নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে আইফোনসহ দামি স্মার্টফোন চুরি করে ভারতে পাচার, আবার ভারত থেকে চুরি হওয়া মোবাইল ফোন, চোরাচালানের মাধ্যমে কসমেটিক, শাড়ি ও থ্রি পিস এনে বাংলাদেশে বিক্রি করে আসছিল একটি চক্র। বাংলাদেশিদের কাজে লাগিয়ে এই ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন এই ভারতীয়রা। সম্প্রতি এই চক্রের ৯ জন ভারতীয় নাগরিকসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তারের পর এ তথ্য জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দারা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে মধ্য বাড্ডায় আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানান ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
কয়েকটি অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত বুধবার দিবাগত রাতে এই চক্রের ৯ জন ভারতীয় ও একজন বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে রাজধানী বাড্ডা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তাররা হলেন—ভারতীয় নাগরিক রাজা শাও, পঙ্কজ বিশ্বাস, উৎপল মাইটি, দীপঙ্কর ঘোষ, রাজু দাস, সুজন দাস, এস কে আজগর আলী, লারাইব আশ্রাব, সমরজিৎ দাস ও বাংলাদেশি নাগরিক মুরাদ গাজী। গ্রেপ্তারের সময় তাদের হেফাজত থেকে ২১টি দামি মোবাইল ফোনসহ চোরাচালানের মাধ্যমে ভারত থেকে আনা বিপুল পরিমাণ কসমেটিকস, শাড়ি, থ্রি পিস,৫টি ভারতীয় পাসপোর্ট ও নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়।
ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে এই চক্রটি বাংলাদেশের দামি মোবাইল ফোন, আইফোন, স্যামসাংসহ অন্যান্য স্মার্টফোন চুরি করে ভারতে পাচার করতো। আবার ভারতে চুরি হওয়া কিছু মোবাইল ফোন বাংলাদেশে এনে বিক্রি করতো। গত বুধবার দিবাগত রাতে রাজধানীর মধ্য বাড্ডা এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তার বাংলাদেশি মুরাদ গাজী তার বোন ববিকে নিয়ে মধ্য বাড্ডায় নিজের বাসায় দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে ভারতীয় কাপড়-চোপড়, জুতা স্যান্ডেল, তেল, সাবান, কসমেটিকস, সেক্স পিল ও জেল বিক্রি করে আসছিল। তারা স্বীকার করেছেন জব্দ করা মালামাল কোনোটাই বৈধ পথে আনা হয়নি। কলকাতা থেকে ঢাকার ক্যান্টনমেন্টে যে আন্তর্দেশীয় ট্রেন চলাচল করে, সেই ট্রেনে করে তারা দীর্ঘদিন ধরে কোনো ট্যাক্স পরিশোধ না করে এই ভারতীয় মালামালগুলো চোরাই পথে বাংলাদেশ আনে এবং বিক্রি করে থাকে।’
হারুন অর রশীদ বলেন, ‘এ ছাড়া এর আগে তারা কাপড়ের গাট্টির মধ্যে শত শত চোরাই মোবাইল, শত শত বোতল মদ এবং বিয়ার বাংলাদেশে এনে বিক্রি করেছে। রমজান মাস ও ঈদের পূর্বে মদ বিয়ার না এনে কোনো শুল্ক ও ভ্যাট পরিশোধ না করে অবৈধভাবে শুধু কসমেটিকস, কাপড়-চোপড়, জুতা স্যান্ডেল, সেক্স পিল জেল এনে তারা মজুত করছিল।’
পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, ব্যবসাটি মূলত ভারতীয়দের। নামমাত্র বাংলাদেশি নাগরিককে রেখে, সমস্ত পরিচয় ব্যবহার করে ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছিলেন। এমনকি মালামাল আনা নেওয়াসহ গুরুত্বপূর্ণ সকল কাজ তারাই করে আসছিলেন।
দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে আইফোনসহ দামি স্মার্টফোন চুরি করে ভারতে পাচার, আবার ভারত থেকে চুরি হওয়া মোবাইল ফোন, চোরাচালানের মাধ্যমে কসমেটিক, শাড়ি ও থ্রি পিস এনে বাংলাদেশে বিক্রি করে আসছিল একটি চক্র। বাংলাদেশিদের কাজে লাগিয়ে এই ব্যবসা পরিচালনা করে আসছিলেন এই ভারতীয়রা। সম্প্রতি এই চক্রের ৯ জন ভারতীয় নাগরিকসহ ১০ জনকে গ্রেপ্তারের পর এ তথ্য জানিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশের গোয়েন্দারা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে মধ্য বাড্ডায় আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানান ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
