ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুরে হত্যাসহ একাধিক মামলার আসামিকে জিয়া মঞ্চের সভাপতি করায় সংবাদ প্রকাশের পর কমিটি স্থগিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে ওই কমিটি গঠনের অপরাধে জেলা কমিটি ও সদ্য ঘোষিত উপজেলা কমিটিও স্থগিত করা হয়।
আজ শুক্রবার দুপুরে জিয়া মঞ্চের কেন্দ্রীয় কমিটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (চলতি দায়িত্ব দপ্তর) মো. জামাল হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার ফরিদপুর সদর উপজেলার আংশিক কমিটি ঘোষণা করে জিয়া মঞ্চ। এতে যাকে সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়, তিনি হত্যাসহ ২০ মামলার আসামি খায়রুজ্জামান খাজা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আগামী ২৩ জুন বেলা ৩টায় স্থগিত করা ফরিদপুর জেলা কমিটি সব নেতাকে জিয়া মঞ্চ কেন্দ্রীয় দপ্তরে উপস্থিত থাকার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।’
জিয়া মঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম টি আখতার টুটুল ও ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এস সাজ্জাদ আহমেদ শাওনকে বিজ্ঞপ্তির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
গতকাল দুপুর ১২টার দিকে শহরের ঝিলটুলী মহল্লা এলাকার একটি রেস্তোরাঁয় জিয়া মঞ্চের উদ্যোগে আয়োজিত সভায় সংগঠনটির ফরিদপুর সদর উপজেলার আংশিক কমিটির সভাপতি হিসেবে খায়রুজ্জামানের নাম ঘোষণা করা হয়। এর অপর সদস্যরা হলেন জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মো. ইয়াসিন আলী, সাধারণ সম্পাদক মো. শাওন আহমেদ, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সম্পাদক মো. চুন্নু ব্যাপারী ও সদস্য মো. মনিরুজ্জামান।
এ সময় জিয়া মঞ্চের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম টি আখতার টুটুল, ফরিদপুর বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস সাজ্জাদ আহমেদ, জেলা জিয়া মঞ্চের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এ বি এম মোর্শেদ ও সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম আলী উপস্থিত ছিলেন।
জিয়া মঞ্চের ফরিদপুর সদর উপজেলার আংশিক কমিটি গঠনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সদ্য গঠিত সদর উপজেলা কমিটির পাশাপাশি জিয়া মঞ্চের জেলা কমিটির কার্যক্রম স্থগিত করা হলো।
জানা গেছে, গতকাল সদর উপজেলা কমিটির আংশিক কমিটির সভাপতি করা হয়েছিল ফরিদপুর সদরের কানাইপুরের আলোচিত ওবায়দুর হত্যা মামলার প্রধান আসামি খায়রুজ্জামান ওরফে খাজাকে। খায়রুজ্জামানের বিরুদ্ধে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় অস্ত্র, চাঁদাবাজি, ডাকাতি, দস্যুতাসহ অন্তত ২০টি মামলা রয়েছে। পরে বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন মহলে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
সমালোচনার মুখে ফরিদপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ মোদাররেছ আলী গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, ‘জিয়া মঞ্চ নামে বিএনপির কোনো অঙ্গসংগঠন বা সহযোগী সংগঠন নেই।’
জানতে চাইলে স্থগিত জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপির একজন ত্যাগী ও নির্যাতিত কর্মী ছিলেন খায়রুজ্জামান খাজা। তাঁকে কমিটিতে নেওয়ার কারণে কিছু মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিটি অবগত হলে কমিটি দেওয়ার অপরাধে আমাদের জেলা কমিটিও স্থগিত করে দিয়েছে। আমরা তো ভুল করিনি। আওয়ামী লীগের সময়ে খাজাকে বিভিন্ন মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। বিষয়টি কেন্দ্রকে জানিয়েই কমিটি দিয়েছিলাম। তারপরও আমাদের ডেকেছে, সেখানে জবাব দেওয়া হবে।’
ফরিদপুরে হত্যাসহ একাধিক মামলার আসামিকে জিয়া মঞ্চের সভাপতি করায় সংবাদ প্রকাশের পর কমিটি স্থগিত করা হয়েছে। একই সঙ্গে ওই কমিটি গঠনের অপরাধে জেলা কমিটি ও সদ্য ঘোষিত উপজেলা কমিটিও স্থগিত করা হয়।
আজ শুক্রবার দুপুরে জিয়া মঞ্চের কেন্দ্রীয় কমিটির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (চলতি দায়িত্ব দপ্তর) মো. জামাল হোসেন স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তি থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার ফরিদপুর সদর উপজেলার আংশিক কমিটি ঘোষণা করে জিয়া মঞ্চ। এতে যাকে সভাপতির দায়িত্ব দেওয়া হয়, তিনি হত্যাসহ ২০ মামলার আসামি খায়রুজ্জামান খাজা।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘আগামী ২৩ জুন বেলা ৩টায় স্থগিত করা ফরিদপুর জেলা কমিটি সব নেতাকে জিয়া মঞ্চ কেন্দ্রীয় দপ্তরে উপস্থিত থাকার জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।’
জিয়া মঞ্চ কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম টি আখতার টুটুল ও ফরিদপুর বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক এস সাজ্জাদ আহমেদ শাওনকে বিজ্ঞপ্তির অনুলিপি দেওয়া হয়েছে।
গতকাল দুপুর ১২টার দিকে শহরের ঝিলটুলী মহল্লা এলাকার একটি রেস্তোরাঁয় জিয়া মঞ্চের উদ্যোগে আয়োজিত সভায় সংগঠনটির ফরিদপুর সদর উপজেলার আংশিক কমিটির সভাপতি হিসেবে খায়রুজ্জামানের নাম ঘোষণা করা হয়। এর অপর সদস্যরা হলেন জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি মো. ইয়াসিন আলী, সাধারণ সম্পাদক মো. শাওন আহমেদ, জ্যেষ্ঠ যুগ্ম সম্পাদক মো. চুন্নু ব্যাপারী ও সদস্য মো. মনিরুজ্জামান।
এ সময় জিয়া মঞ্চের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এম টি আখতার টুটুল, ফরিদপুর বিভাগের সাংগঠনিক সম্পাদক এস সাজ্জাদ আহমেদ, জেলা জিয়া মঞ্চের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি এ বি এম মোর্শেদ ও সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহিম আলী উপস্থিত ছিলেন।
জিয়া মঞ্চের ফরিদপুর সদর উপজেলার আংশিক কমিটি গঠনের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সদ্য গঠিত সদর উপজেলা কমিটির পাশাপাশি জিয়া মঞ্চের জেলা কমিটির কার্যক্রম স্থগিত করা হলো।
জানা গেছে, গতকাল সদর উপজেলা কমিটির আংশিক কমিটির সভাপতি করা হয়েছিল ফরিদপুর সদরের কানাইপুরের আলোচিত ওবায়দুর হত্যা মামলার প্রধান আসামি খায়রুজ্জামান ওরফে খাজাকে। খায়রুজ্জামানের বিরুদ্ধে ফরিদপুর কোতোয়ালি থানায় অস্ত্র, চাঁদাবাজি, ডাকাতি, দস্যুতাসহ অন্তত ২০টি মামলা রয়েছে। পরে বিষয়টি নিয়ে বিভিন্ন মহলে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়।
সমালোচনার মুখে ফরিদপুর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক সৈয়দ মোদাররেছ আলী গণমাধ্যমকর্মীদের বলেন, ‘জিয়া মঞ্চ নামে বিএনপির কোনো অঙ্গসংগঠন বা সহযোগী সংগঠন নেই।’
জানতে চাইলে স্থগিত জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক ইব্রাহীম আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিএনপির একজন ত্যাগী ও নির্যাতিত কর্মী ছিলেন খায়রুজ্জামান খাজা। তাঁকে কমিটিতে নেওয়ার কারণে কিছু মহল উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে সংবাদ প্রকাশ করিয়েছে। বিষয়টি কেন্দ্রীয় কমিটি অবগত হলে কমিটি দেওয়ার অপরাধে আমাদের জেলা কমিটিও স্থগিত করে দিয়েছে। আমরা তো ভুল করিনি। আওয়ামী লীগের সময়ে খাজাকে বিভিন্ন মামলায় ফাঁসানো হয়েছে। বিষয়টি কেন্দ্রকে জানিয়েই কমিটি দিয়েছিলাম। তারপরও আমাদের ডেকেছে, সেখানে জবাব দেওয়া হবে।’
ফরিদপুরে জাল জন্মনিবন্ধনের মাধ্যমে বাল্যবিবাহ দেওয়ার অভিযোগে কনের মা ও সংশ্লিষ্ট নিকাহ রেজিস্ট্রারকে (কাজি) জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ শুক্রবার রাত ৯টায় শহরের চকবাজার জামে মসজিদ-সংলগ্ন মার্কেটের দোতলায় অবস্থিত কাজি অফিসে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করেন সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও)
১৮ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন বরিশাল জেলা কমিটির পদ স্থগিত থাকা যুগ্ম সদস্যসচিব মো. মারযুক আব্দুল্লাহসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ডাকাতির প্রস্তুতির ঘটনায় মামলা হয়েছে। পটুয়াখালীর দুমকি থানার উপপরিদর্শক নুরুজ্জামান বাদী হয়ে ৬ জুন মামলাটি করেন। সম্প্রতি বিষয়টি জানাজানি হয়েছে। এর আগে জুলাই আন্দোলনের ঘটনা উল্লেখ
৩৯ মিনিট আগেনাটোর-রাজশাহী মহাসড়কের বনবেলঘড়িয়া মহিলা কলেজের সামনে বাস ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে আহত আরও দুজনের হাসপাতালে মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের একজন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সাগর হোসেন (২৩)। অন্যজনের পরিচয় পাওয়া যায়নি। এ নিয়ে অটোরিকশার আরোহী চারজনের মৃত্যু হলো। এর আগে নিহত দুজন হলেন নাটোর সদর উপজেলা
১ ঘণ্টা আগেইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, ‘৫ আগস্টের পরে এখন পর্যন্ত শুধু বিএনপি বিএনপির নেতা-কর্মীদের হত্যা করেছে ১২৭ জনের ওপরে। যাদের কাছে নিজের দলের মানুষ নিরাপদ নয়, তাদের কাছে বাংলাদেশও নিরাপদ নয়। এত দিন আমরা জানতাম, জাহান্নামের আগুন জাহান্নামকে খেয়ে ফেলে। এখন আমরা
২ ঘণ্টা আগে