ঢামেক প্রতিবেদক
পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাবেক চেয়ারম্যান হাসান আহমেদের (৫৬) মৃত্যুর ঘটনায় আদালতের নির্দেশে পল্টন থানায় হত্যা মামলা হয়েছে। মৃত ব্যক্তির ছোট ভাই কবির আহমেদ বাদী হয়ে এই মামলাটি করেন। আজ মঙ্গলবার এই তথ্য জানান পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাউদ্দিন মিয়া।
ওসি সালাউদ্দিন জানান, হাসান আহমেদ পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন। পরিবারকে নিয়ে থাকতেন পল্টন বক্স কালভার্ট রোডের একটি ভবনে। তাঁর পরিবার থেকে আমরা জানতে পেরেছি তিনি হৃদ্রোগে ভুগছিলেন। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ইব্রাহীম কার্ডিয়াক হাসপাতালে তিনি মারা যান। মৃত হাসান আহমেদের ভাইয়েরা একটা অভিযোগ করেন। সেটার পরিপ্রেক্ষিতে আজ বেলা দেড়টার দিকে হাসান আহমেদের মৃতদেহ পুলিশ বাসা থেকে উদ্ধার করে ও ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
ওসি আরও জানান, মৃত ব্যক্তির পরিবারের পক্ষ থেকে আদালতে অভিযোগ করেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এদিকে হাসপাতালে হাসান আহমেদের স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌসী জানান, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন হাসান। এই ইন্স্যুরেন্সে তাঁর ৬০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। এ ছাড়া আরও কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে উচ্চ পদে কর্মরত ছিলেন তিনি। রাজধানীতে কয়েকটি আবাসিক ভবন রয়েছে তাঁর। এসব তাঁর পৈতৃক সম্পত্তি।
জান্নাতুল ফেরদৌসী আরও জানান, ২০২০ সালে তিনি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। এরপর তাঁর বাম হাত ও বাম পা প্যারালাইজড হয়ে যায়। তখন থেকেই তার সম্পত্তি আত্মসাতের জন্য তাঁর ছোট তিন ভাই ষড়যন্ত্র শুরু করে। আদালতে এ নিয়ে একাধিক মামলাও করে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় তিনি বাসায় আবার অসুস্থ হয়ে পড়লে ইব্রাহীম কার্ডিয়াক হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাতে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
জান্নাতুল ফেরদৌসী বলেন, আজ মঙ্গলবার দুপুরে তার জানাজা পড়ানোর কথা ছিল। এর আগে পুলিশ বাসায় গিয়ে জানায়, তাঁর ছোট ভাই কবির আহমেদ মামলা করেছে, মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করতে হবে।
এদিকে পল্টন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বিপুল হোসন সুরতহালে রিপোর্টে উল্লেখ করেন, তার শরীরে পুরোনো ঘায়ের দাগ রয়েছে। এ ছাড়া কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। মৃত হাসান আহমেদের পরিবার অভিযোগ করেন, তাঁকে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে। এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাবেক চেয়ারম্যান হাসান আহমেদের (৫৬) মৃত্যুর ঘটনায় আদালতের নির্দেশে পল্টন থানায় হত্যা মামলা হয়েছে। মৃত ব্যক্তির ছোট ভাই কবির আহমেদ বাদী হয়ে এই মামলাটি করেন। আজ মঙ্গলবার এই তথ্য জানান পল্টন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সালাউদ্দিন মিয়া।
ওসি সালাউদ্দিন জানান, হাসান আহমেদ পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন। পরিবারকে নিয়ে থাকতেন পল্টন বক্স কালভার্ট রোডের একটি ভবনে। তাঁর পরিবার থেকে আমরা জানতে পেরেছি তিনি হৃদ্রোগে ভুগছিলেন। গতকাল সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে ইব্রাহীম কার্ডিয়াক হাসপাতালে তিনি মারা যান। মৃত হাসান আহমেদের ভাইয়েরা একটা অভিযোগ করেন। সেটার পরিপ্রেক্ষিতে আজ বেলা দেড়টার দিকে হাসান আহমেদের মৃতদেহ পুলিশ বাসা থেকে উদ্ধার করে ও ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠায়।
ওসি আরও জানান, মৃত ব্যক্তির পরিবারের পক্ষ থেকে আদালতে অভিযোগ করেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী একটি হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।
এদিকে হাসপাতালে হাসান আহমেদের স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌসী জানান, পপুলার লাইফ ইন্স্যুরেন্সের সাবেক চেয়ারম্যান ছিলেন হাসান। এই ইন্স্যুরেন্সে তাঁর ৬০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। এ ছাড়া আরও কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে উচ্চ পদে কর্মরত ছিলেন তিনি। রাজধানীতে কয়েকটি আবাসিক ভবন রয়েছে তাঁর। এসব তাঁর পৈতৃক সম্পত্তি।
জান্নাতুল ফেরদৌসী আরও জানান, ২০২০ সালে তিনি হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে দীর্ঘদিন হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। এরপর তাঁর বাম হাত ও বাম পা প্যারালাইজড হয়ে যায়। তখন থেকেই তার সম্পত্তি আত্মসাতের জন্য তাঁর ছোট তিন ভাই ষড়যন্ত্র শুরু করে। আদালতে এ নিয়ে একাধিক মামলাও করে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় তিনি বাসায় আবার অসুস্থ হয়ে পড়লে ইব্রাহীম কার্ডিয়াক হাসপাতালে নিয়ে গেলে রাতে চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
জান্নাতুল ফেরদৌসী বলেন, আজ মঙ্গলবার দুপুরে তার জানাজা পড়ানোর কথা ছিল। এর আগে পুলিশ বাসায় গিয়ে জানায়, তাঁর ছোট ভাই কবির আহমেদ মামলা করেছে, মৃতদেহের ময়নাতদন্ত করতে হবে।
এদিকে পল্টন থানার উপপরিদর্শক (এসআই) বিপুল হোসন সুরতহালে রিপোর্টে উল্লেখ করেন, তার শরীরে পুরোনো ঘায়ের দাগ রয়েছে। এ ছাড়া কোনো আঘাতের চিহ্ন পাওয়া যায়নি। মৃত হাসান আহমেদের পরিবার অভিযোগ করেন, তাঁকে নির্যাতন করে হত্যা করা হয়েছে। এমন অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট আসলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।
রাজশাহী জেলা পুলিশ লাইনসের ব্যারাকের শৌচাগারে এক কনস্টেবলের ঝুলন্ত লাশ পাওয়া গেছে। মাসুদ রানা (৩৪) নামের ওই কনস্টেবল গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন বলে পুলিশ জানাচ্ছে। আজ রোববার সকালে ব্যারাকের শৌচাগারে তার ঝুলন্ত লাশ পাওয়া যায়। মাসুদ রানা রাজশাহীর বাগমারা থানার যোগীপাড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রে কর্মরত
৩০ মিনিট আগেরাজধানীর ওয়ারীর একটি বাসা থেকে মোহাম্মদ মুঈদ (৩২) ও স্ত্রী আইরিন আক্তার রত্না (৩৫) নামে এক দম্পতির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার রাত ৯টার দিকে ওয়ারী থানার ওয়ার স্ট্রিটের জমজম টাওয়ারের পাঁচতলার একটি বাসা থেকে মরদেহ দুটি উদ্ধার করা হয়। পরে ময়নাতদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গে পাঠায় পুলিশ।
৩১ মিনিট আগেগত ১৮ ফেব্রুয়ারি বহিরাগত সন্ত্রাসী কর্তৃক শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা ও আহত করা, ভিসিসহ শিক্ষকদের লাঞ্ছিত ও প্রতিটি বিশৃঙ্খল ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের সুষ্ঠু বিচার নিশ্চিত না হলে শিক্ষকেরা পাঠদানে ফিরবেন না বলে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির জরুরি সাধারণ সভায় সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেঘটনাটি ঘটেছে নগরের বোয়ালিয়া থানা থেকে মাত্র প্রায় ৪০০ মিটার দূরে। মোটরসাইকেলে আসা দুই ছিনতাইকারী রিকশা থামিয়ে পরিকল্পিতভাবে এই ছিনতাই করে।
১ ঘণ্টা আগে