নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কোথাও হুড়োহুড়ি, কোথাও হাতাহাতি—এভাবেই চলছে দিনে ১ কোটি টিকা দেওয়ার বিশেষ ক্যাম্পেইন। এতে নজিরবিহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে টিকা নিতে আসা লাখ লাখ মানুষকে। এমনকি মারধরের ঘটনাও ঘটেছে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, টিকাপ্রত্যাশীর তুলনায় বুথের সংখ্যা কম ও খোলামেলা জায়গায় না হওয়ায় এই বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে। রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে আজ শনিবার এমন চিত্র পাওয়া গেছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেরাদিয়ার হিন্দুপাড়ায় সকাল ৯টায় টিকাদান শুরু হয়। এই কেন্দ্রে ভোর থেকে লাইনে দাঁড়ান হাজার হাজার মানুষ। এই ওয়ার্ডের ৯টি কেন্দ্রে একই সময়ে শুরু হয়েছে টিকা দেওয়া। কিন্তু বুথের তুলনায় টিকাপ্রত্যাশীর সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ায় একাধিক কেন্দ্রে ঘণ্টারও বেশি বন্ধ ছিল টিকা দেওয়া।
সরেজমিন মেরাদিয়া হিন্দুপাড়ায় সকাল ১০টার দিকে গিয়ে দেখা যায়, টিকা নিতে আসা কয়েক হাজার নারী-পুরুষ লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন, কিন্তু টিকা দেওয়া হচ্ছে না। পর্যাপ্ত স্বেচ্ছাসেবক না থাকায় বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি। কে কার আগে টিকা নেবেন, সেই হুড়োহুড়িতে বন্ধ করে দেওয়া হয় টিকাদান।
টিকা নিতে ভোর ৫টা থেকে লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন শিপ্রা রানী। কিন্তু বেলা ১১টা বাজলেও একই জায়গায় দাঁড়িয়ে আছেন শিপ্রা। তিনি বলেন, ‘সেই ভোর থেকে টিকা নেওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে আছি। নাশতা পর্যন্ত করিনি। তার পরও টিকা নিতে পারিনি। লাইন ভেঙে অনেককে টিকা দেওয়া হয়েছে। কখন টিকা পাব তা-ও জানি না।’
রিকশাচালক মোকাব্বের হোসেন বলেন, ‘যেখানে হাজার হাজার মানুষ দাঁড়িয়ে আছি, সেখানে মাত্র একটা বুথ। যে যেভাবে পারছে, টিকা নিচ্ছে। কিন্তু ভোর থেকেই অপেক্ষা করছি। এক পা এগোতে পারিনি।’
কেন্দ্রের টিকাদানকর্মী নুসরাত আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এতগুলো মানুষকে কীভাবে একটা বুথে টিকা দেব? মানুষ কথা শুনছে না। কাউন্সিলের পক্ষ থেকে স্বেচ্ছাসেবক এসেছেন মাত্র দুজন। নেই প্রশাসনের কোনো লোক। মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ছে। বাধ্য হয়ে বন্ধ রাখতে হয়েছে।’
টিকাদানকর্মী জানান, সকাল থেকে দুই ঘণ্টায় মাত্র ৭৬ জনকে টিকা দিতে পেরেছি।
এই কেন্দ্রের পাশেই ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মাকসুদ হোসেনের কার্যালয়ে নির্ধারিত সময়ে টিকা দেওয়া শুরু হলেও বিশৃঙ্খলার কারণে এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে টিকা দেওয়া বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় নিরাপত্তাকর্মীর পোশাক পরা এক কর্মীকে পরিস্থিতি সামাল দিতে মারধর করতে দেখা যায়। এতে কয়েকজন আহত হন।
কাউন্সিলর মহসিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কিছুই করার নেই। সিটি করপোরেশন যেভাবে বলেছে, আমরা সেভাবেই ব্যবস্থা নিয়েছি। শুধু এই কেন্দ্রই নয়, ওয়ার্ডের ৯টি কেন্দ্রেরই এমন চিত্র।’
সিপাহীবাগের টেম্পোস্ট্যান্ড কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, এই কেন্দ্রের অবস্থা আরও নাজুক। কেন্দ্রের বাইরে হাজার হাজার মানুষ। হুড়োহুড়ি করতে গিয়ে এই কেন্দ্রের বেশ কয়েকজন আহত হন।
গোড়ানের আলী আহমদ স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে দুপুর ১২টার দিকে গিয়ে দেখা যায় মানুষের দীর্ঘ লাইন। কেউ ভোর থেকে আবার কেউ সকাল ৭টা থেকে অপেক্ষায় রয়েছেন। এই কেন্দ্রে চারটি বুথে টিকা দেওয়া হচ্ছে।
টিকা নিতে আসা সাধারণ মানুষের অভিযোগ, হাজার হাজার মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকলেও কাউন্সিলর ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের লোকজন মুখ দেখে দেখে নিজেদের লোক ঢোকাচ্ছেন।
বেশ কিছুক্ষণ পর্যবেক্ষণ করে এর সত্যতাও পাওয়া যায়। তবে টিকা দেওয়ার দায়িত্বে থাকা স্বেচ্ছাসেবকেরা বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে নিষেধ করেন।
টিকার তথ্য জানতে চাইলে স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্বে থাকা স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা সম্রাট রেগে গিয়ে বলেন, ‘আপনি কোথাকার সাংবাদিক, আমরাও সাংবাদিক। কোনো কথা কইবেন না।’
এ সময় তাঁর পরিচয় জানতে চাইলে উত্তেজিত হয়ে যান। পরে কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবক এসে তাঁকে সরিয়ে নিয়ে যান।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রতি ওয়ার্ডে ৯টি করে কেন্দ্র হিসেবে সর্বমোট ৬৭৫টি কেন্দ্রে এই টিকাদান কার্যক্রম চলছে। প্রতি কেন্দ্রে ৫০০ জনকে টিকা প্রয়োগের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে পরিচালিত হতে যাওয়া এই কার্যক্রমে সর্বমোট ৩ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ জনকে টিকা প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
একই অবস্থা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) কেন্দ্রগুলোতেও। বাড্ডার আলাতুন্নেছা কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় মানুষের সীমাহীন দুর্ভোগের চিত্র। ভোর থেকেই মানুষের ভিড় এই কেন্দ্রে। এই সিটির ৫৪টি কেন্দ্রের ৪৮৬টি বুথে টিকা দেওয়া হচ্ছে।
ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সাড়ে ৩ লাখ টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা দিয়েছিল। আমরা ৫ লাখ টার্গেট নিয়েছি। আজকের পরে আপাতত সময় না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আছে।’
এদিকে কোটি টিকা দিতে বিরতিহীনভাবে টিকা কার্যক্রম চালানোর কথা জানিয়েছে সরকার। যতক্ষণ মানুষ আছে, ততক্ষণ টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের টিকাকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে আজ শনিবার সকালে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া।
সচিব বলেন, ‘প্রথম ডোজের জন্য যে টার্গেট নেওয়া হয়েছে, তাতে সবাই রেসপন্স করছে। আশা করি, আমরা ‘ কোটির যে টার্গেট নিয়েছি, সেটা শেষ করে আরও বেশি টিকা দিতে পারব।’
এক প্রশ্নের জবাবে লোকমান হোসেন বলেন, ‘আজকে টার্গেট পূরণ না হলে সময় বাড়ানো হবে কি না, এ বিষয়ে সন্ধ্যার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
কোথাও হুড়োহুড়ি, কোথাও হাতাহাতি—এভাবেই চলছে দিনে ১ কোটি টিকা দেওয়ার বিশেষ ক্যাম্পেইন। এতে নজিরবিহীন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে টিকা নিতে আসা লাখ লাখ মানুষকে। এমনকি মারধরের ঘটনাও ঘটেছে। ভুক্তভোগীদের অভিযোগ, টিকাপ্রত্যাশীর তুলনায় বুথের সংখ্যা কম ও খোলামেলা জায়গায় না হওয়ায় এই বিশৃঙ্খলা তৈরি হয়েছে। রাজধানীর দুই সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন এলাকা ঘুরে আজ শনিবার এমন চিত্র পাওয়া গেছে।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেরাদিয়ার হিন্দুপাড়ায় সকাল ৯টায় টিকাদান শুরু হয়। এই কেন্দ্রে ভোর থেকে লাইনে দাঁড়ান হাজার হাজার মানুষ। এই ওয়ার্ডের ৯টি কেন্দ্রে একই সময়ে শুরু হয়েছে টিকা দেওয়া। কিন্তু বুথের তুলনায় টিকাপ্রত্যাশীর সংখ্যা অনেক বেশি হওয়ায় একাধিক কেন্দ্রে ঘণ্টারও বেশি বন্ধ ছিল টিকা দেওয়া।
সরেজমিন মেরাদিয়া হিন্দুপাড়ায় সকাল ১০টার দিকে গিয়ে দেখা যায়, টিকা নিতে আসা কয়েক হাজার নারী-পুরুষ লাইনে দাঁড়িয়ে আছেন, কিন্তু টিকা দেওয়া হচ্ছে না। পর্যাপ্ত স্বেচ্ছাসেবক না থাকায় বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। এ সময় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে দেখা যায়নি। কে কার আগে টিকা নেবেন, সেই হুড়োহুড়িতে বন্ধ করে দেওয়া হয় টিকাদান।
টিকা নিতে ভোর ৫টা থেকে লাইনে দাঁড়িয়েছিলেন শিপ্রা রানী। কিন্তু বেলা ১১টা বাজলেও একই জায়গায় দাঁড়িয়ে আছেন শিপ্রা। তিনি বলেন, ‘সেই ভোর থেকে টিকা নেওয়ার জন্য দাঁড়িয়ে আছি। নাশতা পর্যন্ত করিনি। তার পরও টিকা নিতে পারিনি। লাইন ভেঙে অনেককে টিকা দেওয়া হয়েছে। কখন টিকা পাব তা-ও জানি না।’
রিকশাচালক মোকাব্বের হোসেন বলেন, ‘যেখানে হাজার হাজার মানুষ দাঁড়িয়ে আছি, সেখানে মাত্র একটা বুথ। যে যেভাবে পারছে, টিকা নিচ্ছে। কিন্তু ভোর থেকেই অপেক্ষা করছি। এক পা এগোতে পারিনি।’
কেন্দ্রের টিকাদানকর্মী নুসরাত আক্তার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এতগুলো মানুষকে কীভাবে একটা বুথে টিকা দেব? মানুষ কথা শুনছে না। কাউন্সিলের পক্ষ থেকে স্বেচ্ছাসেবক এসেছেন মাত্র দুজন। নেই প্রশাসনের কোনো লোক। মানুষ হুমড়ি খেয়ে পড়ছে। বাধ্য হয়ে বন্ধ রাখতে হয়েছে।’
টিকাদানকর্মী জানান, সকাল থেকে দুই ঘণ্টায় মাত্র ৭৬ জনকে টিকা দিতে পেরেছি।
এই কেন্দ্রের পাশেই ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. মাকসুদ হোসেনের কার্যালয়ে নির্ধারিত সময়ে টিকা দেওয়া শুরু হলেও বিশৃঙ্খলার কারণে এক ঘণ্টার বেশি সময় ধরে টিকা দেওয়া বন্ধ হয়ে যায়। এ সময় নিরাপত্তাকর্মীর পোশাক পরা এক কর্মীকে পরিস্থিতি সামাল দিতে মারধর করতে দেখা যায়। এতে কয়েকজন আহত হন।
কাউন্সিলর মহসিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের কিছুই করার নেই। সিটি করপোরেশন যেভাবে বলেছে, আমরা সেভাবেই ব্যবস্থা নিয়েছি। শুধু এই কেন্দ্রই নয়, ওয়ার্ডের ৯টি কেন্দ্রেরই এমন চিত্র।’
সিপাহীবাগের টেম্পোস্ট্যান্ড কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায়, এই কেন্দ্রের অবস্থা আরও নাজুক। কেন্দ্রের বাইরে হাজার হাজার মানুষ। হুড়োহুড়ি করতে গিয়ে এই কেন্দ্রের বেশ কয়েকজন আহত হন।
গোড়ানের আলী আহমদ স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্রে দুপুর ১২টার দিকে গিয়ে দেখা যায় মানুষের দীর্ঘ লাইন। কেউ ভোর থেকে আবার কেউ সকাল ৭টা থেকে অপেক্ষায় রয়েছেন। এই কেন্দ্রে চারটি বুথে টিকা দেওয়া হচ্ছে।
টিকা নিতে আসা সাধারণ মানুষের অভিযোগ, হাজার হাজার মানুষ লাইনে দাঁড়িয়ে থাকলেও কাউন্সিলর ও স্থানীয় আওয়ামী লীগের লোকজন মুখ দেখে দেখে নিজেদের লোক ঢোকাচ্ছেন।
বেশ কিছুক্ষণ পর্যবেক্ষণ করে এর সত্যতাও পাওয়া যায়। তবে টিকা দেওয়ার দায়িত্বে থাকা স্বেচ্ছাসেবকেরা বিষয়টি নিয়ে কথা বলতে নিষেধ করেন।
টিকার তথ্য জানতে চাইলে স্বেচ্ছাসেবকের দায়িত্বে থাকা স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা সম্রাট রেগে গিয়ে বলেন, ‘আপনি কোথাকার সাংবাদিক, আমরাও সাংবাদিক। কোনো কথা কইবেন না।’
এ সময় তাঁর পরিচয় জানতে চাইলে উত্তেজিত হয়ে যান। পরে কয়েকজন স্বেচ্ছাসেবক এসে তাঁকে সরিয়ে নিয়ে যান।
ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রতি ওয়ার্ডে ৯টি করে কেন্দ্র হিসেবে সর্বমোট ৬৭৫টি কেন্দ্রে এই টিকাদান কার্যক্রম চলছে। প্রতি কেন্দ্রে ৫০০ জনকে টিকা প্রয়োগের লক্ষ্যমাত্রা নিয়ে পরিচালিত হতে যাওয়া এই কার্যক্রমে সর্বমোট ৩ লাখ ৩৭ হাজার ৫০০ জনকে টিকা প্রদানের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
একই অবস্থা উত্তর সিটি করপোরেশনের (ডিএনসিসি) কেন্দ্রগুলোতেও। বাড্ডার আলাতুন্নেছা কেন্দ্রে গিয়ে দেখা যায় মানুষের সীমাহীন দুর্ভোগের চিত্র। ভোর থেকেই মানুষের ভিড় এই কেন্দ্রে। এই সিটির ৫৪টি কেন্দ্রের ৪৮৬টি বুথে টিকা দেওয়া হচ্ছে।
ডিএনসিসির মেয়র আতিকুল ইসলাম বলেছেন, ‘স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সাড়ে ৩ লাখ টিকা দেওয়ার লক্ষ্যমাত্রা দিয়েছিল। আমরা ৫ লাখ টার্গেট নিয়েছি। আজকের পরে আপাতত সময় না বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আছে।’
এদিকে কোটি টিকা দিতে বিরতিহীনভাবে টিকা কার্যক্রম চালানোর কথা জানিয়েছে সরকার। যতক্ষণ মানুষ আছে, ততক্ষণ টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের টিকাকেন্দ্র পরিদর্শন শেষে আজ শনিবার সকালে এসব কথা বলেন স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া।
সচিব বলেন, ‘প্রথম ডোজের জন্য যে টার্গেট নেওয়া হয়েছে, তাতে সবাই রেসপন্স করছে। আশা করি, আমরা ‘ কোটির যে টার্গেট নিয়েছি, সেটা শেষ করে আরও বেশি টিকা দিতে পারব।’
এক প্রশ্নের জবাবে লোকমান হোসেন বলেন, ‘আজকে টার্গেট পূরণ না হলে সময় বাড়ানো হবে কি না, এ বিষয়ে সন্ধ্যার পর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় টিনের চাল কেটে বাড়িতে ঢুকে এক বৃদ্ধাকে শ্বাসরোধে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। এ সময় দুর্বৃত্তরা কয়েক লাখ টাকা ও মোবাইল ফোন লুট করে নিয়ে যায়। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে উপজেলার তালোড়া বাজার এলাকায় এই ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তির নাম বিমলা পোদ্দার (৬৭)।
৪ মিনিট আগেমেহেরপুরের গাংনী উপজেলার বামন্দী ইউনিয়নের নলবোনার বিলে দেখা মিলেছে শাপলা ফুলের। আর এসব ফুল তুলতে বিভিন্ন গ্রাম থেকে ছুটে আসছে শিশু-কিশোর ও মাঠে কাজ করতে আসা কৃষকেরা। সাপের ভয় থাকলেও পানিতে নেমে ফুল তুলছে তারা।
২৮ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে শহীদ শামসুজ্জোহা হলেও জয় পেয়েছেন ইসলামী ছাত্রশিবিরের সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোটের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, একই প্যানেলের এজিএস প্রার্থী সালমান সাব্বির এবং আধিপাত্যবিরোধী ঐক্য প্যানেলের জিএস প্রার্থী সালাহউদ্দিন আম্মার।
৩৪ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) নবনির্বাচিত সহসভাপতি (ভিপি) মোস্তাকুর রহমান জাহিদ বলেছেন, ‘আমরা বিজয়ী ও বিজিতদের পরামর্শ ও সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নে কাজ করে যাব।’
১ ঘণ্টা আগে