নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংসদ নির্বাচন আল্লাহর হুকুমেই হচ্ছে, কারণ সবকিছু তার হুকুমেই হয়। আগামী ৭ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানিতে আজ রোববার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর বেঞ্চ এমন মন্তব্য করেন।
আদালত বলেন, সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংক্রান্ত বিষয়গুলো ইতিমধ্যে সুপ্রিম কোর্ট নিষ্পত্তি করেছে।
রিট আবেদনকারী আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ বলেন, সংবিধানের ১২৩ (৪) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আরও পাঁচ মাস সময় ছিল। নির্বাচন কমিশন তড়িঘড়ি করে নির্বাচন করতে যাচ্ছে। অনেক দলই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। এখানে দুটি বিষয়। একটি মেয়াদের পূর্বে এবং অপরটি মেয়াদের পরে। দুই ভাবে নির্বাচনে হতে পারে।
আদালত বলেন, পরে হলো দৈব-দুর্বিপাকের কারণে। এ সময় ইউনুছ আলী আকন্দ বলেন, সবই অ্যাক্ট অব গড, আল্লাহর হুকুম ছাড়া কিছু হয় না। তখন আদালত বলেন, পাঁচ মাস আগে যে হচ্ছে, এটিও আল্লাহর হুকুমে হচ্ছে।
হাইকোর্ট বলেন, সংবিধানের মধ্যে থেকে নির্বাচন কমিশনের তাদের সুবিধামতো সময়ে নির্বাচন দেওয়ার এখতিয়ার রয়েছে। আর সংসদ বহাল থাকা অবস্থায় নির্বাচনের বিষয়ে ২০১৮ সালে সেটেল হয়ে গেছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, সংবিধানে স্পষ্ট বলা হয়েছে সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। পরে আদালত এই বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য সোমবার দিন ধার্য করেন।
এর আগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত বুধবার রিট দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. ইউনুছ আলী আকন্দ। আর এই বিষয়ে রুল হলে তা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় তফসিল স্থগিতের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের আদেশ প্রার্থনা করা হয়েছে আবেদনে।
আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের সচিব, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সচিব, সংসদ সচিব এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে রিটে বিবাদী করা হয়। রিটে যুক্তি হিসেবে বলা হয়, এখনো একাদশ সংসদ বহাল আছে। আর সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন অসাংবিধানিক। কারণ ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হলে দুটি সংসদ হবে।
মঙ্গলবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পেছাতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের আইনি নোটিশ পাঠান এই আইনজীবী। এছাড়া প্রধান বিরোধী দল না আসা এবং সারা দেশে হরতাল–অবরোধ চলায় এই অবস্থায় নির্বাচন হতে পারে না বলে মনে করেন রিটকারী আইনজীবী।
সংসদ নির্বাচন আল্লাহর হুকুমেই হচ্ছে, কারণ সবকিছু তার হুকুমেই হয়। আগামী ৭ জানুয়ারি সংসদ নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানিতে আজ রোববার বিচারপতি মোস্তফা জামান ইসলাম ও বিচারপতি মো. আতাবুল্লাহর বেঞ্চ এমন মন্তব্য করেন।
আদালত বলেন, সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময় সংক্রান্ত বিষয়গুলো ইতিমধ্যে সুপ্রিম কোর্ট নিষ্পত্তি করেছে।
রিট আবেদনকারী আইনজীবী ইউনুস আলী আকন্দ বলেন, সংবিধানের ১২৩ (৪) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য আরও পাঁচ মাস সময় ছিল। নির্বাচন কমিশন তড়িঘড়ি করে নির্বাচন করতে যাচ্ছে। অনেক দলই নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি। এখানে দুটি বিষয়। একটি মেয়াদের পূর্বে এবং অপরটি মেয়াদের পরে। দুই ভাবে নির্বাচনে হতে পারে।
আদালত বলেন, পরে হলো দৈব-দুর্বিপাকের কারণে। এ সময় ইউনুছ আলী আকন্দ বলেন, সবই অ্যাক্ট অব গড, আল্লাহর হুকুম ছাড়া কিছু হয় না। তখন আদালত বলেন, পাঁচ মাস আগে যে হচ্ছে, এটিও আল্লাহর হুকুমে হচ্ছে।
হাইকোর্ট বলেন, সংবিধানের মধ্যে থেকে নির্বাচন কমিশনের তাদের সুবিধামতো সময়ে নির্বাচন দেওয়ার এখতিয়ার রয়েছে। আর সংসদ বহাল থাকা অবস্থায় নির্বাচনের বিষয়ে ২০১৮ সালে সেটেল হয়ে গেছে।
অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেন, সংবিধানে স্পষ্ট বলা হয়েছে সংসদের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগে নির্বাচন সম্পন্ন করতে হবে। পরে আদালত এই বিষয়ে পরবর্তী শুনানির জন্য সোমবার দিন ধার্য করেন।
এর আগে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিলের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত বুধবার রিট দায়ের করেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. ইউনুছ আলী আকন্দ। আর এই বিষয়ে রুল হলে তা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় তফসিল স্থগিতের নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
এ ছাড়া রুল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনের আদেশ প্রার্থনা করা হয়েছে আবেদনে।
আইন মন্ত্রণালয়ের দুই সচিব, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের সচিব, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের সচিব, সংসদ সচিব এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনারকে রিটে বিবাদী করা হয়। রিটে যুক্তি হিসেবে বলা হয়, এখনো একাদশ সংসদ বহাল আছে। আর সংসদ বহাল রেখে নির্বাচন অসাংবিধানিক। কারণ ৭ জানুয়ারি নির্বাচন হলে দুটি সংসদ হবে।
মঙ্গলবার দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন পেছাতে প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ সংশ্লিষ্টদের আইনি নোটিশ পাঠান এই আইনজীবী। এছাড়া প্রধান বিরোধী দল না আসা এবং সারা দেশে হরতাল–অবরোধ চলায় এই অবস্থায় নির্বাচন হতে পারে না বলে মনে করেন রিটকারী আইনজীবী।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) ভোটের মাঠে নেমে সামাজিক মাধ্যমে পরিচিত মুখ হয়ে উঠেছেন জাহিন বিশ্বাস এষা। শুরু থেকেই সংবাদমাধ্যমের ক্যামেরার ফোকাস ছিল ছাত্রদল সমর্থিত ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম জোটের এই এজিএস প্রার্থীর দিকে। তবে ভোটের ফলাফলে তিনি লড়াই জমাতে পারছেন না।
১১ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের ছয়টি ও ছেলেদের দুটি হলের ফলাফলে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর চেয়ে প্রায় চারগুণ ভোটে এগিয়ে গিয়েছেন ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেলের ভিপি প্রার্থী মোস্তাকুর রহমান জাহিদ।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। সে ধারাবাহিকতা দেখা গেল ছেলেদের শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক হলের ফলাফলেও।
১ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে মেয়েদের সব কয়টি হলেই শীর্ষ তিন পদে সর্বোচ্চ ভোট পেয়েছেন মোস্তাকুর রহমান জাহিদ, সালাহউদ্দিন আম্মার ও সালমান সাব্বির। বিশ্ববিদ্যালয়ে মেয়েদের হল মোট ছয়টি। বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টা পর্যন্ত এ ছয়টি হলেরই ফল ঘোষণা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে