নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা ও সিরাজদিখান (মুন্সিগঞ্জ) প্রতিনিধি
ঢাকা–মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে দাঁড়িয়ে থাকা প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেলে বাসের ধাক্কায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও চারজন। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, টোল প্লাজায় একটি মোটরসাইকেল ও একটি প্রাইভেট কার টোল দিচ্ছিল। পেছন থেকে বেপরোয়া গতিতে আসা একটি বাস দুটি যানকে ধাক্কা দেয়। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ফায়ার সার্ভিসকে পাঁচজন নিহত ও পাঁচজন আহত হওয়ার কথা জানিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও শ্রীনগর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা দেওয়ান আজাদ নিহতের তথ্য নিশ্চিত করে জানান, বেলা ১১টার দিকে এক্সপ্রেসওয়েতে টোল পরিশোধের জন্য দাঁড়িয়ে থাকা মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কারকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয় ঢাকা–কুয়াকাটা রুটের বেপারী পরিবহনের একটি বাস। এ সময় সামনে থাকা গাড়িগুলো দুমড়েমুচড়ে যায়। প্রাইভেট কারের ভেতরে আটকা পড়ে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান একজন। বাকিদের ঢাকায় নেওয়ার পথে মৃত্যু হয় বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।
তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের পরিচয় জানা যায়নি। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
দুর্ঘটনাকবলিত যানবাহনগুলোকে মহাসড়ক থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে বলে জানান হাসাড়া হাইওয়ে থানার ওসি আব্দুল কাদের জিলানি। তিনি বলেন, ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেলে থাকা একটি শিশু নিহত হয়। আহত আটজনকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে চারজনের মৃত্যু হয়।
মুন্সিগঞ্জ ফায়ার স্টেশনের উপসহকারী পরিচালক সফিকুল ইসলাম জানান, বেপারী পরিবহনের একটি বাস প্রথমে মাওয়াগামী প্রাইভেট কারকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। প্রাইভেট কারটি ছিটকে সামনে থাকা একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে হতাহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান।
ঢাকা–মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে দাঁড়িয়ে থাকা প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেলে বাসের ধাক্কায় পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও চারজন। আজ শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে এক্সপ্রেসওয়ের ধলেশ্বরী টোল প্লাজায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার খালেদা ইয়াসমিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, টোল প্লাজায় একটি মোটরসাইকেল ও একটি প্রাইভেট কার টোল দিচ্ছিল। পেছন থেকে বেপরোয়া গতিতে আসা একটি বাস দুটি যানকে ধাক্কা দেয়। স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠায়। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ফায়ার সার্ভিসকে পাঁচজন নিহত ও পাঁচজন আহত হওয়ার কথা জানিয়েছেন।
প্রত্যক্ষদর্শী ও শ্রীনগর ফায়ার সার্ভিসের স্টেশন কর্মকর্তা দেওয়ান আজাদ নিহতের তথ্য নিশ্চিত করে জানান, বেলা ১১টার দিকে এক্সপ্রেসওয়েতে টোল পরিশোধের জন্য দাঁড়িয়ে থাকা মোটরসাইকেল, মাইক্রোবাস ও প্রাইভেট কারকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয় ঢাকা–কুয়াকাটা রুটের বেপারী পরিবহনের একটি বাস। এ সময় সামনে থাকা গাড়িগুলো দুমড়েমুচড়ে যায়। প্রাইভেট কারের ভেতরে আটকা পড়ে ঘটনাস্থলেই প্রাণ হারান একজন। বাকিদের ঢাকায় নেওয়ার পথে মৃত্যু হয় বলে জানান ফায়ার সার্ভিসের এই কর্মকর্তা।
তাৎক্ষণিকভাবে হতাহতদের পরিচয় জানা যায়নি। নিহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।
দুর্ঘটনাকবলিত যানবাহনগুলোকে মহাসড়ক থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে বলে জানান হাসাড়া হাইওয়ে থানার ওসি আব্দুল কাদের জিলানি। তিনি বলেন, ঘটনাস্থলেই মোটরসাইকেলে থাকা একটি শিশু নিহত হয়। আহত আটজনকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে চারজনের মৃত্যু হয়।
মুন্সিগঞ্জ ফায়ার স্টেশনের উপসহকারী পরিচালক সফিকুল ইসলাম জানান, বেপারী পরিবহনের একটি বাস প্রথমে মাওয়াগামী প্রাইভেট কারকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। প্রাইভেট কারটি ছিটকে সামনে থাকা একটি মোটরসাইকেলকে ধাক্কা দেয়। সেনাবাহিনী ও ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে হতাহতদের উদ্ধার করে হাসপাতালে পাঠান।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
৪০ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
৩ ঘণ্টা আগে