নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হওয়া সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি ডিবি গুলশান) ইফতেখার মাহমুদের ৬দিন ধরে খোঁজ মিলছে না। বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার কাছে রেখে আসা ইস্যুকৃত অস্ত্র ফিরে আনতে গিয়ে নিখোঁজ হন তিনি। পুলিশের এই কর্তার সন্ধান চেয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারের কাছে চিঠি দিয়েছেন তাঁর স্ত্রী সাবা তাহসিন। চিঠিতে তার স্বামীকে খুঁজে দিতে পুলিশ বিভাগকে অনুরোধ করেছেন।
চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার মাইনুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁর স্ত্রীর চিঠি পেয়েছি। আমরা ইফতেখারের বিষয়ে যোগাযোগ করারও চেষ্টা করেছি। যতটুকু জানতে পেরেছি ইফতেখার ভালো আছে। নিরাপদ স্থানেই আছে। দুই একদিনের মধ্যে তাকে ফিরে পাবো বলে আশা করি।
তবে ইফতেখারের স্ত্রী সাবা তাহসিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অন্যবাহিনীর লোকজন তার স্বামীকে এভাবে রেখে দিবে। কিন্তু পরিবারের সঙ্গে যোগযোগ করতে দেবে না। এটা কোনো দেশের আইন হতে পারে না।’
পুলিশ কমিশনারকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন ইফতেখার মাহমুদ বাড্ডা থানায় এলাকায় দায়িত্ব পালন করছিলেন। সরকার পতনের খবরের পর সারা দেশে পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকলে কোনো রকম প্রাণ বাঁচিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন ইফতেখার। তখনো তার কাছে ইস্যুকৃত-অস্ত্র ছিল। পরবর্তীতে ৬ আগস্ট থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় বিমানবাহিনীর এক কর্মকর্তার কাছে আশ্রয় নেন।
বিমানবাহিনীর ফ্যালকন টাওয়ার থেকে ১১ আগস্ট তিনি বাসায় ফিরে আসেন। তার আগে ইস্যুকৃত অস্ত্রটি (স্কোয়াড্রন লিডার) আবদুল্লাহ ইবনে আলতাফের হেফাজতে রেখে আসেন।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, পরবর্তীতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর অফিসের কার্যক্রম শুরু হলে ১২ আগস্ট অস্ত্রটি ফেরত নেওয়ার জন্য আবদুল্লাহ ইবনে আলতাফকে অনেকবার ফোনকল এবং মেসেজ দেন। কিন্তু তিনি কোনো উত্তর দেননি। একদিন পর একটি মাধ্যমে জানতে পারেন, অপ্রত্যাশিত ঘটনা বসত এই বিমানবাহিনীর অফিসার হাউস অ্যারেস্ট রয়েছেন। তখন ইফতেখারের ইস্যুকৃত অস্ত্রটি আব্দুল্লাহ ইবনে আলতাফের কাছে থাকার কারনে চিন্তিত হন তিনি। পরবর্তীতে ১৭ আগস্ট অস্ত্র হারিয়ে যাওয়ার বিষয় উল্লেখ্য করে তেজগাঁও থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন ইফতেখার।
সাবা তাহসিন চিঠিতে উল্লেখ্য করেন, এরপর গত ২২ আগস্ট একটি ফোনকল আসায় ইফতেখার বাসা থেকে গাড়ির চালকসহ বেরিয়ে যান। এরপর চালক তাকে পুরোনো বিমানবন্দর তেজগাঁও বিমানবাহিনীর সদর দপ্তরে নামিয়ে দিলে একজন এসে তাকে ভেতরে নিয়ে যান। এরপর থেকে তার ব্যক্তিগত মোবাইলে অফিশিয়াল নম্বরসহ কোথাও পাওয়া যায়নি। সব ধরনের যোগাযোগ মাধ্যম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যান তিনি। কোথাও খোঁজ না মেলায় পুলিশ কমিশনারের শরণাপন্ন হন বলে জানান।

বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হওয়া সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি ডিবি গুলশান) ইফতেখার মাহমুদের ৬দিন ধরে খোঁজ মিলছে না। বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার কাছে রেখে আসা ইস্যুকৃত অস্ত্র ফিরে আনতে গিয়ে নিখোঁজ হন তিনি। পুলিশের এই কর্তার সন্ধান চেয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারের কাছে চিঠি দিয়েছেন তাঁর স্ত্রী সাবা তাহসিন। চিঠিতে তার স্বামীকে খুঁজে দিতে পুলিশ বিভাগকে অনুরোধ করেছেন।
চিঠির বিষয়ে জানতে চাইলে ডিএমপি কমিশনার মাইনুল হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, তাঁর স্ত্রীর চিঠি পেয়েছি। আমরা ইফতেখারের বিষয়ে যোগাযোগ করারও চেষ্টা করেছি। যতটুকু জানতে পেরেছি ইফতেখার ভালো আছে। নিরাপদ স্থানেই আছে। দুই একদিনের মধ্যে তাকে ফিরে পাবো বলে আশা করি।
তবে ইফতেখারের স্ত্রী সাবা তাহসিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অন্যবাহিনীর লোকজন তার স্বামীকে এভাবে রেখে দিবে। কিন্তু পরিবারের সঙ্গে যোগযোগ করতে দেবে না। এটা কোনো দেশের আইন হতে পারে না।’
পুলিশ কমিশনারকে পাঠানো চিঠিতে বলা হয়েছে, ৫ আগস্ট সরকার পতনের দিন ইফতেখার মাহমুদ বাড্ডা থানায় এলাকায় দায়িত্ব পালন করছিলেন। সরকার পতনের খবরের পর সারা দেশে পরিস্থিতি খারাপ হতে থাকলে কোনো রকম প্রাণ বাঁচিয়ে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন ইফতেখার। তখনো তার কাছে ইস্যুকৃত-অস্ত্র ছিল। পরবর্তীতে ৬ আগস্ট থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় বিমানবাহিনীর এক কর্মকর্তার কাছে আশ্রয় নেন।
বিমানবাহিনীর ফ্যালকন টাওয়ার থেকে ১১ আগস্ট তিনি বাসায় ফিরে আসেন। তার আগে ইস্যুকৃত অস্ত্রটি (স্কোয়াড্রন লিডার) আবদুল্লাহ ইবনে আলতাফের হেফাজতে রেখে আসেন।
চিঠিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, পরবর্তীতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর অফিসের কার্যক্রম শুরু হলে ১২ আগস্ট অস্ত্রটি ফেরত নেওয়ার জন্য আবদুল্লাহ ইবনে আলতাফকে অনেকবার ফোনকল এবং মেসেজ দেন। কিন্তু তিনি কোনো উত্তর দেননি। একদিন পর একটি মাধ্যমে জানতে পারেন, অপ্রত্যাশিত ঘটনা বসত এই বিমানবাহিনীর অফিসার হাউস অ্যারেস্ট রয়েছেন। তখন ইফতেখারের ইস্যুকৃত অস্ত্রটি আব্দুল্লাহ ইবনে আলতাফের কাছে থাকার কারনে চিন্তিত হন তিনি। পরবর্তীতে ১৭ আগস্ট অস্ত্র হারিয়ে যাওয়ার বিষয় উল্লেখ্য করে তেজগাঁও থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন ইফতেখার।
সাবা তাহসিন চিঠিতে উল্লেখ্য করেন, এরপর গত ২২ আগস্ট একটি ফোনকল আসায় ইফতেখার বাসা থেকে গাড়ির চালকসহ বেরিয়ে যান। এরপর চালক তাকে পুরোনো বিমানবন্দর তেজগাঁও বিমানবাহিনীর সদর দপ্তরে নামিয়ে দিলে একজন এসে তাকে ভেতরে নিয়ে যান। এরপর থেকে তার ব্যক্তিগত মোবাইলে অফিশিয়াল নম্বরসহ কোথাও পাওয়া যায়নি। সব ধরনের যোগাযোগ মাধ্যম থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যান তিনি। কোথাও খোঁজ না মেলায় পুলিশ কমিশনারের শরণাপন্ন হন বলে জানান।

মাদ্রাসার চারতলার ছাদ থেকে একটি কাপড় বাইরে থাকা বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে গিয়েছিল। কাপড়টি আনার জন্য মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা আলেয়া (৩০) জানালা দিয়ে একটি স্টিলের লম্বা পাইপ ব্যবহার করেন। পাইপটি বিদ্যুতের তারে লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শক লেগে আলেয়ার শরীরে বিদ্যুতায়িত হয়।
২৯ মিনিট আগে
গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন নাওজোর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) নাওজোর এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। অপরজন তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিম (২৭)।
১ ঘণ্টা আগে
সুধী সমাবেশে উপস্থিত জনতাকে উদ্দেশ করে ওসি আবুল কালাম ভূঞা বলেন, ‘আমরা কি মাদকের বিরুদ্ধে সবাই আছি?’ এ সময় সমবেত জনতা হাত তুলে সম্মতি দেয়। ওসি বলেন, ‘যেহেতু আপনারা ওয়াদা দিয়েছেন, তাই আজকের পর থেকে মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি।
১ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় পারিবারিক কলহ ও পরকীয়ায় আসক্তির জেরে নিজের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন দেওয়া যুবক মো. রায়হান মিয়া (২৭) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরের দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছাদ থেকে নিচে পড়ে যাওয়া কাপড় আনতে গিয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে একটি মহিলা মাদ্রাসার সাত শিক্ষার্থী ও একজন আয়া। জানালা দিয়ে বিদ্যুতের লাইনে স্পর্শ লেগে তারা আহত হয়। আহত আটজনের মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ভাদুঘর এলাকায় দারুন নাজাত মহিলা মাদ্রাসায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের সূত্রে জানা যায়, মাদ্রাসার চারতলার ছাদ থেকে একটি কাপড় বাইরে থাকা বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে গিয়েছিল। কাপড়টি আনার জন্য মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা আলেয়া (৩০) জানালা দিয়ে একটি স্টিলের লম্বা পাইপ ব্যবহার করেন। পাইপটি বিদ্যুতের তারে লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শক লেগে আলেয়ার শরীরে বিদ্যুতায়িত হয়। বিদ্যুতের তার থেকে সৃষ্ট আগুন বাষ্পীয় হয়ে দ্রুত রুমের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে এবং কাছাকাছি থাকা ছাত্রীদের শরীরে লাগে।
আহত শিক্ষার্থীরা হলো নবীনগর উপজেলার তালগাটি গ্রামের নুরুল হকের মেয়ে নুসরাত (১০), সিরাজগঞ্জ জেলার আবু সাইদের মেয়ে সাদিয়া খাতুন (৬), ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সাদেকপুর গ্রামের মজনু মিয়ার মেয়ে রওজা আক্তার (১২), ভাদুঘর গ্রামের কবির হোসেনের মেয়ে নুসরাত (১০), একই এলাকার কাবির মিয়ার মেয়ে জান্নাতুল মাওয়া (৮), কসবা উপজেলার শিমরাইল গ্রামের আনোয়ার হোসেনের মেয়ে উম্মে তাইসান (০৫) এবং মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা ভাদুঘর এলাকার তুফাজ্জল হোসেনের স্ত্রী আলেয়া (৩০)।
দারুন নাজাত মহিলা মাদ্রাসার কারি মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমরা আহত শিক্ষার্থীদের সদর হাসপাতালের নিয়ে এসেছি। ছয়জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পাঠাচ্ছি। বাকি দুজনকেও ঢাকা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডের সিনিয়র স্টাফ নার্স হাসিম খান বলেন, ‘মাদ্রাসার আট ছাত্রী ভর্তি হয়েছে। তারা সবাই বার্নের পেশেন্ট। এর মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদেরকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আর দুজন সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছে।
এই ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘খবর নিচ্ছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।’

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছাদ থেকে নিচে পড়ে যাওয়া কাপড় আনতে গিয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনার শিকার হয়েছে একটি মহিলা মাদ্রাসার সাত শিক্ষার্থী ও একজন আয়া। জানালা দিয়ে বিদ্যুতের লাইনে স্পর্শ লেগে তারা আহত হয়। আহত আটজনের মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য রাতেই তাদের ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার ভাদুঘর এলাকায় দারুন নাজাত মহিলা মাদ্রাসায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
মাদ্রাসা কর্তৃপক্ষের সূত্রে জানা যায়, মাদ্রাসার চারতলার ছাদ থেকে একটি কাপড় বাইরে থাকা বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে গিয়েছিল। কাপড়টি আনার জন্য মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা আলেয়া (৩০) জানালা দিয়ে একটি স্টিলের লম্বা পাইপ ব্যবহার করেন। পাইপটি বিদ্যুতের তারে লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শক লেগে আলেয়ার শরীরে বিদ্যুতায়িত হয়। বিদ্যুতের তার থেকে সৃষ্ট আগুন বাষ্পীয় হয়ে দ্রুত রুমের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে এবং কাছাকাছি থাকা ছাত্রীদের শরীরে লাগে।
আহত শিক্ষার্থীরা হলো নবীনগর উপজেলার তালগাটি গ্রামের নুরুল হকের মেয়ে নুসরাত (১০), সিরাজগঞ্জ জেলার আবু সাইদের মেয়ে সাদিয়া খাতুন (৬), ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর উপজেলার সাদেকপুর গ্রামের মজনু মিয়ার মেয়ে রওজা আক্তার (১২), ভাদুঘর গ্রামের কবির হোসেনের মেয়ে নুসরাত (১০), একই এলাকার কাবির মিয়ার মেয়ে জান্নাতুল মাওয়া (৮), কসবা উপজেলার শিমরাইল গ্রামের আনোয়ার হোসেনের মেয়ে উম্মে তাইসান (০৫) এবং মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা ভাদুঘর এলাকার তুফাজ্জল হোসেনের স্ত্রী আলেয়া (৩০)।
দারুন নাজাত মহিলা মাদ্রাসার কারি মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আমরা আহত শিক্ষার্থীদের সদর হাসপাতালের নিয়ে এসেছি। ছয়জনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা পাঠাচ্ছি। বাকি দুজনকেও ঢাকা নেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর জেনারেল হাসপাতালের সার্জারি ওয়ার্ডের সিনিয়র স্টাফ নার্স হাসিম খান বলেন, ‘মাদ্রাসার আট ছাত্রী ভর্তি হয়েছে। তারা সবাই বার্নের পেশেন্ট। এর মধ্যে ছয়জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাদেরকে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। আর দুজন সার্জারি ওয়ার্ডে ভর্তি রয়েছে।
এই ব্যাপারে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, ‘খবর নিচ্ছি। ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে।’

বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হওয়া সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি ডিবি গুলশান) ইফতেখার মাহমুদের ৬দিন ধরে খোঁজ মিলছে না। বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার কাছে রেখে আসা ইস্যুকৃত অস্ত্র ফিরে আনতে গিয়ে নিখোঁজ হন তিনি। পুলিশের এই কর্তার সন্ধান চেয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারের কাছে চিঠি দিয়েছেন তাঁর স্ত্রী সাবা তাহ
২৯ আগস্ট ২০২৪
গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন নাওজোর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) নাওজোর এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। অপরজন তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিম (২৭)।
১ ঘণ্টা আগে
সুধী সমাবেশে উপস্থিত জনতাকে উদ্দেশ করে ওসি আবুল কালাম ভূঞা বলেন, ‘আমরা কি মাদকের বিরুদ্ধে সবাই আছি?’ এ সময় সমবেত জনতা হাত তুলে সম্মতি দেয়। ওসি বলেন, ‘যেহেতু আপনারা ওয়াদা দিয়েছেন, তাই আজকের পর থেকে মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি।
১ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় পারিবারিক কলহ ও পরকীয়ায় আসক্তির জেরে নিজের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন দেওয়া যুবক মো. রায়হান মিয়া (২৭) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরের দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেগাজীপুর প্রতিনিধি

গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন নাওজোর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) নাওজোর এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। অপরজন তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিম (২৭)। তাঁরা দুজনই গাজীপুর মহানগর বিএনপির বাসন থানার সভাপতি তানভীর সিরাজের ভাই ও ভাতিজা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে গাজীপুর সেনাক্যাম্প (১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি) থেকে পাঠানো এক সংক্ষিপ্ত বার্তায় এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
সূত্র জানায়, বুধবার দিবাগত রাত পৌনে ৩টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর পৌনে ৫টা পর্যন্ত গাজীপুর সেনাক্যাম্পের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী বাসন থানার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের নাওজোর এলাকায় মো. তসলিম সিরাজের বাড়িতে অভিযান চালায়। অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) ও তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিমকে (২৭) আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে উদ্ধার করা দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৮টি বড় ছোরা, ১৯টি ছোট ছোরা, ৫টি বড় চাপাতি, ৫টি ছোট চাপাতি, ২টি হাঁসুয়া, ৫টি রামদা, ১টি সোজা রামদা এবং ২৭টি নকল ডায়মন্ড (অস্ত্র ধার করার উপকরণ)। এ ছাড়াও প্রায় ৫০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার ও জব্দ করা হয়।
অভিযান শেষে যৌথ বাহিনী আটক দুজনকে গাজীপুর মহানগর পুলিশের (জিএমপি) বাসন থানায় হস্তান্তর করে।
জিএমপির বাসন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র, গাঁজাসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন নাওজোর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) নাওজোর এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। অপরজন তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিম (২৭)। তাঁরা দুজনই গাজীপুর মহানগর বিএনপির বাসন থানার সভাপতি তানভীর সিরাজের ভাই ও ভাতিজা।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে গাজীপুর সেনাক্যাম্প (১৪ ফিল্ড রেজিমেন্ট আর্টিলারি) থেকে পাঠানো এক সংক্ষিপ্ত বার্তায় এই তথ্য নিশ্চিত করা হয়।
সূত্র জানায়, বুধবার দিবাগত রাত পৌনে ৩টা থেকে বৃহস্পতিবার ভোর পৌনে ৫টা পর্যন্ত গাজীপুর সেনাক্যাম্পের নেতৃত্বে যৌথ বাহিনী বাসন থানার ১৩ নম্বর ওয়ার্ডের নাওজোর এলাকায় মো. তসলিম সিরাজের বাড়িতে অভিযান চালায়। অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) ও তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিমকে (২৭) আটক করা হয়।
আটক ব্যক্তিদের কাছ থেকে উদ্ধার করা দেশীয় অস্ত্রের মধ্যে রয়েছে ৮টি বড় ছোরা, ১৯টি ছোট ছোরা, ৫টি বড় চাপাতি, ৫টি ছোট চাপাতি, ২টি হাঁসুয়া, ৫টি রামদা, ১টি সোজা রামদা এবং ২৭টি নকল ডায়মন্ড (অস্ত্র ধার করার উপকরণ)। এ ছাড়াও প্রায় ৫০ গ্রাম গাঁজা উদ্ধার ও জব্দ করা হয়।
অভিযান শেষে যৌথ বাহিনী আটক দুজনকে গাজীপুর মহানগর পুলিশের (জিএমপি) বাসন থানায় হস্তান্তর করে।
জিএমপির বাসন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহিন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র, গাঁজাসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। তাঁদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।

বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হওয়া সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি ডিবি গুলশান) ইফতেখার মাহমুদের ৬দিন ধরে খোঁজ মিলছে না। বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার কাছে রেখে আসা ইস্যুকৃত অস্ত্র ফিরে আনতে গিয়ে নিখোঁজ হন তিনি। পুলিশের এই কর্তার সন্ধান চেয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারের কাছে চিঠি দিয়েছেন তাঁর স্ত্রী সাবা তাহ
২৯ আগস্ট ২০২৪
মাদ্রাসার চারতলার ছাদ থেকে একটি কাপড় বাইরে থাকা বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে গিয়েছিল। কাপড়টি আনার জন্য মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা আলেয়া (৩০) জানালা দিয়ে একটি স্টিলের লম্বা পাইপ ব্যবহার করেন। পাইপটি বিদ্যুতের তারে লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শক লেগে আলেয়ার শরীরে বিদ্যুতায়িত হয়।
২৯ মিনিট আগে
সুধী সমাবেশে উপস্থিত জনতাকে উদ্দেশ করে ওসি আবুল কালাম ভূঞা বলেন, ‘আমরা কি মাদকের বিরুদ্ধে সবাই আছি?’ এ সময় সমবেত জনতা হাত তুলে সম্মতি দেয়। ওসি বলেন, ‘যেহেতু আপনারা ওয়াদা দিয়েছেন, তাই আজকের পর থেকে মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি।
১ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় পারিবারিক কলহ ও পরকীয়ায় আসক্তির জেরে নিজের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন দেওয়া যুবক মো. রায়হান মিয়া (২৭) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরের দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেসখীপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি

টাঙ্গাইলের সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম ভূঞা মাদক কারবারিদের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, মাদক কারবারিরা মাদক ছাড়বে, তা না হলে এলাকা ছাড়বে। গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার প্রতিমা বংকী ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা মাঠে এলাকাবাসী আয়োজিত এক সুধী সমাবেশে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। মাদক, ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ, ধর্ষণ, চুরি ও সন্ত্রাসবিরোধী এই সমাবেশে তিন শতাধিক স্থানীয় বাসিন্দা উপস্থিত ছিলেন।
সুধী সমাবেশে উপস্থিত জনতাকে উদ্দেশ করে ওসি আবুল কালাম ভূঞা বলেন, ‘আমরা কি মাদকের বিরুদ্ধে সবাই আছি?’ এ সময় সমবেত জনতা হাত তুলে সম্মতি দেয়। ওসি বলেন, ‘যেহেতু আপনারা ওয়াদা দিয়েছেন, তাই আজকের পর থেকে মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি। ওরা মাদক ছাড়বে, না হয় এলাকা ছাড়বে। মাদক না ছাড়লে এলাকাছাড়া করব আমরা সবাই মিলে।

কোনো অবস্থায়ই সে এলাকায় থাকবে না, কোনো মাদকসেবী এই এলাকায় থাকবে না। মাদক বিক্রির সময় পিছমোড়া দিয়ে বেঁধে রাখবেন, খবর দেবেন, আমি এসে ধরে নিয়ে যাব।’
ওসি আরও বলেন, ‘মাদক ও চুরি ঠেকাতে সামাজিক আন্দোলন খুবই প্রয়োজন। সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি পেলে দেখবেন এক সপ্তাহের মধ্যে সমাজের আমূল পরিবর্তন হয়ে গেছে।’ তিনি বলেন, ‘অনেকেই পুলিশের সীমাবদ্ধতা জানে না। যার যেটা প্রয়োজন সবকিছু পুলিশের কাছে আশা করে। কিন্তু পুলিশের যে আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা আছে, এটা জানে না। এরপরও বলে যাচ্ছি, যেকোনো সমস্যায় যাবেন, আমার যতটুকু সক্ষমতা আছে, সর্বোচ্চটা দিয়ে সমাধানের চেষ্টা করব।’
সুধী সমাবেশে সখীপুর সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এম এ গফুরের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন উদয়ন উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহজাহান মিয়া, স্থানীয় মসজিদ কমিটির সভাপতি সোহরাব আলী, ইউপি সদস্য নজরুল ইসলাম, লাল মিয়া, সাবেক ইউপি সদস্য জিন্নাত আলী, আলতাব হোসেন, বিএনপি নেতা সামছুল আলম, সালমান কবির, সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম সানি, যুব আন্দোলন নেতা আবু রায়হান প্রমুখ।

টাঙ্গাইলের সখীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবুল কালাম ভূঞা মাদক কারবারিদের প্রতি কঠোর হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, মাদক কারবারিরা মাদক ছাড়বে, তা না হলে এলাকা ছাড়বে। গতকাল বুধবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার প্রতিমা বংকী ফাজিল (ডিগ্রি) মাদ্রাসা মাঠে এলাকাবাসী আয়োজিত এক সুধী সমাবেশে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন। মাদক, ইভ টিজিং, বাল্যবিবাহ, ধর্ষণ, চুরি ও সন্ত্রাসবিরোধী এই সমাবেশে তিন শতাধিক স্থানীয় বাসিন্দা উপস্থিত ছিলেন।
সুধী সমাবেশে উপস্থিত জনতাকে উদ্দেশ করে ওসি আবুল কালাম ভূঞা বলেন, ‘আমরা কি মাদকের বিরুদ্ধে সবাই আছি?’ এ সময় সমবেত জনতা হাত তুলে সম্মতি দেয়। ওসি বলেন, ‘যেহেতু আপনারা ওয়াদা দিয়েছেন, তাই আজকের পর থেকে মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি। ওরা মাদক ছাড়বে, না হয় এলাকা ছাড়বে। মাদক না ছাড়লে এলাকাছাড়া করব আমরা সবাই মিলে।

কোনো অবস্থায়ই সে এলাকায় থাকবে না, কোনো মাদকসেবী এই এলাকায় থাকবে না। মাদক বিক্রির সময় পিছমোড়া দিয়ে বেঁধে রাখবেন, খবর দেবেন, আমি এসে ধরে নিয়ে যাব।’
ওসি আরও বলেন, ‘মাদক ও চুরি ঠেকাতে সামাজিক আন্দোলন খুবই প্রয়োজন। সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধি পেলে দেখবেন এক সপ্তাহের মধ্যে সমাজের আমূল পরিবর্তন হয়ে গেছে।’ তিনি বলেন, ‘অনেকেই পুলিশের সীমাবদ্ধতা জানে না। যার যেটা প্রয়োজন সবকিছু পুলিশের কাছে আশা করে। কিন্তু পুলিশের যে আইন প্রয়োগের ক্ষেত্রে সীমাবদ্ধতা আছে, এটা জানে না। এরপরও বলে যাচ্ছি, যেকোনো সমস্যায় যাবেন, আমার যতটুকু সক্ষমতা আছে, সর্বোচ্চটা দিয়ে সমাধানের চেষ্টা করব।’
সুধী সমাবেশে সখীপুর সরকারি কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক এম এ গফুরের সভাপতিত্বে বক্তব্য দেন উদয়ন উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক শাহজাহান মিয়া, স্থানীয় মসজিদ কমিটির সভাপতি সোহরাব আলী, ইউপি সদস্য নজরুল ইসলাম, লাল মিয়া, সাবেক ইউপি সদস্য জিন্নাত আলী, আলতাব হোসেন, বিএনপি নেতা সামছুল আলম, সালমান কবির, সাংবাদিক সাইফুল ইসলাম সানি, যুব আন্দোলন নেতা আবু রায়হান প্রমুখ।

বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হওয়া সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি ডিবি গুলশান) ইফতেখার মাহমুদের ৬দিন ধরে খোঁজ মিলছে না। বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার কাছে রেখে আসা ইস্যুকৃত অস্ত্র ফিরে আনতে গিয়ে নিখোঁজ হন তিনি। পুলিশের এই কর্তার সন্ধান চেয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারের কাছে চিঠি দিয়েছেন তাঁর স্ত্রী সাবা তাহ
২৯ আগস্ট ২০২৪
মাদ্রাসার চারতলার ছাদ থেকে একটি কাপড় বাইরে থাকা বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে গিয়েছিল। কাপড়টি আনার জন্য মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা আলেয়া (৩০) জানালা দিয়ে একটি স্টিলের লম্বা পাইপ ব্যবহার করেন। পাইপটি বিদ্যুতের তারে লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শক লেগে আলেয়ার শরীরে বিদ্যুতায়িত হয়।
২৯ মিনিট আগে
গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন নাওজোর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) নাওজোর এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। অপরজন তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিম (২৭)।
১ ঘণ্টা আগে
গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় পারিবারিক কলহ ও পরকীয়ায় আসক্তির জেরে নিজের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন দেওয়া যুবক মো. রায়হান মিয়া (২৭) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরের দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে তাঁর মৃত্যু হয়।
১ ঘণ্টা আগেসুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় পারিবারিক কলহ ও পরকীয়ায় আসক্তির জেরে নিজের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন দেওয়া যুবক মো. রায়হান মিয়া (২৭) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরের দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে তাঁর মৃত্যু হয়। ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মোকলেছুর রহমান মণ্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত মো. রায়হান মিয়া উপজেলার ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নের উত্তর ধোপাডাঙ্গা গ্রামের মো. চান মিয়ার ছেলে। তিনি স্ত্রী আদুরী বেগম ও দুই সন্তান নিয়ে সংসার করতেন।
রায়হান মিয়া দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে জুয়া ও অন্য নারীর প্রতি আসক্ত ছিলেন। দুই মাস আগে স্থানীয় এক নারীর সঙ্গে অবৈধ মেলামেশা করতে গিয়ে তিনি ধরা পড়েন। শাশুড়ির চাপে স্ত্রী আদুরী নিজের গয়না বিক্রি করে সে সময় স্বামীকে ছাড়িয়ে আনেন। এরপর রায়হান আরেক নারীকে বিয়ে করার জন্য স্ত্রীকে চাপ দেন। স্ত্রী রাজি না হলে তাঁদের মধ্যে মনোমালিন্য শুরু হয় এবং রায়হান তাঁর স্ত্রীর ওপর পাশবিক নির্যাতন চালান।
অত্যাচার সইতে না পেরে আদুরী বেগম সন্তানদের নিয়ে বাবার বাড়ি চলে যান। গত মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালের দিকে রায়হান মিয়ার বাবা চান মিয়া বড় শ্যালককে নিয়ে পুত্রবধূ আদুরীকে আনতে শ্বশুরবাড়ি যান। প্রথমে আদুরী আসতে না চাইলেও শ্বশুরের জোরালো চাপে তিনি শর্ত সাপেক্ষে রাজি হন যে রায়হান তাঁকে মারধর করতে পারবেন না এবং জুয়া খেলা বন্ধ করতে হবে।
এই পরিস্থিতিতে মো. রায়হান মিয়া মোবাইল ফোনে বাবাকে হুমকি দেন এবং স্ত্রীকে আনতে নিষেধ করেন। এরপরই ক্ষোভে বেলা ১১টার দিকে তিনি নিজের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। আগুন জ্বলতে থাকলে তিনি দ্রুত পুকুরের পানিতে লাফ দেন।
গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় রায়হানকে প্রথমে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। বৃহস্পতিবার ভোরে তিনি মারা যান।
মো. রায়হান মিয়ার বাড়িতে গেলে দেখা হয় তাঁর দুলাভাই মো. সবুজ মিয়ার সঙ্গে। তিনি কথা বলতে রাজি হননি গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে। পরে দেখা হয় রায়হান মিয়ার কলেজপড়ুয়া বোনের সঙ্গে। গণমাধ্যমকর্মীদের দেখে চটে যান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনো কোনো কাগজপত্র পাইনি।’

গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলায় পারিবারিক কলহ ও পরকীয়ায় আসক্তির জেরে নিজের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন দেওয়া যুবক মো. রায়হান মিয়া (২৭) চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) ভোরের দিকে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে তাঁর মৃত্যু হয়। ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. মোকলেছুর রহমান মণ্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
নিহত মো. রায়হান মিয়া উপজেলার ধোপাডাঙ্গা ইউনিয়নের উত্তর ধোপাডাঙ্গা গ্রামের মো. চান মিয়ার ছেলে। তিনি স্ত্রী আদুরী বেগম ও দুই সন্তান নিয়ে সংসার করতেন।
রায়হান মিয়া দীর্ঘদিন ধরে অনলাইনে জুয়া ও অন্য নারীর প্রতি আসক্ত ছিলেন। দুই মাস আগে স্থানীয় এক নারীর সঙ্গে অবৈধ মেলামেশা করতে গিয়ে তিনি ধরা পড়েন। শাশুড়ির চাপে স্ত্রী আদুরী নিজের গয়না বিক্রি করে সে সময় স্বামীকে ছাড়িয়ে আনেন। এরপর রায়হান আরেক নারীকে বিয়ে করার জন্য স্ত্রীকে চাপ দেন। স্ত্রী রাজি না হলে তাঁদের মধ্যে মনোমালিন্য শুরু হয় এবং রায়হান তাঁর স্ত্রীর ওপর পাশবিক নির্যাতন চালান।
অত্যাচার সইতে না পেরে আদুরী বেগম সন্তানদের নিয়ে বাবার বাড়ি চলে যান। গত মঙ্গলবার (২৮ অক্টোবর) সকালের দিকে রায়হান মিয়ার বাবা চান মিয়া বড় শ্যালককে নিয়ে পুত্রবধূ আদুরীকে আনতে শ্বশুরবাড়ি যান। প্রথমে আদুরী আসতে না চাইলেও শ্বশুরের জোরালো চাপে তিনি শর্ত সাপেক্ষে রাজি হন যে রায়হান তাঁকে মারধর করতে পারবেন না এবং জুয়া খেলা বন্ধ করতে হবে।
এই পরিস্থিতিতে মো. রায়হান মিয়া মোবাইল ফোনে বাবাকে হুমকি দেন এবং স্ত্রীকে আনতে নিষেধ করেন। এরপরই ক্ষোভে বেলা ১১টার দিকে তিনি নিজের শরীরে পেট্রল ঢেলে আগুন ধরিয়ে দেন। আগুন জ্বলতে থাকলে তিনি দ্রুত পুকুরের পানিতে লাফ দেন।
গুরুতর দগ্ধ অবস্থায় রায়হানকে প্রথমে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং পরে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়। বৃহস্পতিবার ভোরে তিনি মারা যান।
মো. রায়হান মিয়ার বাড়িতে গেলে দেখা হয় তাঁর দুলাভাই মো. সবুজ মিয়ার সঙ্গে। তিনি কথা বলতে রাজি হননি গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে। পরে দেখা হয় রায়হান মিয়ার কলেজপড়ুয়া বোনের সঙ্গে। গণমাধ্যমকর্মীদের দেখে চটে যান তিনি।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে সুন্দরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আবদুল হাকিম আজাদ বলেন, ‘এ বিষয়ে এখনো কোনো কাগজপত্র পাইনি।’

বাসা থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হওয়া সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি ডিবি গুলশান) ইফতেখার মাহমুদের ৬দিন ধরে খোঁজ মিলছে না। বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার কাছে রেখে আসা ইস্যুকৃত অস্ত্র ফিরে আনতে গিয়ে নিখোঁজ হন তিনি। পুলিশের এই কর্তার সন্ধান চেয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনারের কাছে চিঠি দিয়েছেন তাঁর স্ত্রী সাবা তাহ
২৯ আগস্ট ২০২৪
মাদ্রাসার চারতলার ছাদ থেকে একটি কাপড় বাইরে থাকা বিদ্যুতের তারের ওপর পড়ে গিয়েছিল। কাপড়টি আনার জন্য মাদ্রাসার আয়ার দায়িত্বে থাকা আলেয়া (৩০) জানালা দিয়ে একটি স্টিলের লম্বা পাইপ ব্যবহার করেন। পাইপটি বিদ্যুতের তারে লাগার সঙ্গে সঙ্গেই শক লেগে আলেয়ার শরীরে বিদ্যুতায়িত হয়।
২৯ মিনিট আগে
গাজীপুর মহানগরীর বাসন থানাধীন নাওজোর এলাকায় যৌথ বাহিনীর অভিযানে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও মাদকদ্রব্যসহ বাবা-ছেলেকে আটক করা হয়েছে। আটক মো. তসলিম সিরাজ (৫৪) নাওজোর এলাকার মৃত সিরাজুল ইসলামের ছেলে। অপরজন তাঁর ছেলে মো. মুশফিক তসলিম (২৭)।
১ ঘণ্টা আগে
সুধী সমাবেশে উপস্থিত জনতাকে উদ্দেশ করে ওসি আবুল কালাম ভূঞা বলেন, ‘আমরা কি মাদকের বিরুদ্ধে সবাই আছি?’ এ সময় সমবেত জনতা হাত তুলে সম্মতি দেয়। ওসি বলেন, ‘যেহেতু আপনারা ওয়াদা দিয়েছেন, তাই আজকের পর থেকে মাদক কারবারিদের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি।
১ ঘণ্টা আগে