ঢাবি প্রতিনিধি
সরকারি দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন করপোরেশনে চাকরিতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে (৯ম থেকে ১৩তম গ্রেড) মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলসংক্রান্ত পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। এই রায়ের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে এসেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে জড়ো হয়ে হাইকোর্টের রায় প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন দিক প্রদক্ষিণ করে। এরপর রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। সমাবেশ শেষে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এসে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
সমাবেশে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও দলনিরপেক্ষে ছাত্রসংগঠন গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির সদস্যসচিব নাহিদ হাসান বলেন, ‘২০১৮ সালে আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কোটা পদ্ধতি বাতিল করে। কিন্তু আজকে হাইকোর্ট সেই কোটা পুনর্বহাল করেছেন, হাইকোর্টের রায়কে প্রত্যাখ্যান করছি। একটা দেশে কখনো ৫৬ শতাংশ কোটা থাকতে পারে না। এটা সেই দেশের মেধাবীদের সঙ্গে তামাশা করার মতো। আমরা এই তামাশা মেনে নেব না। আজকেরটা আমাদের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার অংশ। আবারও কালকে আসব। যদি এই রায় বহাল থাকলে আমরা রাজপথে আবারও নামতে বাধ্য হব। দাবি আদায় না করে ঘরে ফিরে যাব না।’
আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি থেকে বের হয়ে রাজু ভাস্কর্যে সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেন নাহিদ। এ সময় ‘কোটা পদ্ধতি মানি না’, ‘হাইকোর্টের রায় মানি না’, ‘কোটা বাতিল করো, করতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা।
উল্লেখ্য, আজ এক রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ কোটা বহালের রায় দেন।
কোটা বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণার ফলে এখন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডে নিয়োগ দেওয়ায় আর কোনো বাধা থাকল না।
পরিপত্রের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০২১ সালে রিট করেন চাকরিপ্রত্যাশী ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান অহিদুল ইসলামসহ সাতজন। এর আগে ২০১৮ সালে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ আন্দোলনের পর সরকারি চাকরিতে ৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডে নিয়োগের ক্ষেত্রে ৪৫ শতাংশ কোটা তুলে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর মন্ত্রিসভায় এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
সরকারি দপ্তর, স্বায়ত্তশাসিত বা আধা স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান ও বিভিন্ন করপোরেশনে চাকরিতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে (৯ম থেকে ১৩তম গ্রেড) মুক্তিযোদ্ধা কোটা বাতিলসংক্রান্ত পরিপত্র অবৈধ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। এই রায়ের প্রতিবাদে রাস্তায় নেমে এসেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীরা।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে জড়ো হয়ে হাইকোর্টের রায় প্রত্যাখ্যান করে বিক্ষোভ মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। মিছিলটি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন দিক প্রদক্ষিণ করে। এরপর রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে সমাবেশ করেন শিক্ষার্থীরা। সমাবেশ শেষে কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এসে নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়।
সমাবেশে সমাজবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ও দলনিরপেক্ষে ছাত্রসংগঠন গণতান্ত্রিক ছাত্রশক্তির সদস্যসচিব নাহিদ হাসান বলেন, ‘২০১৮ সালে আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার কোটা পদ্ধতি বাতিল করে। কিন্তু আজকে হাইকোর্ট সেই কোটা পুনর্বহাল করেছেন, হাইকোর্টের রায়কে প্রত্যাখ্যান করছি। একটা দেশে কখনো ৫৬ শতাংশ কোটা থাকতে পারে না। এটা সেই দেশের মেধাবীদের সঙ্গে তামাশা করার মতো। আমরা এই তামাশা মেনে নেব না। আজকেরটা আমাদের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ার অংশ। আবারও কালকে আসব। যদি এই রায় বহাল থাকলে আমরা রাজপথে আবারও নামতে বাধ্য হব। দাবি আদায় না করে ঘরে ফিরে যাব না।’
আগামীকাল বৃহস্পতিবার বিকেল ৫টায় কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি থেকে বের হয়ে রাজু ভাস্কর্যে সমাবেশের কর্মসূচি ঘোষণা করেন নাহিদ। এ সময় ‘কোটা পদ্ধতি মানি না’, ‘হাইকোর্টের রায় মানি না’, ‘কোটা বাতিল করো, করতে হবে’ ইত্যাদি স্লোগান দেন শিক্ষার্থীরা।
উল্লেখ্য, আজ এক রিটের চূড়ান্ত শুনানি শেষে বিচারপতি কে এম কামরুল কাদের ও বিচারপতি খিজির হায়াতের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ কোটা বহালের রায় দেন।
কোটা বাতিলের পরিপত্র অবৈধ ঘোষণার ফলে এখন মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডে নিয়োগ দেওয়ায় আর কোনো বাধা থাকল না।
পরিপত্রের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে ২০২১ সালে রিট করেন চাকরিপ্রত্যাশী ও মুক্তিযোদ্ধার সন্তান অহিদুল ইসলামসহ সাতজন। এর আগে ২০১৮ সালে কোটা সংস্কারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের দীর্ঘ আন্দোলনের পর সরকারি চাকরিতে ৯ম থেকে ১৩তম গ্রেডে নিয়োগের ক্ষেত্রে ৪৫ শতাংশ কোটা তুলে দিয়ে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। ২০১৮ সালের ৩ অক্টোবর মন্ত্রিসভায় এ প্রতিবেদন উপস্থাপন করা হয়।
বৈঠকে ঢাবির অধিকাংশ ছাত্র সংগঠন হলভিত্তিক রাজনীতি বজায় রাখার পক্ষে মত দেয়। বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ এবং বাংলাদেশ ছাত্র অধিকার পরিষদ ছাড়া বাকি সব সংগঠন এ প্রস্তাব সমর্থন করে। এই আলোচনায় অংশ নেয় ১৬টি রাজনৈতিক ছাত্র সংগঠন, যদিও আমন্ত্রিত ছিল ২৩ টি।
৯ মিনিট আগে‘বাবা, তোর নানার সাথে দেখা হইছে। রাতে এখানে থাকব। কাল দেখা হইবে, ভালো থাকিস।’ বাবা প্রদীপ লালের সঙ্গে হওয়া শেষ কথা বলতে বারবার থমকে যাচ্ছিলেন দুলাল কুমার (২৪)। তাঁর চোখের কোণে জমে থাকা জল যেন আটকে ছিল বুকের ভেতরের হাহাকারে।
৯ মিনিট আগেসিলেটে আবাসিক হোটেলে অনৈতিক কাজে জড়িত থাকার অভিযোগে নারীসহ ৭ জনকে আটক করেছে পুলিশ। রোববার (১০ জুলাই) বিকেলে নগরীর দক্ষিণ সুরমা থানাধীন চাঁদনীঘাটে হোটেল আল তাকদীর থেকে তাঁদের আটক করা হয়।
১১ মিনিট আগেআইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এক দিনে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব নয়। তবে বহুগুণে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি ভালো হয়েছে, অর্থনীতিও ভালো হয়েছে। আমরা আশা করি, একটি সুন্দর নির্বাচন ফেব্রুয়ারি মাসে করতে পারব। এভাবে আমাদের প্রস্তুতি চলছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তৈরি আছে, আমাদেরও আন্তরিকতার অভাব নেই।
১ ঘণ্টা আগে