কয়েকটি অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গত বুধবার দিবাগত রাতে এই চক্রের ৯ জন ভারতীয় ও একজন বাংলাদেশি ব্যবসায়ীকে রাজধানী বাড্ডা এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তাররা হলেন—ভারতীয় নাগরিক রাজা শাও, পঙ্কজ বিশ্বাস, উৎপল মাইটি, দীপঙ্কর ঘোষ, রাজু দাস, সুজন দাস, এস কে আজগর আলী, লারাইব আশ্রাব, সমরজিৎ দাস ও বাংলাদেশি নাগরিক মুরাদ গাজী। গ্রেপ্তারের সময় তাদের হেফাজত থেকে ২১টি দামি মোবাইল ফোনসহ চোরাচালানের মাধ্যমে ভারত থেকে আনা বিপুল পরিমাণ কসমেটিকস, শাড়ি, থ্রি পিস,৫টি ভারতীয় পাসপোর্ট ও নগদ টাকা উদ্ধার করা হয়।
ডিবি প্রধান হারুন অর রশীদ বলেন, ‘দীর্ঘদিন ধরে এই চক্রটি বাংলাদেশের দামি মোবাইল ফোন, আইফোন, স্যামসাংসহ অন্যান্য স্মার্টফোন চুরি করে ভারতে পাচার করতো। আবার ভারতে চুরি হওয়া কিছু মোবাইল ফোন বাংলাদেশে এনে বিক্রি করতো। গত বুধবার দিবাগত রাতে রাজধানীর মধ্য বাড্ডা এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়।’
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে প্রাপ্ত তথ্য সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তার বাংলাদেশি মুরাদ গাজী তার বোন ববিকে নিয়ে মধ্য বাড্ডায় নিজের বাসায় দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে ভারতীয় কাপড়-চোপড়, জুতা স্যান্ডেল, তেল, সাবান, কসমেটিকস, সেক্স পিল ও জেল বিক্রি করে আসছিল। তারা স্বীকার করেছেন জব্দ করা মালামাল কোনোটাই বৈধ পথে আনা হয়নি। কলকাতা থেকে ঢাকার ক্যান্টনমেন্টে যে আন্তর্দেশীয় ট্রেন চলাচল করে, সেই ট্রেনে করে তারা দীর্ঘদিন ধরে কোনো ট্যাক্স পরিশোধ না করে এই ভারতীয় মালামালগুলো চোরাই পথে বাংলাদেশ আনে এবং বিক্রি করে থাকে।’
হারুন অর রশীদ বলেন, ‘এ ছাড়া এর আগে তারা কাপড়ের গাট্টির মধ্যে শত শত চোরাই মোবাইল, শত শত বোতল মদ এবং বিয়ার বাংলাদেশে এনে বিক্রি করেছে। রমজান মাস ও ঈদের পূর্বে মদ বিয়ার না এনে কোনো শুল্ক ও ভ্যাট পরিশোধ না করে অবৈধভাবে শুধু কসমেটিকস, কাপড়-চোপড়, জুতা স্যান্ডেল, সেক্স পিল জেল এনে তারা মজুত করছিল।’
পুলিশ কর্মকর্তারা বলেন, ব্যবসাটি মূলত ভারতীয়দের। নামমাত্র বাংলাদেশি নাগরিককে রেখে, সমস্ত পরিচয় ব্যবহার করে ব্যবসা পরিচালনা করে যাচ্ছিলেন। এমনকি মালামাল আনা নেওয়াসহ গুরুত্বপূর্ণ সকল কাজ তারাই করে আসছিলেন।
সৈয়দপুরে পার্কের সুইমিংপুলের পানিতে ডুবে মো. আব্দুল্লাহ (১০) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার শহরের কুন্দল এলাকার রংধনু পার্কে এই ঘটনা ঘটে।
১ মিনিট আগেভবনের ভেতর থাকা চেয়ার, টেবিলসহ কিছু আসবাব বাইরে বের করা গেলেও অন্য কোনো কিছুই উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি।
৯ মিনিট আগেমানিকগঞ্জের ঘিওরে বাসের ধাক্কায় এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম সিরাজুল ইসলাম শেখ (৪২)। আজ রোববার বেলা দেড়টার দিকে উপজেলার পঞ্চরাস্তা ফ্লাইওভারের ওপর এ দুর্ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেচাঁদপুরের মতলব দক্ষিণে যাত্রীবাহী বাস ও অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। আহত শিশুসহ আরও ছয়জনকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আজ রোববার উপজেলার বরদিয়া ব্রিজসংলগ্ন এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে