ঢামেক প্রতিবেদক
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে ছেলের চিকিৎসার খরচ বহন করতে না পেরে বিষপানে আফরোজা আক্তার (২৪) নামে এক মা বিষপানে মারা গেছেন। গতকাল রোববার (১২ মে) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
মৃত আফরোজার স্বামী মো. রানা জানান, তাঁদের বাড়ি মাদারিপুরের শীবচর উপজেলা কুরুকচড় গ্রামে। বর্তমানে কামরাঙ্গীরচর টেনারি পুকুর পাড়ে থাকেন। তিনি নিজে গুলিস্তানে কাপড়ের দোকানে চাকরি করেন। সকালে বাসা থেকে কর্মস্থল গুলিস্তানে কাপড়ের দোকানে চলে যান রানা। বেলা ১১টার দিকে তার শাশুড়ির মাধ্যমে খবর পান, আফরোজা বাসায় বিষপান করেছেন। তাঁকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে পাকস্থলী ওয়াশ করানোর পর মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
আফরোজার চাচা জাহাঙ্গীর আলম জানান, আফরোজা-রানা দম্পতির একমাত্র ছেলে আফরাজের (৩) জন্মগতভাবে কিডনিতে সমস্যা রয়েছে। সে জন্য তাঁকে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা করানো হচ্ছে। তাঁর চিকিৎসার খরচ ও সংসার চালানো অনেকটাই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে রানার। আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে হতাশাগ্রস্ত হয়ে আফরোজা বিষপান করেছেন বলে ধারণা তাঁদের।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গৃহবধু আফরোজার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কামরাঙ্গীরচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম (বিপিএম) জানান, ঘটনার সংবাদ পেয়ে হাসপাতালে ও ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। প্রাথমিক তদন্ত শেষে জানা গেছে, গৃহবধূ আফরোজার স্বামী স্বল্প বেতনে সেলসম্যানের চাকরি করেন। তাঁদের একমাত্র ছেলের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে। শিশুটির চিকিৎসা করাতেই পরিবারটি হিমশিম খাচ্ছিল। এই কারণে হতাশা থেকে গৃহবধু আফরোজা বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন। তবে ঘটনাটি আরও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। আগামীকাল সোমবার ময়নাতদন্ত শেষে হাসপাতাল থেকে স্বজনদের কাছে মরদেহটি হস্তান্তর করা হবে।
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরে ছেলের চিকিৎসার খরচ বহন করতে না পেরে বিষপানে আফরোজা আক্তার (২৪) নামে এক মা বিষপানে মারা গেছেন। গতকাল রোববার (১২ মে) বিকেলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মেডিসিন বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
মৃত আফরোজার স্বামী মো. রানা জানান, তাঁদের বাড়ি মাদারিপুরের শীবচর উপজেলা কুরুকচড় গ্রামে। বর্তমানে কামরাঙ্গীরচর টেনারি পুকুর পাড়ে থাকেন। তিনি নিজে গুলিস্তানে কাপড়ের দোকানে চাকরি করেন। সকালে বাসা থেকে কর্মস্থল গুলিস্তানে কাপড়ের দোকানে চলে যান রানা। বেলা ১১টার দিকে তার শাশুড়ির মাধ্যমে খবর পান, আফরোজা বাসায় বিষপান করেছেন। তাঁকে দ্রুত ঢাকা মেডিকেলে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখানে পাকস্থলী ওয়াশ করানোর পর মেডিসিন বিভাগে ভর্তি করানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তাঁর মৃত্যু হয়।
আফরোজার চাচা জাহাঙ্গীর আলম জানান, আফরোজা-রানা দম্পতির একমাত্র ছেলে আফরাজের (৩) জন্মগতভাবে কিডনিতে সমস্যা রয়েছে। সে জন্য তাঁকে দীর্ঘদিন ধরে চিকিৎসা করানো হচ্ছে। তাঁর চিকিৎসার খরচ ও সংসার চালানো অনেকটাই কষ্টসাধ্য হয়ে পড়েছে রানার। আর্থিক অসচ্ছলতার কারণে হতাশাগ্রস্ত হয়ে আফরোজা বিষপান করেছেন বলে ধারণা তাঁদের।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, গৃহবধু আফরোজার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে রাখা হয়েছে।
কামরাঙ্গীরচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. সাইফুল ইসলাম (বিপিএম) জানান, ঘটনার সংবাদ পেয়ে হাসপাতালে ও ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছিল। প্রাথমিক তদন্ত শেষে জানা গেছে, গৃহবধূ আফরোজার স্বামী স্বল্প বেতনে সেলসম্যানের চাকরি করেন। তাঁদের একমাত্র ছেলের কিডনিতে সমস্যা রয়েছে। শিশুটির চিকিৎসা করাতেই পরিবারটি হিমশিম খাচ্ছিল। এই কারণে হতাশা থেকে গৃহবধু আফরোজা বিষপানে আত্মহত্যা করেছেন। তবে ঘটনাটি আরও তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। আগামীকাল সোমবার ময়নাতদন্ত শেষে হাসপাতাল থেকে স্বজনদের কাছে মরদেহটি হস্তান্তর করা হবে।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১২ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে