নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাংবাদিক মিজানুর রহমান খান সাংবাদিকতাকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। একজন পূর্ণাঙ্গ সাংবাদিক হতে গেলে যা লাগে, সবকিছুই ছিল তাঁর মধ্যে। মুক্তিযুদ্ধকালীন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক নানা অজানা তথ্য তাঁর অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। তিনি রাষ্ট্রের সম্পদ ছিলেন। তিনি এখন আর আমাদের মাঝে নেই, তবু আমরা গর্ব করে বলতে পারি, আমাদের মাঝে একজন মিজানুর রহমান খান ছিলেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বিশিষ্ট আইন বিশ্লেষক ও সাংবাদিক মিজানুর রহমান খান স্মরণসভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশন এই স্মরণসভার আয়োজন করে।
হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঞ্চালনায় স্মরণসভায় উপস্থিত ছিলেন সাবেক বিচারপতি মো. আবদুল মতিন, দৈনিক সমকালের উপদেষ্টা সম্পাদক আবু সাইদ খান, নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ইলিয়াস কাঞ্চন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতির প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক সোহরাব হোসেন, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান প্রমুখ।
মিজানুর রহমান খানকে স্মরণ করে বক্তারা বলেন, এই ক্ষণজন্মা পুরুষ তাঁর কর্মজীবনে দেশে আইনের শাসন, ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় অপরিসীম ধৈর্য ও অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে পদচিহ্ন রেখে গেছেন। সততা, নিষ্ঠা ও মানবিকতার কারণে সাংবাদিক মিজানুর রহমান খান মানুষের মাঝে চিরদিন বেঁচে থাকবেন।
সাংবাদিক মিজানুর রহমান খান সাংবাদিকতাকে অন্য উচ্চতায় নিয়ে গেছেন। একজন পূর্ণাঙ্গ সাংবাদিক হতে গেলে যা লাগে, সবকিছুই ছিল তাঁর মধ্যে। মুক্তিযুদ্ধকালীন দেশীয় ও আন্তর্জাতিক নানা অজানা তথ্য তাঁর অনুসন্ধানে উঠে এসেছে। তিনি রাষ্ট্রের সম্পদ ছিলেন। তিনি এখন আর আমাদের মাঝে নেই, তবু আমরা গর্ব করে বলতে পারি, আমাদের মাঝে একজন মিজানুর রহমান খান ছিলেন।
আজ মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বিশিষ্ট আইন বিশ্লেষক ও সাংবাদিক মিজানুর রহমান খান স্মরণসভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশন এই স্মরণসভার আয়োজন করে।
হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুহাম্মদ শফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে এবং বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঞ্চালনায় স্মরণসভায় উপস্থিত ছিলেন সাবেক বিচারপতি মো. আবদুল মতিন, দৈনিক সমকালের উপদেষ্টা সম্পাদক আবু সাইদ খান, নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা ইলিয়াস কাঞ্চন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. আসিফ নজরুল, বাংলাদেশ পরিবেশ আইনজীবী সমিতির প্রধান নির্বাহী সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান, প্রথম আলোর সহযোগী সম্পাদক সোহরাব হোসেন, জাতীয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান প্রমুখ।
মিজানুর রহমান খানকে স্মরণ করে বক্তারা বলেন, এই ক্ষণজন্মা পুরুষ তাঁর কর্মজীবনে দেশে আইনের শাসন, ন্যায়বিচার ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠায় অপরিসীম ধৈর্য ও অক্লান্ত পরিশ্রমের মাধ্যমে পদচিহ্ন রেখে গেছেন। সততা, নিষ্ঠা ও মানবিকতার কারণে সাংবাদিক মিজানুর রহমান খান মানুষের মাঝে চিরদিন বেঁচে থাকবেন।
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৫ ঘণ্টা আগে