Ajker Patrika

দাখিল পরীক্ষার্থী সামিরা বলছে, খাতায় লিখছে মারুফা

রাতুল মণ্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)
সামিরা আক্তার বলছে, খাতায় লিখছে মারুফা। ছবি: আজকের পত্রিকা
সামিরা আক্তার বলছে, খাতায় লিখছে মারুফা। ছবি: আজকের পত্রিকা

পড়তে সক্ষম হলেও নিজের হাতে লেখার শক্তি নেই সামিরা আক্তার শ্যামলীর। দুই মাস আগে প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হয়ে হাতের শক্তি হারিয়েছে সে। হাতের শক্তি হারালেও মনোবল ভাঙেনি তার। অন্যের সাহায্যে দাখিল পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে সে। একটি কক্ষে সে প্রশ্নের জবাব বলছে, আর পাশে বসা একই মাদ্রাসার নবম শ্রেণির ছাত্রী মারুফা খাতায় লিখে দিচ্ছে।

আজ বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় শুরু হওয়া দাখিল পরীক্ষায় গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার ভাংনাহাটি কামিল মাদ্রাসা কেন্দ্রে একটি কক্ষে বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষায় অংশ নেয় সামিরা আক্তার।

সামিরা আক্তার শ্যামলী উপজেলার গোসিঙ্গা ইউনিয়নের পটকা গ্রামের মো. সেলিম মিয়ার মেয়ে। তার মায়ের নাম নাসিমা আক্তার। স্থানীয় পটকা আলিম মাদ্রাসা থেকে সে দাখিল পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে।

আজ বেলা সাড়ে ১১টার দিকে উপজেলার ভাংনাহাটি কামিল মাদ্রাসা পরীক্ষা কেন্দ্রে গিয়ে সামিরা আক্তার শ্যামলীকে বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা দিতে দেখা গেছে। এ সময় একজন শিক্ষিকা পরীক্ষা পর্যবেক্ষকের দায়িত্ব পালন করছেন।

পটকা আলিম মাদ্রাসার সুপার মো. রফিকুল ইসলাম বলেন, দুই মাস আগে প্যারালাইসিসে আক্রান্ত হলে হাত অচল হয়ে পড়ে শ্যামলীর। যে কারণে সে কথা বলতে পারলেও হাতে লিখতে পারে না। এ জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছে আবেদন করে তার জন্য বিশেষ ব্যবস্থায় পরীক্ষা নেওয়ার অনুমতি নেওয়া হয়। তিনি বলেন, ‘সামিরা পড়াশোনায় ভালো। অন্যের সাহায্যে পরীক্ষা দিয়েও ভালো ফলাফল করবে বলে আশা করি।’

ভাংনাহাটি কামিল মাদ্রাসা দাখিল পরীক্ষা কেন্দ্রের সচিব মারুফ আহমেদ মমতাজী বলেন, ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশনায় অসুস্থ সামিরা আক্তারকে একটি কক্ষে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা একটি কক্ষে পরীক্ষা নেওয়া হচ্ছে।

শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার শফিকুল ইসলাম বলেন, ‘বিষয়টি পরীক্ষা-সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা আমাকে জানানোর পর বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মাধ্যমে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখা হয়েছে। তার হাতে লেখার সক্ষমতা নেই।’

এ বিষয়ে জানতে চাইলে শ্রীপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) সজীব আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্যারালাইসিস হওয়ার কারণে হাতে লেখার সক্ষমতা হারায় দাখিল পরীক্ষার্থী সামিরা আক্তার। এমন একটি আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে চিকিৎসকদের মতামত নিয়ে বিশেষ ব্যবস্থাপনায় পরীক্ষা নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ঘর আলো করেছে ৫ নবজাতক, চোখে অন্ধকার দেখছেন মুদিদোকানি সোহেল

বেতন–ভাতা বাড়িয়ে ১ ট্রিলিয়ন ডলার না করলে টেসলা ছাড়তে পারেন মাস্ক

আজকের রাশিফল: ভুল ব্যক্তিকে মেসেজ পাঠিয়ে বিপত্তি বাধাবেন না

ঘনীভূত হচ্ছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’, আঘাত হানবে সন্ধ্যার পর

বিএনপি নেতার ব্যানার টানানো নিয়ে গোলাগুলি, যুবদল কর্মী নিহত

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

খুলনায় জোড়া খুনের মামলায় ৭ আসামির মৃত্যুদণ্ড

খুলনা প্রতিনিধি
খুলনায় জোড়া হত্যা মামলার রায় ঘোষণার পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যায় পুলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা
খুলনায় জোড়া হত্যা মামলার রায় ঘোষণার পর মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামিদের আদালত থেকে কারাগারে নিয়ে যায় পুলিশ। ছবি: আজকের পত্রিকা

মহানগরীর দৌলতপুরে পারভেজ হাওলাদার ও সুপর্ণা সাহা নামের দুজনকে হত্যা মামলায় সাত আসামিকে মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাঁদের প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। আজ মঙ্গলবার খুলনার অতিরিক্ত মহানগর ও দায়রা জজ আদালত-১-এর বিচারক সুমি আহমেদ এই জোড়া খুনের মামলার রায় ঘোষণা করেন।

আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফারহানা হক বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন তুহিন, ইমামুল কবীর জীবন ওরফে শবে কাদির, রাজ, শহীদ শাহরিয়ার মিথুন, তুষার গাজী, শোয়েব ও শাকিল। তাঁদের মধ্যে তুহিন, শহীদ শাহরিয়ার মিথুন ও তুষার গাজী রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। অন্য চারজন পলাতক রয়েছেন। মামলার অপর দুই আসামি কুটি ও শামীমের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় তাঁদের খালাস দেওয়া হয়।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৯ সালের ৩ জানুয়ারি রাতে দৌলতপুরের দেয়ানা সবুজ সংঘ মাঠের কাছে সাহাপাড়ায় সন্ত্রাসীরা গুলি ও ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে পারভেজ হাওলাদারকে। এ সময় এলাকাবাসীর ওপর গুলি চালায় সন্ত্রাসীরা। এতে সুপর্ণা সাহা, তাঁর বাবা দিলিপ সাহা ও তাঁর স্ত্রী রেখা সাহা গুলিবিদ্ধ হন। তাঁদের খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সুপর্ণা সাহাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনায় পারভেজের বাবা নিজামউদ্দিন ২০০৯ সালের ৪ জানুয়ারি বাদী হয়ে সাতজনকে আসামি করে মামলা দায়ের করেন। ৯ জনের নাম উল্লেখ করে পুলিশ মামলার অভিযোগপত্রে আদালতে দাখিল করে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ঘর আলো করেছে ৫ নবজাতক, চোখে অন্ধকার দেখছেন মুদিদোকানি সোহেল

বেতন–ভাতা বাড়িয়ে ১ ট্রিলিয়ন ডলার না করলে টেসলা ছাড়তে পারেন মাস্ক

আজকের রাশিফল: ভুল ব্যক্তিকে মেসেজ পাঠিয়ে বিপত্তি বাধাবেন না

ঘনীভূত হচ্ছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’, আঘাত হানবে সন্ধ্যার পর

বিএনপি নেতার ব্যানার টানানো নিয়ে গোলাগুলি, যুবদল কর্মী নিহত

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মাদকভর্তি বিছানায় ঘুমাতেন তিনি

লালমনিরহাট প্রতিনিধি 
গ্রেপ্তার মশিউর রহমান। ছবি: সংগৃহীত
গ্রেপ্তার মশিউর রহমান। ছবি: সংগৃহীত

লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলায় মশিউর রহমান (২২) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। অভিযানে গ্রেপ্তার যুবকের বিছানার নিচ থেকে বিশেষ কায়দায় লুকিয়ে রাখা বিপুল পরিমাণ মাদকদ্রব্য জব্দ করা হয়। আজ মঙ্গলবার দুপুরে এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান রংপুর র‍্যাব-১৩-এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোস্বামী।

গ্রেপ্তার যুবক মশিউর রহমান উপজেলার ভেলাগুড়ি ইউনিয়নের পূর্ব কাদমা গ্রামের আইয়ুব আলীর ছেলে।

বিজ্ঞপ্তিতে র‍্যাব জানায়, ভারতীয় সীমান্ত থেকে বিভিন্ন ধরনের মাদক পাচার করে এনে নিজ বাড়িতে রেখে সারা দেশে পাইকারি বিক্রি করেন মশিউর রহমান। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে মঙ্গলবার ভোররাতে তাঁর বাড়িতে অভিযান চালায় রংপুর র‍্যাব-১৩-এর একটি দল। এ সময় মশিউর রহমানের বাড়ি তল্লাশি চালিয়ে বিছানার নিচে বিশেষ কৌশলে লুকিয়ে রাখা ৬৩৭ বোতল এসক্যাপ এবং ৪ কেজি দেড় শ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার করে র‍্যাব। এ ঘটনায় জড়িত থাকার দায়ে তাঁকে আটক করা হয়।

এ ঘটনায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মশিউর রহমানের বিরুদ্ধে হাতীবান্ধা থানায় মামলা করে তাঁকে পুলিশে সোপর্দ করে র‍্যাব।

রংপুর র‍্যাব-১৩-এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (মিডিয়া) অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোস্বামী বলেন, মাদক নিয়ন্ত্রণসহ অপরাধ দমনে র‍্যাবের অভিযান আগামী দিনেও অব্যাহত থাকবে।

অভিযানে নেতৃত্ব দেওয়া রংপুর র‍্যাব-১৩-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার আবুল হাসান বলেন, আটক মশিউরের নিজ শোয়ারঘরের বিছানার নিচ থেকে এসব মাদকদ্রব্য উদ্ধার করা হয়েছে।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ঘর আলো করেছে ৫ নবজাতক, চোখে অন্ধকার দেখছেন মুদিদোকানি সোহেল

বেতন–ভাতা বাড়িয়ে ১ ট্রিলিয়ন ডলার না করলে টেসলা ছাড়তে পারেন মাস্ক

আজকের রাশিফল: ভুল ব্যক্তিকে মেসেজ পাঠিয়ে বিপত্তি বাধাবেন না

ঘনীভূত হচ্ছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’, আঘাত হানবে সন্ধ্যার পর

বিএনপি নেতার ব্যানার টানানো নিয়ে গোলাগুলি, যুবদল কর্মী নিহত

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মাদারীপুরে শিশুসহ নারীকে আটকে রেখে হেনস্তা, থানায় অভিযোগ

মাদারীপুর প্রতিনিধি
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

চোর সন্দেহে মাদারীপুরে শিশুসন্তানসহ নারীকে আটকে রেখে হেনস্তার অভিযোগ উঠেছে এক স্বর্ণ ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে। গতকাল সোমবার শহরের পুরান বাজারের স্বর্ণকারপট্টিতে এ ঘটনা ঘটে। পরে ওই ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে থানায় লিখিত অভিযোগ দেন ভুক্তভোগী।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মাদারীপুর সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আদিল হোসেন বলেন, ‘এই বিষয়ে অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

ভুক্তভোগী জানান, সদর উপজেলার তালতলা এলাকার শ্বশুরবাড়ি থেকে তিনি শিশুকন্যাকে নিয়ে রুপার চুড়ি কেনার জন্য পুরান বাজারের স্বর্ণকার পট্টিতে যান। এ সময় স্থানীয় স্বর্ণ ব্যবসায়ী গোপাল চন্দ্র ঘোষ তাঁকে চোর সন্দেহে একটি দোকানে নিয়ে দুই ঘণ্টা আটকে রাখেন।

ঘটনা জানাজানি হলে পরিবারের সদস্যরা দোকানে গিয়ে কারণ জানতে চান। তখন স্বর্ণ ব্যবসায়ী দাবি করেন, ঘটনাটি সিসিটিভিতে ধরা পড়েছে। পরে আবার তিনি জানান, ক্যামেরাটি নষ্ট। কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করতে না পারায় ভুক্তভোগী নারী রাতেই মাদারীপুর সদর মডেল থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

ওই স্বর্ণ ব্যবসায়ী আরও বলেন, ‘আমাকে ও আমার শিশুকে বিনা অপরাধে আটকে রেখে মানহানি করা হয়েছে। আমি এ ঘটনার সঠিক বিচার চাই।’

জানতে চাইলে অভিযুক্ত ব্যবসায়ী গোপাল চন্দ্র ঘোষ বলেন, ‘আমার সন্দেহ হয়েছিল, তাই আমাদের সংগঠনের সেক্রেটারিকে জানিয়েছিলাম। পরে সেক্রেটারিই তাদের কিছু সময়ের জন্য আটকে রেখে পরে ছেড়ে দেন।’ আর সংগঠনের সেক্রেটারি কামাল হোসেন বলেন, গোপাল চন্দ্র ঘোষের নির্দেশেই নারী ও শিশুকে দোকানে আটকে রাখা হয়।

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ঘর আলো করেছে ৫ নবজাতক, চোখে অন্ধকার দেখছেন মুদিদোকানি সোহেল

বেতন–ভাতা বাড়িয়ে ১ ট্রিলিয়ন ডলার না করলে টেসলা ছাড়তে পারেন মাস্ক

আজকের রাশিফল: ভুল ব্যক্তিকে মেসেজ পাঠিয়ে বিপত্তি বাধাবেন না

ঘনীভূত হচ্ছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’, আঘাত হানবে সন্ধ্যার পর

বিএনপি নেতার ব্যানার টানানো নিয়ে গোলাগুলি, যুবদল কর্মী নিহত

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত

মিরসরাইয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে একজনের মৃত্যু

মিরসরাই (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি 
প্রতীকী ছবি
প্রতীকী ছবি

চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাতনামা এক ব্যক্তির মৃত্যু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালে উপজেলার জোরারগঞ্জ ইউনিয়নের মধ্যম সোনাপাহাড় এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রেললাইনের চট্টগ্রামমুখী ডাউন লেনে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শী আরিফুল ইসলাম ইমন বলেন, ‘সকাল ৯টার দিকে ঢাকা থেকে চট্টগ্রামমুখী একটি ট্রেন ওই স্থানে পৌঁছে। ট্রেনটি বারবার হর্ন বাজিয়েও ওই ব্যক্তির মনোযোগ আকর্ষণ করতে ব্যর্থ হয়। একপর্যায়ে ট্রেনে কাটা পড়ে ঘটনাস্থলেই ওই ব্যক্তির মৃত্যু হয়। ধারণা করা যাচ্ছে, লোকটি মানসিক ভারসাম্যহীন।’

চট্টগ্রাম রেলওয়ে পুলিশের সীতাকুণ্ড ফাঁড়ির সহকারী উপপরিদর্শক রাশেদ রানা বলেন, ‘খবর পেয়ে সকাল ১০টার দিকে ঘটনাস্থলে এসে আনুমানিক ৫০ বছর বয়সী এক ব্যক্তির লাশ উদ্ধার করি। গায়ে শীতের জামাকাপড় ও লম্বা চুল-দাড়ির লোকটিকে দেখে মানসিক ভারসাম্যহীন বলে মনে হয়েছে। আমরা লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজের মর্গে পাঠিয়েছি। নিহত ব্যক্তির পরিচয় জানার চেষ্টা চলছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।’

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

ঘর আলো করেছে ৫ নবজাতক, চোখে অন্ধকার দেখছেন মুদিদোকানি সোহেল

বেতন–ভাতা বাড়িয়ে ১ ট্রিলিয়ন ডলার না করলে টেসলা ছাড়তে পারেন মাস্ক

আজকের রাশিফল: ভুল ব্যক্তিকে মেসেজ পাঠিয়ে বিপত্তি বাধাবেন না

ঘনীভূত হচ্ছে প্রবল ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থা’, আঘাত হানবে সন্ধ্যার পর

বিএনপি নেতার ব্যানার টানানো নিয়ে গোলাগুলি, যুবদল কর্মী নিহত

এলাকার খবর
Loading...

সম্পর্কিত