টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি

বিশ্ব ইজতেমায় ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভিকে আনার দাবি জানিয়েছে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ। এ সময় আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার আলটিমেটাম দেওয়া হয়। নইলে যেকোনো পরিস্থিতি সৃষ্টির দায় সরকারে নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি জানান তাঁরা। আজ বুধবার সকালে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম অংশে এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশের যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা মুফতি মুয়াজ বিন নূর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় আরও কথা বলেন মুফতি আজিম উদ্দিন, মুফতি মিজানুর রহমান, মুফতি আরিফ হোসেন, মাওলানা আনাস, সৈয়দ মাসুম, আতাউর রহমান, আতাউল্লাহ প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর বিশ্ব ইজতেমার প্রস্তুতিসভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছিলেন, ৫৭তম বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভিকে বাংলাদেশে আনার অনুমতি দেবেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না এলেও তিনি সাবেক মন্ত্রী হয়ে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশে আসার ব্যবস্থা করবেন। কিন্তু তিনি কথা রাখেননি।’
মুফতি নূর আরও বলেন, ‘প্রথম ধাপে আড়াই হাজার বিদেশি মেহমান ইজতেমায় এসেছেন। দ্বিতীয় ধাপে আরও ১০ হাজার বিদেশি মেহমান বাংলাদেশে আসতে প্রস্তুত রয়েছেন। মাওলানা সাদের আসার বিষয়টি নিশ্চিত হলে দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমায় বিদেশি মেহমানরা আসবেন। দেওবন্দের প্রধান মাওলানা আরশাদ মাদানী বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থান করছেন। মাওলানা আরশাদ আমাদের জানিয়েছেন, মাওলানা সাদের সঙ্গে দেওবন্দের কোনো বিরোধ নেই। আমাদের হেফাজতের তকমা লাগিয়ে প্রথম ধাপে ইজতেমা করতে দেওয়া হচ্ছে না। এমনকি আজ ইজতেমা ময়দানে সংবাদ সম্মেলন করতে দেওয়া হয়নি। এ রকম চলতে থাকলে ভবিষ্যতে বিশ্ব ইজতেমা আঞ্চলিক সম্মেলনে পরিণত হতে পারে।’
এ সময় মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘আগামী ইজতেমায় প্রথম ধাপে আমাদের ইজতেমা করার অনুমতি এবং আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের দাবি মানা না হলে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশ এবং বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা যেকোনো ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে।’
এ বিষয়ে ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরব্বি (সাদপন্থী) ড. মোহাম্মদ আব্দুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশের নেতা-কর্মীরা আজ ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম অংশে সড়কের পাশে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। আমাদের দাবি, মাওলানা সাদ কান্ধলভি এবারের ইজতেমায় যাতে অংশ নিতে পারেন, সরকারকে তার ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মাহবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ময়দানে সংবাদ সম্মেলন করার সুযোগ নেই। ইজতেমা পরিচালনা করতে যে নিয়মকানুন রয়েছে, তাতেও সংবাদ সম্মেলন করার কোনো কারণ নেই। এটি একটি সমাবেশের মতো হতে যাচ্ছিল। লোকসমাগম ঘটলে সেখানে কিছু নিয়ম মেনে করতে হবে। তাই পুলিশ সাদপন্থীদের ময়দানের বাইরে বের করে দিয়েছে। ইজতেমা কোনো সমস্যা তৈরি বা উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার জায়গা নয়। তাঁদের যদি সংবাদ সম্মেলন করতে হয়, তবে অন্য জায়গায় করতে হবে। মাওলানা সাদের আগমনের বিষয়ে তাঁরা আবেদন করেছেন। এ সিদ্ধান্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে নেওয়ার কথা, ময়দানে নয়।’
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে গাজীপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

বিশ্ব ইজতেমায় ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভিকে আনার দাবি জানিয়েছে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ। এ সময় আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার আলটিমেটাম দেওয়া হয়। নইলে যেকোনো পরিস্থিতি সৃষ্টির দায় সরকারে নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি জানান তাঁরা। আজ বুধবার সকালে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম অংশে এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশের যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা মুফতি মুয়াজ বিন নূর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় আরও কথা বলেন মুফতি আজিম উদ্দিন, মুফতি মিজানুর রহমান, মুফতি আরিফ হোসেন, মাওলানা আনাস, সৈয়দ মাসুম, আতাউর রহমান, আতাউল্লাহ প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর বিশ্ব ইজতেমার প্রস্তুতিসভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছিলেন, ৫৭তম বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভিকে বাংলাদেশে আনার অনুমতি দেবেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না এলেও তিনি সাবেক মন্ত্রী হয়ে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশে আসার ব্যবস্থা করবেন। কিন্তু তিনি কথা রাখেননি।’
মুফতি নূর আরও বলেন, ‘প্রথম ধাপে আড়াই হাজার বিদেশি মেহমান ইজতেমায় এসেছেন। দ্বিতীয় ধাপে আরও ১০ হাজার বিদেশি মেহমান বাংলাদেশে আসতে প্রস্তুত রয়েছেন। মাওলানা সাদের আসার বিষয়টি নিশ্চিত হলে দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমায় বিদেশি মেহমানরা আসবেন। দেওবন্দের প্রধান মাওলানা আরশাদ মাদানী বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থান করছেন। মাওলানা আরশাদ আমাদের জানিয়েছেন, মাওলানা সাদের সঙ্গে দেওবন্দের কোনো বিরোধ নেই। আমাদের হেফাজতের তকমা লাগিয়ে প্রথম ধাপে ইজতেমা করতে দেওয়া হচ্ছে না। এমনকি আজ ইজতেমা ময়দানে সংবাদ সম্মেলন করতে দেওয়া হয়নি। এ রকম চলতে থাকলে ভবিষ্যতে বিশ্ব ইজতেমা আঞ্চলিক সম্মেলনে পরিণত হতে পারে।’
এ সময় মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘আগামী ইজতেমায় প্রথম ধাপে আমাদের ইজতেমা করার অনুমতি এবং আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের দাবি মানা না হলে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশ এবং বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা যেকোনো ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে।’
এ বিষয়ে ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরব্বি (সাদপন্থী) ড. মোহাম্মদ আব্দুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশের নেতা-কর্মীরা আজ ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম অংশে সড়কের পাশে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। আমাদের দাবি, মাওলানা সাদ কান্ধলভি এবারের ইজতেমায় যাতে অংশ নিতে পারেন, সরকারকে তার ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মাহবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ময়দানে সংবাদ সম্মেলন করার সুযোগ নেই। ইজতেমা পরিচালনা করতে যে নিয়মকানুন রয়েছে, তাতেও সংবাদ সম্মেলন করার কোনো কারণ নেই। এটি একটি সমাবেশের মতো হতে যাচ্ছিল। লোকসমাগম ঘটলে সেখানে কিছু নিয়ম মেনে করতে হবে। তাই পুলিশ সাদপন্থীদের ময়দানের বাইরে বের করে দিয়েছে। ইজতেমা কোনো সমস্যা তৈরি বা উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার জায়গা নয়। তাঁদের যদি সংবাদ সম্মেলন করতে হয়, তবে অন্য জায়গায় করতে হবে। মাওলানা সাদের আগমনের বিষয়ে তাঁরা আবেদন করেছেন। এ সিদ্ধান্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে নেওয়ার কথা, ময়দানে নয়।’
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে গাজীপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।
টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি

বিশ্ব ইজতেমায় ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভিকে আনার দাবি জানিয়েছে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ। এ সময় আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার আলটিমেটাম দেওয়া হয়। নইলে যেকোনো পরিস্থিতি সৃষ্টির দায় সরকারে নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি জানান তাঁরা। আজ বুধবার সকালে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম অংশে এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশের যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা মুফতি মুয়াজ বিন নূর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় আরও কথা বলেন মুফতি আজিম উদ্দিন, মুফতি মিজানুর রহমান, মুফতি আরিফ হোসেন, মাওলানা আনাস, সৈয়দ মাসুম, আতাউর রহমান, আতাউল্লাহ প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর বিশ্ব ইজতেমার প্রস্তুতিসভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছিলেন, ৫৭তম বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভিকে বাংলাদেশে আনার অনুমতি দেবেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না এলেও তিনি সাবেক মন্ত্রী হয়ে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশে আসার ব্যবস্থা করবেন। কিন্তু তিনি কথা রাখেননি।’
মুফতি নূর আরও বলেন, ‘প্রথম ধাপে আড়াই হাজার বিদেশি মেহমান ইজতেমায় এসেছেন। দ্বিতীয় ধাপে আরও ১০ হাজার বিদেশি মেহমান বাংলাদেশে আসতে প্রস্তুত রয়েছেন। মাওলানা সাদের আসার বিষয়টি নিশ্চিত হলে দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমায় বিদেশি মেহমানরা আসবেন। দেওবন্দের প্রধান মাওলানা আরশাদ মাদানী বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থান করছেন। মাওলানা আরশাদ আমাদের জানিয়েছেন, মাওলানা সাদের সঙ্গে দেওবন্দের কোনো বিরোধ নেই। আমাদের হেফাজতের তকমা লাগিয়ে প্রথম ধাপে ইজতেমা করতে দেওয়া হচ্ছে না। এমনকি আজ ইজতেমা ময়দানে সংবাদ সম্মেলন করতে দেওয়া হয়নি। এ রকম চলতে থাকলে ভবিষ্যতে বিশ্ব ইজতেমা আঞ্চলিক সম্মেলনে পরিণত হতে পারে।’
এ সময় মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘আগামী ইজতেমায় প্রথম ধাপে আমাদের ইজতেমা করার অনুমতি এবং আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের দাবি মানা না হলে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশ এবং বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা যেকোনো ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে।’
এ বিষয়ে ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরব্বি (সাদপন্থী) ড. মোহাম্মদ আব্দুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশের নেতা-কর্মীরা আজ ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম অংশে সড়কের পাশে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। আমাদের দাবি, মাওলানা সাদ কান্ধলভি এবারের ইজতেমায় যাতে অংশ নিতে পারেন, সরকারকে তার ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মাহবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ময়দানে সংবাদ সম্মেলন করার সুযোগ নেই। ইজতেমা পরিচালনা করতে যে নিয়মকানুন রয়েছে, তাতেও সংবাদ সম্মেলন করার কোনো কারণ নেই। এটি একটি সমাবেশের মতো হতে যাচ্ছিল। লোকসমাগম ঘটলে সেখানে কিছু নিয়ম মেনে করতে হবে। তাই পুলিশ সাদপন্থীদের ময়দানের বাইরে বের করে দিয়েছে। ইজতেমা কোনো সমস্যা তৈরি বা উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার জায়গা নয়। তাঁদের যদি সংবাদ সম্মেলন করতে হয়, তবে অন্য জায়গায় করতে হবে। মাওলানা সাদের আগমনের বিষয়ে তাঁরা আবেদন করেছেন। এ সিদ্ধান্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে নেওয়ার কথা, ময়দানে নয়।’
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে গাজীপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

বিশ্ব ইজতেমায় ভারতের মাওলানা সাদ কান্ধলভিকে আনার দাবি জানিয়েছে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ। এ সময় আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার আলটিমেটাম দেওয়া হয়। নইলে যেকোনো পরিস্থিতি সৃষ্টির দায় সরকারে নিতে হবে বলে হুঁশিয়ারি জানান তাঁরা। আজ বুধবার সকালে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম অংশে এক সংবাদ সম্মেলনে এই হুঁশিয়ারি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশের যুগ্ম আহ্বায়ক মাওলানা মুফতি মুয়াজ বিন নূর গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় আরও কথা বলেন মুফতি আজিম উদ্দিন, মুফতি মিজানুর রহমান, মুফতি আরিফ হোসেন, মাওলানা আনাস, সৈয়দ মাসুম, আতাউর রহমান, আতাউল্লাহ প্রমুখ।
সংবাদ সম্মেলনে মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘২০২৩ সালের ১৫ নভেম্বর বিশ্ব ইজতেমার প্রস্তুতিসভায় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান বলেছিলেন, ৫৭তম বিশ্ব ইজতেমায় মাওলানা সাদ কান্ধলভিকে বাংলাদেশে আনার অনুমতি দেবেন। তিনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না এলেও তিনি সাবেক মন্ত্রী হয়ে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশে আসার ব্যবস্থা করবেন। কিন্তু তিনি কথা রাখেননি।’
মুফতি নূর আরও বলেন, ‘প্রথম ধাপে আড়াই হাজার বিদেশি মেহমান ইজতেমায় এসেছেন। দ্বিতীয় ধাপে আরও ১০ হাজার বিদেশি মেহমান বাংলাদেশে আসতে প্রস্তুত রয়েছেন। মাওলানা সাদের আসার বিষয়টি নিশ্চিত হলে দ্বিতীয় ধাপের ইজতেমায় বিদেশি মেহমানরা আসবেন। দেওবন্দের প্রধান মাওলানা আরশাদ মাদানী বর্তমানে বাংলাদেশে অবস্থান করছেন। মাওলানা আরশাদ আমাদের জানিয়েছেন, মাওলানা সাদের সঙ্গে দেওবন্দের কোনো বিরোধ নেই। আমাদের হেফাজতের তকমা লাগিয়ে প্রথম ধাপে ইজতেমা করতে দেওয়া হচ্ছে না। এমনকি আজ ইজতেমা ময়দানে সংবাদ সম্মেলন করতে দেওয়া হয়নি। এ রকম চলতে থাকলে ভবিষ্যতে বিশ্ব ইজতেমা আঞ্চলিক সম্মেলনে পরিণত হতে পারে।’
এ সময় মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘আগামী ইজতেমায় প্রথম ধাপে আমাদের ইজতেমা করার অনুমতি এবং আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের দাবি মানা না হলে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশ এবং বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা যেকোনো ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে।’
এ বিষয়ে ইজতেমা আয়োজক কমিটির মুরব্বি (সাদপন্থী) ড. মোহাম্মদ আব্দুস সালাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশের নেতা-কর্মীরা আজ ইজতেমা ময়দানের উত্তর-পশ্চিম অংশে সড়কের পাশে সংবাদ সম্মেলন করেছেন। আমাদের দাবি, মাওলানা সাদ কান্ধলভি এবারের ইজতেমায় যাতে অংশ নিতে পারেন, সরকারকে তার ব্যবস্থা নিতে হবে।’
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশনার মো. মাহবুব আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ময়দানে সংবাদ সম্মেলন করার সুযোগ নেই। ইজতেমা পরিচালনা করতে যে নিয়মকানুন রয়েছে, তাতেও সংবাদ সম্মেলন করার কোনো কারণ নেই। এটি একটি সমাবেশের মতো হতে যাচ্ছিল। লোকসমাগম ঘটলে সেখানে কিছু নিয়ম মেনে করতে হবে। তাই পুলিশ সাদপন্থীদের ময়দানের বাইরে বের করে দিয়েছে। ইজতেমা কোনো সমস্যা তৈরি বা উসকানিমূলক বক্তব্য দেওয়ার জায়গা নয়। তাঁদের যদি সংবাদ সম্মেলন করতে হয়, তবে অন্য জায়গায় করতে হবে। মাওলানা সাদের আগমনের বিষয়ে তাঁরা আবেদন করেছেন। এ সিদ্ধান্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বৈঠকে নেওয়ার কথা, ময়দানে নয়।’
এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে গাজীপুর জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলামের মোবাইলে একাধিকবার ফোন করা হলেও তিনি রিসিভ করেননি।

রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বরের কালশী রোডে একটি কমিউনিটি সেন্টারে আগুন লেগেছে। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে, আরও দুটি ইউনিট সেখানে যাওয়ার পথে রয়েছে।
১ সেকেন্ড আগে
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে সশস্ত্র সংগঠন ইউপিডিএফের হয়ে অবৈধভাবে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে সৈয়দ মাহবুব রহমান (৫৩) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পানছড়ি সেনা সাব জোনের বিশেষ অভিযানে দমদম গ্রাম থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
৩ মিনিট আগে
বরগুনার আমতলীতে যৌতুক দিতে রাজি না হওয়ায় শাহিনুর বেগম (৪০) নামে এক গৃহবধূকে তাঁর স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন বেধড়ক পিটিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার ছোট নীলগঞ্জ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার দুপুরে পুলিশ ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে।
১৪ মিনিট আগে
নেছারাবাদে সপরিবারে বিয়ের দাওয়াতে গিয়ে জানতে পারেন কনের বয়স ১৮ বছরের নিচে; এরপর খাবার না খেয়ে ফিরে গেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদুল ইসলাম। পরে কাজিও বিয়ে না পড়িয়ে চলে যান।
১৭ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বরের কালশী রোডে একটি কমিউনিটি সেন্টারে আগুন লেগেছে। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে, আরও দুটি ইউনিট সেখানে যাওয়ার পথে রয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার রাত ১০টা ১২ মিনিটে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়। প্রথম ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে রাত ১০টা ২৭ মিনিটে কাজ শুরু করে। আগুন লেগেছে মিরপুর ১১ নম্বর এলাকার ‘বিবাহ বাড়ি’ কমিউনিটি সেন্টারের ছয়তলা ভবনের ছয় তলায়।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম জানান, ‘আগুন নিয়ন্ত্রণে আমাদের চারটি ইউনিট কাজ করছে। আরও দুটি ইউনিট পথে আছে।’
তবে তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি।

রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বরের কালশী রোডে একটি কমিউনিটি সেন্টারে আগুন লেগেছে। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে, আরও দুটি ইউনিট সেখানে যাওয়ার পথে রয়েছে।
ফায়ার সার্ভিসের নিয়ন্ত্রণ কক্ষ থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার রাত ১০টা ১২ মিনিটে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়। প্রথম ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছে রাত ১০টা ২৭ মিনিটে কাজ শুরু করে। আগুন লেগেছে মিরপুর ১১ নম্বর এলাকার ‘বিবাহ বাড়ি’ কমিউনিটি সেন্টারের ছয়তলা ভবনের ছয় তলায়।
ফায়ার সার্ভিসের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম জানান, ‘আগুন নিয়ন্ত্রণে আমাদের চারটি ইউনিট কাজ করছে। আরও দুটি ইউনিট পথে আছে।’
তবে তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ সম্পর্কে কিছু জানা যায়নি।

মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘আগামী ইজতেমায় প্রথম ধাপে আমাদের ইজতেমা করার অনুমতি এবং আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের দাবি মানা না হলে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশ এবং বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা যেকোনো ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে।’
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে সশস্ত্র সংগঠন ইউপিডিএফের হয়ে অবৈধভাবে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে সৈয়দ মাহবুব রহমান (৫৩) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পানছড়ি সেনা সাব জোনের বিশেষ অভিযানে দমদম গ্রাম থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
৩ মিনিট আগে
বরগুনার আমতলীতে যৌতুক দিতে রাজি না হওয়ায় শাহিনুর বেগম (৪০) নামে এক গৃহবধূকে তাঁর স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন বেধড়ক পিটিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার ছোট নীলগঞ্জ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার দুপুরে পুলিশ ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে।
১৪ মিনিট আগে
নেছারাবাদে সপরিবারে বিয়ের দাওয়াতে গিয়ে জানতে পারেন কনের বয়স ১৮ বছরের নিচে; এরপর খাবার না খেয়ে ফিরে গেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদুল ইসলাম। পরে কাজিও বিয়ে না পড়িয়ে চলে যান।
১৭ মিনিট আগেপানছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি

খাগড়াছড়ির পানছড়িতে সশস্ত্র সংগঠন ইউপিডিএফের হয়ে অবৈধভাবে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে সৈয়দ মাহবুব রহমান (৫৩) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পানছড়ি সেনা সাব জোনের বিশেষ অভিযানে দমদম গ্রাম থেকে তাঁকে আটক করা হয়। আটক মাহবুব রহমান ওই গ্রামের মৃত মিজানুর রহমানের ছেলে।
সেনা সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাঁর কাছ থেকে এক লাখ টাকা ও একাধিক চাঁদা আদায়ের রসিদ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মাহবুব স্বীকার করেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে ইউপিডিএফের পক্ষে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করে আসছিলেন। পরে তাঁকে আইনগত ব্যবস্থার জন্য পানছড়ি থানায় হস্তান্তর করা হয়।
এ বিষয়ে পানছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জসিম উদ্দিন বলেন, আটক সৈয়দ মাহবুব রহমানকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
সেনা সূত্র আরও জানায়, পাহাড়ে অবৈধভাবে চাঁদা আদায় বন্ধে অভিযান ও গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে এবং চক্রের অন্যান্য সদস্যের শনাক্তে অভিযান চলছে।

খাগড়াছড়ির পানছড়িতে সশস্ত্র সংগঠন ইউপিডিএফের হয়ে অবৈধভাবে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে সৈয়দ মাহবুব রহমান (৫৩) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পানছড়ি সেনা সাব জোনের বিশেষ অভিযানে দমদম গ্রাম থেকে তাঁকে আটক করা হয়। আটক মাহবুব রহমান ওই গ্রামের মৃত মিজানুর রহমানের ছেলে।
সেনা সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাঁর কাছ থেকে এক লাখ টাকা ও একাধিক চাঁদা আদায়ের রসিদ উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মাহবুব স্বীকার করেন, তিনি দীর্ঘদিন ধরে ইউপিডিএফের পক্ষে স্থানীয় ব্যবসায়ীদের কাছ থেকে অবৈধভাবে চাঁদা আদায় করে আসছিলেন। পরে তাঁকে আইনগত ব্যবস্থার জন্য পানছড়ি থানায় হস্তান্তর করা হয়।
