প্রতিনিধি

দিনাজপুর: দিনাজপুরে করোনাকালে চা দোকান খোলা রাখাসহ কয়েকটি দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে দিনাজপুর চা দোকানদার সমিতি। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় শহরের সুইহারী এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের কালিতলা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে। এ সময় তারা করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চায়ের দোকান খোলা রাখা, লকডাউনে খাদ্য সহায়তা প্রদান ও এনজিও লোনের কিস্তি বন্ধ ও সুদ মওকূফের দাবী জানান।
এ দিকে সারাদেশে ব্যাটারী চালিত রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক চালাচল বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সকাল সাড়ে ১১টায় শহরের সুইহারী এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের কালিতলা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে রিকশা, ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ দিনাজপুরের ব্যানারে। এ সময় বক্তারা বলেন, অবিলম্বে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার করতে হবে। সারা দেশে ব্যাটারি রিকশা, ভ্যান, ইজিবাইক চলাচল বন্ধের সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্সের নেয়া অযৌক্তিক গণবিরোধী ও তুঘলকি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে হবে। নকশা আধুনিকায়ন ও নীতিমালা প্রণয়ন করে ব্যাটারি চালিত রিকশা ও ইজিবাইকসহ যান্ত্রিক যানবাহনের লাইসেন্স দিতে হবে। বিকল্প ব্যবস্থ্যা ছাড়া রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক উচ্ছেদ করা যাবে না।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সাম্যবাদী আন্দোলন দিনাজপুর জেলার আহ্বায়ক মনিরুজামান মনির, দিনাজপুর জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারন সম্পাদক বদিউজ্জামান বাদল, ছাত্র নেতা অজয় রায়, দিনাজপুর চা দোকানদার সমিতির সভাপতি হামিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ রিকশা, ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদের সদস্যবৃন্দ মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন।

দিনাজপুর: দিনাজপুরে করোনাকালে চা দোকান খোলা রাখাসহ কয়েকটি দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে দিনাজপুর চা দোকানদার সমিতি। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় শহরের সুইহারী এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের কালিতলা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে। এ সময় তারা করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চায়ের দোকান খোলা রাখা, লকডাউনে খাদ্য সহায়তা প্রদান ও এনজিও লোনের কিস্তি বন্ধ ও সুদ মওকূফের দাবী জানান।
এ দিকে সারাদেশে ব্যাটারী চালিত রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক চালাচল বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সকাল সাড়ে ১১টায় শহরের সুইহারী এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের কালিতলা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে রিকশা, ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ দিনাজপুরের ব্যানারে। এ সময় বক্তারা বলেন, অবিলম্বে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার করতে হবে। সারা দেশে ব্যাটারি রিকশা, ভ্যান, ইজিবাইক চলাচল বন্ধের সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্সের নেয়া অযৌক্তিক গণবিরোধী ও তুঘলকি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে হবে। নকশা আধুনিকায়ন ও নীতিমালা প্রণয়ন করে ব্যাটারি চালিত রিকশা ও ইজিবাইকসহ যান্ত্রিক যানবাহনের লাইসেন্স দিতে হবে। বিকল্প ব্যবস্থ্যা ছাড়া রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক উচ্ছেদ করা যাবে না।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সাম্যবাদী আন্দোলন দিনাজপুর জেলার আহ্বায়ক মনিরুজামান মনির, দিনাজপুর জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারন সম্পাদক বদিউজ্জামান বাদল, ছাত্র নেতা অজয় রায়, দিনাজপুর চা দোকানদার সমিতির সভাপতি হামিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ রিকশা, ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদের সদস্যবৃন্দ মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন।
প্রতিনিধি

দিনাজপুর: দিনাজপুরে করোনাকালে চা দোকান খোলা রাখাসহ কয়েকটি দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে দিনাজপুর চা দোকানদার সমিতি। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় শহরের সুইহারী এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের কালিতলা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে। এ সময় তারা করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চায়ের দোকান খোলা রাখা, লকডাউনে খাদ্য সহায়তা প্রদান ও এনজিও লোনের কিস্তি বন্ধ ও সুদ মওকূফের দাবী জানান।
এ দিকে সারাদেশে ব্যাটারী চালিত রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক চালাচল বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সকাল সাড়ে ১১টায় শহরের সুইহারী এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের কালিতলা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে রিকশা, ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ দিনাজপুরের ব্যানারে। এ সময় বক্তারা বলেন, অবিলম্বে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার করতে হবে। সারা দেশে ব্যাটারি রিকশা, ভ্যান, ইজিবাইক চলাচল বন্ধের সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্সের নেয়া অযৌক্তিক গণবিরোধী ও তুঘলকি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে হবে। নকশা আধুনিকায়ন ও নীতিমালা প্রণয়ন করে ব্যাটারি চালিত রিকশা ও ইজিবাইকসহ যান্ত্রিক যানবাহনের লাইসেন্স দিতে হবে। বিকল্প ব্যবস্থ্যা ছাড়া রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক উচ্ছেদ করা যাবে না।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সাম্যবাদী আন্দোলন দিনাজপুর জেলার আহ্বায়ক মনিরুজামান মনির, দিনাজপুর জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারন সম্পাদক বদিউজ্জামান বাদল, ছাত্র নেতা অজয় রায়, দিনাজপুর চা দোকানদার সমিতির সভাপতি হামিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ রিকশা, ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদের সদস্যবৃন্দ মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন।

দিনাজপুর: দিনাজপুরে করোনাকালে চা দোকান খোলা রাখাসহ কয়েকটি দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে দিনাজপুর চা দোকানদার সমিতি। আজ মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১০টায় শহরের সুইহারী এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের কালিতলা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে। এ সময় তারা করোনাকালে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চায়ের দোকান খোলা রাখা, লকডাউনে খাদ্য সহায়তা প্রদান ও এনজিও লোনের কিস্তি বন্ধ ও সুদ মওকূফের দাবী জানান।
এ দিকে সারাদেশে ব্যাটারী চালিত রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক চালাচল বন্ধের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ সকাল সাড়ে ১১টায় শহরের সুইহারী এলাকা থেকে বিক্ষোভ মিছিল বের করে শহরের কালিতলা প্রেসক্লাবের সামনে মানববন্ধন করে রিকশা, ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদ দিনাজপুরের ব্যানারে। এ সময় বক্তারা বলেন, অবিলম্বে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক বন্ধের ঘোষণা প্রত্যাহার করতে হবে। সারা দেশে ব্যাটারি রিকশা, ভ্যান, ইজিবাইক চলাচল বন্ধের সড়ক পরিবহন টাস্কফোর্সের নেয়া অযৌক্তিক গণবিরোধী ও তুঘলকি সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করতে হবে। নকশা আধুনিকায়ন ও নীতিমালা প্রণয়ন করে ব্যাটারি চালিত রিকশা ও ইজিবাইকসহ যান্ত্রিক যানবাহনের লাইসেন্স দিতে হবে। বিকল্প ব্যবস্থ্যা ছাড়া রিকশা, ভ্যান ও ইজিবাইক উচ্ছেদ করা যাবে না।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সাম্যবাদী আন্দোলন দিনাজপুর জেলার আহ্বায়ক মনিরুজামান মনির, দিনাজপুর জেলা কমিউনিস্ট পার্টির সাধারন সম্পাদক বদিউজ্জামান বাদল, ছাত্র নেতা অজয় রায়, দিনাজপুর চা দোকানদার সমিতির সভাপতি হামিদুল ইসলাম, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ রিকশা, ব্যাটারি রিকশা, ইজিবাইক চালক সংগ্রাম পরিষদের সদস্যবৃন্দ মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন।

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরগুনা-১ (বরগুনা সদর-আমতলী-তালতলী) আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি বরগুনা সদর উপজেলা থেকে প্রার্থী ঘোষণা করায় আমতলী ও তালতলীবাসী ক্ষুব্ধ। ২ লাখ ৯২ হাজার ভোটারের এই অঞ্চলের দাবি উপেক্ষা করে সদর উপজেলা থেকে মনোনয়ন দেওয়ায় সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদার এবং
২ মিনিট আগে
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশনা সত্ত্বেও মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীরা এখন পর্যন্ত মনোনয়ন না পাওয়াদের কোনো খোঁজখবর নেননি। উল্টো প্রার্থীদের অনুসারীরা মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে ফুর্তি করায় মনোনয়ন না পাওয়াদের সমর্থকেরা শঙ্কার মধ্যে রয়েছেন। জেলার পাঁচটি আসনে একই ধরনের চিত্র দেখা গেছে। নির্বাচনে দলীয়
১ ঘণ্টা আগে
ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতাল নিজেই এখন ‘রোগী’। ধারণক্ষমতার তিন গুণ রোগীর চাপ, চরম অপরিষ্কার পরিবেশ আর জনবল-সংকটে এই সেবাকেন্দ্রের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে। শয্যার অভাবে গুরুতর রোগী ও শিশুদের এখন গাছের নিচে রিকশাভ্যানে শুয়ে চিকিৎসা নিতে দেখা যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভোলা-১ আসনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর ভোলা সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মরহুম মোশারেফ হোসেন শাহজাহানের ছোট ভাই। দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন গোলাম নবী আলমগীর। স্থানীয় পর্যায়ে তাঁর জনপ্রিয়তা ও
২ ঘণ্টা আগেআমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরগুনা-১ (বরগুনা সদর-আমতলী-তালতলী) আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি বরগুনা সদর উপজেলা থেকে প্রার্থী ঘোষণা করায় আমতলী ও তালতলীবাসী ক্ষুব্ধ। ২ লাখ ৯২ হাজার ভোটারের এই অঞ্চলের দাবি উপেক্ষা করে সদর উপজেলা থেকে মনোনয়ন দেওয়ায় সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদার এবং প্রয়াত মহাসচিব খন্দকার দেলোয়ার হোসেনের এপিএস ওমর আব্দুল্লাহ শাহীন বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। ক্ষুব্ধ প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে অবিলম্বে প্রার্থী পরিবর্তন করে আমতলী-তালতলী থেকে মনোনয়ন দেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছে।
জানা গেছে, স্বাধীনতার পর থেকে সাবেক বরগুনা-৩ (আমতলী-তালতলী) আসন আওয়ামী লীগের দুর্গ হলেও ২০০১ সালে সেই দুর্গে হানা দেন সাবেক সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির নেতা মতিউর রহমান তালুকদার। ওই সময় এই আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর সঙ্গে মতিয়ার রহমান তালুকদার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মাত্র ৫ হাজার ভোটে হেরে যান। শেখ হাসিনা এই আসন ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে মতিয়ার রহমান তালুকদার বিএনপিতে যোগ দিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ওই সময় আমতলী-তালতলী উপজেলার উন্নয়নে আমূল পরিবর্তন হয়।
২০০৮ সালে সেনাশাসিত সরকার বরগুনা জেলার তিনটি সংসদীয় আসনকে দুটি আসনে রূপান্তর করে। বরগুনা সাবেক-৩ আসন (আমতলী-তালতলী) বিলুপ্ত হয়ে বরগুনা সদরের সঙ্গে একীভূত হয়। আমতলী-তালতলী উপজেলার ৪ লাখ মানুষের ভাগ্যে নেমে আসে অন্ধকার। ২০০৯ সাল থেকে এই আসনে ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু তিন-তিনবার সংসদ সদস্য হলেও আমতলী-তালতলীর কোনো উন্নয়ন ঘটেনি। সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদারের রেখে যাওয়া উন্নয়নই তিনি (শম্ভু) ওলটপালট করে উন্নয়নের নামে লুটপাট করেছেন। গত ১৬ বছর নানাভাবে উন্নয়নবঞ্চিত হয় আমতলী-তালতলী উপজেলার মানুষ।
পায়রা নদীর পূর্ব পারে আমতলী-তালতলী উপজেলা। পশ্চিম পারে বরগুনা সদর উপজেলা। দুই পার মিলিয়ে এই আসনে ভোটার ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৮৭৪ জন। এর মধ্যে আমতলী উপজেলায় ১ লাখ ৯৮ হাজার ৪০৮ ও তালতলী উপজেলার ভোটার ৯৩ হাজার ৭২৫ জন। এই দুই উপজেলায় ভোটার ২ লাখ ৯২ হাজার ১৩৩ জন। বরগুনা সদর উপজেলায় ভোটার ২ লাখ ৬৫ হাজার ৭৪১ জন। বরগুনা সদর উপজেলার চেয়ে পায়রা নদীর পূর্ব পারে আমতলী-তালতলী উপজেলায় ২৬ হাজার ৩৯২ ভোটার বেশি।
এবার আমতলী-তালতলী থেকে সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদার, তৌহিদুল ইসলাম গাজী, ওমর আব্দুল্লাহ শাহীনসহ একাধিক নেতা মনোনয়ন বোর্ডের সাক্ষাৎকারের জন্য আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন। কিন্তু দুই উপজেলার প্রায় ৫২ শতাংশ ভোটারকে বঞ্চিত করে সোমবার রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি বরগুনা সদর উপজেলা থেকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম মোল্লাকে মনোনয়ন দেয়।
আমতলী-তালতলী থেকে প্রার্থী মনোনয়ন না দেওয়ায় দুই উপজেলার মানুষ ক্ষুব্ধ হয় এবং সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদার এবং ওমর আব্দুল্লাহ শহীন বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
বিএনপির সাবেক মহাসচিব প্রায়াত খন্দকার দেলোয়ার হোসেনের এপিএস ওমর আব্দুল্লাহ শাহীন বলেন, ‘আমতলী-তালতলীর ২ লাখ ৯২ হাজার ১৩৩ জন ভোটারকে সঙ্গে নিয়ে তাঁদের দাবি পূরণে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নেব।’
সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদার বলেন, ‘জনগণকে সঙ্গে নিয়েই আগামী নির্বাচনে লড়ব। জনগণ আমার মূল শক্তি। আমতলী-তালতলীর মাটি ও মানুষের নেতা আমি। আমার হারানোর কিছু নেই। হারলে এই দুই উপজেলার জনগণকে নিয়ে হারব।’

আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরগুনা-১ (বরগুনা সদর-আমতলী-তালতলী) আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি বরগুনা সদর উপজেলা থেকে প্রার্থী ঘোষণা করায় আমতলী ও তালতলীবাসী ক্ষুব্ধ। ২ লাখ ৯২ হাজার ভোটারের এই অঞ্চলের দাবি উপেক্ষা করে সদর উপজেলা থেকে মনোনয়ন দেওয়ায় সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদার এবং প্রয়াত মহাসচিব খন্দকার দেলোয়ার হোসেনের এপিএস ওমর আব্দুল্লাহ শাহীন বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। ক্ষুব্ধ প্রান্তিক জনগোষ্ঠী বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে অবিলম্বে প্রার্থী পরিবর্তন করে আমতলী-তালতলী থেকে মনোনয়ন দেওয়ার জোর দাবি জানিয়েছে।
জানা গেছে, স্বাধীনতার পর থেকে সাবেক বরগুনা-৩ (আমতলী-তালতলী) আসন আওয়ামী লীগের দুর্গ হলেও ২০০১ সালে সেই দুর্গে হানা দেন সাবেক সংসদ সদস্য জাতীয় পার্টির নেতা মতিউর রহমান তালুকদার। ওই সময় এই আসন থেকে নির্বাচনে অংশ নেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তাঁর সঙ্গে মতিয়ার রহমান তালুকদার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে মাত্র ৫ হাজার ভোটে হেরে যান। শেখ হাসিনা এই আসন ছেড়ে দিলে উপনির্বাচনে মতিয়ার রহমান তালুকদার বিএনপিতে যোগ দিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ওই সময় আমতলী-তালতলী উপজেলার উন্নয়নে আমূল পরিবর্তন হয়।
২০০৮ সালে সেনাশাসিত সরকার বরগুনা জেলার তিনটি সংসদীয় আসনকে দুটি আসনে রূপান্তর করে। বরগুনা সাবেক-৩ আসন (আমতলী-তালতলী) বিলুপ্ত হয়ে বরগুনা সদরের সঙ্গে একীভূত হয়। আমতলী-তালতলী উপজেলার ৪ লাখ মানুষের ভাগ্যে নেমে আসে অন্ধকার। ২০০৯ সাল থেকে এই আসনে ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু তিন-তিনবার সংসদ সদস্য হলেও আমতলী-তালতলীর কোনো উন্নয়ন ঘটেনি। সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদারের রেখে যাওয়া উন্নয়নই তিনি (শম্ভু) ওলটপালট করে উন্নয়নের নামে লুটপাট করেছেন। গত ১৬ বছর নানাভাবে উন্নয়নবঞ্চিত হয় আমতলী-তালতলী উপজেলার মানুষ।
পায়রা নদীর পূর্ব পারে আমতলী-তালতলী উপজেলা। পশ্চিম পারে বরগুনা সদর উপজেলা। দুই পার মিলিয়ে এই আসনে ভোটার ৫ লাখ ৫৭ হাজার ৮৭৪ জন। এর মধ্যে আমতলী উপজেলায় ১ লাখ ৯৮ হাজার ৪০৮ ও তালতলী উপজেলার ভোটার ৯৩ হাজার ৭২৫ জন। এই দুই উপজেলায় ভোটার ২ লাখ ৯২ হাজার ১৩৩ জন। বরগুনা সদর উপজেলায় ভোটার ২ লাখ ৬৫ হাজার ৭৪১ জন। বরগুনা সদর উপজেলার চেয়ে পায়রা নদীর পূর্ব পারে আমতলী-তালতলী উপজেলায় ২৬ হাজার ৩৯২ ভোটার বেশি।
এবার আমতলী-তালতলী থেকে সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদার, তৌহিদুল ইসলাম গাজী, ওমর আব্দুল্লাহ শাহীনসহ একাধিক নেতা মনোনয়ন বোর্ডের সাক্ষাৎকারের জন্য আমন্ত্রণ পেয়েছিলেন। কিন্তু দুই উপজেলার প্রায় ৫২ শতাংশ ভোটারকে বঞ্চিত করে সোমবার রাতে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি বরগুনা সদর উপজেলা থেকে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক নজরুল ইসলাম মোল্লাকে মনোনয়ন দেয়।
আমতলী-তালতলী থেকে প্রার্থী মনোনয়ন না দেওয়ায় দুই উপজেলার মানুষ ক্ষুব্ধ হয় এবং সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদার এবং ওমর আব্দুল্লাহ শহীন বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন।
বিএনপির সাবেক মহাসচিব প্রায়াত খন্দকার দেলোয়ার হোসেনের এপিএস ওমর আব্দুল্লাহ শাহীন বলেন, ‘আমতলী-তালতলীর ২ লাখ ৯২ হাজার ১৩৩ জন ভোটারকে সঙ্গে নিয়ে তাঁদের দাবি পূরণে বিদ্রোহী প্রার্থী হয়ে নির্বাচনে অংশ নেব।’
সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদার বলেন, ‘জনগণকে সঙ্গে নিয়েই আগামী নির্বাচনে লড়ব। জনগণ আমার মূল শক্তি। আমতলী-তালতলীর মাটি ও মানুষের নেতা আমি। আমার হারানোর কিছু নেই। হারলে এই দুই উপজেলার জনগণকে নিয়ে হারব।’

দিনাজপুরে করোনাকালে চা দোকান খোলা রাখাসহ কয়েকটি দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে দিনাজপুর চা দোকানদার সমিতি
২৯ জুন ২০২১
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশনা সত্ত্বেও মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীরা এখন পর্যন্ত মনোনয়ন না পাওয়াদের কোনো খোঁজখবর নেননি। উল্টো প্রার্থীদের অনুসারীরা মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে ফুর্তি করায় মনোনয়ন না পাওয়াদের সমর্থকেরা শঙ্কার মধ্যে রয়েছেন। জেলার পাঁচটি আসনে একই ধরনের চিত্র দেখা গেছে। নির্বাচনে দলীয়
১ ঘণ্টা আগে
ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতাল নিজেই এখন ‘রোগী’। ধারণক্ষমতার তিন গুণ রোগীর চাপ, চরম অপরিষ্কার পরিবেশ আর জনবল-সংকটে এই সেবাকেন্দ্রের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে। শয্যার অভাবে গুরুতর রোগী ও শিশুদের এখন গাছের নিচে রিকশাভ্যানে শুয়ে চিকিৎসা নিতে দেখা যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভোলা-১ আসনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর ভোলা সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মরহুম মোশারেফ হোসেন শাহজাহানের ছোট ভাই। দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন গোলাম নবী আলমগীর। স্থানীয় পর্যায়ে তাঁর জনপ্রিয়তা ও
২ ঘণ্টা আগেখান রফিক, বরিশাল

জাতীয় নির্বাচনের মনোনয়ন ঘোষণার পর বরিশালে বিএনপির রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট অনেকাংশে পাল্টে গেছে। জেলার ছয়টি আসনের মধ্যে পাঁচটিতে মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীরা ফুরফুরে মেজাজে থাকলেও মনোনয়ন না পাওয়াদের মধ্যে বিরাজ করছে চাপা ক্ষোভ ও হতাশা। মনোনয়ন পাওয়া বিএনপির প্রার্থীদের বাসাবাড়িতে এখন নেতা-কর্মীদের ঢল। অপর দিকে মনোনয়ন না পাওয়া ব্যক্তিরা অনেকটা চুপ হয়ে গেছেন।
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশনা সত্ত্বেও মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীরা এখন পর্যন্ত মনোনয়ন না পাওয়াদের কোনো খোঁজখবর নেননি। উল্টো প্রার্থীদের অনুসারীরা মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে ফুর্তি করায় মনোনয়ন না পাওয়াদের সমর্থকেরা শঙ্কার মধ্যে রয়েছেন। জেলার পাঁচটি আসনে একই ধরনের চিত্র দেখা গেছে। নির্বাচনে দলীয় ঐক্য কতটা ধরে রাখতে পারবে বিএনপি, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। একই চিত্র জেলার পাঁচটি আসনে।
মনোনয়ন-পরবর্তী পরিস্থিতি সবচেয়ে বেশি উত্তপ্ত বরিশাল-৫ (সদর) আসনে। এই আসনে দলের উপদেষ্টা মজিবর রহমান সরোয়ার মনোনয়ন পেয়েছেন। সোমবার রাতে সরোয়ারের অনুসারী আক্তারুজ্জামান সাব্বির মোটরসাইকেল বহর নিয়ে নগরীতে মহড়া দিয়েছেন।
বরিশাল-৫ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী ও মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশনা ছিল, যিনি মনোনয়ন পাবেন তিনি মনোনয়ন না পাওয়াদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কোলাকুলি করবেন। কিন্তু সরোয়ার ভাই সেটা করেননি, বরং তাঁর লোকজন মোটরসাইকেল মহড়ায় নগরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছেন। সাধারণ নেতা-কর্মীরা হতাশাগ্রস্ত এবং অস্বস্তিতে পড়েছেন।’
আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী ও বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আবুল কালাম শাহিন একই অভিযোগ করে বলেন, তারেক রহমানের স্কাইপি সভা অনুযায়ী সবাই মিলেমিশে কাজ করার আশা থাকলেও সরোয়ার কোনো খোঁজ নেননি।
বরিশাল-৫ আসনে মনোনয়ন না পাওয়া নগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দলকে ছোট করতে পারি না, তাই প্রার্থীকে অভিনন্দন জানিয়েছি। এখন তো প্রার্থীর দায়িত্ব। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেছেন, যিনি মনোনয়ন পাবেন, তিনি যাঁরা পাবেন না তাঁদের বাসায় যাবেন, তাঁদের নিয়ে কাজ করবেন। মনোনয়ন পেয়ে মিস্টি বিতরণ, ফুর্তি করা যাবে না। কিন্তু তারা মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে ফুর্তি করে। এমন কথা তো ছিল না।’ ফারুক বলেন, ‘সরোয়ার ভাই আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেননি, বাসায়ও আসেননি। আমরা মহানগরের দায়িত্বে। আমরা হামলা-মামলার শিকার হয়েছি। কারও মনে ক্ষোভ থাকলেও কর্মীদের শান্ত থাকতে বলেছি।’
এ বিষয়ে জানতে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এবং প্রার্থী মজিবর রহমান সরোয়ারকে ফোন করা হলে তিনি ‘একটি সভায় আছেন, পরে কথা বলবেন’ বলে জানান।
তবে সরোয়ারের ঘনিষ্ঠজন নগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দ আকবর বলেন, ‘জনগণের সঙ্গে সরোয়ার ভাই আছেন। সামনের দিনগুলোতে সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবেন। মনোনয়ন পাওয়ার পর সরোয়ার ভাইয়ের বাসায় মানুষের ঢল নেমেছে। একের পর এক সভার কারণে তিনি সময়ই পাচ্ছেন না।’
এদিকে বরিশাল-১ (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপন। সোমবার সন্ধ্যায় স্বপনের অনুসারী স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত যুগ্ম আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম রোকন লোকজন নিয়ে গৌরনদীতে একটি দোকানে মহড়া দিয়ে এসেছেন। ওই দোকানের মালিক এবং সাংবাদিক মিজান সস্প্রতি রোকনের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করার জেরে এই মহড়া দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
বরিশাল-১ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সস্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান। তিনি হুমকির কথা শিকার করে জানান, রোকন স্থনীয় সাংবাদিকদের হুমকি দিচ্ছে। স্বপন ভাই যোগাযোগ করেছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ফোন দিয়ে তাঁকে বলেছেন, ‘আমি তোমাকে ডাকব।’
বরিশাল-৪ (হিজলা-মেহেন্দীগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান। এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ। তিনি বলেন, ‘আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন।’ মেজবাহ বলেন, এই আসনে যিনি মনোনয়ন পেয়েছেন, সেই প্রার্থী কোনো খোঁজ নেননি তাঁর।
বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনের মনোনয়ন পেয়েছেন আবুল হোসেন। তবে মনোনয়নপ্রত্যাশী নজরুল ইসলাম রাজন বলেন, ‘আমি অভিনন্দন জানিয়েছি ফেসবুকে। কিন্তু আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেননি।’
এসব বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সস্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান বলেন, ‘আসলে এটা নেতাদের মনমানসিকতার বিষয়। কষ্ট যখন পায়, সান্ত্বনা তখনই দরকার হয়। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নির্দেশ দিয়েছেন, যিনি মনোনয়ন পাবেন, তিনি না পাওয়াদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বুকে টেনে নেবেন। এখানে সব আসনে প্রার্থীরা চেয়ারম্যানের নির্দেশ মানেননি। বরিশাল মহানগর বিএনপি সরোয়ারকে অভিনন্দন জানালেও তিনি (সরোয়ার) নির্লিপ্ত। আশা করি, প্রার্থীদের ঘুম ভাঙবে।’

জাতীয় নির্বাচনের মনোনয়ন ঘোষণার পর বরিশালে বিএনপির রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট অনেকাংশে পাল্টে গেছে। জেলার ছয়টি আসনের মধ্যে পাঁচটিতে মনোনয়ন পাওয়া প্রার্থীরা ফুরফুরে মেজাজে থাকলেও মনোনয়ন না পাওয়াদের মধ্যে বিরাজ করছে চাপা ক্ষোভ ও হতাশা। মনোনয়ন পাওয়া বিএনপির প্রার্থীদের বাসাবাড়িতে এখন নেতা-কর্মীদের ঢল। অপর দিকে মনোনয়ন না পাওয়া ব্যক্তিরা অনেকটা চুপ হয়ে গেছেন।
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশনা সত্ত্বেও মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীরা এখন পর্যন্ত মনোনয়ন না পাওয়াদের কোনো খোঁজখবর নেননি। উল্টো প্রার্থীদের অনুসারীরা মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে ফুর্তি করায় মনোনয়ন না পাওয়াদের সমর্থকেরা শঙ্কার মধ্যে রয়েছেন। জেলার পাঁচটি আসনে একই ধরনের চিত্র দেখা গেছে। নির্বাচনে দলীয় ঐক্য কতটা ধরে রাখতে পারবে বিএনপি, তা নিয়ে সংশয় দেখা দিয়েছে। একই চিত্র জেলার পাঁচটি আসনে।
মনোনয়ন-পরবর্তী পরিস্থিতি সবচেয়ে বেশি উত্তপ্ত বরিশাল-৫ (সদর) আসনে। এই আসনে দলের উপদেষ্টা মজিবর রহমান সরোয়ার মনোনয়ন পেয়েছেন। সোমবার রাতে সরোয়ারের অনুসারী আক্তারুজ্জামান সাব্বির মোটরসাইকেল বহর নিয়ে নগরীতে মহড়া দিয়েছেন।
বরিশাল-৫ আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশী ও মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আফরোজা খানম নাসরিন বলেন, ‘ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশনা ছিল, যিনি মনোনয়ন পাবেন তিনি মনোনয়ন না পাওয়াদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে কোলাকুলি করবেন। কিন্তু সরোয়ার ভাই সেটা করেননি, বরং তাঁর লোকজন মোটরসাইকেল মহড়ায় নগরে আতঙ্ক ছড়াচ্ছেন। সাধারণ নেতা-কর্মীরা হতাশাগ্রস্ত এবং অস্বস্তিতে পড়েছেন।’
আরেক মনোনয়নপ্রত্যাশী ও বরিশাল দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আবুল কালাম শাহিন একই অভিযোগ করে বলেন, তারেক রহমানের স্কাইপি সভা অনুযায়ী সবাই মিলেমিশে কাজ করার আশা থাকলেও সরোয়ার কোনো খোঁজ নেননি।
বরিশাল-৫ আসনে মনোনয়ন না পাওয়া নগর বিএনপির আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান ফারুক আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দলকে ছোট করতে পারি না, তাই প্রার্থীকে অভিনন্দন জানিয়েছি। এখন তো প্রার্থীর দায়িত্ব। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেছেন, যিনি মনোনয়ন পাবেন, তিনি যাঁরা পাবেন না তাঁদের বাসায় যাবেন, তাঁদের নিয়ে কাজ করবেন। মনোনয়ন পেয়ে মিস্টি বিতরণ, ফুর্তি করা যাবে না। কিন্তু তারা মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে ফুর্তি করে। এমন কথা তো ছিল না।’ ফারুক বলেন, ‘সরোয়ার ভাই আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেননি, বাসায়ও আসেননি। আমরা মহানগরের দায়িত্বে। আমরা হামলা-মামলার শিকার হয়েছি। কারও মনে ক্ষোভ থাকলেও কর্মীদের শান্ত থাকতে বলেছি।’
এ বিষয়ে জানতে বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা এবং প্রার্থী মজিবর রহমান সরোয়ারকে ফোন করা হলে তিনি ‘একটি সভায় আছেন, পরে কথা বলবেন’ বলে জানান।
তবে সরোয়ারের ঘনিষ্ঠজন নগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক সৈয়দ আকবর বলেন, ‘জনগণের সঙ্গে সরোয়ার ভাই আছেন। সামনের দিনগুলোতে সবাইকে নিয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করবেন। মনোনয়ন পাওয়ার পর সরোয়ার ভাইয়ের বাসায় মানুষের ঢল নেমেছে। একের পর এক সভার কারণে তিনি সময়ই পাচ্ছেন না।’
এদিকে বরিশাল-১ (গৌরনদী-আগৈলঝাড়া) আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছেন চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জহির উদ্দিন স্বপন। সোমবার সন্ধ্যায় স্বপনের অনুসারী স্বেচ্ছাসেবক দলের বহিষ্কৃত যুগ্ম আহ্বায়ক শফিকুল ইসলাম রোকন লোকজন নিয়ে গৌরনদীতে একটি দোকানে মহড়া দিয়ে এসেছেন। ওই দোকানের মালিক এবং সাংবাদিক মিজান সস্প্রতি রোকনের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশ করার জেরে এই মহড়া দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
বরিশাল-১ আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন দলের কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সস্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান। তিনি হুমকির কথা শিকার করে জানান, রোকন স্থনীয় সাংবাদিকদের হুমকি দিচ্ছে। স্বপন ভাই যোগাযোগ করেছেন কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ফোন দিয়ে তাঁকে বলেছেন, ‘আমি তোমাকে ডাকব।’
বরিশাল-৪ (হিজলা-মেহেন্দীগঞ্জ) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক রাজিব আহসান। এই আসনে মনোনয়নপ্রত্যাশী ছিলেন মেজবাহ উদ্দিন ফরহাদ। তিনি বলেন, ‘আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্যই করেন।’ মেজবাহ বলেন, এই আসনে যিনি মনোনয়ন পেয়েছেন, সেই প্রার্থী কোনো খোঁজ নেননি তাঁর।
বরিশাল-৬ (বাকেরগঞ্জ) আসনের মনোনয়ন পেয়েছেন আবুল হোসেন। তবে মনোনয়নপ্রত্যাশী নজরুল ইসলাম রাজন বলেন, ‘আমি অভিনন্দন জানিয়েছি ফেসবুকে। কিন্তু আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেননি।’
এসব বিষয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সস্পাদক আকন কুদ্দুসুর রহমান বলেন, ‘আসলে এটা নেতাদের মনমানসিকতার বিষয়। কষ্ট যখন পায়, সান্ত্বনা তখনই দরকার হয়। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান নির্দেশ দিয়েছেন, যিনি মনোনয়ন পাবেন, তিনি না পাওয়াদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে বুকে টেনে নেবেন। এখানে সব আসনে প্রার্থীরা চেয়ারম্যানের নির্দেশ মানেননি। বরিশাল মহানগর বিএনপি সরোয়ারকে অভিনন্দন জানালেও তিনি (সরোয়ার) নির্লিপ্ত। আশা করি, প্রার্থীদের ঘুম ভাঙবে।’

দিনাজপুরে করোনাকালে চা দোকান খোলা রাখাসহ কয়েকটি দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে দিনাজপুর চা দোকানদার সমিতি
২৯ জুন ২০২১
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরগুনা-১ (বরগুনা সদর-আমতলী-তালতলী) আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি বরগুনা সদর উপজেলা থেকে প্রার্থী ঘোষণা করায় আমতলী ও তালতলীবাসী ক্ষুব্ধ। ২ লাখ ৯২ হাজার ভোটারের এই অঞ্চলের দাবি উপেক্ষা করে সদর উপজেলা থেকে মনোনয়ন দেওয়ায় সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদার এবং
২ মিনিট আগে
ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতাল নিজেই এখন ‘রোগী’। ধারণক্ষমতার তিন গুণ রোগীর চাপ, চরম অপরিষ্কার পরিবেশ আর জনবল-সংকটে এই সেবাকেন্দ্রের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে। শয্যার অভাবে গুরুতর রোগী ও শিশুদের এখন গাছের নিচে রিকশাভ্যানে শুয়ে চিকিৎসা নিতে দেখা যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে
ভোলা-১ আসনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর ভোলা সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মরহুম মোশারেফ হোসেন শাহজাহানের ছোট ভাই। দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন গোলাম নবী আলমগীর। স্থানীয় পর্যায়ে তাঁর জনপ্রিয়তা ও
২ ঘণ্টা আগেসাদ্দাম হোসেন, ঠাকুরগাঁও

ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতাল নিজেই এখন ‘রোগী’। ধারণক্ষমতার তিন গুণ রোগীর চাপ, চরম অপরিষ্কার পরিবেশ আর জনবল-সংকটে এই সেবাকেন্দ্রের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে। শয্যার অভাবে গুরুতর রোগী ও শিশুদের এখন গাছের নিচে রিকশাভ্যানে শুয়ে চিকিৎসা নিতে দেখা যাচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার হাসপাতাল চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, ওয়ার্ডে ঠাঁই না পেয়ে গাছের নিচে রিকশাভ্যানে শুয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে এক শিশু। তার নানি লিপি বেগম ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘ভেতরে এত দুর্গন্ধ যে নাক চেপেও থাকা যায় না। নাতি কান্না করায় ওয়ার্ড ছেড়ে বাইরে এসে চিকিৎসা নিচ্ছি।’
সদর উপজেলার সুলতানা, বীরগঞ্জ উপজেলার জরিনা বেগমসহ অন্য রোগী ও স্বজনদের একই অভিযোগ—নোংরা পরিবেশ, শয্যার অভাব এবং হাসপাতাল থেকে প্রয়োজনীয় ওষুধ ও পরীক্ষার সুযোগ না পাওয়ায় তাঁদের বাইরে ছুটতে হচ্ছে।
হাসপাতালের করিডর, বাথরুম, এমনকি ওয়ার্ডেও বিরাজ করছে চরম অপরিষ্কার পরিবেশ। শিশু ওয়ার্ডে কর্মরত সিনিয়র স্টাফ নার্স রেখা রানী জানান, পরিচ্ছন্নতাকর্মীর অভাবে দুর্গন্ধে তাঁদের কাজ করতে অসুবিধা হচ্ছে। ৪৫ শয্যার শিশু ওয়ার্ডে বর্তমানে ভর্তি রয়েছে প্রায় ১৬০ জন শিশু, যাদের অধিকাংশই শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছে ৬৭ শিশু, যা পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করে তুলেছে।
হাসপাতালের ভেতরে কুকুরের অবাধ বিচরণও দেখা যায়। রোগী ও স্বজনেরা অভিযোগ করছেন, নোংরা পরিবেশে সুস্থ হতে এসে উল্টো অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে।
গুরুতর অব্যবস্থাপনার কারণে হাসপাতালের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ। আইসিইউ (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র), ডায়ালাইসিস ইউনিট, পিসিআর ল্যাবের জন্য স্থান প্রস্তুত থাকলেও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও জনবলের অভাবে সেগুলো তালাবদ্ধ। দুটি লিফটের মধ্যে একটি নষ্ট থাকায় গুরুতর রোগী ও বয়স্কদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
এ হাসপাতালটি শুধু ঠাকুরগাঁওয়ের নয়, পঞ্চগড়, দিনাজপুরের বীরগঞ্জ, কাহারোলসহ ১২ উপজেলার মানুষের একমাত্র ভরসা। কিন্তু অতিরিক্ত রোগীর চাপ আর জনবল-সংকটের কারণে কাঙ্ক্ষিত সেবা দেওয়া অসম্ভব হয়ে উঠেছে। হাসপাতালের তথ্য অনুযায়ী, মোট অনুমোদিত পদ ২২১টি, যার মধ্যে ৫৬টিই শূন্য। ৫৯ জন প্রথম শ্রেণির চিকিৎসকের বিপরীতে কর্মরত মাত্র ৪০ জন। ২৫০ শয্যার বিপরীতে প্রতিদিন ৬০০ থেকে ৭০০ রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে।
আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা মনজুরুল ইসলাম বলেন, ‘রোগীর চাপ আমাদের সক্ষমতার অনেক বেশি। এক শিফটে ২০-২৫ জন নার্স দিয়ে ৬০০-৭০০ রোগীর সেবা দেওয়া অসম্ভব। তবু আমরা সাধ্য অনুযায়ী চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছি।’

ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতাল নিজেই এখন ‘রোগী’। ধারণক্ষমতার তিন গুণ রোগীর চাপ, চরম অপরিষ্কার পরিবেশ আর জনবল-সংকটে এই সেবাকেন্দ্রের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে। শয্যার অভাবে গুরুতর রোগী ও শিশুদের এখন গাছের নিচে রিকশাভ্যানে শুয়ে চিকিৎসা নিতে দেখা যাচ্ছে।
গতকাল মঙ্গলবার হাসপাতাল চত্বরে গিয়ে দেখা যায়, ওয়ার্ডে ঠাঁই না পেয়ে গাছের নিচে রিকশাভ্যানে শুয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে এক শিশু। তার নানি লিপি বেগম ক্ষোভের সঙ্গে বলেন, ‘ভেতরে এত দুর্গন্ধ যে নাক চেপেও থাকা যায় না। নাতি কান্না করায় ওয়ার্ড ছেড়ে বাইরে এসে চিকিৎসা নিচ্ছি।’
সদর উপজেলার সুলতানা, বীরগঞ্জ উপজেলার জরিনা বেগমসহ অন্য রোগী ও স্বজনদের একই অভিযোগ—নোংরা পরিবেশ, শয্যার অভাব এবং হাসপাতাল থেকে প্রয়োজনীয় ওষুধ ও পরীক্ষার সুযোগ না পাওয়ায় তাঁদের বাইরে ছুটতে হচ্ছে।
হাসপাতালের করিডর, বাথরুম, এমনকি ওয়ার্ডেও বিরাজ করছে চরম অপরিষ্কার পরিবেশ। শিশু ওয়ার্ডে কর্মরত সিনিয়র স্টাফ নার্স রেখা রানী জানান, পরিচ্ছন্নতাকর্মীর অভাবে দুর্গন্ধে তাঁদের কাজ করতে অসুবিধা হচ্ছে। ৪৫ শয্যার শিশু ওয়ার্ডে বর্তমানে ভর্তি রয়েছে প্রায় ১৬০ জন শিশু, যাদের অধিকাংশই শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত। গত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি হয়েছে ৬৭ শিশু, যা পরিস্থিতিকে আরও ভয়াবহ করে তুলেছে।
হাসপাতালের ভেতরে কুকুরের অবাধ বিচরণও দেখা যায়। রোগী ও স্বজনেরা অভিযোগ করছেন, নোংরা পরিবেশে সুস্থ হতে এসে উল্টো অসুস্থ হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হচ্ছে।
গুরুতর অব্যবস্থাপনার কারণে হাসপাতালের অনেক গুরুত্বপূর্ণ পরিষেবা দীর্ঘদিন ধরে বন্ধ। আইসিইউ (নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র), ডায়ালাইসিস ইউনিট, পিসিআর ল্যাবের জন্য স্থান প্রস্তুত থাকলেও প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি ও জনবলের অভাবে সেগুলো তালাবদ্ধ। দুটি লিফটের মধ্যে একটি নষ্ট থাকায় গুরুতর রোগী ও বয়স্কদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
এ হাসপাতালটি শুধু ঠাকুরগাঁওয়ের নয়, পঞ্চগড়, দিনাজপুরের বীরগঞ্জ, কাহারোলসহ ১২ উপজেলার মানুষের একমাত্র ভরসা। কিন্তু অতিরিক্ত রোগীর চাপ আর জনবল-সংকটের কারণে কাঙ্ক্ষিত সেবা দেওয়া অসম্ভব হয়ে উঠেছে। হাসপাতালের তথ্য অনুযায়ী, মোট অনুমোদিত পদ ২২১টি, যার মধ্যে ৫৬টিই শূন্য। ৫৯ জন প্রথম শ্রেণির চিকিৎসকের বিপরীতে কর্মরত মাত্র ৪০ জন। ২৫০ শয্যার বিপরীতে প্রতিদিন ৬০০ থেকে ৭০০ রোগী ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিচ্ছে।
আবাসিক মেডিকেল কর্মকর্তা মনজুরুল ইসলাম বলেন, ‘রোগীর চাপ আমাদের সক্ষমতার অনেক বেশি। এক শিফটে ২০-২৫ জন নার্স দিয়ে ৬০০-৭০০ রোগীর সেবা দেওয়া অসম্ভব। তবু আমরা সাধ্য অনুযায়ী চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছি।’

দিনাজপুরে করোনাকালে চা দোকান খোলা রাখাসহ কয়েকটি দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে দিনাজপুর চা দোকানদার সমিতি
২৯ জুন ২০২১
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরগুনা-১ (বরগুনা সদর-আমতলী-তালতলী) আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি বরগুনা সদর উপজেলা থেকে প্রার্থী ঘোষণা করায় আমতলী ও তালতলীবাসী ক্ষুব্ধ। ২ লাখ ৯২ হাজার ভোটারের এই অঞ্চলের দাবি উপেক্ষা করে সদর উপজেলা থেকে মনোনয়ন দেওয়ায় সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদার এবং
২ মিনিট আগে
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশনা সত্ত্বেও মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীরা এখন পর্যন্ত মনোনয়ন না পাওয়াদের কোনো খোঁজখবর নেননি। উল্টো প্রার্থীদের অনুসারীরা মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে ফুর্তি করায় মনোনয়ন না পাওয়াদের সমর্থকেরা শঙ্কার মধ্যে রয়েছেন। জেলার পাঁচটি আসনে একই ধরনের চিত্র দেখা গেছে। নির্বাচনে দলীয়
১ ঘণ্টা আগে
ভোলা-১ আসনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর ভোলা সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মরহুম মোশারেফ হোসেন শাহজাহানের ছোট ভাই। দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন গোলাম নবী আলমগীর। স্থানীয় পর্যায়ে তাঁর জনপ্রিয়তা ও
২ ঘণ্টা আগেশিমুল চৌধুরী, ভোলা

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভোলার চারটি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ভোলার চারটি আসনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী ভোলা-১ (সদর) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য গোলাম নবী আলমগীর। ভোলা-২ (দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মো. হাফিজ ইব্রাহীম। তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের বড় ভাই। বিগত ২০০১ সালের জোট সরকারের আগে তাঁকে দল থেকে প্রথম মনোনয়ন দেওয়া হয়। ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (বীর বিক্রম)। তিনি ভোলা-৩ আসন থেকে ছয়বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। মেজর হাফিজ বিএনপির একজন অভিজ্ঞ ও হেভিওয়েট নেতা। ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন।
দলীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, ভোলা-১ আসনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর ভোলা সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মরহুম মোশারেফ হোসেন শাহজাহানের ছোট ভাই। দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন গোলাম নবী আলমগীর। স্থানীয় পর্যায়ে তাঁর জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিক অভিজ্ঞতা বিবেচনায় তাঁকে এবার প্রার্থী করেছে দলটি। এই আসনে গোলাম নবী আলমগীর সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে এই প্রথম মনোনয়ন পান।
এর আগে ২০০১ সালে চারদলীয় জোট থেকে এই আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয় ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থকে। তিনি বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান। তাঁকে এবার এই আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।
ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনে নতুন মুখ হিসেবে এবার মনোনয়ন পেয়েছেন নুরুল ইসলাম নয়ন। এই আসনে এর আগে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়েছিলেন তিনবারের সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর সাবেক এজিএস নাজিমউদ্দিন আলম। তিনি দলের একজন হেভিওয়েট নেতা। তিনি এবার দলের মনোনয়ন থেকে ছিটকে পড়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভোলা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর মঙ্গলবার সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বড় ভাই মোশারেফ হোসেন শাহজাহান এই আসনে এমপি ছিলেন। তিনি ভোলার জন্য অনেক কাজ করে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। আমিও দলমত-নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে ভোলার উন্নয়নের জন্য কাজ করতে চাই। এটা আমার প্রত্যাশা।’ তিনি বলেন, ‘মানুষের মধ্যে যে অসহযোগিতা, মারামারি-হানাহানি এবং বৈরী ভাব দেখা গেছে, সেটা কমিয়ে এনে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করা যায় কি না সেই চেষ্টা করব।’
ভোলা-৪ আসনে নাজিমউদ্দিন আলম বাদ পড়ার বিষয়ে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক বলেন, ‘এটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। নাজিমউদ্দিন আলম তিনবারের এমপি ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে চরফ্যাশন ও মনপুরা উপজেলায় কাজ করেছেন। কিন্তু নতুন নেতৃত্বকেও জায়গা করে দিতে হবে। হয়তো সে জন্যই তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। এমনও হতে পারে তাঁকে অন্য জায়গায় স্থান করে দেবে।’
এ বিষয়ে মতামত জানতে বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ ও বিএনপি নেতা নাজিমউদ্দিন আলমকে মঙ্গলবার সকালে মোবাইলে কল দিলেও তাঁরা ধরেননি।
এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি বিজেপি ভোলা জেলা শাখার সভাপতি মো. আমিরুল ইসলাম রতন। তিনি মঙ্গলবার সকালে বলেন, ‘আমি বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছি।’
এদিকে ভোলার চারটি আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণায় জেলার রাজনীতিতে নতুন গতি এনেছে বলে মনে করছেন দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। স্থানীয় পর্যায়ে নেতা-কর্মীরা নির্বাচনী প্রস্তুতি, গণসংযোগ ও প্রচারণায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন।

