সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার আসামি জামিনে এসে মামলা তুলে নিতে বাদী এবং তাঁর পরিবারকে হুমকি দিচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার সকালে ভুক্তভোগী এবং তাঁর পরিবারের লোকজন নিজ বাড়িতে সাংবাদিকদের সামনে এ অভিযোগ তোলেন।
ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূর বাড়ি উপজেলার বেলকা ইউনিয়নের পূর্ব বেলকা গ্রামে।
জানা গেছে, ১৪ মে গাইবান্ধা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ আদালতে মামলা করেন ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ। এতে গৃহবধূর স্বামী মো. লাজু মিয়াসহ (২৪) চারজনকে আসামি করা হয়। পরে গত ১৯ সেপ্টেম্বর আদালতে জামিনের আবেদন করলে আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পরবর্তীকালে ২৯ সেপ্টেম্বর লাজু মিয়া বাদে অন্য তিন আসামিকে জামিন দেওয়া হয়।
জামিনে থাকা তিন আসামি হলেন লাজু মিয়ার বাবা মো. আলেপ উদ্দিন (৫০), মা মোছা. সাজেদা বেগম (৪৮) ও বড় ভাই মো. নুর ইসলাম মিয়া (২৮)।
ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ এবং তাঁর পরিবারের অভিযোগ, জামিনে থাকা তিন আসামি ও তাঁর স্বজনেরা মামলা তুলে নিতে বাদী ও তাঁর পরিবারকে হুমকি দিচ্ছেন। এমনকি গৃহবধূর গর্ভে থাকা সন্তানকেও মেরে ফেলার পরিকল্পনা করছে আসামিরা।
ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমার জীবন তো শেষ। কিন্তু আমি আমার পেটের সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখাতে চাই। আমার স্বামী জেল থেকে ছাড়া পেলে পেটের বাচ্চাসহ আমাকে মেরে ফেলবেন। এ ধরনের ভয় দেখাচ্ছেন আমার শ্বশুরবাড়ির লোকজন। আমার খুব ভয় হচ্ছে।’
ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, ‘বিয়ের পর জামাতা লাজু মিয়াকে স্থানীয় বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির একটি চাকরি জোগাড় করে দিয়েছিলাম। কিন্তু চাকরি পাওয়ার পর থেকেই সে আমার মেয়ের ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। পারিবারিক বিষয়ে সামান্য অজুহাতেও তাকে মারধর করত। জামাই এখনো জেলহাজতে আছে। বের হলে নাকি আমাদের নাকি ক্ষতি করবে। মেয়েকে নিয়ে টেনশনে আছি।’
এ বিষয়ে আসামি পক্ষের লোকজনের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করে তাঁদের পাওয়া যায়নি।
সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘বিষয়টি আপনার মাধ্যমে জানলাম। অভিযোগ দিতে বলেন। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জে নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার আসামি জামিনে এসে মামলা তুলে নিতে বাদী এবং তাঁর পরিবারকে হুমকি দিচ্ছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। আজ মঙ্গলবার সকালে ভুক্তভোগী এবং তাঁর পরিবারের লোকজন নিজ বাড়িতে সাংবাদিকদের সামনে এ অভিযোগ তোলেন।
ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূর বাড়ি উপজেলার বেলকা ইউনিয়নের পূর্ব বেলকা গ্রামে।
জানা গেছে, ১৪ মে গাইবান্ধা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-১ আদালতে মামলা করেন ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ। এতে গৃহবধূর স্বামী মো. লাজু মিয়াসহ (২৪) চারজনকে আসামি করা হয়। পরে গত ১৯ সেপ্টেম্বর আদালতে জামিনের আবেদন করলে আদালত তাঁদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। পরবর্তীকালে ২৯ সেপ্টেম্বর লাজু মিয়া বাদে অন্য তিন আসামিকে জামিন দেওয়া হয়।
জামিনে থাকা তিন আসামি হলেন লাজু মিয়ার বাবা মো. আলেপ উদ্দিন (৫০), মা মোছা. সাজেদা বেগম (৪৮) ও বড় ভাই মো. নুর ইসলাম মিয়া (২৮)।
ভুক্তভোগী ওই গৃহবধূ এবং তাঁর পরিবারের অভিযোগ, জামিনে থাকা তিন আসামি ও তাঁর স্বজনেরা মামলা তুলে নিতে বাদী ও তাঁর পরিবারকে হুমকি দিচ্ছেন। এমনকি গৃহবধূর গর্ভে থাকা সন্তানকেও মেরে ফেলার পরিকল্পনা করছে আসামিরা।
ভুক্তভোগী নারী বলেন, ‘আমার জীবন তো শেষ। কিন্তু আমি আমার পেটের সন্তানকে পৃথিবীর আলো দেখাতে চাই। আমার স্বামী জেল থেকে ছাড়া পেলে পেটের বাচ্চাসহ আমাকে মেরে ফেলবেন। এ ধরনের ভয় দেখাচ্ছেন আমার শ্বশুরবাড়ির লোকজন। আমার খুব ভয় হচ্ছে।’
ভুক্তভোগীর বাবা বলেন, ‘বিয়ের পর জামাতা লাজু মিয়াকে স্থানীয় বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ে তৃতীয় শ্রেণির একটি চাকরি জোগাড় করে দিয়েছিলাম। কিন্তু চাকরি পাওয়ার পর থেকেই সে আমার মেয়ের ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন শুরু করে। পারিবারিক বিষয়ে সামান্য অজুহাতেও তাকে মারধর করত। জামাই এখনো জেলহাজতে আছে। বের হলে নাকি আমাদের নাকি ক্ষতি করবে। মেয়েকে নিয়ে টেনশনে আছি।’
এ বিষয়ে আসামি পক্ষের লোকজনের সঙ্গে কথা বলার চেষ্টা করে তাঁদের পাওয়া যায়নি।
সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘বিষয়টি আপনার মাধ্যমে জানলাম। অভিযোগ দিতে বলেন। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
চট্টগ্রামে এক মাদ্রাসাশিক্ষক চাকরি ছেড়ে চলে যাওয়ার পর তাঁর সঙ্গে প্রতিষ্ঠানটির সব শিক্ষার্থী চলে গেছে বলে জানা গেছে। চট্টগ্রাম নগরের আকবরশাহ থানার শাপলা আবাসিক এলাকায় ওমর ইবনুল খাত্তাব (রা.) ইসলামী একাডেমি নামের মাদ্রাসায় এই ঘটনা ঘটেছে।
১১ মিনিট আগেখুলনায় দুর্বৃত্তের হামলায় দুই যুবক গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গুরুতর আহত অবস্থায় তাঁদের উদ্ধার করে খুলনা মেডিকেল কলেজ (খুমেক) হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে শহরের নিরালা তালুকদার কমিউনিটি সেন্টারের সামনে এ ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগেসাতক্ষীরায় হারিয়ে যাওয়া ১০৮টি মোবাইল ফোন উদ্ধার করে মালিকদের কাছে হস্তান্তর করেছে সাতক্ষীরা জেলা পুলিশ। একই সঙ্গে মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হয়ে খোয়া যাওয়া ৩ লাখ ৬০ হাজার ২৬০ টাকা উদ্ধার করে ২০ জন মালিকের কাছে হস্তান্তর করা হয়।
১৪ মিনিট আগেবান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে ল্যান্ডমাইন ও বিস্ফোরক নিষ্ক্রিয় করেছে সেনাবাহিনীর বিশেষজ্ঞ দল। আজ মঙ্গলবার (১৪ অক্টোবর) রামু সেনাসদর থেকে আসা বোমা নিষ্ক্রিকারী বিশেষজ্ঞ দল এ কাজ করে। আজ সন্ধ্যায় বিষয়টি নিশ্চিত করেন ঘুমধুম সীমান্তে দায়িত্বরত ৩৪ বিজিবি অধিনায়ক লে. কর্নেল এম খাইরুল...
২২ মিনিট আগে