নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায় আজ বুধবার ঘোষণা করা হবে। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান রায় ঘোষণা করবেন। গত ২৮ নভেম্বর রায় ঘোষণার জন্য তারিখ ধার্য ছিল। ওই দিন বিচারক রায় প্রস্তুত করতে না পারায় নতুন তারিখ ধার্য করেন। ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি আবু আব্দুল্লাহ ভুঁঞা আজকের পত্রিকাকে জানান, দুপুর ১২টায় রায় ঘোষণা করা হবে। এরই মধ্যে আসামিদের আদালতের হাজতখানায় আনা হয়েছে। বেলা ১১টার দিকে তাঁদের আদালতে তোলা হবে।
গত ১৪ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য তারিখ ধার্য করা হয়।
মামলায় মোট ৬০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্রটি আদালতে জমা দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) পরিদর্শক ওয়াহেদুজ্জামান।
অভিযুক্ত ২৫ জনের মধ্যে এজাহারভুক্ত আসামি ১৯ জন। এ ছাড়া তদন্তে আরও ছয়জনকে অভিযুক্ত করা হয়। এর মধ্যে ২২ জন কারাগারে আছেন। আর তিনজন পলাতক রয়েছেন।
চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন—মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, ইফতি মোশাররফ সকাল, মো. মেহেদী হাসান রবিন, মো. মেফতাহুল ইসলাম জিওন, মুনতাসির আলম জেমি, খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভির, মো. মুজাহিদুর রহমান, মুহতাসিম ফুয়াদ, মো. মনিরুজ্জামান মনির, মো. আকাশ হোসেন, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মাজেদুর রহমান, শামীম বিল্লাহ, মোয়াজ আবু হুরায়রা, এ এস এম নাজমুস সাদাত, ইসতিয়াক আহম্মেদ মুন্না, অমিত সাহা, মো. মিজানুর রহমান ওরফে মিজান, শামসুল আরেফিন রাফাত, মোর্শেদ অমত্য ইসলাম ও এস এম মাহমুদ সেতু।
চার্জশিটভুক্ত পলাতক তিন আসামি হলেন মোর্শেদুজ্জামান জিসান, এহতেশামুল রাব্বি তানিম ও মোস্তবা রাফিদ।
উল্লেখ্য, ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে বুয়েটের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নিয়ে যান বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের নিচতলা ও দোতলার সিঁড়ির করিডর থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ফাহাদের বাবা মো. বরকত উল্লাহ ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তে জানা গেছে, রাত ১০টা থেকে একটানা রাত ২টা পর্যন্ত আবরারকে শিবির সন্দেহে পেটানো হয়। ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং দড়ি দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। কিল-ঘুষি, লাথিও মারা হয়। এইভাবে আবরারকে হত্যা করা হয়। এ মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আট আসামি। তাঁরা হলেন ইফতি মোশাররফ হোসেন সকাল, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, অনিক সরকার, মো. মুজাহিদুর রহমান, মনিরুজ্জামান মনির, এ এস এম নাজমুস শাদাত ও তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদ হত্যা মামলার রায় আজ বুধবার ঘোষণা করা হবে। ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১-এর বিচারক আবু জাফর মো. কামরুজ্জামান রায় ঘোষণা করবেন। গত ২৮ নভেম্বর রায় ঘোষণার জন্য তারিখ ধার্য ছিল। ওই দিন বিচারক রায় প্রস্তুত করতে না পারায় নতুন তারিখ ধার্য করেন। ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি আবু আব্দুল্লাহ ভুঁঞা আজকের পত্রিকাকে জানান, দুপুর ১২টায় রায় ঘোষণা করা হবে। এরই মধ্যে আসামিদের আদালতের হাজতখানায় আনা হয়েছে। বেলা ১১টার দিকে তাঁদের আদালতে তোলা হবে।
গত ১৪ নভেম্বর রাষ্ট্র ও আসামিপক্ষের যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে রায় ঘোষণার জন্য তারিখ ধার্য করা হয়।
মামলায় মোট ৬০ জন সাক্ষীর মধ্যে ৪৬ জনের সাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়েছে। ২০১৯ সালের ১৩ নভেম্বর আবরার ফাহাদকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় ২৫ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্রটি আদালতে জমা দেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ঢাকা মহানগর (দক্ষিণ) গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) পরিদর্শক ওয়াহেদুজ্জামান।
অভিযুক্ত ২৫ জনের মধ্যে এজাহারভুক্ত আসামি ১৯ জন। এ ছাড়া তদন্তে আরও ছয়জনকে অভিযুক্ত করা হয়। এর মধ্যে ২২ জন কারাগারে আছেন। আর তিনজন পলাতক রয়েছেন।
চার্জশিটভুক্ত আসামিরা হলেন—মেহেদী হাসান রাসেল, মো. অনিক সরকার, ইফতি মোশাররফ সকাল, মো. মেহেদী হাসান রবিন, মো. মেফতাহুল ইসলাম জিওন, মুনতাসির আলম জেমি, খন্দকার তাবাখখারুল ইসলাম তানভির, মো. মুজাহিদুর রহমান, মুহতাসিম ফুয়াদ, মো. মনিরুজ্জামান মনির, মো. আকাশ হোসেন, হোসেন মোহাম্মদ তোহা, মাজেদুর রহমান, শামীম বিল্লাহ, মোয়াজ আবু হুরায়রা, এ এস এম নাজমুস সাদাত, ইসতিয়াক আহম্মেদ মুন্না, অমিত সাহা, মো. মিজানুর রহমান ওরফে মিজান, শামসুল আরেফিন রাফাত, মোর্শেদ অমত্য ইসলাম ও এস এম মাহমুদ সেতু।
চার্জশিটভুক্ত পলাতক তিন আসামি হলেন মোর্শেদুজ্জামান জিসান, এহতেশামুল রাব্বি তানিম ও মোস্তবা রাফিদ।
উল্লেখ্য, ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দেওয়ার জেরে বুয়েটের শিক্ষার্থী আবরার ফাহাদকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নিয়ে যান বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতাকর্মী। এরপর রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের নিচতলা ও দোতলার সিঁড়ির করিডর থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। এ ঘটনায় ফাহাদের বাবা মো. বরকত উল্লাহ ১৯ জনকে আসামি করে চকবাজার থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্তে জানা গেছে, রাত ১০টা থেকে একটানা রাত ২টা পর্যন্ত আবরারকে শিবির সন্দেহে পেটানো হয়। ক্রিকেট স্ট্যাম্প, স্কিপিং দড়ি দিয়ে বেধড়ক পেটানো হয়। কিল-ঘুষি, লাথিও মারা হয়। এইভাবে আবরারকে হত্যা করা হয়। এ মামলায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন আট আসামি। তাঁরা হলেন ইফতি মোশাররফ হোসেন সকাল, বুয়েট শাখা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মেহেদী হাসান রবিন, মেফতাহুল ইসলাম জিয়ন, অনিক সরকার, মো. মুজাহিদুর রহমান, মনিরুজ্জামান মনির, এ এস এম নাজমুস শাদাত ও তাবাখখারুল ইসলাম তানভীর।
নিহত অনিক উপজেলার তালবাড়িয়া ইউনিয়নের চারুলিয়া এলাকার হাফিজুর রহমানের ছেলে। স্থানীয়দের বরাতে পুলিশ জানিয়েছে, তিনি অ্যাম্বুলেন্স চালকের সহকারী ছিলেন। তবে দুর্ঘটনার সময় মূল চালক ঘুমিয়ে থাকায় অনিক নিজেই গাড়ি চালাচ্ছিলেন।
৮ মিনিট আগেযমুনা সেতু কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত ২৪ ঘণ্টায় (বৃহস্পতিবার রাত ১২টা থেকে শুক্রবার রাত ১২টা পর্যন্ত) সেতু দিয়ে মোট ৪৯ হাজার ১৮২টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এর মাধ্যমে আদায় হয়েছে ৩ কোটি ৪৩ লাখ ১৩ হাজার ২০০ টাকা টোল।
১১ মিনিট আগেঈদ ও পূজার সময় নিয়মিতভাবেই অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হয়। প্রশাসনের নজরদারি না থাকায় যাত্রীরা জিম্মি হয়ে পড়ে। সেনাবাহিনীর এমন তৎপরতা থাকলে সাধারণ যাত্রীরা স্বস্তিতে চলাচল করতে পারবে
৪১ মিনিট আগেমুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলায় ঈদের পরপরই অগ্নিকাণ্ডে এক ফল ব্যবসায়ীর ঘর পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। শুক্রবার (১৩ জুন) রাত সাড়ে ১০টা থেকে পৌনে ১১টার মধ্যে ভবেরচর ইউনিয়নের কলেজ রোড এলাকার চকের বাড়িতে এই অগ্নিকাণ্ড ঘটে।
৪২ মিনিট আগে