বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের বিরামপুর, হাকিমপুর, নবাবগঞ্জ ও ঘোড়াঘাটে বোরো মৌসুমে শুরু হয়েছে ধান কাটা-মাড়াই। মাড়াই করা ধানের খড় শুকাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ওই সব এলাকার কিষান-কিষানিরা। তবে মাঠে কিংবা খোলা জায়গায় খড় না শুকিয়ে শুকানো হচ্ছে মানুষের চলাচলের রাস্তায়। এতে রাস্তায় থাকা খড়ের ওপর দিয়ে আতঙ্কে চলাচল করছে পথচারীসহ ছোটবড় সব ধরনের যানবাহন। তবু প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা।
আজ বৃহস্পতিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর, ঘোড়াঘাট উপজেলার বিভিন্ন ছোট-বড় পাকা রাস্তায় কৃষকেরা খড় শুকাচ্ছেন। ওই সব খড়ের ওপর দিয়ে আতঙ্ক নিয়ে চলাচল করছে বাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস, প্রাইভেট কারসহ অটোরিকশা, অটোভ্যান, সাইকেল ও মোটরসাইকেল। মাঝে মাঝে খড়ের ওপরে চলতে গিয়ে পিছলে পড়ছে ছোট যানবাহন। তবু জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত যাতায়াত করছে পথচারীরা।
বিরামপুরের সিএনজি অটোচালক ফারেজ হোসেন বলেন, প্রতিদিন হাকিমপুর-হিলি রাস্তা দিয়ে আমাদের যাতায়াত করতে হয়। আমন ও ইরি মৌসুম হলেই এই রাস্তায় মাঝে মাঝে খড় শুকানো হয়। ফলে ব্যস্ততম রাস্তার ওপর খড় থাকায় গাড়ি নিয়ে চলতে খুব অসুবিধা হয়।
মোটরসাইকেল আরোহী রিফাত হোসেন বলেন, ‘রাস্তায় প্রায় স্থানে খড় দিয়ে ভর্তি। রাস্তাও ভালো না, খানাখন্দে ভরা। খড়ের জন্য কিছুই বোঝা যায় না। কয়েকবার খড়ে স্লিপ খেয়ে পড়ে যেতে চেয়েছিলাম।’
ভ্যানচালক খোরশেদ হোসেন বলেন, ‘সারা দিন এই রাস্তা দিয়ে গাড়ি নিয়ে চলাচল করতে হয়। খড় শুকাবে বাড়িতে কিংবা খোলায়। কিন্তু মানুষের বিবেক নাই। তারা রাস্তায় কাঁচা ধান ও খড় শুকাচ্ছে। এতে ঘটছে দুর্ঘটনা।’
এ বিষয়ে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকার বলেন, রাস্তায় খড় শুকানো যানবাহনের জন্য বিপজ্জনক। মাঠ কিংবা নিজ খোলায় খড় শুকাতে হবে, সড়কে কোনো খড় শুকানো যাবে না। খড়ের কারণে অনেক দুর্ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া পথচারীদের অনেক অসুবিধা হয়। তাই আমি উপজেলার বিভিন্ন ছোট-বড় রাস্তায় ঘুরেছি এবং কৃষকদের অবগত করেছি।
ইউএনও আরও বলেন, ধান ও খড় দিয়ে অবৈধভাবে রাস্তা দখলদারের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবে।
দিনাজপুরের বিরামপুর, হাকিমপুর, নবাবগঞ্জ ও ঘোড়াঘাটে বোরো মৌসুমে শুরু হয়েছে ধান কাটা-মাড়াই। মাড়াই করা ধানের খড় শুকাতে ব্যস্ত সময় পার করছেন ওই সব এলাকার কিষান-কিষানিরা। তবে মাঠে কিংবা খোলা জায়গায় খড় না শুকিয়ে শুকানো হচ্ছে মানুষের চলাচলের রাস্তায়। এতে রাস্তায় থাকা খড়ের ওপর দিয়ে আতঙ্কে চলাচল করছে পথচারীসহ ছোটবড় সব ধরনের যানবাহন। তবু প্রতিনিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা।
আজ বৃহস্পতিবার সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, বিরামপুর, নবাবগঞ্জ, হাকিমপুর, ঘোড়াঘাট উপজেলার বিভিন্ন ছোট-বড় পাকা রাস্তায় কৃষকেরা খড় শুকাচ্ছেন। ওই সব খড়ের ওপর দিয়ে আতঙ্ক নিয়ে চলাচল করছে বাস, ট্রাক, মাইক্রোবাস, প্রাইভেট কারসহ অটোরিকশা, অটোভ্যান, সাইকেল ও মোটরসাইকেল। মাঝে মাঝে খড়ের ওপরে চলতে গিয়ে পিছলে পড়ছে ছোট যানবাহন। তবু জীবনের ঝুঁকি নিয়ে প্রতিনিয়ত যাতায়াত করছে পথচারীরা।
বিরামপুরের সিএনজি অটোচালক ফারেজ হোসেন বলেন, প্রতিদিন হাকিমপুর-হিলি রাস্তা দিয়ে আমাদের যাতায়াত করতে হয়। আমন ও ইরি মৌসুম হলেই এই রাস্তায় মাঝে মাঝে খড় শুকানো হয়। ফলে ব্যস্ততম রাস্তার ওপর খড় থাকায় গাড়ি নিয়ে চলতে খুব অসুবিধা হয়।
মোটরসাইকেল আরোহী রিফাত হোসেন বলেন, ‘রাস্তায় প্রায় স্থানে খড় দিয়ে ভর্তি। রাস্তাও ভালো না, খানাখন্দে ভরা। খড়ের জন্য কিছুই বোঝা যায় না। কয়েকবার খড়ে স্লিপ খেয়ে পড়ে যেতে চেয়েছিলাম।’
ভ্যানচালক খোরশেদ হোসেন বলেন, ‘সারা দিন এই রাস্তা দিয়ে গাড়ি নিয়ে চলাচল করতে হয়। খড় শুকাবে বাড়িতে কিংবা খোলায়। কিন্তু মানুষের বিবেক নাই। তারা রাস্তায় কাঁচা ধান ও খড় শুকাচ্ছে। এতে ঘটছে দুর্ঘটনা।’
এ বিষয়ে বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকার বলেন, রাস্তায় খড় শুকানো যানবাহনের জন্য বিপজ্জনক। মাঠ কিংবা নিজ খোলায় খড় শুকাতে হবে, সড়কে কোনো খড় শুকানো যাবে না। খড়ের কারণে অনেক দুর্ঘটনা ঘটে। এ ছাড়া পথচারীদের অনেক অসুবিধা হয়। তাই আমি উপজেলার বিভিন্ন ছোট-বড় রাস্তায় ঘুরেছি এবং কৃষকদের অবগত করেছি।
ইউএনও আরও বলেন, ধান ও খড় দিয়ে অবৈধভাবে রাস্তা দখলদারের বিরুদ্ধে অভিযান পরিচালনা করা হবে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের পর আমদানি পণ্য খালাস প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিমানবন্দরের ৯ নম্বর গেটে আজ সোমবার (২০ অক্টোবর) বেলা ২টার দিকে কর্তব্যরত অ্যাভিয়েশন সিকিউরিটি (এভসেক), আনসার সদস্য ও কাস্টমস কর্মকর্তারা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
৪ মিনিট আগেলক্ষ্মীপুরের কমলনগরে অনৈতিক কার্যকলাপের অভিযোগে ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সাবেক নারী সদস্য জাহানারা বেগমের বাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছেন এলাকাবাসী।
৭ মিনিট আগে১৯৬৯ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর আক্রমণের মুখে বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের রক্ষা করতে গিয়ে শহীদ হওয়া অধ্যাপক শামসুজ্জোহার কবর জিয়ারত করেছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) নবনির্বাচিত প্রতিনিধিরা। আজ সোমবার বেলা পৌনে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসন ভবনের সামনে অবস্থিত শহীদ
২০ মিনিট আগেমামলার সূত্রে জানা গেছে, জুলাই আন্দোলনের সময় গত বছরের ২০ জুলাই দুর্জয় মধ্যবাড্ডার ইউলুপ এলাকায় আন্দোলনে অংশ নেন। এ সময় আন্দোলনকারীদের ওপর হামলা, গুলিবর্ষণ করা হয়। গুলিবিদ্ধ হয়ে দুর্জয়ের দুই চোখ অন্ধ হয়ে যায়। এ ছাড়া তিনি মাথায় গুরুতর আঘাত পান।
২২ মিনিট আগে