মির্জাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে মিনু রানি মন্ডল (৫৫) গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। গতকাল বুধবার রাতে বসত ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে রশি লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। তবে প্রতিবেশীদের অভিযোগ ছেলে ও ছেলের বউয়ের নির্যাতন সইতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন বৃদ্ধা।
মিনু রানি মির্জাপুর উপজেলার ভাওড়া ইউনিয়নের সরিসাদাইর চরপাড়া গ্রামের মৃত মহর মন্ডলের স্ত্রী।
স্থানীয়রা জানান, ছেলে রাজিব মন্ডল ও তার স্ত্রী অর্চনা মন্ডল মিলে মা মিনু রানিকে মাঝে মাঝেই শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করতেন। গত দুই দিন ধরে এই নির্যাতনের মাত্রা আরো বেড়ে যায়। নির্যাতন সইতে না পেরে বুধবার রাতে মিনু রানি আত্মহত্যা করেন।
মিনু রানির ছেলে রাজিব জানান, তার শিশু কন্যা কল্যানির সঙ্গে অভিমান করে দুই দিন ধরে তার মা খাওয়া দাওয়া বন্ধ রেখেছে। খাওয়ার জন্য পীড়াপীড়ি করলে এক প্লেট ভাত নিয়ে না খেয়ে গরুকে খেতে দেন। পরে রাতে তাঁর নিজের ঘরে ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে উঠে ঘরের দরজা খোলা দেখতে পান। এরপর ঘরে গিয়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে মায়ের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান তিনি। পরে কয়েকজন প্রতিবেশীর সহায়তায় মরদেহ নামানো হয়।
পরেশ মন্ডল নামের এক প্রতিবেশী অভিযোগ করে বলেন, রাজিব ও তাঁর বউ দুই দিন ধরে তাঁর মাকে নির্যাতন করছিল। তারা মা মিনু রানিকে টেনে হিঁচড়ে বাড়ি থেকে বের করেও দেয়।
মিনতী মন্ডল আরেক প্রতিবেশী বলেন, রাজিবরা প্রতিবেশীদের বাড়িতে এবং আশপাশের কেউ তাদের বাড়িতে যাতায়াত করে না। রাজিব ও তাঁর বউ প্রায়ই মাকে নির্যাতন করে। গেল দুই দিন ধরেও নির্যাতন করেছে।
মির্জাপুর থানার উপপরিদর্শক (এস আই) নাসিরুজ্জামান জানান, আত্মহত্যার ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে মিনু রানি মন্ডল (৫৫) গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন। গতকাল বুধবার রাতে বসত ঘরের সিলিং ফ্যানের সঙ্গে রশি লাগিয়ে আত্মহত্যা করেন তিনি। তবে প্রতিবেশীদের অভিযোগ ছেলে ও ছেলের বউয়ের নির্যাতন সইতে না পেরে আত্মহত্যা করেছেন বৃদ্ধা।
মিনু রানি মির্জাপুর উপজেলার ভাওড়া ইউনিয়নের সরিসাদাইর চরপাড়া গ্রামের মৃত মহর মন্ডলের স্ত্রী।
স্থানীয়রা জানান, ছেলে রাজিব মন্ডল ও তার স্ত্রী অর্চনা মন্ডল মিলে মা মিনু রানিকে মাঝে মাঝেই শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করতেন। গত দুই দিন ধরে এই নির্যাতনের মাত্রা আরো বেড়ে যায়। নির্যাতন সইতে না পেরে বুধবার রাতে মিনু রানি আত্মহত্যা করেন।
মিনু রানির ছেলে রাজিব জানান, তার শিশু কন্যা কল্যানির সঙ্গে অভিমান করে দুই দিন ধরে তার মা খাওয়া দাওয়া বন্ধ রেখেছে। খাওয়ার জন্য পীড়াপীড়ি করলে এক প্লেট ভাত নিয়ে না খেয়ে গরুকে খেতে দেন। পরে রাতে তাঁর নিজের ঘরে ঘুমিয়ে পড়েন। সকালে উঠে ঘরের দরজা খোলা দেখতে পান। এরপর ঘরে গিয়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে মায়ের ঝুলন্ত মরদেহ দেখতে পান তিনি। পরে কয়েকজন প্রতিবেশীর সহায়তায় মরদেহ নামানো হয়।
পরেশ মন্ডল নামের এক প্রতিবেশী অভিযোগ করে বলেন, রাজিব ও তাঁর বউ দুই দিন ধরে তাঁর মাকে নির্যাতন করছিল। তারা মা মিনু রানিকে টেনে হিঁচড়ে বাড়ি থেকে বের করেও দেয়।
মিনতী মন্ডল আরেক প্রতিবেশী বলেন, রাজিবরা প্রতিবেশীদের বাড়িতে এবং আশপাশের কেউ তাদের বাড়িতে যাতায়াত করে না। রাজিব ও তাঁর বউ প্রায়ই মাকে নির্যাতন করে। গেল দুই দিন ধরেও নির্যাতন করেছে।
মির্জাপুর থানার উপপরিদর্শক (এস আই) নাসিরুজ্জামান জানান, আত্মহত্যার ঘটনায় থানায় অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল শেখ হাসিনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসার পর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
সুচিকিৎসা, পুনর্বাসন ও ক্ষতিপূরণের দাবিতে রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালের সামনের সড়ক অবরোধ করেছেন বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে আহতরা। শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) রাত সাড়ে ১০টার দিকে পঙ্গু হাসপাতালের সামনে অবস্থান নিয়ে তাঁরা বিক্ষোভ শুরু করেন।
৯ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে এক কারখানার দুই শ্রমিককে অস্ত্রের মুখে তুলে নিয়ে মুক্তপণ দাবি করে অপহরণকারীরা। অপহরণকারীদের মুক্তিপণ দাবির ফোন পেয়েই এক মা মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়েছেন। অপহরণকারীরা দুজনকে তুলে নিয়ে বেদম মারধর করে বাড়িতে মুক্তিপণ দাবি করে ফোন দেয়। সন্তান অপহরণের শিকার এমন খবর পেয়ে এক নারী (মা) মারা গেল
২৬ মিনিট আগেবিশ্ব হিজাব দিবস উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) প্রথমবারের মতো ‘হিজাব র্যালি’ অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে ক্যাম্পাসের ভিসি চত্বর থেকে র্যালিটি শুরু হয়। টিএসসি হয়ে রাসেল টাওয়ার ঘুরে আবারও রাজু ভাস্কর্যে গিয়ে এটি শেষ হয়। এরপর সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ হয়।
১ ঘণ্টা আগেঅবৈধপথে ইতালি যাওয়ার কথা বলে লিবিয়ায় নিয়ে গিয়ে ফরিদপুরের দুই যুবককে হত্যার ঘটনায় বেরিয়ে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য। পরিবারের অভিযোগ, ইতালি যাওয়ার জন্য প্রত্যেক পরিবার দালাল চক্রকে ১৬ লাখ টাকা দেয়। কিন্তু সেই টাকা লিবিয়ার মাফিয়াদের দেওয়া হয়নি বলে তাঁরা ক্ষিপ্ত হয়ে হত্যা করে। হত্যার বিষয়টি ধামাচাপা দিতে বা
১ ঘণ্টা আগে