ফেনী ও সোনাগাজী প্রতিনিধি
ফেনীর সোনাগাজীতে বিএনপির কর্মী আবুল হাসেমকে (৫০) বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে কুপিয়ে হত্যা মামলায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার হত্যাকাণ্ডের পর সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ (বুধবার) গ্রেপ্তার প্রধান আসামি আক্তার হোসেনকে নিয়ে তাঁর বাড়ি ও ঘটনাস্থলের পাশ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্র, রক্তমাখা দুটি লোহার রড, তিনটি বোরকাসহ একটি ওড়না জব্দ করা হয়। এ সময় সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) তাসলিম হুসাইনসহ বিপুল পুলিশ ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন আক্তার হোসেন (৩৫), রাকিব (২৫), সোলেমান (৪৫), শেখ রাসেল (৩০) ও শিপন (৩০)। এর মধ্যে মূল পরিকল্পনাকারী আক্তার হোসেনকে নোয়াখালী ও অন্য চারজনকে উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সোনাগাজী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বায়েজীদ হোসেন আকন এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার ও মূল তথ্য উদ্ঘাটনে প্রশাসনের বিভিন্ন টিম কাজ করছে।
এর আগে নিহত ব্যক্তির বাবা আব্দুস শুক্কুর বাদী হয়ে আক্তার হোসেন, শেখ রাসেল, নুর আলম প্রকাশ ভোডা, মোহাম্মদ মাওলানা, শাহেদ, মাসুদ, আমির হোসেন ননা মিয়া, হোসেন, শিপনসহ ১৩ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ৫ জনকে আসামি করে সোনাগাজী থানায় একটি মামলা করেন।
এ বিষয়ে সোনাগাজী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন সেন্টু বলেন, ‘এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচার চাই। তবে কেউ যেন অহেতুক হয়রানির শিকার না হন, প্রশাসনকে সে বিষয়ে দায়িত্বশীল হতে হবে।’
চরদরবেশ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ ধরনের নির্মম হত্যার ঘটনায় শুধু নিন্দা নয়, ঐক্যবদ্ধভাবে আইনের সহযোগিতা করতে হবে, যেন কেউ রেহাই না পায়।
এদিকে আজ বিকেলে উপজেলার চরচান্দিয়া ইউনিয়নের নতুন সওদাগর হাট জামে মসজিদ মাঠে নিহত আবুল হাসেমের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে সামাজিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার ভোরে আবুল হাসেম মোটরসাইকেলে করে যাওয়ার সময় ওত পেতে থাকা বোরকা পরিহিত ২০-২৫ জন ব্যক্তি ওলামাবাজার এলাকায় তাঁর পথ রোধ করে।
এরপর তাঁকে একটি বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে ধারালো অস্ত্র দিয়ে বাম হাত ও একটি পা কুপিয়ে শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করে। তাঁর মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে জখমের চিহ্ন রয়েছে। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ব্যক্তি আবুল হাসেমের ভাতিজা শেখ ফরিদ জানান, তাঁর চাচা মহিষের দুধ সংগ্রহ করতে ভোরে মোটরসাইকেলে করে সাহেবের ঘাট ব্রিজ এলাকায় যাচ্ছিলেন। পথে ওলামাবাজার এলাকায় হামলার শিকার হন। মৃত্যুর আগে হাসেম কয়েকজন হামলাকারীর নাম বলে গেছেন। তাঁদের মধ্যে রাসেল নামের একজনকে পুলিশ আটক করেছে।
ফেনীর সোনাগাজীতে বিএনপির কর্মী আবুল হাসেমকে (৫০) বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে কুপিয়ে হত্যা মামলায় পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার হত্যাকাণ্ডের পর সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ (বুধবার) গ্রেপ্তার প্রধান আসামি আক্তার হোসেনকে নিয়ে তাঁর বাড়ি ও ঘটনাস্থলের পাশ থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত ধারালো অস্ত্র, রক্তমাখা দুটি লোহার রড, তিনটি বোরকাসহ একটি ওড়না জব্দ করা হয়। এ সময় সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) তাসলিম হুসাইনসহ বিপুল পুলিশ ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন আক্তার হোসেন (৩৫), রাকিব (২৫), সোলেমান (৪৫), শেখ রাসেল (৩০) ও শিপন (৩০)। এর মধ্যে মূল পরিকল্পনাকারী আক্তার হোসেনকে নোয়াখালী ও অন্য চারজনকে উপজেলার বিভিন্ন জায়গা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
সোনাগাজী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) বায়েজীদ হোসেন আকন এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার ও মূল তথ্য উদ্ঘাটনে প্রশাসনের বিভিন্ন টিম কাজ করছে।
এর আগে নিহত ব্যক্তির বাবা আব্দুস শুক্কুর বাদী হয়ে আক্তার হোসেন, শেখ রাসেল, নুর আলম প্রকাশ ভোডা, মোহাম্মদ মাওলানা, শাহেদ, মাসুদ, আমির হোসেন ননা মিয়া, হোসেন, শিপনসহ ১৩ জনের নাম উল্লেখসহ অজ্ঞাতনামা ৫ জনকে আসামি করে সোনাগাজী থানায় একটি মামলা করেন।
এ বিষয়ে সোনাগাজী উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারণ সম্পাদক জামাল উদ্দিন সেন্টু বলেন, ‘এই নৃশংস হত্যাকাণ্ডের দ্রুত বিচার চাই। তবে কেউ যেন অহেতুক হয়রানির শিকার না হন, প্রশাসনকে সে বিষয়ে দায়িত্বশীল হতে হবে।’
চরদরবেশ ইউনিয়নের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ ধরনের নির্মম হত্যার ঘটনায় শুধু নিন্দা নয়, ঐক্যবদ্ধভাবে আইনের সহযোগিতা করতে হবে, যেন কেউ রেহাই না পায়।
এদিকে আজ বিকেলে উপজেলার চরচান্দিয়া ইউনিয়নের নতুন সওদাগর হাট জামে মসজিদ মাঠে নিহত আবুল হাসেমের জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। পরে সামাজিক কবরস্থানে তাঁকে দাফন করা হয়।
উল্লেখ্য, গতকাল মঙ্গলবার ভোরে আবুল হাসেম মোটরসাইকেলে করে যাওয়ার সময় ওত পেতে থাকা বোরকা পরিহিত ২০-২৫ জন ব্যক্তি ওলামাবাজার এলাকায় তাঁর পথ রোধ করে।
এরপর তাঁকে একটি বিদ্যুতের খুঁটির সঙ্গে বেঁধে ধারালো অস্ত্র দিয়ে বাম হাত ও একটি পা কুপিয়ে শরীর থেকে বিচ্ছিন্ন করে। তাঁর মাথাসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে জখমের চিহ্ন রয়েছে। স্থানীয় লোকজন তাঁকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত ব্যক্তি আবুল হাসেমের ভাতিজা শেখ ফরিদ জানান, তাঁর চাচা মহিষের দুধ সংগ্রহ করতে ভোরে মোটরসাইকেলে করে সাহেবের ঘাট ব্রিজ এলাকায় যাচ্ছিলেন। পথে ওলামাবাজার এলাকায় হামলার শিকার হন। মৃত্যুর আগে হাসেম কয়েকজন হামলাকারীর নাম বলে গেছেন। তাঁদের মধ্যে রাসেল নামের একজনকে পুলিশ আটক করেছে।
নওগাঁর রাণীনগরে অভ্যন্তরীণ ধান-চাল ক্রয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারিত সময়ে অর্জিত হয়নি। কৃষকেরা ধান না দেওয়ায় এবং মিলাররা চাল না দেওয়ায় এ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বলে জানা গেছে। এই অবস্থায় মিলারদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নিতে সুপারিশ করে প্রতিবেদন দাখিল করেছেন উপজেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক কর্মকর্তা।
২৬ মিনিট আগেযশোর জেলায় এপ্রিল থেকে আগস্ট পর্যন্ত গত পাঁচ মাসে ৩৬ জন খুন হয়েছেন। বিভিন্ন থানায় ধর্ষণের মামলা করা হয়েছে ২২টি। সামাজিক মূল্যবোধের অবক্ষয়ের কারণে এসব ঘটনা ঘটছে বলে মনে করছেন সমাজবিজ্ঞানীরা। রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর অপরাধপ্রবণতা বেড়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসিলেট জেলায় অবৈধভাবে পাহাড় ও টিলা কাটা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে সিলেটের জেলা প্রশাসক ও জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. সারওয়ার আলম স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে এ তথ্য জানানো হয়।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ডাকসু নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণভাবে সম্পন্ন হওয়ার পর ভোট গণনার কাজ চলছে। আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে শুরু হওয়া এ ভোট গ্রহণ শান্তিপূর্ণ পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্র জানিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে