গাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টারের বিরুদ্ধে পদ-পদবির লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করার অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগী এক নারী।
গতকাল বুধবার গাজীপুর মহানগরীর জয়দেবপুর শিববাড়ী এলাকায় ইউরো বাংলা রেস্টুরেন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ তোলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, ‘মহানগরীর কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টার আমাকে যুব মহিলা লীগের পদ-পদবির প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করেন। এরপর থেকে তিনি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।’
এ ঘটনায় অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টারের দলীয় সব পদ থেকে বহিষ্কার এবং তাঁকে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানান ভুক্তভোগী ওই নারী।
প্রসঙ্গত, গত মাসে কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠানের আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই নারীর সঙ্গে আব্দুর রহমান মাস্টারের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিও ভাইরালের পর সম্মেলন শেষ হলেও এখনো কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়নি।
ভিডিও প্রসঙ্গে ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘কোনাবাড়ী যুব মহিলা লীগের কমিটিতে নেওয়া হবে এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। আমার সঙ্গে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্কও করেন। কিন্তু আওয়ামী যুব মহিলা লীগের কমিটিতে আমাকে রাখা হয়নি। যেহেতু তিনি তাঁর কমিটমেন্ট রক্ষা করেননি, তাই আমি তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আপনারা যাঁরা ভিডিওটি দেখেছেন, তাতে দেখবেন আমি স্বেচ্ছায় তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক করতে চাইনি। তিনি জোর-জবরদস্তি করে আমার সঙ্গে সম্পর্ক করেছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে ওই নারী অভিযোগ করে বলেন, ‘আব্দুর রহমান মাস্টার আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে আছেন। অনেক বড় নেতাদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ আছে। তিনি আমার মতো অনেক নারীকে বিভিন্ন কমিটিতে জায়গা করে দেবেন, পদ দেবেন—এসব লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করতেন। ওনার কথা না শুনলে আমাদের ওনার যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে, সেখানে ডেকে নিয়ে জোর-জবরদস্তি করতেন, শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করতেন। তাঁর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পেছনে একটি পাঁচতলা বাসা আছে, সেখানে উনি আমার মতো যারা আছে, তাদের নিয়ে যান, কমিটির লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করেন। এমনকি উত্তরায় তাঁর যে বাসা আছে, সেখানেও মেয়েদের নিয়ে যান, আমারও যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমি যাইনি।’
আমার পরিবার রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত, রাজনীতিতে আগ্রহ রয়েছে উল্লেখ করে ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমি আমার পড়াশোনার পাশাপাশি রাজনৈতিক প্রোগ্রাম করতাম। ওই সব প্রোগ্রামে যেতে যেতে তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। তিনি আমাকে বলতেন, তুমি তো দেখি অনেক ভালো, তুমি তো অনেক অ্যাকটিভ, আমি যদি তোমাকে কোনো পদে নিই, কোনো কমিটিতে রাখি, তাহলে তো তোমার আপত্তি নেই? তোমার তো কোনো সমস্যা নেই? সেই সূত্রে তিনি আমার ফোন নম্বর নেন, আমার সঙ্গে কথা বলেন। তারপর থেকে কোনো প্রোগ্রামে আমাকে ডাকলে আমি যেতাম। সেভাবেই ওনার সঙ্গে সম্পর্ক হয়ে ওঠে। যেহেতু আমারও রাজনীতি ভালো লাগে আর রাজনীতিতে আমার আগ্রহ আছে, তাই আমি ওনার কথামতো চলতাম।’
কোনাবাড়ী থানায় জিডি নেওয়া হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি কোনাবাড়ী থানায় জিডি করতে গিয়েছি, কিন্তু পুলিশ ওই মাস্টারের নাম শোনার পর আমার জিডি নেয়নি।’
ভিডিও ভাইরালের আগে ১০-১৫ বার শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার অবাক লাগে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো জায়গায় তিনি কীভাবে এসব কাজ করেন। আর শেষে যে ভিডিও আমার ভাইরাল হয়েছে, তাতে আপনারা দেখবেন, যখন আমাকে প্রস্তাব দেয় তখন আমি না বলছিলাম। আমি বলেছিলাম ভাইয়া আমি পারব না, আমি অসুস্থ আমি বাসায় চলে যাব। কিন্তু তিনি আমার কথা শোনেননি। তিনি অনেক বাজে ভাষায় আমাকে গালিগালাজ করেন এবং আমাকে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করেন। ওই ভিডিওর ভেতরে সবকিছু আছে, আপনারা দয়া করে শুনে নেবেন।’
ভিডিওতে নারীকে স্পষ্ট দেখা যায়নি, তাহলে কি মাস্টারকে ফাঁসানোর জন্য এই ভিডিও ভাইরাল করা হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাব তিনি বলেন, ‘না, মাস্টারকে ফাঁসানোর জন্য এটি করা হয়নি। আমি মাস্টারের সামনে গিয়ে কথা বলতে পারব। উনি রাজনীতি নিয়ে যে একটা বাজে খেলা খেলছেন, আমাকে কমিটিতে রাখার কথা ছিল এবং উনি আমাকে বলেছিলেন, যখন যুব মহিলা লীগের কমিটি দেওয়া হবে, তখন সেখানে তোমাকে রাখা হবে। কিন্তু সম্প্রতি যুব মহিলা লীগের কমিটি সম্মেলন হলো, কমিটি দেওয়া হলো, তখন আমাকে রাখার কথা ছিল। তিনি আমাকে রাখেননি। তিনি আমাকে বলেন আমি ছোট। আমি যদি ছোট হই, তাহলে আমার সঙ্গে কেন এমন অন্যায় করা হলো?’
ভাইরাল হওয়া ভিডিওর বিষয়ে কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী বলেন, ‘এমন অনৈতিক কাজ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তবে ব্যক্তি আবদুর রহমানের অনৈতিক কর্মকাণ্ডের দায় আওয়ামী লীগ নেবে না। এর দায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকেই নিতে হবে।’
এ বিষয়ে কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান মাস্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এটিকে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র দাবি করে বলেন, তিনি দেখা করে কথা বলতে চান।
জিএমপির কোনাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ আবু সিদ্দিক বলেন, ‘বিষয়টি আপনাদের কাছ থেকে শুনেছি। তবে কেউ অভিযোগ করলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টারের বিরুদ্ধে পদ-পদবির লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করার অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগী এক নারী।
গতকাল বুধবার গাজীপুর মহানগরীর জয়দেবপুর শিববাড়ী এলাকায় ইউরো বাংলা রেস্টুরেন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ তোলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, ‘মহানগরীর কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টার আমাকে যুব মহিলা লীগের পদ-পদবির প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করেন। এরপর থেকে তিনি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।’
এ ঘটনায় অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টারের দলীয় সব পদ থেকে বহিষ্কার এবং তাঁকে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানান ভুক্তভোগী ওই নারী।
প্রসঙ্গত, গত মাসে কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠানের আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই নারীর সঙ্গে আব্দুর রহমান মাস্টারের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিও ভাইরালের পর সম্মেলন শেষ হলেও এখনো কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়নি।
ভিডিও প্রসঙ্গে ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘কোনাবাড়ী যুব মহিলা লীগের কমিটিতে নেওয়া হবে এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। আমার সঙ্গে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্কও করেন। কিন্তু আওয়ামী যুব মহিলা লীগের কমিটিতে আমাকে রাখা হয়নি। যেহেতু তিনি তাঁর কমিটমেন্ট রক্ষা করেননি, তাই আমি তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আপনারা যাঁরা ভিডিওটি দেখেছেন, তাতে দেখবেন আমি স্বেচ্ছায় তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক করতে চাইনি। তিনি জোর-জবরদস্তি করে আমার সঙ্গে সম্পর্ক করেছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে ওই নারী অভিযোগ করে বলেন, ‘আব্দুর রহমান মাস্টার আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে আছেন। অনেক বড় নেতাদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ আছে। তিনি আমার মতো অনেক নারীকে বিভিন্ন কমিটিতে জায়গা করে দেবেন, পদ দেবেন—এসব লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করতেন। ওনার কথা না শুনলে আমাদের ওনার যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে, সেখানে ডেকে নিয়ে জোর-জবরদস্তি করতেন, শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করতেন। তাঁর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পেছনে একটি পাঁচতলা বাসা আছে, সেখানে উনি আমার মতো যারা আছে, তাদের নিয়ে যান, কমিটির লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করেন। এমনকি উত্তরায় তাঁর যে বাসা আছে, সেখানেও মেয়েদের নিয়ে যান, আমারও যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমি যাইনি।’
আমার পরিবার রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত, রাজনীতিতে আগ্রহ রয়েছে উল্লেখ করে ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমি আমার পড়াশোনার পাশাপাশি রাজনৈতিক প্রোগ্রাম করতাম। ওই সব প্রোগ্রামে যেতে যেতে তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। তিনি আমাকে বলতেন, তুমি তো দেখি অনেক ভালো, তুমি তো অনেক অ্যাকটিভ, আমি যদি তোমাকে কোনো পদে নিই, কোনো কমিটিতে রাখি, তাহলে তো তোমার আপত্তি নেই? তোমার তো কোনো সমস্যা নেই? সেই সূত্রে তিনি আমার ফোন নম্বর নেন, আমার সঙ্গে কথা বলেন। তারপর থেকে কোনো প্রোগ্রামে আমাকে ডাকলে আমি যেতাম। সেভাবেই ওনার সঙ্গে সম্পর্ক হয়ে ওঠে। যেহেতু আমারও রাজনীতি ভালো লাগে আর রাজনীতিতে আমার আগ্রহ আছে, তাই আমি ওনার কথামতো চলতাম।’
কোনাবাড়ী থানায় জিডি নেওয়া হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি কোনাবাড়ী থানায় জিডি করতে গিয়েছি, কিন্তু পুলিশ ওই মাস্টারের নাম শোনার পর আমার জিডি নেয়নি।’
ভিডিও ভাইরালের আগে ১০-১৫ বার শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার অবাক লাগে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো জায়গায় তিনি কীভাবে এসব কাজ করেন। আর শেষে যে ভিডিও আমার ভাইরাল হয়েছে, তাতে আপনারা দেখবেন, যখন আমাকে প্রস্তাব দেয় তখন আমি না বলছিলাম। আমি বলেছিলাম ভাইয়া আমি পারব না, আমি অসুস্থ আমি বাসায় চলে যাব। কিন্তু তিনি আমার কথা শোনেননি। তিনি অনেক বাজে ভাষায় আমাকে গালিগালাজ করেন এবং আমাকে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করেন। ওই ভিডিওর ভেতরে সবকিছু আছে, আপনারা দয়া করে শুনে নেবেন।’
ভিডিওতে নারীকে স্পষ্ট দেখা যায়নি, তাহলে কি মাস্টারকে ফাঁসানোর জন্য এই ভিডিও ভাইরাল করা হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাব তিনি বলেন, ‘না, মাস্টারকে ফাঁসানোর জন্য এটি করা হয়নি। আমি মাস্টারের সামনে গিয়ে কথা বলতে পারব। উনি রাজনীতি নিয়ে যে একটা বাজে খেলা খেলছেন, আমাকে কমিটিতে রাখার কথা ছিল এবং উনি আমাকে বলেছিলেন, যখন যুব মহিলা লীগের কমিটি দেওয়া হবে, তখন সেখানে তোমাকে রাখা হবে। কিন্তু সম্প্রতি যুব মহিলা লীগের কমিটি সম্মেলন হলো, কমিটি দেওয়া হলো, তখন আমাকে রাখার কথা ছিল। তিনি আমাকে রাখেননি। তিনি আমাকে বলেন আমি ছোট। আমি যদি ছোট হই, তাহলে আমার সঙ্গে কেন এমন অন্যায় করা হলো?’
ভাইরাল হওয়া ভিডিওর বিষয়ে কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী বলেন, ‘এমন অনৈতিক কাজ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তবে ব্যক্তি আবদুর রহমানের অনৈতিক কর্মকাণ্ডের দায় আওয়ামী লীগ নেবে না। এর দায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকেই নিতে হবে।’
এ বিষয়ে কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান মাস্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এটিকে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র দাবি করে বলেন, তিনি দেখা করে কথা বলতে চান।
জিএমপির কোনাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ আবু সিদ্দিক বলেন, ‘বিষয়টি আপনাদের কাছ থেকে শুনেছি। তবে কেউ অভিযোগ করলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’
গাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টারের বিরুদ্ধে পদ-পদবির লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করার অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগী এক নারী।
গতকাল বুধবার গাজীপুর মহানগরীর জয়দেবপুর শিববাড়ী এলাকায় ইউরো বাংলা রেস্টুরেন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ তোলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, ‘মহানগরীর কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টার আমাকে যুব মহিলা লীগের পদ-পদবির প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করেন। এরপর থেকে তিনি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।’
এ ঘটনায় অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টারের দলীয় সব পদ থেকে বহিষ্কার এবং তাঁকে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানান ভুক্তভোগী ওই নারী।
প্রসঙ্গত, গত মাসে কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠানের আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই নারীর সঙ্গে আব্দুর রহমান মাস্টারের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিও ভাইরালের পর সম্মেলন শেষ হলেও এখনো কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়নি।
ভিডিও প্রসঙ্গে ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘কোনাবাড়ী যুব মহিলা লীগের কমিটিতে নেওয়া হবে এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। আমার সঙ্গে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্কও করেন। কিন্তু আওয়ামী যুব মহিলা লীগের কমিটিতে আমাকে রাখা হয়নি। যেহেতু তিনি তাঁর কমিটমেন্ট রক্ষা করেননি, তাই আমি তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আপনারা যাঁরা ভিডিওটি দেখেছেন, তাতে দেখবেন আমি স্বেচ্ছায় তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক করতে চাইনি। তিনি জোর-জবরদস্তি করে আমার সঙ্গে সম্পর্ক করেছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে ওই নারী অভিযোগ করে বলেন, ‘আব্দুর রহমান মাস্টার আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে আছেন। অনেক বড় নেতাদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ আছে। তিনি আমার মতো অনেক নারীকে বিভিন্ন কমিটিতে জায়গা করে দেবেন, পদ দেবেন—এসব লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করতেন। ওনার কথা না শুনলে আমাদের ওনার যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে, সেখানে ডেকে নিয়ে জোর-জবরদস্তি করতেন, শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করতেন। তাঁর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পেছনে একটি পাঁচতলা বাসা আছে, সেখানে উনি আমার মতো যারা আছে, তাদের নিয়ে যান, কমিটির লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করেন। এমনকি উত্তরায় তাঁর যে বাসা আছে, সেখানেও মেয়েদের নিয়ে যান, আমারও যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমি যাইনি।’
আমার পরিবার রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত, রাজনীতিতে আগ্রহ রয়েছে উল্লেখ করে ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমি আমার পড়াশোনার পাশাপাশি রাজনৈতিক প্রোগ্রাম করতাম। ওই সব প্রোগ্রামে যেতে যেতে তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। তিনি আমাকে বলতেন, তুমি তো দেখি অনেক ভালো, তুমি তো অনেক অ্যাকটিভ, আমি যদি তোমাকে কোনো পদে নিই, কোনো কমিটিতে রাখি, তাহলে তো তোমার আপত্তি নেই? তোমার তো কোনো সমস্যা নেই? সেই সূত্রে তিনি আমার ফোন নম্বর নেন, আমার সঙ্গে কথা বলেন। তারপর থেকে কোনো প্রোগ্রামে আমাকে ডাকলে আমি যেতাম। সেভাবেই ওনার সঙ্গে সম্পর্ক হয়ে ওঠে। যেহেতু আমারও রাজনীতি ভালো লাগে আর রাজনীতিতে আমার আগ্রহ আছে, তাই আমি ওনার কথামতো চলতাম।’
কোনাবাড়ী থানায় জিডি নেওয়া হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি কোনাবাড়ী থানায় জিডি করতে গিয়েছি, কিন্তু পুলিশ ওই মাস্টারের নাম শোনার পর আমার জিডি নেয়নি।’
ভিডিও ভাইরালের আগে ১০-১৫ বার শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার অবাক লাগে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো জায়গায় তিনি কীভাবে এসব কাজ করেন। আর শেষে যে ভিডিও আমার ভাইরাল হয়েছে, তাতে আপনারা দেখবেন, যখন আমাকে প্রস্তাব দেয় তখন আমি না বলছিলাম। আমি বলেছিলাম ভাইয়া আমি পারব না, আমি অসুস্থ আমি বাসায় চলে যাব। কিন্তু তিনি আমার কথা শোনেননি। তিনি অনেক বাজে ভাষায় আমাকে গালিগালাজ করেন এবং আমাকে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করেন। ওই ভিডিওর ভেতরে সবকিছু আছে, আপনারা দয়া করে শুনে নেবেন।’
ভিডিওতে নারীকে স্পষ্ট দেখা যায়নি, তাহলে কি মাস্টারকে ফাঁসানোর জন্য এই ভিডিও ভাইরাল করা হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাব তিনি বলেন, ‘না, মাস্টারকে ফাঁসানোর জন্য এটি করা হয়নি। আমি মাস্টারের সামনে গিয়ে কথা বলতে পারব। উনি রাজনীতি নিয়ে যে একটা বাজে খেলা খেলছেন, আমাকে কমিটিতে রাখার কথা ছিল এবং উনি আমাকে বলেছিলেন, যখন যুব মহিলা লীগের কমিটি দেওয়া হবে, তখন সেখানে তোমাকে রাখা হবে। কিন্তু সম্প্রতি যুব মহিলা লীগের কমিটি সম্মেলন হলো, কমিটি দেওয়া হলো, তখন আমাকে রাখার কথা ছিল। তিনি আমাকে রাখেননি। তিনি আমাকে বলেন আমি ছোট। আমি যদি ছোট হই, তাহলে আমার সঙ্গে কেন এমন অন্যায় করা হলো?’
ভাইরাল হওয়া ভিডিওর বিষয়ে কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী বলেন, ‘এমন অনৈতিক কাজ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তবে ব্যক্তি আবদুর রহমানের অনৈতিক কর্মকাণ্ডের দায় আওয়ামী লীগ নেবে না। এর দায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকেই নিতে হবে।’
এ বিষয়ে কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান মাস্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এটিকে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র দাবি করে বলেন, তিনি দেখা করে কথা বলতে চান।
জিএমপির কোনাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ আবু সিদ্দিক বলেন, ‘বিষয়টি আপনাদের কাছ থেকে শুনেছি। তবে কেউ অভিযোগ করলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টারের বিরুদ্ধে পদ-পদবির লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করার অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগী এক নারী।
গতকাল বুধবার গাজীপুর মহানগরীর জয়দেবপুর শিববাড়ী এলাকায় ইউরো বাংলা রেস্টুরেন্টে এক সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ তোলেন তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে ভুক্তভোগী ওই নারী বলেন, ‘মহানগরীর কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টার আমাকে যুব মহিলা লীগের পদ-পদবির প্রলোভন দেখিয়ে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করেন। এরপর থেকে তিনি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।’
এ ঘটনায় অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টারের দলীয় সব পদ থেকে বহিষ্কার এবং তাঁকে আইনের আওতায় এনে শাস্তির দাবি জানান ভুক্তভোগী ওই নারী।
প্রসঙ্গত, গত মাসে কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সম্মেলন অনুষ্ঠানের আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওই নারীর সঙ্গে আব্দুর রহমান মাস্টারের একটি ভিডিও ভাইরাল হয়। ভিডিও ভাইরালের পর সম্মেলন শেষ হলেও এখনো কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের কমিটি ঘোষণা করা হয়নি।
ভিডিও প্রসঙ্গে ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘কোনাবাড়ী যুব মহিলা লীগের কমিটিতে নেওয়া হবে এই প্রতিশ্রুতি দিয়ে আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন তিনি। আমার সঙ্গে একাধিকবার শারীরিক সম্পর্কও করেন। কিন্তু আওয়ামী যুব মহিলা লীগের কমিটিতে আমাকে রাখা হয়নি। যেহেতু তিনি তাঁর কমিটমেন্ট রক্ষা করেননি, তাই আমি তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ করছি।’
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আপনারা যাঁরা ভিডিওটি দেখেছেন, তাতে দেখবেন আমি স্বেচ্ছায় তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক করতে চাইনি। তিনি জোর-জবরদস্তি করে আমার সঙ্গে সম্পর্ক করেছেন।’
সংবাদ সম্মেলনে ওই নারী অভিযোগ করে বলেন, ‘আব্দুর রহমান মাস্টার আওয়ামী লীগের বিভিন্ন পদে আছেন। অনেক বড় নেতাদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ আছে। তিনি আমার মতো অনেক নারীকে বিভিন্ন কমিটিতে জায়গা করে দেবেন, পদ দেবেন—এসব লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্ক করতেন। ওনার কথা না শুনলে আমাদের ওনার যে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে, সেখানে ডেকে নিয়ে জোর-জবরদস্তি করতেন, শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করতেন। তাঁর শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পেছনে একটি পাঁচতলা বাসা আছে, সেখানে উনি আমার মতো যারা আছে, তাদের নিয়ে যান, কমিটির লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করেন। এমনকি উত্তরায় তাঁর যে বাসা আছে, সেখানেও মেয়েদের নিয়ে যান, আমারও যাওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমি যাইনি।’
আমার পরিবার রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত, রাজনীতিতে আগ্রহ রয়েছে উল্লেখ করে ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমি আমার পড়াশোনার পাশাপাশি রাজনৈতিক প্রোগ্রাম করতাম। ওই সব প্রোগ্রামে যেতে যেতে তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। তিনি আমাকে বলতেন, তুমি তো দেখি অনেক ভালো, তুমি তো অনেক অ্যাকটিভ, আমি যদি তোমাকে কোনো পদে নিই, কোনো কমিটিতে রাখি, তাহলে তো তোমার আপত্তি নেই? তোমার তো কোনো সমস্যা নেই? সেই সূত্রে তিনি আমার ফোন নম্বর নেন, আমার সঙ্গে কথা বলেন। তারপর থেকে কোনো প্রোগ্রামে আমাকে ডাকলে আমি যেতাম। সেভাবেই ওনার সঙ্গে সম্পর্ক হয়ে ওঠে। যেহেতু আমারও রাজনীতি ভালো লাগে আর রাজনীতিতে আমার আগ্রহ আছে, তাই আমি ওনার কথামতো চলতাম।’
কোনাবাড়ী থানায় জিডি নেওয়া হয়নি উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমি কোনাবাড়ী থানায় জিডি করতে গিয়েছি, কিন্তু পুলিশ ওই মাস্টারের নাম শোনার পর আমার জিডি নেয়নি।’
ভিডিও ভাইরালের আগে ১০-১৫ বার শারীরিক সম্পর্ক হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘আমার অবাক লাগে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মতো জায়গায় তিনি কীভাবে এসব কাজ করেন। আর শেষে যে ভিডিও আমার ভাইরাল হয়েছে, তাতে আপনারা দেখবেন, যখন আমাকে প্রস্তাব দেয় তখন আমি না বলছিলাম। আমি বলেছিলাম ভাইয়া আমি পারব না, আমি অসুস্থ আমি বাসায় চলে যাব। কিন্তু তিনি আমার কথা শোনেননি। তিনি অনেক বাজে ভাষায় আমাকে গালিগালাজ করেন এবং আমাকে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করেন। ওই ভিডিওর ভেতরে সবকিছু আছে, আপনারা দয়া করে শুনে নেবেন।’
ভিডিওতে নারীকে স্পষ্ট দেখা যায়নি, তাহলে কি মাস্টারকে ফাঁসানোর জন্য এই ভিডিও ভাইরাল করা হয়েছে—এমন প্রশ্নের জবাব তিনি বলেন, ‘না, মাস্টারকে ফাঁসানোর জন্য এটি করা হয়নি। আমি মাস্টারের সামনে গিয়ে কথা বলতে পারব। উনি রাজনীতি নিয়ে যে একটা বাজে খেলা খেলছেন, আমাকে কমিটিতে রাখার কথা ছিল এবং উনি আমাকে বলেছিলেন, যখন যুব মহিলা লীগের কমিটি দেওয়া হবে, তখন সেখানে তোমাকে রাখা হবে। কিন্তু সম্প্রতি যুব মহিলা লীগের কমিটি সম্মেলন হলো, কমিটি দেওয়া হলো, তখন আমাকে রাখার কথা ছিল। তিনি আমাকে রাখেননি। তিনি আমাকে বলেন আমি ছোট। আমি যদি ছোট হই, তাহলে আমার সঙ্গে কেন এমন অন্যায় করা হলো?’
ভাইরাল হওয়া ভিডিওর বিষয়ে কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের কয়েকজন নেতা-কর্মী বলেন, ‘এমন অনৈতিক কাজ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া যায় না। তবে ব্যক্তি আবদুর রহমানের অনৈতিক কর্মকাণ্ডের দায় আওয়ামী লীগ নেবে না। এর দায় অভিযুক্ত ব্যক্তিকেই নিতে হবে।’
এ বিষয়ে কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আবদুর রহমান মাস্টারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি এটিকে তাঁর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র দাবি করে বলেন, তিনি দেখা করে কথা বলতে চান।
জিএমপির কোনাবাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ আবু সিদ্দিক বলেন, ‘বিষয়টি আপনাদের কাছ থেকে শুনেছি। তবে কেউ অভিযোগ করলে তাঁর বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার খান সানজিয়া সুলতানাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার ড. মোছা. সানজিদা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৬ মিনিট আগে
‘জনগণের নিরাপত্তায় আমরা আছি’—এ স্লোগান সামনে রেখে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা থানা-পুলিশের উদ্যোগে দিনব্যাপী সতর্ক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। মহড়াটি মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে বের হয়। তবে মোটরসাইকেলের বহরের সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের কারও মাথায় হেলমেট দেখা যায়নি।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের বাকলিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিতে যুবদল কর্মী সাজ্জাদ নিহত ও কয়েকজন গুলিবিদ্ধের ঘটনায় আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) ভোরে নগরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে বাকলিয়া থানা ও গোয়েন্দা পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
রাউজানে মৎস্য প্রজননকেন্দ্র হালদা নদী থেকে প্রায় ২০ কেজি ওজনের একটি মৃত কাতলা মাছ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে আজিমের ঘাট এলাকায় নদীর পাহারাদার অর্ধগলিত মাছটি ভাসতে দেখে উদ্ধার করেন। পরে মাছটির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে মাটিচাপা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার খান সানজিয়া সুলতানাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার ড. মোছা. সানজিদা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করবেন। বিধি অনুযায়ী তিনি সব সুবিধা পাবেন।
নবনিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার খান সানজিয়া সুলতানা আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি চিঠি পেয়েছেন এবং এর পর থেকে দায়িত্ব নিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. মুসিন উদ্দিন ইউজিসির চারটি অবজারভেশনসহ নানা কারণে পদত্যাগ করেন। এরপর ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে খান সানজিয়া সুলতানাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার খান সানজিয়া সুলতানাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার ড. মোছা. সানজিদা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে, পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত তিনি এ দায়িত্ব পালন করবেন। বিধি অনুযায়ী তিনি সব সুবিধা পাবেন।
নবনিযুক্ত ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার খান সানজিয়া সুলতানা আজকের পত্রিকাকে জানান, তিনি চিঠি পেয়েছেন এবং এর পর থেকে দায়িত্ব নিয়েছেন।
প্রসঙ্গত, গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (অতিরিক্ত দায়িত্ব) অধ্যাপক ড. মো. মুসিন উদ্দিন ইউজিসির চারটি অবজারভেশনসহ নানা কারণে পদত্যাগ করেন। এরপর ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে খান সানজিয়া সুলতানাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়।

গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টারের বিরুদ্ধে পদ-পদবির লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করার অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগী এক নারী...
২৪ নভেম্বর ২০২২
‘জনগণের নিরাপত্তায় আমরা আছি’—এ স্লোগান সামনে রেখে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা থানা-পুলিশের উদ্যোগে দিনব্যাপী সতর্ক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। মহড়াটি মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে বের হয়। তবে মোটরসাইকেলের বহরের সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের কারও মাথায় হেলমেট দেখা যায়নি।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের বাকলিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিতে যুবদল কর্মী সাজ্জাদ নিহত ও কয়েকজন গুলিবিদ্ধের ঘটনায় আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) ভোরে নগরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে বাকলিয়া থানা ও গোয়েন্দা পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
রাউজানে মৎস্য প্রজননকেন্দ্র হালদা নদী থেকে প্রায় ২০ কেজি ওজনের একটি মৃত কাতলা মাছ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে আজিমের ঘাট এলাকায় নদীর পাহারাদার অর্ধগলিত মাছটি ভাসতে দেখে উদ্ধার করেন। পরে মাছটির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে মাটিচাপা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেফরিদপুর প্রতিনিধি

‘জনগণের নিরাপত্তায় আমরা আছি’—এ স্লোগান সামনে রেখে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা থানা-পুলিশের উদ্যোগে দিনব্যাপী সতর্ক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। মহড়াটি মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে বের হয়।

তবে মোটরসাইকেলের বহরের সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের কারও মাথায় হেলমেট দেখা যায়নি।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জনগণের জানমাল রক্ষায় ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এ মহড়া দেওয়া হয়। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দিনব্যাপী আলফাডাঙ্গা বাজার, গুরুত্বপূর্ণ মোড়, জনবহুল স্থান ও গ্রামীণ এলাকায় টহল দেওয়া হয়। এতে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) লিয়াকত হোসেনের নেতৃত্বে ১৫-২০ জন পুলিশ সদস্য মোটরসাইকেলযোগে উপজেলাজুড়ে টহল ও মহড়ায় অংশ নেন। এ সময় তাঁরা জনগণকে সচেতন থাকার আহ্বান জানান এবং আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সহযোগিতা কামনা করেন।
পরে ওই মহড়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন এসআই লিয়াকত হোসেন, যা ভাইরাল হলে সমালোচনার মুখে পড়েন। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, ছয়টি মোটরসাইকেলে পুলিশের দুজন সদস্য করে ১২ জন রয়েছেন এবং ছয়জন চালকসহ কারও মাথায় হেলমেট নেই। তাঁদের পেছনে ছিল টহলরত আরও একটি জিপগাড়ি।
ফরিদপুর নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রবীর কান্তি বালা পান্না বলেন, মোটরসাইকেল চালানোর সময় হেলমেট না পরা, এটা একটা অপরাধ। হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল চালালে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হয়। অবশ্যই তাঁদের হেলমেট পরা উচিত ছিল।
জানতে চাইলে আলফাডাঙ্গা থানার এসআই লিয়াকত হোসেন বলেন, ‘আসলে হেলমেট পরা উচিত ছিল। কিন্তু হেলমেটটা পরলে ওইভাবে আমরা যে মুভ করতেছি, বোঝা যেত না। পরলে ভালো হতো। আসলে সব ভুল ধরলে তো আর কাজ করা যাবে না। পরে আমরা হেলমেট পরে নেব।’
আলফাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম বলেন, ‘টহলের সময় আমি ছিলাম না। বিষয়টি আমার জানা নেই। তারপরও বিষয়টি দেখছি। যদি এমন হয়, তাহলে পরবর্তীতে যাতে না হয়, সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

‘জনগণের নিরাপত্তায় আমরা আছি’—এ স্লোগান সামনে রেখে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা থানা-পুলিশের উদ্যোগে দিনব্যাপী সতর্ক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। মহড়াটি মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে বের হয়।

তবে মোটরসাইকেলের বহরের সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের কারও মাথায় হেলমেট দেখা যায়নি।
থানা-পুলিশ সূত্রে জানা যায়, জনগণের জানমাল রক্ষায় ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে এ মহড়া দেওয়া হয়। গতকাল মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) দিনব্যাপী আলফাডাঙ্গা বাজার, গুরুত্বপূর্ণ মোড়, জনবহুল স্থান ও গ্রামীণ এলাকায় টহল দেওয়া হয়। এতে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) লিয়াকত হোসেনের নেতৃত্বে ১৫-২০ জন পুলিশ সদস্য মোটরসাইকেলযোগে উপজেলাজুড়ে টহল ও মহড়ায় অংশ নেন। এ সময় তাঁরা জনগণকে সচেতন থাকার আহ্বান জানান এবং আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে সহযোগিতা কামনা করেন।
পরে ওই মহড়ার একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পোস্ট করেন এসআই লিয়াকত হোসেন, যা ভাইরাল হলে সমালোচনার মুখে পড়েন। ওই ভিডিওতে দেখা যায়, ছয়টি মোটরসাইকেলে পুলিশের দুজন সদস্য করে ১২ জন রয়েছেন এবং ছয়জন চালকসহ কারও মাথায় হেলমেট নেই। তাঁদের পেছনে ছিল টহলরত আরও একটি জিপগাড়ি।
ফরিদপুর নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক প্রবীর কান্তি বালা পান্না বলেন, মোটরসাইকেল চালানোর সময় হেলমেট না পরা, এটা একটা অপরাধ। হেলমেটবিহীন মোটরসাইকেল চালালে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত জরিমানা করা হয়। অবশ্যই তাঁদের হেলমেট পরা উচিত ছিল।
জানতে চাইলে আলফাডাঙ্গা থানার এসআই লিয়াকত হোসেন বলেন, ‘আসলে হেলমেট পরা উচিত ছিল। কিন্তু হেলমেটটা পরলে ওইভাবে আমরা যে মুভ করতেছি, বোঝা যেত না। পরলে ভালো হতো। আসলে সব ভুল ধরলে তো আর কাজ করা যাবে না। পরে আমরা হেলমেট পরে নেব।’
আলফাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহজালাল আলম বলেন, ‘টহলের সময় আমি ছিলাম না। বিষয়টি আমার জানা নেই। তারপরও বিষয়টি দেখছি। যদি এমন হয়, তাহলে পরবর্তীতে যাতে না হয়, সে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টারের বিরুদ্ধে পদ-পদবির লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করার অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগী এক নারী...
২৪ নভেম্বর ২০২২
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার খান সানজিয়া সুলতানাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার ড. মোছা. সানজিদা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৬ মিনিট আগে
চট্টগ্রামের বাকলিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিতে যুবদল কর্মী সাজ্জাদ নিহত ও কয়েকজন গুলিবিদ্ধের ঘটনায় আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) ভোরে নগরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে বাকলিয়া থানা ও গোয়েন্দা পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে
রাউজানে মৎস্য প্রজননকেন্দ্র হালদা নদী থেকে প্রায় ২০ কেজি ওজনের একটি মৃত কাতলা মাছ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে আজিমের ঘাট এলাকায় নদীর পাহারাদার অর্ধগলিত মাছটি ভাসতে দেখে উদ্ধার করেন। পরে মাছটির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে মাটিচাপা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের বাকলিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিতে যুবদল কর্মী সাজ্জাদ নিহত ও কয়েকজন গুলিবিদ্ধের ঘটনায় আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) ভোরে নগরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে বাকলিয়া থানা ও গোয়েন্দা পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সবুজ ইসলাম মিরাজ (২৪), সাইদুল ইসলাম (২০), এমরান হোসেনসাগর (৩০), জিহান (২২), তামজিদুল ইসলাম ওরফে সাজু (৪৭), আরাফাত (২২), ওসমান (২৮) ও দিদারুল আলম রাসেল (২৪)।
বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইখতিয়ার উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, চট্টগ্রাম মহানগরীসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এজাহারনামীয় আসামিসহ আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আজ নিহত সাজ্জাদের বাবা মো. আলম বাদী হয়ে ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা ৩৫-৪০ জন আসামি করে হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় আসামিদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
এর আগে গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) দিবাগত রাত পৌনে ১টায় নগরের বাকলিয়া থানাধীন এক্সেস রোডের সৈয়দ শাহ রোড এলাকায় ব্যানার টানানো নিয়ে দুই পক্ষের গোলাগুলি হয়। যুবদল নেতা পরিচয় দেওয়া সোহেল ও বোরহান উদ্দিন গ্রুপের সঙ্গে নগর যুবদলের বিলুপ্ত কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশার অনুসারীদের এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
বাকলিয়া থানা-পুলিশ জানায়, গোলাগুলিতে গুলিবিদ্ধ হয়ে স্থানীয় যুবদল কর্মী সাজ্জাদ হোসেন মারা যান। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হন আরও ১৩ জন। তাঁরা হলেন মো. পারভেজ (২০), শরীফ (২৯), রিফাত (২৫), ইউসুফ (৩০), জিসান (২২), জুয়েল (২৫), একরাম (২৩), ইব্রাহিম (২৩), শুক্কুর (২৫), ওবাইদুল (৩০), সাব্বির (২২), ফারুক (২৮) ও ফয়সাল (২০)।
তবে ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দলীয় ব্যানার টানানোসহ আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের এক পক্ষ অপর পক্ষের ওপর গুলিবর্ষণ করলে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
পুলিশের তথ্যে, এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় হওয়া মামলায় আসামিদের মধ্যে রয়েছেন মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন (২৯), নজরুল ইসলাম সোহেল (৪২), মিল্টন (৪৪), বাদশা ওরফে ছোট বাদশা (৩০), ইউসুফ ওরফে হিরন (২৫), সবুজ ইসলাম মিরাজ (২৪), সাইদুল ইসলাম (২০), এমরান হোসেন সাগর (৩০), মোহাম্মদ দিদার (৪৫), রিয়াজ করিম (৩৩), জিহান (২২), তামজিদুল ইসলাম সাজু (৪৭), আরাফাত (২২), বোরহান (২৫), মোজাহের মেম্বার (৫০), এহতেশামুল হক ভোলা (৫০) ও নাঈম উদ্দিন (২৪)। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ৩৫-৪০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে জানা গেছে, মামলার আসামিদের মধ্যে মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন ও নজরুল ইসলাম সোহেল যুবদল নেতা হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকলেও তাঁরা গত বছর অভ্যুত্থানের আগে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। গত সোমবার রাতে সংঘর্ষের ঘটনাটির সূত্রপাত বোরহান উদ্দিনের একটি ব্যানার টানানো নিয়ে। ওই ব্যানারে বোরহান নিজেকে যুবদল নেতা পরিচয় দিয়ে চসিক মেয়র ও নগর বিএনপির সাবেক সভাপতি শাহাদাত হোসেনের ছবি যুক্ত করেছিলেন।
একই মামলায় এহতেশামুল হক ভোলা (৫০) নামের এক ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে, যিনি সারা দেশে আলোচিত পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মিতু হত্যা মামলার আসামি ছিলেন।
ভোলার বিরুদ্ধে মিতু হত্যাকাণ্ডে জড়িত আসামিদের অস্ত্র সরবরাহের অভিযোগ তোলে পুলিশ। তবে ভোলা এসব অস্বীকার করেছেন।

চট্টগ্রামের বাকলিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিতে যুবদল কর্মী সাজ্জাদ নিহত ও কয়েকজন গুলিবিদ্ধের ঘটনায় আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) ভোরে নগরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে বাকলিয়া থানা ও গোয়েন্দা পুলিশ।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন সবুজ ইসলাম মিরাজ (২৪), সাইদুল ইসলাম (২০), এমরান হোসেনসাগর (৩০), জিহান (২২), তামজিদুল ইসলাম ওরফে সাজু (৪৭), আরাফাত (২২), ওসমান (২৮) ও দিদারুল আলম রাসেল (২৪)।
বাকলিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. ইখতিয়ার উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, চট্টগ্রাম মহানগরীসহ আশপাশের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে এজাহারনামীয় আসামিসহ আটজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
আজ নিহত সাজ্জাদের বাবা মো. আলম বাদী হয়ে ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে ও অজ্ঞাতনামা ৩৫-৪০ জন আসামি করে হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় আসামিদের গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
এর আগে গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) দিবাগত রাত পৌনে ১টায় নগরের বাকলিয়া থানাধীন এক্সেস রোডের সৈয়দ শাহ রোড এলাকায় ব্যানার টানানো নিয়ে দুই পক্ষের গোলাগুলি হয়। যুবদল নেতা পরিচয় দেওয়া সোহেল ও বোরহান উদ্দিন গ্রুপের সঙ্গে নগর যুবদলের বিলুপ্ত কমিটির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক এমদাদুল হক বাদশার অনুসারীদের এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে।
বাকলিয়া থানা-পুলিশ জানায়, গোলাগুলিতে গুলিবিদ্ধ হয়ে স্থানীয় যুবদল কর্মী সাজ্জাদ হোসেন মারা যান। একই ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হন আরও ১৩ জন। তাঁরা হলেন মো. পারভেজ (২০), শরীফ (২৯), রিফাত (২৫), ইউসুফ (৩০), জিসান (২২), জুয়েল (২৫), একরাম (২৩), ইব্রাহিম (২৩), শুক্কুর (২৫), ওবাইদুল (৩০), সাব্বির (২২), ফারুক (২৮) ও ফয়সাল (২০)।
তবে ওসি ইখতিয়ার উদ্দিন বলেন, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দলীয় ব্যানার টানানোসহ আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই গ্রুপের এক পক্ষ অপর পক্ষের ওপর গুলিবর্ষণ করলে হতাহতের ঘটনা ঘটে।
পুলিশের তথ্যে, এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় হওয়া মামলায় আসামিদের মধ্যে রয়েছেন মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন (২৯), নজরুল ইসলাম সোহেল (৪২), মিল্টন (৪৪), বাদশা ওরফে ছোট বাদশা (৩০), ইউসুফ ওরফে হিরন (২৫), সবুজ ইসলাম মিরাজ (২৪), সাইদুল ইসলাম (২০), এমরান হোসেন সাগর (৩০), মোহাম্মদ দিদার (৪৫), রিয়াজ করিম (৩৩), জিহান (২২), তামজিদুল ইসলাম সাজু (৪৭), আরাফাত (২২), বোরহান (২৫), মোজাহের মেম্বার (৫০), এহতেশামুল হক ভোলা (৫০) ও নাঈম উদ্দিন (২৪)। এ ছাড়া অজ্ঞাতনামা ৩৫-৪০ জনকে আসামি করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্টদের কাছ থেকে জানা গেছে, মামলার আসামিদের মধ্যে মোহাম্মদ বোরহান উদ্দিন ও নজরুল ইসলাম সোহেল যুবদল নেতা হিসেবে পরিচয় দিয়ে থাকলেও তাঁরা গত বছর অভ্যুত্থানের আগে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগ ও যুবলীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। গত সোমবার রাতে সংঘর্ষের ঘটনাটির সূত্রপাত বোরহান উদ্দিনের একটি ব্যানার টানানো নিয়ে। ওই ব্যানারে বোরহান নিজেকে যুবদল নেতা পরিচয় দিয়ে চসিক মেয়র ও নগর বিএনপির সাবেক সভাপতি শাহাদাত হোসেনের ছবি যুক্ত করেছিলেন।
একই মামলায় এহতেশামুল হক ভোলা (৫০) নামের এক ব্যক্তিকে আসামি করা হয়েছে, যিনি সারা দেশে আলোচিত পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মিতু হত্যা মামলার আসামি ছিলেন।
ভোলার বিরুদ্ধে মিতু হত্যাকাণ্ডে জড়িত আসামিদের অস্ত্র সরবরাহের অভিযোগ তোলে পুলিশ। তবে ভোলা এসব অস্বীকার করেছেন।

গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টারের বিরুদ্ধে পদ-পদবির লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করার অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগী এক নারী...
২৪ নভেম্বর ২০২২
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার খান সানজিয়া সুলতানাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার ড. মোছা. সানজিদা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৬ মিনিট আগে
‘জনগণের নিরাপত্তায় আমরা আছি’—এ স্লোগান সামনে রেখে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা থানা-পুলিশের উদ্যোগে দিনব্যাপী সতর্ক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। মহড়াটি মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে বের হয়। তবে মোটরসাইকেলের বহরের সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের কারও মাথায় হেলমেট দেখা যায়নি।
১ ঘণ্টা আগে
রাউজানে মৎস্য প্রজননকেন্দ্র হালদা নদী থেকে প্রায় ২০ কেজি ওজনের একটি মৃত কাতলা মাছ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে আজিমের ঘাট এলাকায় নদীর পাহারাদার অর্ধগলিত মাছটি ভাসতে দেখে উদ্ধার করেন। পরে মাছটির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে মাটিচাপা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেরাউজান প্রতিনিধি, চট্টগ্রাম

চট্টগ্রামের রাউজানে মৎস্য প্রজননকেন্দ্র হালদা নদী থেকে প্রায় ২০ কেজি ওজনের একটি মৃত কাতলা মাছ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে আজিমের ঘাট এলাকায় নদীর পাহারাদার অর্ধগলিত মাছটি ভাসতে দেখে উদ্ধার করেন। পরে মাছটির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে মাটিচাপা দেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তোফাজ্জেল হোসেন ফাহিম জানান, প্রায় ২৬ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের কাতলা মাছটির বয়স ছিল ১১-১২ বছর। মাছটির দেহে গুরুতর কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি এবং অর্ধেকের বেশি পচে যাওয়ায় অভ্যন্তরীণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
প্রাথমিকভাবে এটি একটি পুরুষ মাছ বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং বার্ধক্যজনিত কারণে এটির মৃত্যু হতে পারে। সুরতহাল শেষে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় মৃত মাছটি মাটিচাপা দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে হালদা গবেষক ড. মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে হালদা নদী অরক্ষিত। এ সুযোগে হালদা নদীর বিভিন্ন অংশে জাল ও বড়শি দিয়ে প্রতিনিয়ত মাছ ধরা হচ্ছে। তাই এসব ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড থেকে হালদা নদীর জীববৈচিত্র্য রক্ষার্থে নিয়মিত প্রশাসনিকভাবে অভিযান পরিচালনা করতে হবে।

চট্টগ্রামের রাউজানে মৎস্য প্রজননকেন্দ্র হালদা নদী থেকে প্রায় ২০ কেজি ওজনের একটি মৃত কাতলা মাছ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার রাতে আজিমের ঘাট এলাকায় নদীর পাহারাদার অর্ধগলিত মাছটি ভাসতে দেখে উদ্ধার করেন। পরে মাছটির সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করে মাটিচাপা দেওয়া হয়।
বিষয়টি নিশ্চিত করে সিনিয়র উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা তোফাজ্জেল হোসেন ফাহিম জানান, প্রায় ২৬ ইঞ্চি দৈর্ঘ্যের কাতলা মাছটির বয়স ছিল ১১-১২ বছর। মাছটির দেহে গুরুতর কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি এবং অর্ধেকের বেশি পচে যাওয়ায় অভ্যন্তরীণ অঙ্গপ্রত্যঙ্গ পরীক্ষা করা সম্ভব হয়নি।
প্রাথমিকভাবে এটি একটি পুরুষ মাছ বলে ধারণা করা হচ্ছে এবং বার্ধক্যজনিত কারণে এটির মৃত্যু হতে পারে। সুরতহাল শেষে স্থানীয় লোকজনের সহায়তায় মৃত মাছটি মাটিচাপা দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে হালদা গবেষক ড. মো. শফিকুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বর্তমানে হালদা নদী অরক্ষিত। এ সুযোগে হালদা নদীর বিভিন্ন অংশে জাল ও বড়শি দিয়ে প্রতিনিয়ত মাছ ধরা হচ্ছে। তাই এসব ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড থেকে হালদা নদীর জীববৈচিত্র্য রক্ষার্থে নিয়মিত প্রশাসনিকভাবে অভিযান পরিচালনা করতে হবে।

গাজীপুর মহানগরীর কোনাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি পদপ্রার্থী অ্যাডভোকেট আব্দুর রহমান মাস্টারের বিরুদ্ধে পদ-পদবির লোভ দেখিয়ে শারীরিক সম্পর্কে বাধ্য করার অভিযোগ তুলেছেন ভুক্তভোগী এক নারী...
২৪ নভেম্বর ২০২২
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার হিসেবে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার খান সানজিয়া সুলতানাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী রেজিস্ট্রার ড. মোছা. সানজিদা সুলতানা স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৩৬ মিনিট আগে
‘জনগণের নিরাপত্তায় আমরা আছি’—এ স্লোগান সামনে রেখে ফরিদপুরের আলফাডাঙ্গা থানা-পুলিশের উদ্যোগে দিনব্যাপী সতর্ক মহড়া অনুষ্ঠিত হয়েছে। মহড়াটি মোটরসাইকেলের বহর নিয়ে বের হয়। তবে মোটরসাইকেলের বহরের সংশ্লিষ্ট পুলিশ সদস্যদের কারও মাথায় হেলমেট দেখা যায়নি।
১ ঘণ্টা আগে
চট্টগ্রামের বাকলিয়ায় দুই পক্ষের সংঘর্ষে গুলিতে যুবদল কর্মী সাজ্জাদ নিহত ও কয়েকজন গুলিবিদ্ধের ঘটনায় আটজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) ভোরে নগরের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করে বাকলিয়া থানা ও গোয়েন্দা পুলিশ।
১ ঘণ্টা আগে