নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকার যে কারও ব্যাংক হিসাব চাইতে পারে। এর আগে এমপি, সরকারি কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়েছে। ফলে সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলবের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে আলাদা করে গুরুত্ব পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
সচিবালয়ে আজ সোমবার বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) ‘বিএসআরএফ বার্তা’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তথ্যমন্ত্রী।
সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলব করা নিয়ে প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার যে কারও ব্যাংক হিসাব তলব করতে পারে। এমপি, সরকারি কর্মকর্তাদের ব্যাংক হিসাব তলব হয়। ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদেরও ব্যাংক হিসাব এর আগে তলব হয়েছে।
তিনি বলেন, সরকার যে কারও ব্যাংক হিসাব চাইতেই পারে, চাওয়াটা দোষের নয়। কিন্তু সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব চেয়েছে সেটি কেন পত্রিকায় এল, সেটি হচ্ছে প্রশ্ন। আরেকটি প্রশ্ন হচ্ছে যেটি সাংবাদিকেরা বলেছেন, সংগঠনের নামে কেন ব্যাংক হিসাব চাওয়া হলো? আমি মনে করি কেউ স্বচ্ছ থাকলে কারও উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
উল্লেখ, গত ১২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ১১ জন সাংবাদিক নেতার ব্যাংক হিসাব তলব করেছে। এই নেতারা হলেন-জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি (বিএনপি সমর্থিত) আব্দুল কাদের গণি চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক (আওয়ামী লীগ সমর্থিত) সাজ্জাদ আলম খান তপু, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএনপি সমর্থিত) সভাপতি এম আব্দুল্লাহ ও মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (আওয়ামী লীগ সমর্থিত) সভাপতি মোল্লা জালাল ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আব্দুল মজিদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মোরসালীন নোমানী ও সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান খান।
এ নিয়ে ক্ষুব্ধ সাংবাদিক নেতারা সংবাদ সম্মেলন করে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। সাংবাদিকদের ভয়ভীতি দেখাতেই সরকারের পক্ষ থেকে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করছেন তাঁরা।
বিএসআরএফ বার্তার মোড়ক উন্মোচন করে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, বিএসআরএফ একটি গুরুত্বপূর্ণ সংগঠন। কারণ এর সদস্যরা সরকারের কাছাকাছি থেকে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো গণমাধ্যমে তুলে ধরেন। বিএসআরএফ বার্তা নির্দিষ্ট বিরতিতে প্রকাশ করার মধ্য দিয়ে সাংগঠনিক যুথবদ্ধতা আরও ঘনিষ্ঠ ও নিবিড় হবে।
সরকার যে কারও ব্যাংক হিসাব চাইতে পারে। এর আগে এমপি, সরকারি কর্মকর্তা, ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলব করা হয়েছে। ফলে সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলবের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে আলাদা করে গুরুত্ব পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ।
সচিবালয়ে আজ সোমবার বাংলাদেশ সেক্রেটারিয়েট রিপোর্টার্স ফোরামের (বিএসআরএফ) ‘বিএসআরএফ বার্তা’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে এ মন্তব্য করেন তথ্যমন্ত্রী।
সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব তলব করা নিয়ে প্রশ্নে তথ্যমন্ত্রী বলেন, সরকার যে কারও ব্যাংক হিসাব তলব করতে পারে। এমপি, সরকারি কর্মকর্তাদের ব্যাংক হিসাব তলব হয়। ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতাদেরও ব্যাংক হিসাব এর আগে তলব হয়েছে।
তিনি বলেন, সরকার যে কারও ব্যাংক হিসাব চাইতেই পারে, চাওয়াটা দোষের নয়। কিন্তু সাংবাদিক নেতাদের ব্যাংক হিসাব চেয়েছে সেটি কেন পত্রিকায় এল, সেটি হচ্ছে প্রশ্ন। আরেকটি প্রশ্ন হচ্ছে যেটি সাংবাদিকেরা বলেছেন, সংগঠনের নামে কেন ব্যাংক হিসাব চাওয়া হলো? আমি মনে করি কেউ স্বচ্ছ থাকলে কারও উদ্বিগ্ন হওয়ার কোনো কারণ নেই।
উল্লেখ, গত ১২ সেপ্টেম্বর বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) ১১ জন সাংবাদিক নেতার ব্যাংক হিসাব তলব করেছে। এই নেতারা হলেন-জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খান, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি (বিএনপি সমর্থিত) আব্দুল কাদের গণি চৌধুরী ও সাধারণ সম্পাদক মো. শহিদুল ইসলাম, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক (আওয়ামী লীগ সমর্থিত) সাজ্জাদ আলম খান তপু, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (বিএনপি সমর্থিত) সভাপতি এম আব্দুল্লাহ ও মহাসচিব নুরুল আমিন রোকন, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (আওয়ামী লীগ সমর্থিত) সভাপতি মোল্লা জালাল ও ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব আব্দুল মজিদ, ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি মোরসালীন নোমানী ও সাধারণ সম্পাদক মশিউর রহমান খান।
এ নিয়ে ক্ষুব্ধ সাংবাদিক নেতারা সংবাদ সম্মেলন করে প্রতিবাদ জানিয়েছেন। সাংবাদিকদের ভয়ভীতি দেখাতেই সরকারের পক্ষ থেকে এমন পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করছেন তাঁরা।
বিএসআরএফ বার্তার মোড়ক উন্মোচন করে তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, বিএসআরএফ একটি গুরুত্বপূর্ণ সংগঠন। কারণ এর সদস্যরা সরকারের কাছাকাছি থেকে সরকারের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যগুলো গণমাধ্যমে তুলে ধরেন। বিএসআরএফ বার্তা নির্দিষ্ট বিরতিতে প্রকাশ করার মধ্য দিয়ে সাংগঠনিক যুথবদ্ধতা আরও ঘনিষ্ঠ ও নিবিড় হবে।
যশোরের মনিরামপুরে মাটির ঘরের দেয়াল ধসে নিচে চাপা পড়ে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে মনোহরপুর ইউনিয়নের কপালিয়া ঘোষপাড়ায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত নারীর নাম বিজলি মণ্ডল (৫৫)। তিনি ওই গ্রামের মুকুন্দ মণ্ডলের মেয়ে।
১৭ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার রাতে তদন্তকেন্দ্র ছেড়ে পুলিশ লাইনসে চলে যান এসআই বরুন কুমার সরকার। এর আগের দিন বুধবার (৩০ জুলাই) আজকের পত্রিকার অনলাইনে ‘প্রেমতলীতে পুলিশের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি ও হুমকির অভিযোগ’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। এতে প্রেমতলী পুলিশ তদন্তকেন্দ্রের ইনচার্জ পুলিশ পরিদর্শক এস এম মাকসুদুর
১৯ মিনিট আগেনাটোরের লালপুরে নিলা বেগম (২৫) নামের এক গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) রাতে উপজেলার নান্দ-রায়পুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগেমসজিদ থেকে বাড়ি ফিরে গ্রেপ্তার হলেন যশোরের মনিরামপুর উপজেলা যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক মনিরুজ্জামান মিল্টন। আজ শুক্রবার উপজেলার হাজরাকাটি এলাকা থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
২২ মিনিট আগে