও বারান্দা রয়েছে। একটি ঘর নির্মাণে সরকারের খরচ হয়েছে ২ লাখ ৮৪ হাজার টাকা।
এলাকায় অনেকেই গৃহহীন-ভূমিহীন
মধুপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে এমন নজিরবিহীন অনিয়ম ঘটলেও এলাকায় রয়েছে ভিন্ন চিত্র। দেড় কিলোমিটার দূরে খাটুয়া গ্রাম। এই গ্রামের চার সদস্যে নিয়ে ডলি খাতুনের সংসার। তবে তাঁর একটুকু জমি নেই। পরের জায়গায় টিনের ছাউনি আর মাটির দেয়ালের দুই কক্ষবিশিষ্ট ঘরেই বসবাস করেন তিনি। সেটিও ভঙ্গুর দশা। মাটির দেয়ালও পড়েছে ভেঙে। স্বামী সন্তান, শাশুড়ির মতো নিজেও প্রতিবন্ধী। তারপরেও ঘুরেছেন জনপ্রতিনিধিদের দ্বারে দ্বারে, তবুও মেলেনি একটি ঘর।
কাঁদো গলায় ডলি খাতুন বলেন, ‘আমরা সবাই অসহায়। সবাই প্রতিবন্ধী। লোকজন আমাদের সাহায্য সহযোগিতা করলে খেয়ে পরে বেঁচে থাকি। সবাই প্রতিবন্ধী, তেমন কোনো কাজ পারে না। চার বছর বয়সী ছেলেটাও প্রতিবন্ধী; তারে সব সময় কোলে রাখতে হয়। ফলে আমিও সেভাবে কাজ করতে পারি না। কেউ যদি আমাদের একটা ঘর দিত; তাহলে খুব উপকৃত হতাম।’
স্থানীয় মজিবর রহমান নামে এক ইজিবাইক চালক বলেন, ‘ইউনিয়নের মধুপুর ও খাটুরি গ্রাম মিলে একই ওয়ার্ড। এই ওয়ার্ডের ভূমিহীনদের মধুপুর আশ্রয়ণ প্রকল্পে জমি ও বাড়ি দেওয়া কথা থাকলেও পায়নি অনেক ভূমিহীন পরিবার। নেতাদের প্রভাব খাঁটিয়ে যে যা পেরেছে; তাই করেছে। অথচ প্রতিবন্ধী ডলি খাতুন, গৃহহীন মফিজুররা ঘর পায়নি। পেয়েছে আওয়ামী লীগের দলীয় কর্মীর লোকজন বা নেতাদের আত্মীয়স্বজনরা।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার বিচার চেয়ে আজ শনিবার রাতে মৃত নবজাতককে নিয়েই থানায় হাজির হন মা-বাবাসহ স্বজনেরা।
৯ মিনিট আগে
মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপির নতুন প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার চেয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেছেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা। আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় শিবচরের ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের মাদবরের চর ইউনিয়নের মোল্লার বাজার এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ করেন তাঁরা।
২৬ মিনিট আগে
চিকিৎসকদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের নতুন নতুন বিষয়ের ওপর জ্ঞান অর্জনে চট্টগ্রামে এক কর্মশালায় প্রশিক্ষণ পেলেন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের ৮০ জন শিশু চিকিৎসক। শিশু ক্রিটিক্যাল কেয়ারবিষয়ক এ কর্মশালা প্রথমবারের মতো ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে অনুষ্ঠিত হয়। দুই দিনব্যাপী এ কর্মশালা
১ ঘণ্টা আগে
মাদারীপুর-২ আসনে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব জাহান্দার আলী জাহানকে বিএনপির মনোনয়ন দেওয়ায় মনোনয়নবঞ্চিত দুই প্রার্থীর সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেশ্রীপুর (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি হাসপাতালে চিকিৎসক ছাড়াই নার্সকে দিয়ে প্রসূতির সন্তান ভূমিষ্ঠের চেষ্টা করার পর নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার বিচার চেয়ে আজ শনিবার রাতে মৃত নবজাতককে নিয়েই থানায় হাজির হন মা-বাবাসহ স্বজনেরা।
এর আগে আজ দুপুরে উপজেলার মাওনা চৌরাস্তা এলাকার আল রাজি হাসপাতালে নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের আজুগিরচালা গ্রামের মো. নাজমুল ইসলাম ও শারমিন আক্তার দম্পতির সন্তান ছিল সে।
নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘আজ সকাল সাড়ে ৮টার দিকে স্ত্রী শারমিন আক্তারকে সিজারিয়ান অপারেশন করানোর জন্য মাওনা চৌরাস্তা এলাকার আল রাজি হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ১৩ হাজার টাকায় চুক্তি করা হয়। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমার স্ত্রীর সিজারিয়ান অপারেশন না করে নরমাল ডেলিভারি করানোর চেষ্টা করে সময়ক্ষেপণ করে।’ তিনি বলেন, ‘হাসপাতালে কোনো ডাক্তার ছিল না। কল্পনা নামে একজন নার্স ডেলিভারির কাজ করে। যার কারণে নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। আমরা প্রতিবাদ করলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের সঙ্গে খারাপ আচার-আচরণ করে। বিচারের জন্য নবজাতকের মরদেহ নিয়ে থানায় হাজির হয়েছি।’
নবজাতকের মা শারমিন আক্তার বলেন, ‘আমাকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর পর থেকে কয়েকটি ইনজেকশন পুশ করে। এরপর কয়েকজন নার্স আমাকে অনেক কষ্ট দেয়। একপর্যায়ে জরায়ুর মুখ কেটে মৃত নবজাতক বের করে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আল রাজি হাসপাতালের ম্যানেজার মো. রাসেল মিয়া বলেন, ‘আজ হাসপাতালে কোনো চিকিৎসক ছিল না। তাই আমি নার্স কল্পনাকে রোগী না ভর্তি করতে নিষেধ করি। পরে কী করে রোগী হাসপাতালে ভর্তি হলো, বলতে পারব না।’
নার্স কল্পনা আক্তার বলেন, ‘আমি কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় নার্স নই। অভিজ্ঞতা রয়েছে। কয়েক বছর যাবৎ অপারেশন থিয়েটারে কাজ করছি। আজ চিকিৎসক ছিল না। রোগীর অবস্থা খারাপ ছিল, এ জন্য আমি বাচ্চা ডেলিভারি করানোর চেষ্টা করি। যখন বাচ্চা হলো, নবজাতক কোনো কান্না করেনি। অন্য হাসপাতালে শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানায় নবজাতক মারা গেছে। ’
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি অবগত হয়েছি। জেলা সিভিল সার্জন স্যারকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। সিভিল সার্জনের নির্দেশনায় পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘নবজাতকের স্বজনেরা মরদেহ নিয়ে থানায় এসেছে। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। ন্যায়বিচারের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে স্বজনদের। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি হাসপাতালে চিকিৎসক ছাড়াই নার্সকে দিয়ে প্রসূতির সন্তান ভূমিষ্ঠের চেষ্টা করার পর নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার বিচার চেয়ে আজ শনিবার রাতে মৃত নবজাতককে নিয়েই থানায় হাজির হন মা-বাবাসহ স্বজনেরা।
এর আগে আজ দুপুরে উপজেলার মাওনা চৌরাস্তা এলাকার আল রাজি হাসপাতালে নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনা ঘটে। উপজেলার গাজীপুর ইউনিয়নের আজুগিরচালা গ্রামের মো. নাজমুল ইসলাম ও শারমিন আক্তার দম্পতির সন্তান ছিল সে।
নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘আজ সকাল সাড়ে ৮টার দিকে স্ত্রী শারমিন আক্তারকে সিজারিয়ান অপারেশন করানোর জন্য মাওনা চৌরাস্তা এলাকার আল রাজি হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করি। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে ১৩ হাজার টাকায় চুক্তি করা হয়। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমার স্ত্রীর সিজারিয়ান অপারেশন না করে নরমাল ডেলিভারি করানোর চেষ্টা করে সময়ক্ষেপণ করে।’ তিনি বলেন, ‘হাসপাতালে কোনো ডাক্তার ছিল না। কল্পনা নামে একজন নার্স ডেলিভারির কাজ করে। যার কারণে নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। আমরা প্রতিবাদ করলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদের সঙ্গে খারাপ আচার-আচরণ করে। বিচারের জন্য নবজাতকের মরদেহ নিয়ে থানায় হাজির হয়েছি।’
