ঘাটাইল (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে নিখোঁজের একদিন পর বনের ভেতর থেকে সেলিনা বেগম (৪৫) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় গৃহবধূর ভাই আজ মঙ্গলবার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করলে গৃহবধূর স্বামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার মালেঙ্গা এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তির নাম আব্দুল গফুর (৫০)। তিনি উপজেলার মালেঙ্গা বড়চালা গ্রামের বাসিন্দা। গৃহবধূ সেলিনা তার স্ত্রী এবং দেওপাড়া ইউনিয়নের মাকড়াই গ্রামের কুবাদ আলীর মেয়ে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার বলছে, গত রোববার রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন সেলিনা বেগম। পরে মালেঙ্গা এলাকায় বনের ভেতরে লাকড়ি কুড়াতে গিয়ে কয়েকজন নারী মরদেহটি দেখতে পায়। বিষয়টি তাঁর স্বজনদের জানালে সেলিনা বেগমের ভাই আব্দুল মান্নান গিয়ে মরদেহ শনাক্ত করেন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
ঘাটাইল থানা–পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘নিহতের গলায় ওড়না প্যাঁচানো ছিল। তবে শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন ছিল না। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে—ওই গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। এ বিষয়ে নিহত গৃহবধূর ভাই মান্নান বাদী হয়ে আজ (মঙ্গলবার) হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।’
নিহতের ভাই আব্দুল মান্নান বলেন, ‘আমার বোন গত রোববার রাত থেকে নিখোঁজ ছিল। বেশ কিছুদিন ধরে স্বামী ও সন্তানদের সঙ্গে তাঁর কলহ চলছিল। যার কারণে আমার বোন গত তিন মাস ধরে আমার বাড়িতে থাকত। গত রোববার রাত থেকে সে না থাকায় ভেবেছিলাম তাঁর স্বামীর বাড়িতে গেছে। পরদিন সোমবার সকালে তাঁর স্বামীর বাড়িতে খোঁজ নিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। এরপর থেকে আমরা খোঁজ শুরু করি। অবশেষে আমার বোনের লাশ বনের ভেতরে পাওয়া যায়।’
এ ঘটনায় ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজহারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গৃহবধূর স্বামী আব্দুল গফুরকে আজ মঙ্গলবার সকালে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
টাঙ্গাইলের ঘাটাইলে নিখোঁজের একদিন পর বনের ভেতর থেকে সেলিনা বেগম (৪৫) নামে এক গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় গৃহবধূর ভাই আজ মঙ্গলবার থানায় হত্যা মামলা দায়ের করলে গৃহবধূর স্বামীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় উপজেলার মালেঙ্গা এলাকা থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তির নাম আব্দুল গফুর (৫০)। তিনি উপজেলার মালেঙ্গা বড়চালা গ্রামের বাসিন্দা। গৃহবধূ সেলিনা তার স্ত্রী এবং দেওপাড়া ইউনিয়নের মাকড়াই গ্রামের কুবাদ আলীর মেয়ে।
পুলিশ ও নিহতের পরিবার বলছে, গত রোববার রাত থেকে নিখোঁজ ছিলেন সেলিনা বেগম। পরে মালেঙ্গা এলাকায় বনের ভেতরে লাকড়ি কুড়াতে গিয়ে কয়েকজন নারী মরদেহটি দেখতে পায়। বিষয়টি তাঁর স্বজনদের জানালে সেলিনা বেগমের ভাই আব্দুল মান্নান গিয়ে মরদেহ শনাক্ত করেন। পরে খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে মরদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়।
ঘাটাইল থানা–পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘নিহতের গলায় ওড়না প্যাঁচানো ছিল। তবে শরীরে কোনো আঘাতের চিহ্ন ছিল না। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে—ওই গৃহবধূকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। এ বিষয়ে নিহত গৃহবধূর ভাই মান্নান বাদী হয়ে আজ (মঙ্গলবার) হত্যা মামলা দায়ের করেছেন।’
নিহতের ভাই আব্দুল মান্নান বলেন, ‘আমার বোন গত রোববার রাত থেকে নিখোঁজ ছিল। বেশ কিছুদিন ধরে স্বামী ও সন্তানদের সঙ্গে তাঁর কলহ চলছিল। যার কারণে আমার বোন গত তিন মাস ধরে আমার বাড়িতে থাকত। গত রোববার রাত থেকে সে না থাকায় ভেবেছিলাম তাঁর স্বামীর বাড়িতে গেছে। পরদিন সোমবার সকালে তাঁর স্বামীর বাড়িতে খোঁজ নিয়ে তাঁকে পাওয়া যায়নি। এরপর থেকে আমরা খোঁজ শুরু করি। অবশেষে আমার বোনের লাশ বনের ভেতরে পাওয়া যায়।’
এ ঘটনায় ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আজহারুল ইসলাম সরকার বলেন, ‘এটি একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকার অভিযোগে গৃহবধূর স্বামী আব্দুল গফুরকে আজ মঙ্গলবার সকালে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।’
ভোলার লালমোহনে অভিযান চালিয়ে ৯টি অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে লালমোহন উপজেলার গজারিয়া খাল গোড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ও স্টাফ অফিসার অপারেশন রিফাত আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
১৭ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত ইউএস–বাংলা মেডিকেল কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
২০ মিনিট আগেনেছারাবাদে আরামকাঠি ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির পরিচালক মো. রহমাত উল্লাহর বিরুদ্ধে পাঁচ সহস্রাধিক গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার তাঁর বাড়িতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে সমিতির ম্যানেজার-মাঠকর্মীসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশের হাতে
২৭ মিনিট আগেচিরকুটে লেখা ছিল, ‘বিয়ের পর আমার বাবা-মা, স্বামীর পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। আমাদের দুজনের মরদেহ ঢাকাতে কোনো সরকারি কবরস্থানে দাফন দিয়েন। আমার এবং আমার স্বামীর বাড়িতে নেওয়ার দরকার নাই।’
৩১ মিনিট আগে