এ বিষয়ে পানছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জসিম উদ্দিন বলেন, আটক সৈয়দ মাহবুব রহমানকে থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন।
সেনা সূত্র আরও জানায়, পাহাড়ে অবৈধভাবে চাঁদা আদায় বন্ধে অভিযান ও গোয়েন্দা তৎপরতা অব্যাহত রয়েছে এবং চক্রের অন্যান্য সদস্যের শনাক্তে অভিযান চলছে।

মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘আগামী ইজতেমায় প্রথম ধাপে আমাদের ইজতেমা করার অনুমতি এবং আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের দাবি মানা না হলে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশ এবং বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা যেকোনো ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে।’
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বরের কালশী রোডে একটি কমিউনিটি সেন্টারে আগুন লেগেছে। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে, আরও দুটি ইউনিট সেখানে যাওয়ার পথে রয়েছে।
১ সেকেন্ড আগে
বরগুনার আমতলীতে যৌতুক দিতে রাজি না হওয়ায় শাহিনুর বেগম (৪০) নামে এক গৃহবধূকে তাঁর স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন বেধড়ক পিটিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার ছোট নীলগঞ্জ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার দুপুরে পুলিশ ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে।
১৪ মিনিট আগে
নেছারাবাদে সপরিবারে বিয়ের দাওয়াতে গিয়ে জানতে পারেন কনের বয়স ১৮ বছরের নিচে; এরপর খাবার না খেয়ে ফিরে গেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদুল ইসলাম। পরে কাজিও বিয়ে না পড়িয়ে চলে যান।
১৭ মিনিট আগেআমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

বরগুনার আমতলীতে যৌতুক দিতে রাজি না হওয়ায় শাহিনুর বেগম (৪০) নামে এক গৃহবধূকে তাঁর স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন বেধড়ক পিটিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার ছোট নীলগঞ্জ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার দুপুরে পুলিশ ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে।
ভুক্তভোগী গৃহবধূ নীলগঞ্জ গ্রামের কালু হাওলাদারের স্ত্রী।
জানা গেছে, আট দিন আগে কালু হাওলাদার জমি ক্রয় করতে বায়না করেন। জমি কিনার জন্য স্ত্রী শাহিনুরের কাছে তিন লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন তিনি। কিন্তু শাহিনুর বাবার বাড়ি থেকে টাকা আনতে অস্বীকৃতি জানান। এ নিয়ে গতকাল বিকেলে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকের সঙ্গে শাহিনুরের কলহ বাধে। স্বামী কালু হাওলাদার, ননদ রেবেকা বেগম ও ননদের স্বামী হানিফ মুসল্লি তাঁকে বেধড়ক মারধর করেন। তাঁরা শাহিনুরের চোখে মরিচের গুঁড়ো ছিটিয়ে দেন। মারধর শেষে তাঁকে ঘরের মধ্যে আটকে রাখেন। গৃহবধূর স্বজনেরা খবর পেয়ে আজ পুলিশে খবর দেন। পরে দুপুরে পুলিশ গিয়ে শাহিনুরকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়।
গৃহবধূর বাবা হানিফ হাওলাদার বলেন, ‘জমি কিনতে আমার মেয়ের কাছে জামাতা তিন লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে। টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় মারধর করে মেয়েকে মেরে ঘরে আটকে রাখে। পরে পুলিশ গিয়ে আমার মেয়েকে উদ্ধার করেছে। আমি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দাবি করছি।’
ভুক্তভোগী গৃহবধূ শাহিনুর বেগম বলেন, ‘২০১১ সালে আমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে নানা অজুহাতে যৌতুক দাবি করে আসছেন স্বামী। টাকা না দিলেই আমার ওপর নির্যাতন চালায়। গত এক সপ্তাহ আগে জমি কিনবে বলে আমার কাছে তিন লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। আমি টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় আমার চোখে মরিচের গুঁড়ো দিয়ে আমার স্বামী, নুনুন্দা (ননদের জামাই) হানিফ মুসুল্লি ও ননদ রেবেকা বেধড়ক মারধর করেছে। আমি এ ঘটনায় জড়িতদের শাস্তি দাবি করছি।’
এদিকে যৌতুক দাবির কথা অস্বীকার করে কালু হাওলাদার বলেন, ‘পারিবারিক বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে কয়েকটি চর-থাপ্পড় দিয়েছি।’
