কাশফিয়া আলম ঝিলিক, ঢাকা
ফাল্গুনের বিকেল রাঙিয়ে শেষ হয়ে গেল অমর একুশে বইমেলার এবারের আসর। অপ্রত্যাশিত কোনো চিঠি একদিনের জন্যও বন্ধ করতে পারেনি বইমেলার প্রবেশদ্বার। নিরাপত্তা বাড়িয়ে পাঠক–দর্শকদের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছিল। শেষ বিকেলে নতুন পুরোনো লেখক ও পাঠক সবাই বাড়ি ফিরেছেন নিরাপদে, ভবিষ্যতে আবার মেলায় আসার প্রত্যাশা নিয়ে।
মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) শেষ দিনেও পাঠক–দর্শকদের উপচে পরা ভিড় ছিল মেলা প্রাঙ্গণে। বইমেলায় ঢোকার প্রতিটি গেটে শেষ দিনের ভিড় ছিল চোখে পরার মতো। এর শুরু হয়েছিল শাহবাগ থেকে। মানুষের স্রোতের সঙ্গে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢুকতে কিছুটা বেগ পেতে হয়েছে। তবুও সবার চোখেমুখে একটা তৃপ্তি আর খুশির ছাপ। ভিড় ঠেলে মেলায় ঢুকতেই চোখে পড়ল স্টল লিস্টের সামনে পরিচিত ভিড়। তালিকায় নির্দিষ্ট স্টলের নাম আর অবস্থান দেখে নিয়ে সবাই ছড়িয়ে পড়ছে যে যার মতো।
শেষ বেলায় হয়তো অনেক পাঠকেরই মনে পড়েছে তালিকার কোনো একটি বই কেনা বাকি রয়ে গেছে। সেটি সংগ্রহ করতে ছুটে এসেছিলেন অনেকে। অনেকেই এসেছিলেন এ বছরের মেলার শেষ বিকেলের আমেজ গায়ে মাখতে। রাজশাহী থেকে চার বন্ধু বইমেলায় এসেছিলেন সোমবার রাতে। উঠেছিলেন ঢাকায় আর এক বন্ধুর বাড়িতে। শেষ দিনে তাঁরা কিনেছেন বারোটি বই। এই চার বন্ধুর একজন লিমন সরকার। তিনি বললেন, ‘এত দিন সবার একসঙ্গে সময় মেলেনি। তাই একেবারে শেষের দিন আসতে হলো। আমরা কী কী বই কিনব তার তালিকা করে তারপরই এসেছি।’
মেলা প্রাঙ্গণে প্রতিদিনই ছিল সাহিত্যিকদের আড্ডা, তাঁদের জীবনের কথা নিয়ে আয়োজন, বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান। অনেক পাঠক তাঁদের প্রিয় লেখককে স্মরণ করেছেন মনে মনে। কাগজের দামের কারণে বইয়ের দাম বেড়ে যাওয়া পাঠককে আটকে রাখতে পারেনি প্রিয় লেখকের বা প্রিয় বিষয়ে প্রকাশিত নতুন বই কেনা থেকে।
বাংলা একাডেমির তথ্য অনুযায়ী, এবারের বই মেলায় প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন বিষয়ের মোট ৩ হাজার ৭৩০টি বই। বেশি প্রকাশিত হয়েছে কবিতার বই। ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছে ১ হাজার ২৪৭ টি, এবারে গল্পের বই প্রকাশিত হয়েছে ৪৬৬ টি, উপন্যাস ৫০৩ টি, প্রবন্ধের বই ১৯৭ টি, ইতিহাস বিষয়ক বই ৮৭ টি, বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণার বই ৭৫ টি, বিজ্ঞান বিষয়ক বই ৫১ টি, অনুবাদ বই ৬৯ টি, রাজনীতি বিষয়ক বই ৩৩ টি, জীবনী ১২৮ টি, রচনাবলী ৪৩ টি, নাটক ৫৪ টি, ভ্রমণবিষয়ক বই ৬৭ টি, চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক বই ৩৩ টি, রম্য ও ধাঁধা বিষয়ক বই ২২ টি, ধর্মীয় বই ৫৫ টি, অভিধান ১৩ টি, সায়েন্স ফিকশন ও গোয়েন্দা কাহিনি ৪৬ টি। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই প্রকাশিত হয়েছে ৮০ টি, বঙ্গবন্ধু বিষয়ক বই প্রকাশিত হয়েছে ৩৫টি এবং অন্যান্য বিষয়ে মোট ২৬৬টি বই প্রকাশিত হয়েছে।
প্রতিবারের মতো এবারের বইমেলায় শিশুদের জন্য ছিল শিশু প্রহর। এ আয়োজনে সিসিমপুরের ইকড়ি, শিকু, হালুম আর টুকটুকি প্রতি শুক্র আর শনিবার তিন বেলা বিনোদন দিয়েছে শিশুদের। শুধু আয়োজন উপভোগ করেই নয়, বই কিনে বাড়ি ফিরেছে শিশুরা। মেলায় তাদের জন্য শিশুতোষ বই প্রকাশিত হয়েছিল ৭৯টি আর ছড়ার বই ৮১ টি।
বাংলা একাডেমি জানিয়েছে, এবার মেলায় আনুমানিক ৪৭ কোটি টাকার বই বিক্রি হয়েছে। বাংলা একাডেমি নিজেদের বই বিক্রি করেছে ১ কোটি ২৪ লাখ টাকার।
বইমেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ সাহিত্য পুরস্কার–২০২২, কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার–২০২৩ এবং অমর একুশে বইমেলা ২০২৩ উপলক্ষে বিভিন্ন গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার দেওয়া হয়। ক্যারোলিন রাইট ও জসিম মল্লিককে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ সাহিত্য পুরস্কার–২০২২ এবং কবি মোহাম্মদ রফিক-কে কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার–২০২৩ দেওয়া হয়।
এ ছাড়া ২০২২ সালে প্রকাশিত বিষয় ও গুণমানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক বই প্রকাশের জন্য আগামী প্রকাশনী-কে চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার-২০২৩, ২০২২ সালে প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে শৈল্পিক ও গুণমান বিচারে সেরা বই বিভাগে আহমদ রফিক রচিত ‘বিচ্ছিন্ন ভাবনা’ প্রকাশের জন্য জার্নিম্যান বুকস, মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ রচিত ‘বাংলা একাডেমি আমার বাংলা একাডেমি’ বইয়ের জন্য ঐতিহ্য এবং হাবিবুর রহমান রচিত ‘ঠার: বেদে জনগোষ্ঠীর ভাষা’ প্রকাশের জন্য পাঞ্জেরী পাবলিকেশনসকে মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার–২০২৩ দেওয়া হয়। ২০২২ সালে প্রকাশিত শিশুতোষ বইয়ের মধ্য থেকে গুণমান বিচারে সর্বাধিক গ্রন্থ প্রকাশের জন্য ময়ূরপঙ্খি-কে রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার-২০২৩ দেওয়া হয়।
২০২৩ সালের অমর একুশে বইমেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য থেকে নান্দনিক অঙ্গসজ্জায় সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পুথিনিলয়, নবান্ন প্রকাশনী, উড়কি-কে শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার ২০২৩ দেওয়া হয়।
বেলাশেষে প্রায় সবার চোখেমুখে ছিল এবারের বইমেলাকে বিদায় দেওয়ার কষ্টের ছাপ। মেলা প্রাঙ্গণ থেকে বের হওয়ার সময় কানে ভেসে আসছিল একটি ঘোষণা, ‘অমর একুশে বইমেলার শেষ দিন আজ। আগামী বছরের পয়লা ফেব্রুয়ারিতে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি অমর একুশে বইমেলায়।’
ফাল্গুনের বিকেল রাঙিয়ে শেষ হয়ে গেল অমর একুশে বইমেলার এবারের আসর। অপ্রত্যাশিত কোনো চিঠি একদিনের জন্যও বন্ধ করতে পারেনি বইমেলার প্রবেশদ্বার। নিরাপত্তা বাড়িয়ে পাঠক–দর্শকদের নিশ্চয়তা দেওয়া হয়েছিল। শেষ বিকেলে নতুন পুরোনো লেখক ও পাঠক সবাই বাড়ি ফিরেছেন নিরাপদে, ভবিষ্যতে আবার মেলায় আসার প্রত্যাশা নিয়ে।
মঙ্গলবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) শেষ দিনেও পাঠক–দর্শকদের উপচে পরা ভিড় ছিল মেলা প্রাঙ্গণে। বইমেলায় ঢোকার প্রতিটি গেটে শেষ দিনের ভিড় ছিল চোখে পরার মতো। এর শুরু হয়েছিল শাহবাগ থেকে। মানুষের স্রোতের সঙ্গে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢুকতে কিছুটা বেগ পেতে হয়েছে। তবুও সবার চোখেমুখে একটা তৃপ্তি আর খুশির ছাপ। ভিড় ঠেলে মেলায় ঢুকতেই চোখে পড়ল স্টল লিস্টের সামনে পরিচিত ভিড়। তালিকায় নির্দিষ্ট স্টলের নাম আর অবস্থান দেখে নিয়ে সবাই ছড়িয়ে পড়ছে যে যার মতো।
শেষ বেলায় হয়তো অনেক পাঠকেরই মনে পড়েছে তালিকার কোনো একটি বই কেনা বাকি রয়ে গেছে। সেটি সংগ্রহ করতে ছুটে এসেছিলেন অনেকে। অনেকেই এসেছিলেন এ বছরের মেলার শেষ বিকেলের আমেজ গায়ে মাখতে। রাজশাহী থেকে চার বন্ধু বইমেলায় এসেছিলেন সোমবার রাতে। উঠেছিলেন ঢাকায় আর এক বন্ধুর বাড়িতে। শেষ দিনে তাঁরা কিনেছেন বারোটি বই। এই চার বন্ধুর একজন লিমন সরকার। তিনি বললেন, ‘এত দিন সবার একসঙ্গে সময় মেলেনি। তাই একেবারে শেষের দিন আসতে হলো। আমরা কী কী বই কিনব তার তালিকা করে তারপরই এসেছি।’
মেলা প্রাঙ্গণে প্রতিদিনই ছিল সাহিত্যিকদের আড্ডা, তাঁদের জীবনের কথা নিয়ে আয়োজন, বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান। অনেক পাঠক তাঁদের প্রিয় লেখককে স্মরণ করেছেন মনে মনে। কাগজের দামের কারণে বইয়ের দাম বেড়ে যাওয়া পাঠককে আটকে রাখতে পারেনি প্রিয় লেখকের বা প্রিয় বিষয়ে প্রকাশিত নতুন বই কেনা থেকে।
বাংলা একাডেমির তথ্য অনুযায়ী, এবারের বই মেলায় প্রকাশিত হয়েছে বিভিন্ন বিষয়ের মোট ৩ হাজার ৭৩০টি বই। বেশি প্রকাশিত হয়েছে কবিতার বই। ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত মোট কবিতার বই প্রকাশিত হয়েছে ১ হাজার ২৪৭ টি, এবারে গল্পের বই প্রকাশিত হয়েছে ৪৬৬ টি, উপন্যাস ৫০৩ টি, প্রবন্ধের বই ১৯৭ টি, ইতিহাস বিষয়ক বই ৮৭ টি, বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণার বই ৭৫ টি, বিজ্ঞান বিষয়ক বই ৫১ টি, অনুবাদ বই ৬৯ টি, রাজনীতি বিষয়ক বই ৩৩ টি, জীবনী ১২৮ টি, রচনাবলী ৪৩ টি, নাটক ৫৪ টি, ভ্রমণবিষয়ক বই ৬৭ টি, চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য বিষয়ক বই ৩৩ টি, রম্য ও ধাঁধা বিষয়ক বই ২২ টি, ধর্মীয় বই ৫৫ টি, অভিধান ১৩ টি, সায়েন্স ফিকশন ও গোয়েন্দা কাহিনি ৪৬ টি। এ ছাড়া মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক বই প্রকাশিত হয়েছে ৮০ টি, বঙ্গবন্ধু বিষয়ক বই প্রকাশিত হয়েছে ৩৫টি এবং অন্যান্য বিষয়ে মোট ২৬৬টি বই প্রকাশিত হয়েছে।
প্রতিবারের মতো এবারের বইমেলায় শিশুদের জন্য ছিল শিশু প্রহর। এ আয়োজনে সিসিমপুরের ইকড়ি, শিকু, হালুম আর টুকটুকি প্রতি শুক্র আর শনিবার তিন বেলা বিনোদন দিয়েছে শিশুদের। শুধু আয়োজন উপভোগ করেই নয়, বই কিনে বাড়ি ফিরেছে শিশুরা। মেলায় তাদের জন্য শিশুতোষ বই প্রকাশিত হয়েছিল ৭৯টি আর ছড়ার বই ৮১ টি।
বাংলা একাডেমি জানিয়েছে, এবার মেলায় আনুমানিক ৪৭ কোটি টাকার বই বিক্রি হয়েছে। বাংলা একাডেমি নিজেদের বই বিক্রি করেছে ১ কোটি ২৪ লাখ টাকার।
বইমেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ সাহিত্য পুরস্কার–২০২২, কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার–২০২৩ এবং অমর একুশে বইমেলা ২০২৩ উপলক্ষে বিভিন্ন গুণীজন স্মৃতি পুরস্কার দেওয়া হয়। ক্যারোলিন রাইট ও জসিম মল্লিককে সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ্ সাহিত্য পুরস্কার–২০২২ এবং কবি মোহাম্মদ রফিক-কে কবি জসীমউদ্দীন সাহিত্য পুরস্কার–২০২৩ দেওয়া হয়।
এ ছাড়া ২০২২ সালে প্রকাশিত বিষয় ও গুণমানসম্মত সর্বাধিক সংখ্যক বই প্রকাশের জন্য আগামী প্রকাশনী-কে চিত্তরঞ্জন সাহা স্মৃতি পুরস্কার-২০২৩, ২০২২ সালে প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে শৈল্পিক ও গুণমান বিচারে সেরা বই বিভাগে আহমদ রফিক রচিত ‘বিচ্ছিন্ন ভাবনা’ প্রকাশের জন্য জার্নিম্যান বুকস, মোহাম্মদ হারুন-উর-রশিদ রচিত ‘বাংলা একাডেমি আমার বাংলা একাডেমি’ বইয়ের জন্য ঐতিহ্য এবং হাবিবুর রহমান রচিত ‘ঠার: বেদে জনগোষ্ঠীর ভাষা’ প্রকাশের জন্য পাঞ্জেরী পাবলিকেশনসকে মুনীর চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার–২০২৩ দেওয়া হয়। ২০২২ সালে প্রকাশিত শিশুতোষ বইয়ের মধ্য থেকে গুণমান বিচারে সর্বাধিক গ্রন্থ প্রকাশের জন্য ময়ূরপঙ্খি-কে রোকনুজ্জামান খান দাদাভাই স্মৃতি পুরস্কার-২০২৩ দেওয়া হয়।
২০২৩ সালের অমর একুশে বইমেলায় অংশগ্রহণকারী প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্য থেকে নান্দনিক অঙ্গসজ্জায় সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পুথিনিলয়, নবান্ন প্রকাশনী, উড়কি-কে শিল্পী কাইয়ুম চৌধুরী স্মৃতি পুরস্কার ২০২৩ দেওয়া হয়।
বেলাশেষে প্রায় সবার চোখেমুখে ছিল এবারের বইমেলাকে বিদায় দেওয়ার কষ্টের ছাপ। মেলা প্রাঙ্গণ থেকে বের হওয়ার সময় কানে ভেসে আসছিল একটি ঘোষণা, ‘অমর একুশে বইমেলার শেষ দিন আজ। আগামী বছরের পয়লা ফেব্রুয়ারিতে সবাইকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি অমর একুশে বইমেলায়।’
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৫ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৫ ঘণ্টা আগেরাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৬ ঘণ্টা আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
৬ ঘণ্টা আগে