নিজস্ব প্রতিবেদক

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় মানুষকে ঘরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। বন্ধ হচ্ছে গণপরিবহন। আগামীকাল সোমবার থেকেই সরকারের নতুন নির্দেশনা কার্যকর হবে।
আজ রোববার দুপুরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সাত দিনের নিষেধাজ্ঞার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তবে গতকাল লকডাউনের খবর প্রকাশের পর থেকেই রাজধানী ছাড়তে শুরু করেছে মানুষ। বাস টার্মিনাল, ট্রেন স্টেশন ও লঞ্চঘাটে ঢল নেমেছে ঘরমুখী মানুষের। সবগুলো পরিবহনেই গাদাগাদি করে উঠছেন তারা। কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না।
গত শনিবার দুপুর এবং আজ সকাল থেকেই গাবতলী বাস টার্মিনাল, কমলাপুর ও বিমানবন্দর রেল স্টেশন এবং সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে মানুষের প্রচণ্ড ভিড় দেখা গেছে।
আজ সকালে গাবতলী বাস টার্মিনালে গিয়ে দেখা যায়, রাজধানী ছাড়তে টার্মিনাল এলাকায় মানুষের ঢল নেমেছে। স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই নেই। বাসের অর্ধেক আসন ফাঁকা রাখার নির্দেশনা থাকলেও কোথাও মানা হচ্ছে না। বেশিরভাগ যাত্রীর মুখে মাস্ক নেই।
গাবতলীতে ঘরে ফেরা যাত্রী মইনুল হাসান বলেন, ‘আমার কোনো চাকরি নেই, রাইড শেয়ারিং করে সংসার চালাতাম। কয়েকদিন আগেই রাইড শেয়ারিংয়ে যাত্রী পরিবহন বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। এমন অবস্থায় ঢাকা শহরে বসে থেকে লাভ নাই। যেহেতু সরকার চলাচল আরও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে। তাই পরিবার নিয়ে বাড়ি চলে যাচ্ছি।’
হানিফ পরিবহনের জেনারেল ম্যানেজার মোশারফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাস বন্ধ হওয়ার সিদ্ধান্তে যাত্রীরা ঘরে ফিরতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। আমাদেরও যে কয়টি রুটে গাড়ি চলে সবগুলো গাড়ির টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে। কোনো গাড়িতেই সিট ফাঁকা নেই।
হানিফ পরিবহনের এ কর্মকর্তার দাবি, তারা অর্ধেক আসনে যাত্রী পরিবহন করছেন। বাড়তি ভাড়াও রাখা হচ্ছে না।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঘরে ফিরতে কমলাপুর ও বিমানবন্দর রেল স্টেশনেও মানুষের ভিড়। ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে এমন নির্দেশনা আসার পরও আজ যাত্রীর ব্যাপক চাপ রয়েছে দুটি স্টেশনেই।
ঘরে ফেরা যাত্রীরা বলছেন, যেহেতু লকডাউন হলেই সবকিছু বন্ধ হয়ে যায়। কাজকর্ম থাকে না তাই আগেভাগেই গ্রামে চলে যাচ্ছি। সবকিছু বন্ধ রাখার জন্য সরকার এক সপ্তাহের নির্দেশনা জারি করলেও পরে যদি আবার সেটা বাড়ানো হয় তখন আর রাজধানী ছাড়ারও সুযোগ পাবো না। তাই আগেভাগেই চলে যাচ্ছি।
কমলাপুর রেলস্টেশনে দেখা গেছে, স্টেশনে আসা যাত্রীদের নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা মানা হচ্ছে না। স্টেশন কর্তৃপক্ষও নির্দেশনা মানানোর ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না। রেলওয়ে পুলিশেরও সংকট রয়েছে। একটি টেম্পারেচার স্ক্যানার দিয়ে একসঙ্গে ৪-৫ জন করে ঢুকে যাচ্ছেন। নেই পর্যাপ্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার।

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে রেলওয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) সাদেকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, লকডাউনে যাত্রীবাহী ট্রেন বন্ধ থাকবে এমন সিদ্ধান্তে হঠাৎ স্টেশনে যাত্রীর চাপ বেড়েছে। আমরা চেষ্টা করছি স্বাস্থ্যবিধি মেনে ট্রেনের এক সিট ফাঁকা রেখে যাত্রীদের যাওয়া নিশ্চিত করতে। তবে হঠাৎ করেই মানুষের ঘরে ফেরার চাপ বেড়ে যাবে এটা আমরা বুঝতে পারিনি। এক্ষেত্রে আমি যাত্রীদের সচেতনভাবে যাত্রা করার অনুরোধ করেবো। তাছাড়া প্রয়োজন না থাকলে রাজধানী থেকে ঢাকার বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাদেকুর রহমান আরও বলেন, যাত্রীবাহী ট্রেন বন্ধ রাখার জন্য শনিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ রেলওয়েল পক্ষ থেকে আমাদের কাছে নির্দেশনা এসেছে। সে অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। সোমবার থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন বন্ধ থাকবে, মালবাহী ট্রেন চলাচল করবে।
বাস টার্মিনাল এবং ট্রেন স্টেশনের মতই অবস্থা সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে। সদরঘাট ছেড়ে যাওয়া প্রতিটি লঞ্চেই অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে।
সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছে লঞ্চে। এক আসন ফাঁকা রেখে বসার কোনো সুযোগ নেই। লঞ্চের ডেকে বিছানা পেতে একসঙ্গে চার-পাঁচজন করে বসে আছেন।
লঞ্চে যাত্রী পরিবহনের সার্বিক বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল যাত্রী পরিবহন সংস্থার সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. বদিউজ্জামান বাদল আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত দুই দিনে সদরঘাট থেকে অন্যান্য দিনের তুলনায় অতিরিক্ত লঞ্চ ছেড়ে গেছে। এর কারণ হলো যাত্রীদের বাড়ি ফেরার চাপ বেড়েছে। লঞ্চ মালিকদের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য যাত্রীদেরকে অনুরোধ করছি। যাত্রীরা সচেতন না হলে, আমাদের কিছু করার নেই।

এদিক ঢাকা নদীবন্দরের (সদরঘাট) যুগ্ম পরিচালক ট্রাফিক মো. জয়নাল আবেদিন বলেন, আগামী সোমবার সকাল ছয়টা থেকেই সকল রুটের যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে। সেই নির্দেশনা আমরা পেয়েছি। তবে পণ্যবাহী জাহাজ চলবে।
আরও পড়ুন:

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ায় মানুষকে ঘরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে সরকার। বন্ধ হচ্ছে গণপরিবহন। আগামীকাল সোমবার থেকেই সরকারের নতুন নির্দেশনা কার্যকর হবে।
আজ রোববার দুপুরে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে সাত দিনের নিষেধাজ্ঞার প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে। তবে গতকাল লকডাউনের খবর প্রকাশের পর থেকেই রাজধানী ছাড়তে শুরু করেছে মানুষ। বাস টার্মিনাল, ট্রেন স্টেশন ও লঞ্চঘাটে ঢল নেমেছে ঘরমুখী মানুষের। সবগুলো পরিবহনেই গাদাগাদি করে উঠছেন তারা। কোথাও স্বাস্থ্যবিধি মানা হচ্ছে না।
গত শনিবার দুপুর এবং আজ সকাল থেকেই গাবতলী বাস টার্মিনাল, কমলাপুর ও বিমানবন্দর রেল স্টেশন এবং সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে মানুষের প্রচণ্ড ভিড় দেখা গেছে।
আজ সকালে গাবতলী বাস টার্মিনালে গিয়ে দেখা যায়, রাজধানী ছাড়তে টার্মিনাল এলাকায় মানুষের ঢল নেমেছে। স্বাস্থ্যবিধির কোনো বালাই নেই। বাসের অর্ধেক আসন ফাঁকা রাখার নির্দেশনা থাকলেও কোথাও মানা হচ্ছে না। বেশিরভাগ যাত্রীর মুখে মাস্ক নেই।
গাবতলীতে ঘরে ফেরা যাত্রী মইনুল হাসান বলেন, ‘আমার কোনো চাকরি নেই, রাইড শেয়ারিং করে সংসার চালাতাম। কয়েকদিন আগেই রাইড শেয়ারিংয়ে যাত্রী পরিবহন বন্ধ করে দিয়েছে সরকার। এমন অবস্থায় ঢাকা শহরে বসে থেকে লাভ নাই। যেহেতু সরকার চলাচল আরও কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণ করবে। তাই পরিবার নিয়ে বাড়ি চলে যাচ্ছি।’
হানিফ পরিবহনের জেনারেল ম্যানেজার মোশারফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাস বন্ধ হওয়ার সিদ্ধান্তে যাত্রীরা ঘরে ফিরতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। আমাদেরও যে কয়টি রুটে গাড়ি চলে সবগুলো গাড়ির টিকিট বিক্রি হয়ে গেছে। কোনো গাড়িতেই সিট ফাঁকা নেই।
হানিফ পরিবহনের এ কর্মকর্তার দাবি, তারা অর্ধেক আসনে যাত্রী পরিবহন করছেন। বাড়তি ভাড়াও রাখা হচ্ছে না।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ঘরে ফিরতে কমলাপুর ও বিমানবন্দর রেল স্টেশনেও মানুষের ভিড়। ট্রেন চলাচল বন্ধ থাকবে এমন নির্দেশনা আসার পরও আজ যাত্রীর ব্যাপক চাপ রয়েছে দুটি স্টেশনেই।
ঘরে ফেরা যাত্রীরা বলছেন, যেহেতু লকডাউন হলেই সবকিছু বন্ধ হয়ে যায়। কাজকর্ম থাকে না তাই আগেভাগেই গ্রামে চলে যাচ্ছি। সবকিছু বন্ধ রাখার জন্য সরকার এক সপ্তাহের নির্দেশনা জারি করলেও পরে যদি আবার সেটা বাড়ানো হয় তখন আর রাজধানী ছাড়ারও সুযোগ পাবো না। তাই আগেভাগেই চলে যাচ্ছি।
কমলাপুর রেলস্টেশনে দেখা গেছে, স্টেশনে আসা যাত্রীদের নির্দিষ্ট দূরত্ব বজায় রাখার নির্দেশনা মানা হচ্ছে না। স্টেশন কর্তৃপক্ষও নির্দেশনা মানানোর ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ নিচ্ছে না। রেলওয়ে পুলিশেরও সংকট রয়েছে। একটি টেম্পারেচার স্ক্যানার দিয়ে একসঙ্গে ৪-৫ জন করে ঢুকে যাচ্ছেন। নেই পর্যাপ্ত হ্যান্ড স্যানিটাইজার।

সার্বিক বিষয়ে জানতে চাইলে রেলওয়ে বিভাগীয় ব্যবস্থাপক (ডিআরএম) সাদেকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, লকডাউনে যাত্রীবাহী ট্রেন বন্ধ থাকবে এমন সিদ্ধান্তে হঠাৎ স্টেশনে যাত্রীর চাপ বেড়েছে। আমরা চেষ্টা করছি স্বাস্থ্যবিধি মেনে ট্রেনের এক সিট ফাঁকা রেখে যাত্রীদের যাওয়া নিশ্চিত করতে। তবে হঠাৎ করেই মানুষের ঘরে ফেরার চাপ বেড়ে যাবে এটা আমরা বুঝতে পারিনি। এক্ষেত্রে আমি যাত্রীদের সচেতনভাবে যাত্রা করার অনুরোধ করেবো। তাছাড়া প্রয়োজন না থাকলে রাজধানী থেকে ঢাকার বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাদেকুর রহমান আরও বলেন, যাত্রীবাহী ট্রেন বন্ধ রাখার জন্য শনিবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ রেলওয়েল পক্ষ থেকে আমাদের কাছে নির্দেশনা এসেছে। সে অনুযায়ী আমরা ব্যবস্থা নিয়েছি। সোমবার থেকে যাত্রীবাহী ট্রেন বন্ধ থাকবে, মালবাহী ট্রেন চলাচল করবে।
বাস টার্মিনাল এবং ট্রেন স্টেশনের মতই অবস্থা সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনালে। সদরঘাট ছেড়ে যাওয়া প্রতিটি লঞ্চেই অতিরিক্ত যাত্রী পরিবহন করা হচ্ছে।
সবচেয়ে বেশি স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষিত হচ্ছে লঞ্চে। এক আসন ফাঁকা রেখে বসার কোনো সুযোগ নেই। লঞ্চের ডেকে বিছানা পেতে একসঙ্গে চার-পাঁচজন করে বসে আছেন।
লঞ্চে যাত্রী পরিবহনের সার্বিক বিষয় নিয়ে জানতে চাইলে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল যাত্রী পরিবহন সংস্থার সিনিয়র সহ-সভাপতি মো. বদিউজ্জামান বাদল আজকের পত্রিকাকে বলেন, গত দুই দিনে সদরঘাট থেকে অন্যান্য দিনের তুলনায় অতিরিক্ত লঞ্চ ছেড়ে গেছে। এর কারণ হলো যাত্রীদের বাড়ি ফেরার চাপ বেড়েছে। লঞ্চ মালিকদের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্যবিধি মানার জন্য যাত্রীদেরকে অনুরোধ করছি। যাত্রীরা সচেতন না হলে, আমাদের কিছু করার নেই।

এদিক ঢাকা নদীবন্দরের (সদরঘাট) যুগ্ম পরিচালক ট্রাফিক মো. জয়নাল আবেদিন বলেন, আগামী সোমবার সকাল ছয়টা থেকেই সকল রুটের যাত্রীবাহী লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে। সেই নির্দেশনা আমরা পেয়েছি। তবে পণ্যবাহী জাহাজ চলবে।
আরও পড়ুন:

গাজীপুরের টঙ্গীতে বিকাশকর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ের নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় অপর একজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গী বাজার আনারকলি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শনিবার সন্ধ্যায় খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) জোড়া গেট এলাকায় দোহা আয়রন ফাউন্ডেশন ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সেখান থেকে অস্ত্র তৈরির কারিগরসহ চারজনকে আটক করেছে। আটক ব্যক্তিরা হলেন ওয়ার্কশপের মালিক নজরুল এবং কারিগর পিকলু, শহীদুল ও আকবর।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ জরিমানা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগেটঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি

গাজীপুরের টঙ্গীতে বিকাশকর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় অপর একজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গী বাজার আনারকলি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধ ওই ব্যক্তির নাম আরিফ হোসেন (৩১)। তিনি টঙ্গীর দত্তপাড়া হাউজ বিল্ডিং এলাকার বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি বিকাশের একজন বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত। একই সময় তাঁর সহকর্মী আজাদ হাওলাদার (৩০) ছুরিকাঘাতে আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, আরিফ হোসেন ও আজাদ হাওলাদার দিনভর টঙ্গী এলাকার বিভিন্ন বিকাশ এজেন্টের কাছ থেকে বিকাশের টাকা সংগ্রহ শেষে ডিস্ট্রিবিউশন (পরিবেশক) অফিসে যাওয়ার উদ্দেশে রওনা হন। তাঁরা আনারকলি রোড এলাকায় পৌঁছালে একটি মোটরসাইকেলে থাকা দুজন ছিনতাকারী তাঁদের গতিরোধ করে টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। বাধা দিলে আরিফকে লক্ষ্য করে দুটি গুলি ছোড়ে। আর আজাদকে ছুরিকাঘাত করে। তখন ছিনতাইকারীরা টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
স্থানীয়রা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। গুলিবিদ্ধ আরিফ হোসেনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। এ সময় তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেন। আহত আজাদ প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরে যান।
জেএ অ্যান্ড সন্স নামক বিকাশের টঙ্গী এলাকার পরিবেশক আফজাল হোসেন সেতু বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে ছিনতাইকারীরা। আরেক কর্মীকে ছুরিকাঘাত করেছে। আমি মামলা করব।’
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মেহেদী হাসান বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য কাজ চলছে। ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

গাজীপুরের টঙ্গীতে বিকাশকর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় অপর একজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গী বাজার আনারকলি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
গুলিবিদ্ধ ওই ব্যক্তির নাম আরিফ হোসেন (৩১)। তিনি টঙ্গীর দত্তপাড়া হাউজ বিল্ডিং এলাকার বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেনের ছেলে। তিনি বিকাশের একজন বিক্রয় প্রতিনিধি হিসেবে কর্মরত। একই সময় তাঁর সহকর্মী আজাদ হাওলাদার (৩০) ছুরিকাঘাতে আহত হন।
প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে পুলিশ জানায়, আরিফ হোসেন ও আজাদ হাওলাদার দিনভর টঙ্গী এলাকার বিভিন্ন বিকাশ এজেন্টের কাছ থেকে বিকাশের টাকা সংগ্রহ শেষে ডিস্ট্রিবিউশন (পরিবেশক) অফিসে যাওয়ার উদ্দেশে রওনা হন। তাঁরা আনারকলি রোড এলাকায় পৌঁছালে একটি মোটরসাইকেলে থাকা দুজন ছিনতাকারী তাঁদের গতিরোধ করে টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে। বাধা দিলে আরিফকে লক্ষ্য করে দুটি গুলি ছোড়ে। আর আজাদকে ছুরিকাঘাত করে। তখন ছিনতাইকারীরা টাকার ব্যাগ ছিনিয়ে নিয়ে যায়।
স্থানীয়রা আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে টঙ্গীর শহীদ আহসান উল্লাহ মাস্টার জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যান। গুলিবিদ্ধ আরিফ হোসেনের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে চিকিৎসকেরা জানিয়েছেন। এ সময় তাঁকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানোর পরামর্শ দেন। আহত আজাদ প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে বাড়ি ফিরে যান।
জেএ অ্যান্ড সন্স নামক বিকাশের টঙ্গী এলাকার পরিবেশক আফজাল হোসেন সেতু বলেন, ‘আমাদের প্রতিষ্ঠানের একজন কর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ে নিয়েছে ছিনতাইকারীরা। আরেক কর্মীকে ছুরিকাঘাত করেছে। আমি মামলা করব।’
টঙ্গী পূর্ব থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মেহেদী হাসান বলেন, ‘ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের শনাক্ত ও গ্রেপ্তারের জন্য কাজ চলছে। ঘটনাস্থলের আশপাশের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হাওয়াই মানুষকে ঘরে থাকার জন্য নির্দেশ দিয়েছে সরকার। বন্ধ হচ্ছে গণপরিবহণ। আগামীকাল সোমবার থেকেই সরকারের নতুন নির্দেশনা বাস্তবায়ন হবে। লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই গত দুদিন ধরে রাজধানী ছাড়ছেন বেশিরভাগ মানুষ। স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে গ্রামে যাওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়ছ
০৪ এপ্রিল ২০২১
আজ শনিবার সন্ধ্যায় খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) জোড়া গেট এলাকায় দোহা আয়রন ফাউন্ডেশন ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সেখান থেকে অস্ত্র তৈরির কারিগরসহ চারজনকে আটক করেছে। আটক ব্যক্তিরা হলেন ওয়ার্কশপের মালিক নজরুল এবং কারিগর পিকলু, শহীদুল ও আকবর।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ জরিমানা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগেখুলনা প্রতিনিধি

খুলনা নগরীর জোড়া গেট এলাকায় লেদ কারখানায় অভিযান চালিয়ে অন্তত ৩০টি আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। এসব যন্ত্রাংশ অপর একটি লেদ কারখানায় পাঠানো হতো। পরে সেগুলো দিয়ে পিস্তল ও ওয়ান শুটারগান তৈরি করে বিক্রি হতো অপরাধীদের কাছে।

আজ শনিবার সন্ধ্যায় খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) জোড় গেট এলাকায় দোহা আয়রন ফাউন্ডেশন ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সেখান থেকে অস্ত্র তৈরির কারিগরসহ চারজনকে আটক করেছে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন ওয়ার্কশপের মালিক নজরুল এবং কারিগর পিকলু, শহীদুল ও আকবর। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁদের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।
কেএমপির উপকমিশনার (ডিসি) মোহাম্মাদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘জোড়া গেট থেকে অস্ত্রের যে যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে, তা দিয়ে ৩০টি অস্ত্র তৈরি করা যেত। লোহার ছাঁচের মধ্যে যন্ত্রাংশ তৈরি করা হচ্ছিল। যন্ত্রাংশগুলো অন্য স্থানে নিয়ে পূর্ণাঙ্গভাবে অস্ত্র তৈরি করা হতো। ডিবির একটি দল ওই কারখানার সন্ধান পেতে কাজ করছে। সেখান থেকে কাউকে পাওয়া গেলে আমরা জানতে পারব, খুলনার তৈরি হওয়া অস্ত্র কোথায় কোথায় যায়।’
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘খুলনার একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান এই জোড় গেট এলাকা। এখানে এ ধরনের অস্ত্র তৈরির কারাখানা থাকবে, এটা আমাদের জন্য লজ্জার বিষয়। কিছুদিন আগে এ ধরনের যন্ত্রাংশের চালান বিভিন্ন স্থানে গেছে।’
কেএমপির ডিসি আরও বলেন, ‘বর্তমানে খুলনায় সন্ত্রাসীদের তৎপরতা উদ্বেগজনক হারে বেড়ে গেছে। আমরা অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান পেয়েছি। জলদস্যু এবং স্থানীয় উঠতি সন্ত্রাসীরা এখন থেকে অস্ত্র নিয়ে যায়।’
খুলনা ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে আমরা এখানে রেকি (নজরদারি) করেছি। লেদ কারখানার পাশাপাশি তাঁরা (মালিক ও কারিগর) পিস্তল এবং ওয়ান শুটারের যন্ত্রাংশ তৈরি করতেন, এমন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা এখানে অভিযান চালিয়েছি। যে যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে, তা দিয়ে ৩০টি অস্ত্র তৈরি করা যেত। আটক ব্যক্তিদের আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করছি। খুব শিগগির আমরা ভালো সংবাদ দিতে পারব।’

খুলনা নগরীর জোড়া গেট এলাকায় লেদ কারখানায় অভিযান চালিয়ে অন্তত ৩০টি আগ্নেয়াস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। এসব যন্ত্রাংশ অপর একটি লেদ কারখানায় পাঠানো হতো। পরে সেগুলো দিয়ে পিস্তল ও ওয়ান শুটারগান তৈরি করে বিক্রি হতো অপরাধীদের কাছে।

আজ শনিবার সন্ধ্যায় খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) জোড় গেট এলাকায় দোহা আয়রন ফাউন্ডেশন ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সেখান থেকে অস্ত্র তৈরির কারিগরসহ চারজনকে আটক করেছে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন ওয়ার্কশপের মালিক নজরুল এবং কারিগর পিকলু, শহীদুল ও আকবর। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাঁদের ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়েছে।
কেএমপির উপকমিশনার (ডিসি) মোহাম্মাদ তাজুল ইসলাম বলেন, ‘জোড়া গেট থেকে অস্ত্রের যে যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে, তা দিয়ে ৩০টি অস্ত্র তৈরি করা যেত। লোহার ছাঁচের মধ্যে যন্ত্রাংশ তৈরি করা হচ্ছিল। যন্ত্রাংশগুলো অন্য স্থানে নিয়ে পূর্ণাঙ্গভাবে অস্ত্র তৈরি করা হতো। ডিবির একটি দল ওই কারখানার সন্ধান পেতে কাজ করছে। সেখান থেকে কাউকে পাওয়া গেলে আমরা জানতে পারব, খুলনার তৈরি হওয়া অস্ত্র কোথায় কোথায় যায়।’
তাজুল ইসলাম আরও বলেন, ‘খুলনার একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান এই জোড় গেট এলাকা। এখানে এ ধরনের অস্ত্র তৈরির কারাখানা থাকবে, এটা আমাদের জন্য লজ্জার বিষয়। কিছুদিন আগে এ ধরনের যন্ত্রাংশের চালান বিভিন্ন স্থানে গেছে।’
কেএমপির ডিসি আরও বলেন, ‘বর্তমানে খুলনায় সন্ত্রাসীদের তৎপরতা উদ্বেগজনক হারে বেড়ে গেছে। আমরা অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান পেয়েছি। জলদস্যু এবং স্থানীয় উঠতি সন্ত্রাসীরা এখন থেকে অস্ত্র নিয়ে যায়।’
খুলনা ডিবির ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তৈমুর ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘কয়েক দিন ধরে আমরা এখানে রেকি (নজরদারি) করেছি। লেদ কারখানার পাশাপাশি তাঁরা (মালিক ও কারিগর) পিস্তল এবং ওয়ান শুটারের যন্ত্রাংশ তৈরি করতেন, এমন সংবাদের ভিত্তিতে আমরা এখানে অভিযান চালিয়েছি। যে যন্ত্রাংশ উদ্ধার করা হয়েছে, তা দিয়ে ৩০টি অস্ত্র তৈরি করা যেত। আটক ব্যক্তিদের আমরা জিজ্ঞাসাবাদ করছি। খুব শিগগির আমরা ভালো সংবাদ দিতে পারব।’

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হাওয়াই মানুষকে ঘরে থাকার জন্য নির্দেশ দিয়েছে সরকার। বন্ধ হচ্ছে গণপরিবহণ। আগামীকাল সোমবার থেকেই সরকারের নতুন নির্দেশনা বাস্তবায়ন হবে। লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই গত দুদিন ধরে রাজধানী ছাড়ছেন বেশিরভাগ মানুষ। স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে গ্রামে যাওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়ছ
০৪ এপ্রিল ২০২১
গাজীপুরের টঙ্গীতে বিকাশকর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ের নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় অপর একজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গী বাজার আনারকলি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ জরিমানা করেন।
১ ঘণ্টা আগে
মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ জরিমানা করেন।
চট্টগ্রাম জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা ইতিমধ্যে পরিশোধও করা হয়েছে।’
সংশ্লিষ্ট তথ্যমতে, শনিবার বিশাল মোটরসাইকেল শোডাউন ও গাড়িবহর নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় প্রবেশ করেন বিএনপির প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিন। সাতকানিয়ার বটতলী এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত শুনানি শেষে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধি, ২০২৫-এর ৯ ধারা লঙ্ঘনের দায়ে ২৭ ধারার বিধান অনুযায়ী এ অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা অনুযায়ী একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে যা যা প্রয়োজন, সবই করা হবে। নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করলে কাউকে ছাড় নয়।
বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনের বক্তব্য জানার জন্য ফোন করা হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
এদিকে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা খোন্দকার মাহমুদুল হাসান স্বাক্ষরিত নোটিশে উল্লেখ করা হয়, শনিবার বেলা ২টার দিকে কর্ণফুলী থেকে লোহাগাড়া পর্যন্ত মোটরযান/যান্ত্রিক বাহনে নির্বাচনী শোডাউন করেন নাজমুল মোস্তফা আমিন।
অভিযোগের প্রমাণ হিসেবে তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে দেওয়া লাইভ ভিডিও সংযুক্ত করা হয়েছে। এর কয়েক ঘণ্টা পরই লোহাগাড়ায় প্রশাসনের কড়াকড়ির মুখে পড়েন বিএনপির এই মনোনীত প্রার্থী। বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের এ অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মং এছান।

নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ জরিমানা করেন।
চট্টগ্রাম জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা ইতিমধ্যে পরিশোধও করা হয়েছে।’
সংশ্লিষ্ট তথ্যমতে, শনিবার বিশাল মোটরসাইকেল শোডাউন ও গাড়িবহর নিয়ে নির্বাচনী এলাকায় প্রবেশ করেন বিএনপির প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিন। সাতকানিয়ার বটতলী এলাকায় ভ্রাম্যমাণ আদালত শুনানি শেষে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। নির্বাচন কমিশন ঘোষিত রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণবিধি, ২০২৫-এর ৯ ধারা লঙ্ঘনের দায়ে ২৭ ধারার বিধান অনুযায়ী এ অর্থদণ্ড দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে চট্টগ্রাম জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহিদুল ইসলাম মিঞা বলেন, জনগণের দীর্ঘদিনের প্রত্যাশা অনুযায়ী একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিশ্চিত করতে যা যা প্রয়োজন, সবই করা হবে। নির্বাচনী আচরণবিধি ভঙ্গ করলে কাউকে ছাড় নয়।
বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনের বক্তব্য জানার জন্য ফোন করা হলেও তাঁকে পাওয়া যায়নি।
এদিকে সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা খোন্দকার মাহমুদুল হাসান স্বাক্ষরিত নোটিশে উল্লেখ করা হয়, শনিবার বেলা ২টার দিকে কর্ণফুলী থেকে লোহাগাড়া পর্যন্ত মোটরযান/যান্ত্রিক বাহনে নির্বাচনী শোডাউন করেন নাজমুল মোস্তফা আমিন।
অভিযোগের প্রমাণ হিসেবে তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজে দেওয়া লাইভ ভিডিও সংযুক্ত করা হয়েছে। এর কয়েক ঘণ্টা পরই লোহাগাড়ায় প্রশাসনের কড়াকড়ির মুখে পড়েন বিএনপির এই মনোনীত প্রার্থী। বিকেলে ভ্রাম্যমাণ আদালত অভিযান চালিয়ে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের অভিযোগে তাঁকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করেন। ভ্রাম্যমাণ আদালতের এ অভিযান পরিচালনা করেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) মং এছান।

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হাওয়াই মানুষকে ঘরে থাকার জন্য নির্দেশ দিয়েছে সরকার। বন্ধ হচ্ছে গণপরিবহণ। আগামীকাল সোমবার থেকেই সরকারের নতুন নির্দেশনা বাস্তবায়ন হবে। লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই গত দুদিন ধরে রাজধানী ছাড়ছেন বেশিরভাগ মানুষ। স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে গ্রামে যাওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়ছ
০৪ এপ্রিল ২০২১
গাজীপুরের টঙ্গীতে বিকাশকর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ের নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় অপর একজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গী বাজার আনারকলি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শনিবার সন্ধ্যায় খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) জোড়া গেট এলাকায় দোহা আয়রন ফাউন্ডেশন ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সেখান থেকে অস্ত্র তৈরির কারিগরসহ চারজনকে আটক করেছে। আটক ব্যক্তিরা হলেন ওয়ার্কশপের মালিক নজরুল এবং কারিগর পিকলু, শহীদুল ও আকবর।
১ ঘণ্টা আগে
মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
১ ঘণ্টা আগেফকিরহাট (বাগেরহাট) প্রতিনিধি

মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
আমন ধান কাটার আগেই বিনা চাষে ও রিলে পদ্ধতিতে আগাম সরিষা চাষ করে কৃষকেরা এবার বাড়তি লাভের স্বপ্ন দেখছেন। মাঠজুড়ে ভরে ওঠা সরিষা ফুল ভালো ফলনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর ফকিরহাটে ১৬৩.৫ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছিল। চলতি মৌসুমে আবাদ লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১৮০ হেক্টর নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি হেক্টরে গড় উৎপাদন ১ দশমিক ২ টন ধরে মোট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২১৬ টন। তবে মাঠের বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তারা আশা করছেন, এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি উৎপাদন হবে। উপজেলার ৩০০ জন কৃষককে বিনা মূল্যে ১ কেজি সরিষা বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি পটাশ সার বিতরণ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবাদ হওয়া উল্লেখযোগ্য জাতগুলোর মধ্যে রয়েছে বারি সরিষা-১৪, বারি সরিষা-১৭, বারি সরিষা-২০, বিনা সরিষা-৯ ও বিনা সরিষা-১১।
ফকিরহাটের বিভিন্ন ব্লকের কৃষক জসিম শেখ, মিঠুন দাস ও তপন দাস জানান, একই জমিতে বারবার এক ফসল চাষ করলে জমির উর্বরতা কমে যায়। কৃষি অফিসের পরামর্শে তাঁরা আমন ও বোরো ধানের মাঝখানে সরিষা চাষ শুরু করেছেন। এতে মাটির উর্বরতা বজায় থাকছে, পাশাপাশি কম শ্রম ও কম খরচে বাড়তি ফসল ঘরে তোলা সম্ভব হচ্ছে।
বেতাগা গ্রামের কৃষক পরেশ দাস ও সুধাংশু দাস জানান, আমন ধান থাকা অবস্থাতেই তাঁরা জমিতে বিনা চাষে সরিষা বীজ ছিটিয়ে দেন। সেই সরিষায় এরই মধ্যে ফুল এসেছে। যখন অন্য কৃষকেরা জমি চাষ শুরু করছেন, তখন তাঁদের খেতে সরিষার ফুল ও ফলন গঠন শুরু হয়েছে। আগাম সরিষা আহরণের পর একই জমিতে আবার বোরো ধান চাষ করবেন তাঁরা। এতে বছরে একটি অতিরিক্ত ফসল পাওয়ার পাশাপাশি বাড়তি চাষ, সার এবং ওষুধের খরচও কমবে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিপুল মজুমদার জানান, অধিক লাভজনক হওয়ায় বিনা চাষে সরিষা আবাদে কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যাঁরা এই পদ্ধতিতে চাষ করে সফল হয়েছেন, তাঁদের দেখে অন্য কৃষকেরাও উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শেখ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সরিষা এখন কৃষকের জন্য লাভজনক একটি মধ্যবর্তী ফসল। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকদের আগ্রহও বেড়েছে।’

মাঠজুড়ে বাতাসে দোল খাচ্ছে সরিষার হলুদ ফুল। ফুলে ফুলে উড়ে বেড়াচ্ছে মৌমাছি। মাঠে কাজে ব্যস্ত কৃষক। আজ শনিবার সকালে বাগেরহাটের ফকিরহাটের বেতাগা গ্রামে এই দৃশ্য দেখা যায়।
আমন ধান কাটার আগেই বিনা চাষে ও রিলে পদ্ধতিতে আগাম সরিষা চাষ করে কৃষকেরা এবার বাড়তি লাভের স্বপ্ন দেখছেন। মাঠজুড়ে ভরে ওঠা সরিষা ফুল ভালো ফলনের ইঙ্গিত দিচ্ছে।
উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, গত বছর ফকিরহাটে ১৬৩.৫ হেক্টর জমিতে সরিষার আবাদ হয়েছিল। চলতি মৌসুমে আবাদ লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে ১৮০ হেক্টর নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রতি হেক্টরে গড় উৎপাদন ১ দশমিক ২ টন ধরে মোট উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২১৬ টন। তবে মাঠের বর্তমান অবস্থা বিবেচনায় কৃষক ও কৃষি কর্মকর্তারা আশা করছেন, এবার লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি উৎপাদন হবে। উপজেলার ৩০০ জন কৃষককে বিনা মূল্যে ১ কেজি সরিষা বীজ, ১০ কেজি ডিএপি ও ১০ কেজি পটাশ সার বিতরণ করা হয়েছে। চলতি মৌসুমে আবাদ হওয়া উল্লেখযোগ্য জাতগুলোর মধ্যে রয়েছে বারি সরিষা-১৪, বারি সরিষা-১৭, বারি সরিষা-২০, বিনা সরিষা-৯ ও বিনা সরিষা-১১।
ফকিরহাটের বিভিন্ন ব্লকের কৃষক জসিম শেখ, মিঠুন দাস ও তপন দাস জানান, একই জমিতে বারবার এক ফসল চাষ করলে জমির উর্বরতা কমে যায়। কৃষি অফিসের পরামর্শে তাঁরা আমন ও বোরো ধানের মাঝখানে সরিষা চাষ শুরু করেছেন। এতে মাটির উর্বরতা বজায় থাকছে, পাশাপাশি কম শ্রম ও কম খরচে বাড়তি ফসল ঘরে তোলা সম্ভব হচ্ছে।
বেতাগা গ্রামের কৃষক পরেশ দাস ও সুধাংশু দাস জানান, আমন ধান থাকা অবস্থাতেই তাঁরা জমিতে বিনা চাষে সরিষা বীজ ছিটিয়ে দেন। সেই সরিষায় এরই মধ্যে ফুল এসেছে। যখন অন্য কৃষকেরা জমি চাষ শুরু করছেন, তখন তাঁদের খেতে সরিষার ফুল ও ফলন গঠন শুরু হয়েছে। আগাম সরিষা আহরণের পর একই জমিতে আবার বোরো ধান চাষ করবেন তাঁরা। এতে বছরে একটি অতিরিক্ত ফসল পাওয়ার পাশাপাশি বাড়তি চাষ, সার এবং ওষুধের খরচও কমবে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা বিপুল মজুমদার জানান, অধিক লাভজনক হওয়ায় বিনা চাষে সরিষা আবাদে কৃষকদের নিয়মিত পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। যাঁরা এই পদ্ধতিতে চাষ করে সফল হয়েছেন, তাঁদের দেখে অন্য কৃষকেরাও উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ শেখ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘সরিষা এখন কৃষকের জন্য লাভজনক একটি মধ্যবর্তী ফসল। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় এবার ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা খুব বেশি। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভালো দাম পাওয়ায় কৃষকদের আগ্রহও বেড়েছে।’

করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঊর্ধ্বমুখী হাওয়াই মানুষকে ঘরে থাকার জন্য নির্দেশ দিয়েছে সরকার। বন্ধ হচ্ছে গণপরিবহণ। আগামীকাল সোমবার থেকেই সরকারের নতুন নির্দেশনা বাস্তবায়ন হবে। লকডাউন ঘোষণার পর থেকেই গত দুদিন ধরে রাজধানী ছাড়ছেন বেশিরভাগ মানুষ। স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে গ্রামে যাওয়ার জন্য হুমড়ি খেয়ে পড়ছ
০৪ এপ্রিল ২০২১
গাজীপুরের টঙ্গীতে বিকাশকর্মীকে গুলি করে ১৫ লাখ টাকা ছিনিয়ের নেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ সময় অপর একজন ছুরিকাঘাতে আহত হয়েছেন। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে টঙ্গী বাজার আনারকলি রোড এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
আজ শনিবার সন্ধ্যায় খুলনা মহানগর পুলিশের (কেএমপি) গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) জোড়া গেট এলাকায় দোহা আয়রন ফাউন্ডেশন ওয়ার্কশপে অভিযান চালায়। অবৈধ কর্মকাণ্ডের অভিযোগে সেখান থেকে অস্ত্র তৈরির কারিগরসহ চারজনকে আটক করেছে। আটক ব্যক্তিরা হলেন ওয়ার্কশপের মালিক নজরুল এবং কারিগর পিকলু, শহীদুল ও আকবর।
১ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করায় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী নাজমুল মোস্তফা আমিনকে ৫০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) দায়িত্বপ্রাপ্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এ জরিমানা করেন।
১ ঘণ্টা আগে