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. মিনহাজ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ‘আহত নারীর চোখে যে সমস্যা হয়েছে, ওষুধ খেলে ভালো হয়ে যাবে, তবে সময় লাগবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওই নারীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন রয়েছে। তাকে যথাযথ চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ পাঠিয়ে ওই নারীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বরগুনার আমতলীতে যৌতুক দিতে রাজি না হওয়ায় শাহিনুর বেগম (৪০) নামে এক গৃহবধূকে তাঁর স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন বেধড়ক পিটিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার ছোট নীলগঞ্জ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার দুপুরে পুলিশ ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে।
ভুক্তভোগী গৃহবধূ নীলগঞ্জ গ্রামের কালু হাওলাদারের স্ত্রী।
জানা গেছে, আট দিন আগে কালু হাওলাদার জমি ক্রয় করতে বায়না করেন। জমি কিনার জন্য স্ত্রী শাহিনুরের কাছে তিন লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন তিনি। কিন্তু শাহিনুর বাবার বাড়ি থেকে টাকা আনতে অস্বীকৃতি জানান। এ নিয়ে গতকাল বিকেলে স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকের সঙ্গে শাহিনুরের কলহ বাধে। স্বামী কালু হাওলাদার, ননদ রেবেকা বেগম ও ননদের স্বামী হানিফ মুসল্লি তাঁকে বেধড়ক মারধর করেন। তাঁরা শাহিনুরের চোখে মরিচের গুঁড়ো ছিটিয়ে দেন। মারধর শেষে তাঁকে ঘরের মধ্যে আটকে রাখেন। গৃহবধূর স্বজনেরা খবর পেয়ে আজ পুলিশে খবর দেন। পরে দুপুরে পুলিশ গিয়ে শাহিনুরকে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেয়।
গৃহবধূর বাবা হানিফ হাওলাদার বলেন, ‘জমি কিনতে আমার মেয়ের কাছে জামাতা তিন লাখ টাকা যৌতুক দাবি করে। টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় মারধর করে মেয়েকে মেরে ঘরে আটকে রাখে। পরে পুলিশ গিয়ে আমার মেয়েকে উদ্ধার করেছে। আমি এ ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শাস্তি দাবি করছি।’
ভুক্তভোগী গৃহবধূ শাহিনুর বেগম বলেন, ‘২০১১ সালে আমার বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকে নানা অজুহাতে যৌতুক দাবি করে আসছেন স্বামী। টাকা না দিলেই আমার ওপর নির্যাতন চালায়। গত এক সপ্তাহ আগে জমি কিনবে বলে আমার কাছে তিন লাখ টাকা যৌতুক দাবি করেন। আমি টাকা দিতে রাজি না হওয়ায় আমার চোখে মরিচের গুঁড়ো দিয়ে আমার স্বামী, নুনুন্দা (ননদের জামাই) হানিফ মুসুল্লি ও ননদ রেবেকা বেধড়ক মারধর করেছে। আমি এ ঘটনায় জড়িতদের শাস্তি দাবি করছি।’
এদিকে যৌতুক দাবির কথা অস্বীকার করে কালু হাওলাদার বলেন, ‘পারিবারিক বিষয় নিয়ে কথা-কাটাকাটির একপর্যায়ে কয়েকটি চর-থাপ্পড় দিয়েছি।’
আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের মেডিকেল অফিসার ডা. মিনহাজ উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, ‘আহত নারীর চোখে যে সমস্যা হয়েছে, ওষুধ খেলে ভালো হয়ে যাবে, তবে সময় লাগবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘ওই নারীর শরীরের বিভিন্ন স্থানে জখমের চিহ্ন রয়েছে। তাকে যথাযথ চিকিৎসা দিয়ে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।’
আমতলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) দেওয়ান জগলুল হাসান বলেন, খবর পেয়ে পুলিশ পাঠিয়ে ওই নারীকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘আগামী ইজতেমায় প্রথম ধাপে আমাদের ইজতেমা করার অনুমতি এবং আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের দাবি মানা না হলে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশ এবং বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা যেকোনো ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে।’
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বরের কালশী রোডে একটি কমিউনিটি সেন্টারে আগুন লেগেছে। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে, আরও দুটি ইউনিট সেখানে যাওয়ার পথে রয়েছে।
১ সেকেন্ড আগে
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে সশস্ত্র সংগঠন ইউপিডিএফের হয়ে অবৈধভাবে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে সৈয়দ মাহবুব রহমান (৫৩) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পানছড়ি সেনা সাব জোনের বিশেষ অভিযানে দমদম গ্রাম থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
৩ মিনিট আগে
নেছারাবাদে সপরিবারে বিয়ের দাওয়াতে গিয়ে জানতে পারেন কনের বয়স ১৮ বছরের নিচে; এরপর খাবার না খেয়ে ফিরে গেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদুল ইসলাম। পরে কাজিও বিয়ে না পড়িয়ে চলে যান।
১৭ মিনিট আগেনেছারাবাদ (পিরোজপুর) প্রতিনিধি

পিরোজপুরের নেছারাবাদে সপরিবারে বিয়ের দাওয়াতে গিয়ে জানতে পারেন কনের বয়স ১৮ বছরের নিচে; এরপর খাবার না খেয়ে ফিরে গেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদুল ইসলাম। পরে কাজিও বিয়ে না পড়িয়ে চলে যান।
ঘটনাটি ঘটে আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার দৈহারী গ্রামে।
জানা যায়, বর শেখ মো. অনিক (২৩) জগন্নাথকাঠি গ্রামের মো. জাকির হোসেনের ছেলে এবং কনে মোসাম্মৎ মুন্নি আখতার (১৬) দৈহারী গ্রামের বাবুল হাওলাদারের মেয়ে। শুক্রবার তাদের বিয়ের আয়োজন করে উভয় পরিবার। বিয়ে অনুষ্ঠানে পরিবারসহ ইউএনও অতিথি হিসেবে যোগ দেন।
জানতে চাইলে বিয়ে পড়াতে আসা কাজি মো. ইসহাক আলী বলেন, ‘প্রথমে আমাকে জানানো হয় মেয়ের বয়স ১৮ বছর। পরে কনের প্রকৃত বয়স ১৬ জেনে আমি বিয়ে পড়াইনি। ইউএনও সাহেবও বিষয়টি জানার পর সপরিবারে না খেয়েই চলে যান।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আল আমীন জানান, ‘বিয়েবাড়িতে উৎসবমুখর পরিবেশ ছিল। ইউএনও সাহেব সপরিবারে এসেছিলেন। কনের বয়স কম শুনেই তিনি এবং কাজি চলে গেলে আমি নিজেও ফিরে এসেছি। আমরা কোনো খাওয়াদাওয়া করিনি।’
এ বিষয়ে ইউএনও মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগত অনুরোধে দাওয়াতে গিয়েছিলাম। কনের বয়স কম জেনে আইনগত ও নৈতিক দিক বিবেচনায় দাওয়াত না খেয়েই ফিরে এসেছি। পরে জানতে পেরেছি বিয়েটি আর হয়নি।’

পিরোজপুরের নেছারাবাদে সপরিবারে বিয়ের দাওয়াতে গিয়ে জানতে পারেন কনের বয়স ১৮ বছরের নিচে; এরপর খাবার না খেয়ে ফিরে গেছেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহিদুল ইসলাম। পরে কাজিও বিয়ে না পড়িয়ে চলে যান।
ঘটনাটি ঘটে আজ শুক্রবার দুপুরে উপজেলার দৈহারী গ্রামে।
জানা যায়, বর শেখ মো. অনিক (২৩) জগন্নাথকাঠি গ্রামের মো. জাকির হোসেনের ছেলে এবং কনে মোসাম্মৎ মুন্নি আখতার (১৬) দৈহারী গ্রামের বাবুল হাওলাদারের মেয়ে। শুক্রবার তাদের বিয়ের আয়োজন করে উভয় পরিবার। বিয়ে অনুষ্ঠানে পরিবারসহ ইউএনও অতিথি হিসেবে যোগ দেন।
জানতে চাইলে বিয়ে পড়াতে আসা কাজি মো. ইসহাক আলী বলেন, ‘প্রথমে আমাকে জানানো হয় মেয়ের বয়স ১৮ বছর। পরে কনের প্রকৃত বয়স ১৬ জেনে আমি বিয়ে পড়াইনি। ইউএনও সাহেবও বিষয়টি জানার পর সপরিবারে না খেয়েই চলে যান।’
স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. আল আমীন জানান, ‘বিয়েবাড়িতে উৎসবমুখর পরিবেশ ছিল। ইউএনও সাহেব সপরিবারে এসেছিলেন। কনের বয়স কম শুনেই তিনি এবং কাজি চলে গেলে আমি নিজেও ফিরে এসেছি। আমরা কোনো খাওয়াদাওয়া করিনি।’
এ বিষয়ে ইউএনও মো. জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘আমি ব্যক্তিগত অনুরোধে দাওয়াতে গিয়েছিলাম। কনের বয়স কম জেনে আইনগত ও নৈতিক দিক বিবেচনায় দাওয়াত না খেয়েই ফিরে এসেছি। পরে জানতে পেরেছি বিয়েটি আর হয়নি।’

মুফতি মুয়াজ বিন নূর বলেন, ‘আগামী ইজতেমায় প্রথম ধাপে আমাদের ইজতেমা করার অনুমতি এবং আজ সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে মাওলানা সাদকে বাংলাদেশের ভিসা দেওয়ার দাবি জানাচ্ছি। আমাদের দাবি মানা না হলে সাধারণ মুসল্লি পরিষদ বাংলাদেশ এবং বিক্ষুব্ধ মুসল্লিরা যেকোনো ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি করলে এর দায় সরকারকে নিতে হবে।’
০৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৪
রাজধানীর মিরপুর ১১ নম্বরের কালশী রোডে একটি কমিউনিটি সেন্টারে আগুন লেগেছে। ফায়ার সার্ভিসের চারটি ইউনিট ঘটনাস্থলে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে, আরও দুটি ইউনিট সেখানে যাওয়ার পথে রয়েছে।
১ সেকেন্ড আগে
খাগড়াছড়ির পানছড়িতে সশস্ত্র সংগঠন ইউপিডিএফের হয়ে অবৈধভাবে চাঁদা আদায়ের অভিযোগে সৈয়দ মাহবুব রহমান (৫৩) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। গতকাল বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় পানছড়ি সেনা সাব জোনের বিশেষ অভিযানে দমদম গ্রাম থেকে তাঁকে আটক করা হয়।
৩ মিনিট আগে
বরগুনার আমতলীতে যৌতুক দিতে রাজি না হওয়ায় শাহিনুর বেগম (৪০) নামে এক গৃহবধূকে তাঁর স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন বেধড়ক পিটিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে উপজেলার ছোট নীলগঞ্জ গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। আজ শুক্রবার দুপুরে পুলিশ ওই গৃহবধূকে উদ্ধার করে আমতলী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেছে।
১৪ মিনিট আগে