নবজাতকের মা শারমিন আক্তার বলেন, ‘আমাকে হাসপাতালে ভর্তি করানোর পর থেকে কয়েকটি ইনজেকশন পুশ করে। এরপর কয়েকজন নার্স আমাকে অনেক কষ্ট দেয়। একপর্যায়ে জরায়ুর মুখ কেটে মৃত নবজাতক বের করে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে আল রাজি হাসপাতালের ম্যানেজার মো. রাসেল মিয়া বলেন, ‘আজ হাসপাতালে কোনো চিকিৎসক ছিল না। তাই আমি নার্স কল্পনাকে রোগী না ভর্তি করতে নিষেধ করি। পরে কী করে রোগী হাসপাতালে ভর্তি হলো, বলতে পারব না।’
নার্স কল্পনা আক্তার বলেন, ‘আমি কোনো প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষায় নার্স নই। অভিজ্ঞতা রয়েছে। কয়েক বছর যাবৎ অপারেশন থিয়েটারে কাজ করছি। আজ চিকিৎসক ছিল না। রোগীর অবস্থা খারাপ ছিল, এ জন্য আমি বাচ্চা ডেলিভারি করানোর চেষ্টা করি। যখন বাচ্চা হলো, নবজাতক কোনো কান্না করেনি। অন্য হাসপাতালে শিশু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেলে চিকিৎসক জানায় নবজাতক মারা গেছে। ’
শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি অবগত হয়েছি। জেলা সিভিল সার্জন স্যারকে বিষয়টি জানানো হয়েছে। সিভিল সার্জনের নির্দেশনায় পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘নবজাতকের স্বজনেরা মরদেহ নিয়ে থানায় এসেছে। এ বিষয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। ন্যায়বিচারের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে স্বজনদের। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন।’

ভূমিহীন পরিচয়ে কেউ বাগিয়েছেন আশ্রয়ণ প্রকল্পের ছয়টি ঘর। আরেক জন বাগিয়েছেন চারটি। আবার কেউ কেউ ঘর নিলেও থাকেন না সেখানে। এর মধ্যে একজন তো ঘটিয়েছেন অবাক কাণ্ড! নিজ কব্জায় রাখা ৬টি ঘরের তিনটিতে লাগিয়েছেন এসি। মেঝেতে করেছেন টাইলস। তাঁর দুই স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে করছেন বিলাসী জীবনযাপন। ভূমিহীনদের ঘর বিতর
২০ নভেম্বর ২০২৪
মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপির নতুন প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার চেয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেছেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা। আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় শিবচরের ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের মাদবরের চর ইউনিয়নের মোল্লার বাজার এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ করেন তাঁরা।
২৬ মিনিট আগে
চিকিৎসকদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের নতুন নতুন বিষয়ের ওপর জ্ঞান অর্জনে চট্টগ্রামে এক কর্মশালায় প্রশিক্ষণ পেলেন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের ৮০ জন শিশু চিকিৎসক। শিশু ক্রিটিক্যাল কেয়ারবিষয়ক এ কর্মশালা প্রথমবারের মতো ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে অনুষ্ঠিত হয়। দুই দিনব্যাপী এ কর্মশালা
১ ঘণ্টা আগে
মাদারীপুর-২ আসনে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব জাহান্দার আলী জাহানকে বিএনপির মনোনয়ন দেওয়ায় মনোনয়নবঞ্চিত দুই প্রার্থীর সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেশিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি

মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপির নতুন প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার চেয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেছেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা। আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় শিবচরের ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের মাদবরের চর ইউনিয়নের মোল্লার বাজার এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ করেন তাঁরা। দেড় ঘণ্টা ধরে চলা অবরোধের জেরে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল থমকে যায়। এই সময় এক্সপ্রেসওয়ের উভয় লেনে শত শত যান আটকে পড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন চালক ও যাত্রীরা।
কামাল জামান মোল্লার অনুসারীরা মহাসড়কে মশাল মিছিল করেন। তাঁরা বিএনপির নতুন প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করে কামাল জামান মোল্লাকে পুনরায় ধানের শীষের প্রতীকে প্রার্থী করার দাবি জানান। পরে তিন দিনের আলটিমেটাম দিয়ে অবরোধ প্রত্যাহার করেন বিক্ষুব্ধরা।
অবরোধ চলাকালে বক্তারা বলেন, ‘শিবচরে বিএনপি নেতা কামাল জামান মোল্লা একজন জনপ্রিয় নেতা। তাঁর মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছিল। হঠাৎ বৃহস্পতিবার অন্য একজনকে মনোনয়ন দেয় বিএনপি। আমরা এই মনোনয়ন প্রত্যাহার এবং কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন বহাল রাখার দাবি জানাই।’
শিবচর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সাজাহান মোল্লা সাজু বলেন, ‘আমরা কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন বহাল চাই। কোনো ষড়যন্ত্র মানি না। মনোনয়ন বহাল না রাখলে বড় কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
জানা গেছে, গত ৩ নভেম্বর মাদারীপুর-১ আসনে কামাল জামান মোল্লাকে বিএনপির পক্ষ থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। এক দিন পর অনিবার্য কারণে বিএনপির হাইকমান্ড তাঁর মনোনয়ন স্থগিত করে। এক মাস পর গত ৪ ডিসেম্বর মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপির মনোনয়ন দেওয়া হয় শিবচর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নাদিরা আক্তারকে। বিএনপির এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে এবং পুনরায় মনোনয়ন ফিরে পেতে কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন।
জানতে চাইলে শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, সন্ধ্যার দিকে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। পরে অবরোধ প্রত্যাহার করে নিলে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপির নতুন প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার চেয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেছেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা। আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় শিবচরের ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের মাদবরের চর ইউনিয়নের মোল্লার বাজার এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ করেন তাঁরা। দেড় ঘণ্টা ধরে চলা অবরোধের জেরে মহাসড়কে যানবাহন চলাচল থমকে যায়। এই সময় এক্সপ্রেসওয়ের উভয় লেনে শত শত যান আটকে পড়ে। এতে ভোগান্তিতে পড়েন চালক ও যাত্রীরা।
কামাল জামান মোল্লার অনুসারীরা মহাসড়কে মশাল মিছিল করেন। তাঁরা বিএনপির নতুন প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল করে কামাল জামান মোল্লাকে পুনরায় ধানের শীষের প্রতীকে প্রার্থী করার দাবি জানান। পরে তিন দিনের আলটিমেটাম দিয়ে অবরোধ প্রত্যাহার করেন বিক্ষুব্ধরা।
অবরোধ চলাকালে বক্তারা বলেন, ‘শিবচরে বিএনপি নেতা কামাল জামান মোল্লা একজন জনপ্রিয় নেতা। তাঁর মনোনয়ন স্থগিত করা হয়েছিল। হঠাৎ বৃহস্পতিবার অন্য একজনকে মনোনয়ন দেয় বিএনপি। আমরা এই মনোনয়ন প্রত্যাহার এবং কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন বহাল রাখার দাবি জানাই।’
শিবচর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক সাজাহান মোল্লা সাজু বলেন, ‘আমরা কামাল জামান মোল্লার মনোনয়ন বহাল চাই। কোনো ষড়যন্ত্র মানি না। মনোনয়ন বহাল না রাখলে বড় কর্মসূচি দেওয়া হবে।’
জানা গেছে, গত ৩ নভেম্বর মাদারীপুর-১ আসনে কামাল জামান মোল্লাকে বিএনপির পক্ষ থেকে মনোনয়ন দেওয়া হয়। এক দিন পর অনিবার্য কারণে বিএনপির হাইকমান্ড তাঁর মনোনয়ন স্থগিত করে। এক মাস পর গত ৪ ডিসেম্বর মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপির মনোনয়ন দেওয়া হয় শিবচর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক নাদিরা আক্তারকে। বিএনপির এই সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে এবং পুনরায় মনোনয়ন ফিরে পেতে কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা বিক্ষোভ করছেন।
জানতে চাইলে শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জহুরুল ইসলাম বলেন, সন্ধ্যার দিকে মহাসড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন বিএনপির নেতা-কর্মীরা। পরে অবরোধ প্রত্যাহার করে নিলে যানবাহন চলাচল স্বাভাবিক হয়।

ভূমিহীন পরিচয়ে কেউ বাগিয়েছেন আশ্রয়ণ প্রকল্পের ছয়টি ঘর। আরেক জন বাগিয়েছেন চারটি। আবার কেউ কেউ ঘর নিলেও থাকেন না সেখানে। এর মধ্যে একজন তো ঘটিয়েছেন অবাক কাণ্ড! নিজ কব্জায় রাখা ৬টি ঘরের তিনটিতে লাগিয়েছেন এসি। মেঝেতে করেছেন টাইলস। তাঁর দুই স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে করছেন বিলাসী জীবনযাপন। ভূমিহীনদের ঘর বিতর
২০ নভেম্বর ২০২৪
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার বিচার চেয়ে আজ শনিবার রাতে মৃত নবজাতককে নিয়েই থানায় হাজির হন মা-বাবাসহ স্বজনেরা।
৯ মিনিট আগে
চিকিৎসকদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের নতুন নতুন বিষয়ের ওপর জ্ঞান অর্জনে চট্টগ্রামে এক কর্মশালায় প্রশিক্ষণ পেলেন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের ৮০ জন শিশু চিকিৎসক। শিশু ক্রিটিক্যাল কেয়ারবিষয়ক এ কর্মশালা প্রথমবারের মতো ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে অনুষ্ঠিত হয়। দুই দিনব্যাপী এ কর্মশালা
১ ঘণ্টা আগে
মাদারীপুর-২ আসনে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব জাহান্দার আলী জাহানকে বিএনপির মনোনয়ন দেওয়ায় মনোনয়নবঞ্চিত দুই প্রার্থীর সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চিকিৎসকদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের নতুন নতুন বিষয়ের ওপর জ্ঞান অর্জনে চট্টগ্রামে এক কর্মশালায় অংশ নিলেন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের ৮০ জন শিশুচিকিৎসক। শিশু ক্রিটিক্যাল কেয়ারবিষয়ক এ কর্মশালা প্রথমবারের মতো ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে অনুষ্ঠিত হয়। দুই দিনব্যাপী এ কর্মশালার শেষ দিন ছিল শনিবার (৬ ডিসেম্বর)। এর আয়োজন করে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের শিশুস্বাস্থ্য বিভাগ ও বাংলাদেশ একাডেমি অব পেডিয়াট্রিক অ্যান্ড নিওনেটাল ক্রিটিক্যাল কেয়ার।
কর্মশালায় প্রশিক্ষক ছিলেন ঢাকা থেকে আসা দেশের প্রখ্যাত নবজাতক ও শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল অ্যান্ড ইনস্টিটিউটের পেডিয়েট্রিক একাডেমিক প্রধান অধ্যাপক মনির হোসেন, বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল অ্যান্ড ইনস্টিটিউটের নিউনেটালজির ডেপুটি একাডেমিক কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক মাহফুজা শিরীন, বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল অ্যান্ড ইনস্টিটিউটের পেডিয়েট্রিক কার্ডিওলজি একাডেমির সেক্রেটারি অধ্যাপক মো. আবদুল্লাহ আল মামুন, পেডিয়েট্রিক কার্ডিয়েক্ট ইনসেপটিক কেয়ার হার্ট ফাউন্ডেশন অ্যান্ড আরআইরের এম নুরুল আকতার হাসান, সহকারী অধ্যাপক আকতার হোসেন মাসুদ, সহকারী অধ্যাপক আবু তালহা, ঢাকা এভারকেয়ার হাসপাতালের পেডিয়েট্রিক ক্রিটিক্যাল কেয়ারের কনসালট্যান্ট নুরুন নাহার ও চট্টগ্রাম অ্যাপোলো ইম্পেরিয়াল হাসপাতালের পেডিয়েট্রিক ক্রিটিক্যাল কেয়ারের অ্যাসোসিয়েট কনসালট্যান্ট সাদিয়া আফরিন।
শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের বিভাগীয়প্রধান অধ্যাপক দিদারুল আলমের সভাপতিত্বে কর্মশালার সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন হাসপাতালের কার্যনির্বাহী কমিটির প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মোহাম্মদ মোরশেদ হোসেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল মান্নান রানা, জেনারেল সেক্রেটারি মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যক্ষ লায়ন মোহাম্মদ সানাউল্লাহ, পরিচালক (প্রশাসন) মো. নূরুল হক, পরিচালক (অটিজম ও শিশু বিকাশকেন্দ্র) অধ্যাপক মাহমুদ আহমেদ চৌধুরী আরজু, ইনস্টিটিউট অব চাইল্ড হেলথের পরিচালক অধ্যাপক ওয়াজির আহমেদ, পরিচালক (মেডিকেল অ্যাফেয়ার্স) এ কে এম আশরাফুল করিম, শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের অধ্যাপক গুলশান আরা, উপপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মদ মোশাররফ হোসাইন, উপপরিচালক (প্রশাসন, আইসিএইচ) মো. আবু সৈয়দ চৌধুরী প্রমুখ।
কর্মশালায় কো-অর্ডিনেটরের দায়িত্বে ছিলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের পেডিয়েট্রিক আইসিইউর সহকারী অধ্যাপক মিশু তালুকদার এবং সঞ্চালনায় ছিলেন শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফাহিম হাসান রেজা।

চিকিৎসকদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের নতুন নতুন বিষয়ের ওপর জ্ঞান অর্জনে চট্টগ্রামে এক কর্মশালায় অংশ নিলেন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের ৮০ জন শিশুচিকিৎসক। শিশু ক্রিটিক্যাল কেয়ারবিষয়ক এ কর্মশালা প্রথমবারের মতো ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে অনুষ্ঠিত হয়। দুই দিনব্যাপী এ কর্মশালার শেষ দিন ছিল শনিবার (৬ ডিসেম্বর)। এর আয়োজন করে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের শিশুস্বাস্থ্য বিভাগ ও বাংলাদেশ একাডেমি অব পেডিয়াট্রিক অ্যান্ড নিওনেটাল ক্রিটিক্যাল কেয়ার।
কর্মশালায় প্রশিক্ষক ছিলেন ঢাকা থেকে আসা দেশের প্রখ্যাত নবজাতক ও শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল অ্যান্ড ইনস্টিটিউটের পেডিয়েট্রিক একাডেমিক প্রধান অধ্যাপক মনির হোসেন, বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল অ্যান্ড ইনস্টিটিউটের নিউনেটালজির ডেপুটি একাডেমিক কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক মাহফুজা শিরীন, বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল অ্যান্ড ইনস্টিটিউটের পেডিয়েট্রিক কার্ডিওলজি একাডেমির সেক্রেটারি অধ্যাপক মো. আবদুল্লাহ আল মামুন, পেডিয়েট্রিক কার্ডিয়েক্ট ইনসেপটিক কেয়ার হার্ট ফাউন্ডেশন অ্যান্ড আরআইরের এম নুরুল আকতার হাসান, সহকারী অধ্যাপক আকতার হোসেন মাসুদ, সহকারী অধ্যাপক আবু তালহা, ঢাকা এভারকেয়ার হাসপাতালের পেডিয়েট্রিক ক্রিটিক্যাল কেয়ারের কনসালট্যান্ট নুরুন নাহার ও চট্টগ্রাম অ্যাপোলো ইম্পেরিয়াল হাসপাতালের পেডিয়েট্রিক ক্রিটিক্যাল কেয়ারের অ্যাসোসিয়েট কনসালট্যান্ট সাদিয়া আফরিন।
শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের বিভাগীয়প্রধান অধ্যাপক দিদারুল আলমের সভাপতিত্বে কর্মশালার সমাপনী ও সনদপত্র বিতরণ অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন হাসপাতালের কার্যনির্বাহী কমিটির প্রেসিডেন্ট সৈয়দ মোহাম্মদ মোরশেদ হোসেন, ভাইস প্রেসিডেন্ট আবদুল মান্নান রানা, জেনারেল সেক্রেটারি মোহাম্মদ রেজাউল করিম আজাদ, কোষাধ্যক্ষ অধ্যক্ষ লায়ন মোহাম্মদ সানাউল্লাহ, পরিচালক (প্রশাসন) মো. নূরুল হক, পরিচালক (অটিজম ও শিশু বিকাশকেন্দ্র) অধ্যাপক মাহমুদ আহমেদ চৌধুরী আরজু, ইনস্টিটিউট অব চাইল্ড হেলথের পরিচালক অধ্যাপক ওয়াজির আহমেদ, পরিচালক (মেডিকেল অ্যাফেয়ার্স) এ কে এম আশরাফুল করিম, শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের অধ্যাপক গুলশান আরা, উপপরিচালক (প্রশাসন) মোহাম্মদ মোশাররফ হোসাইন, উপপরিচালক (প্রশাসন, আইসিএইচ) মো. আবু সৈয়দ চৌধুরী প্রমুখ।
কর্মশালায় কো-অর্ডিনেটরের দায়িত্বে ছিলেন চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালের পেডিয়েট্রিক আইসিইউর সহকারী অধ্যাপক মিশু তালুকদার এবং সঞ্চালনায় ছিলেন শিশুস্বাস্থ্য বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ফাহিম হাসান রেজা।

ভূমিহীন পরিচয়ে কেউ বাগিয়েছেন আশ্রয়ণ প্রকল্পের ছয়টি ঘর। আরেক জন বাগিয়েছেন চারটি। আবার কেউ কেউ ঘর নিলেও থাকেন না সেখানে। এর মধ্যে একজন তো ঘটিয়েছেন অবাক কাণ্ড! নিজ কব্জায় রাখা ৬টি ঘরের তিনটিতে লাগিয়েছেন এসি। মেঝেতে করেছেন টাইলস। তাঁর দুই স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে করছেন বিলাসী জীবনযাপন। ভূমিহীনদের ঘর বিতর
২০ নভেম্বর ২০২৪
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার বিচার চেয়ে আজ শনিবার রাতে মৃত নবজাতককে নিয়েই থানায় হাজির হন মা-বাবাসহ স্বজনেরা।
৯ মিনিট আগে
মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপির নতুন প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার চেয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেছেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা। আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় শিবচরের ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের মাদবরের চর ইউনিয়নের মোল্লার বাজার এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ করেন তাঁরা।
২৬ মিনিট আগে
মাদারীপুর-২ আসনে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব জাহান্দার আলী জাহানকে বিএনপির মনোনয়ন দেওয়ায় মনোনয়নবঞ্চিত দুই প্রার্থীর সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুর প্রতিনিধি

মাদারীপুর-২ আসনে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব জাহান্দার আলী জাহানকে বিএনপির মনোনয়ন দেওয়ায় মনোনয়নবঞ্চিত দুই প্রার্থীর সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার রাজৈর বাসস্ট্যান্ডে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও অবরোধ করা হয়।
এতে অংশ নেন মনোনয়নপ্রত্যাশী কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিল্টন বৈদ্যের সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা। আরও অংশ নেন আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী কেন্দ্রীয় বিএনপির সহশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক হেলেন জেরিন খানের সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা।
দুই মনোনয়নবঞ্চিত প্রার্থীর বিক্ষুব্ধ সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা প্রায় দেড় ঘণ্টা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন। এতে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ যাত্রী, রোগী ও চালকেরা।
এর আগে শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুর সদর উপজেলার মোস্তফাপুর বাসস্ট্যান্ডে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে রাখে হেলেন জেরিন খানের সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা।
রাজৈর থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কামরুজ্জামান বলেন, মহাসড়ক অবরোধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক আছে।

মাদারীপুর-২ আসনে জেলা বিএনপির সদস্যসচিব জাহান্দার আলী জাহানকে বিএনপির মনোনয়ন দেওয়ায় মনোনয়নবঞ্চিত দুই প্রার্থীর সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করেছেন।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে মাদারীপুরের রাজৈর উপজেলার রাজৈর বাসস্ট্যান্ডে টায়ার জ্বালিয়ে বিক্ষোভ ও অবরোধ করা হয়।
এতে অংশ নেন মনোনয়নপ্রত্যাশী কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মিল্টন বৈদ্যের সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা। আরও অংশ নেন আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী কেন্দ্রীয় বিএনপির সহশিক্ষাবিষয়ক সম্পাদক হেলেন জেরিন খানের সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা।
দুই মনোনয়নবঞ্চিত প্রার্থীর বিক্ষুব্ধ সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা প্রায় দেড় ঘণ্টা মহাসড়ক অবরোধ করে রাখেন। এতে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে দুই পাশে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ যাত্রী, রোগী ও চালকেরা।
এর আগে শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) বিকেলে ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কের মাদারীপুর সদর উপজেলার মোস্তফাপুর বাসস্ট্যান্ডে টায়ার জ্বালিয়ে সড়ক অবরোধ করে রাখে হেলেন জেরিন খানের সমর্থক ও নেতা-কর্মীরা।
রাজৈর থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. কামরুজ্জামান বলেন, মহাসড়ক অবরোধের খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। বর্তমানে যান চলাচল স্বাভাবিক আছে।

ভূমিহীন পরিচয়ে কেউ বাগিয়েছেন আশ্রয়ণ প্রকল্পের ছয়টি ঘর। আরেক জন বাগিয়েছেন চারটি। আবার কেউ কেউ ঘর নিলেও থাকেন না সেখানে। এর মধ্যে একজন তো ঘটিয়েছেন অবাক কাণ্ড! নিজ কব্জায় রাখা ৬টি ঘরের তিনটিতে লাগিয়েছেন এসি। মেঝেতে করেছেন টাইলস। তাঁর দুই স্ত্রী ও সন্তানদের নিয়ে করছেন বিলাসী জীবনযাপন। ভূমিহীনদের ঘর বিতর
২০ নভেম্বর ২০২৪
গাজীপুরের শ্রীপুরে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভুল চিকিৎসায় নবজাতকের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনার বিচার চেয়ে আজ শনিবার রাতে মৃত নবজাতককে নিয়েই থানায় হাজির হন মা-বাবাসহ স্বজনেরা।
৯ মিনিট আগে
মাদারীপুর-১ আসনে বিএনপির নতুন প্রার্থীর মনোনয়ন প্রত্যাহার চেয়ে ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ে অবরোধ করেছেন কামাল জামান মোল্লার সমর্থকেরা। আজ শনিবার (৬ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় শিবচরের ঢাকা-ভাঙ্গা এক্সপ্রেসওয়ের মাদবরের চর ইউনিয়নের মোল্লার বাজার এলাকায় মহাসড়ক অবরোধ করেন তাঁরা।
২৬ মিনিট আগে
চিকিৎসকদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং চিকিৎসাবিজ্ঞানের নতুন নতুন বিষয়ের ওপর জ্ঞান অর্জনে চট্টগ্রামে এক কর্মশালায় প্রশিক্ষণ পেলেন সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালের ৮০ জন শিশু চিকিৎসক। শিশু ক্রিটিক্যাল কেয়ারবিষয়ক এ কর্মশালা প্রথমবারের মতো ঢাকার বাইরে চট্টগ্রাম মা ও শিশু হাসপাতালে অনুষ্ঠিত হয়। দুই দিনব্যাপী এ কর্মশালা
১ ঘণ্টা আগে