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ভোলার চারটি আসনে সম্ভাব্য প্রার্থী ঘোষণা করেছে বিএনপি। সোমবার (৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ভোলার চারটি আসনের প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন।
ঘোষিত তালিকা অনুযায়ী ভোলা-১ (সদর) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ও কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য গোলাম নবী আলমগীর। ভোলা-২ (দৌলতখান-বোরহানউদ্দিন) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য (এমপি) মো. হাফিজ ইব্রাহীম। তিনি দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের ঘনিষ্ঠ বন্ধু গিয়াসউদ্দিন আল মামুনের বড় ভাই। বিগত ২০০১ সালের জোট সরকারের আগে তাঁকে দল থেকে প্রথম মনোনয়ন দেওয়া হয়। ভোলা-৩ (লালমোহন-তজুমদ্দিন) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (বীর বিক্রম)। তিনি ভোলা-৩ আসন থেকে ছয়বার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। মেজর হাফিজ বিএনপির একজন অভিজ্ঞ ও হেভিওয়েট নেতা। ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনে মনোনয়ন পেয়েছেন যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ নুরুল ইসলাম নয়ন।
দলীয় সূত্র থেকে জানা গেছে, ভোলা-১ আসনে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর ভোলা সদর আসনের সাবেক সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা মরহুম মোশারেফ হোসেন শাহজাহানের ছোট ভাই। দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির রাজনীতিতে সক্রিয় থেকে জাতীয় পর্যায়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন গোলাম নবী আলমগীর। স্থানীয় পর্যায়ে তাঁর জনপ্রিয়তা ও সাংগঠনিক অভিজ্ঞতা বিবেচনায় তাঁকে এবার প্রার্থী করেছে দলটি। এই আসনে গোলাম নবী আলমগীর সংসদ সদস্য প্রার্থী হিসেবে এই প্রথম মনোনয়ন পান।
এর আগে ২০০১ সালে চারদলীয় জোট থেকে এই আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয় ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থকে। তিনি বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির (বিজেপি) চেয়ারম্যান। তাঁকে এবার এই আসনে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি।
ভোলা-৪ (চরফ্যাশন-মনপুরা) আসনে নতুন মুখ হিসেবে এবার মনোনয়ন পেয়েছেন নুরুল ইসলাম নয়ন। এই আসনে এর আগে বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়েছিলেন তিনবারের সাবেক সংসদ সদস্য ও ডাকসুর সাবেক এজিএস নাজিমউদ্দিন আলম। তিনি দলের একজন হেভিওয়েট নেতা। তিনি এবার দলের মনোনয়ন থেকে ছিটকে পড়েছেন।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ভোলা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক গোলাম নবী আলমগীর মঙ্গলবার সকালে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বড় ভাই মোশারেফ হোসেন শাহজাহান এই আসনে এমপি ছিলেন। তিনি ভোলার জন্য অনেক কাজ করে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন। আমিও দলমত-নির্বিশেষে সবাইকে নিয়ে ভোলার উন্নয়নের জন্য কাজ করতে চাই। এটা আমার প্রত্যাশা।’ তিনি বলেন, ‘মানুষের মধ্যে যে অসহযোগিতা, মারামারি-হানাহানি এবং বৈরী ভাব দেখা গেছে, সেটা কমিয়ে এনে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করা যায় কি না সেই চেষ্টা করব।’
ভোলা-৪ আসনে নাজিমউদ্দিন আলম বাদ পড়ার বিষয়ে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক বলেন, ‘এটা রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। নাজিমউদ্দিন আলম তিনবারের এমপি ছিলেন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে চরফ্যাশন ও মনপুরা উপজেলায় কাজ করেছেন। কিন্তু নতুন নেতৃত্বকেও জায়গা করে দিতে হবে। হয়তো সে জন্যই তাঁকে মনোনয়ন দেওয়া হয়নি। এমনও হতে পারে তাঁকে অন্য জায়গায় স্থান করে দেবে।’
এ বিষয়ে মতামত জানতে বিজেপির চেয়ারম্যান আন্দালিব রহমান পার্থ ও বিএনপি নেতা নাজিমউদ্দিন আলমকে মঙ্গলবার সকালে মোবাইলে কল দিলেও তাঁরা ধরেননি।
এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি বিজেপি ভোলা জেলা শাখার সভাপতি মো. আমিরুল ইসলাম রতন। তিনি মঙ্গলবার সকালে বলেন, ‘আমি বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান করছি।’
এদিকে ভোলার চারটি আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণায় জেলার রাজনীতিতে নতুন গতি এনেছে বলে মনে করছেন দলের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা। স্থানীয় পর্যায়ে নেতা-কর্মীরা নির্বাচনী প্রস্তুতি, গণসংযোগ ও প্রচারণায় সক্রিয় হয়ে উঠেছেন।

দিনাজপুরে করোনাকালে চা দোকান খোলা রাখাসহ কয়েকটি দাবীতে বিক্ষোভ মিছিল ও মানববন্ধন করেছে দিনাজপুর চা দোকানদার সমিতি
২৯ জুন ২০২১
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বরগুনা-১ (বরগুনা সদর-আমতলী-তালতলী) আসনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটি বরগুনা সদর উপজেলা থেকে প্রার্থী ঘোষণা করায় আমতলী ও তালতলীবাসী ক্ষুব্ধ। ২ লাখ ৯২ হাজার ভোটারের এই অঞ্চলের দাবি উপেক্ষা করে সদর উপজেলা থেকে মনোনয়ন দেওয়ায় সাবেক সংসদ সদস্য মতিয়ার রহমান তালুকদার এবং
২ মিনিট আগে
দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের নির্দেশনা সত্ত্বেও মনোনয়নপ্রাপ্ত প্রার্থীরা এখন পর্যন্ত মনোনয়ন না পাওয়াদের কোনো খোঁজখবর নেননি। উল্টো প্রার্থীদের অনুসারীরা মোটরসাইকেল মহড়া দিয়ে ফুর্তি করায় মনোনয়ন না পাওয়াদের সমর্থকেরা শঙ্কার মধ্যে রয়েছেন। জেলার পাঁচটি আসনে একই ধরনের চিত্র দেখা গেছে। নির্বাচনে দলীয়
১ ঘণ্টা আগে
ঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতাল নিজেই এখন ‘রোগী’। ধারণক্ষমতার তিন গুণ রোগীর চাপ, চরম অপরিষ্কার পরিবেশ আর জনবল-সংকটে এই সেবাকেন্দ্রের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থা রীতিমতো মুখ থুবড়ে পড়েছে। শয্যার অভাবে গুরুতর রোগী ও শিশুদের এখন গাছের নিচে রিকশাভ্যানে শুয়ে চিকিৎসা নিতে দেখা যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে