নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক (এডি) মামুনুর রশিদের বিরুদ্ধে এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে আদালতে মামলা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮-এ এই মামলা করেন ধর্ষণের শিকার ওই নারী।
বিচারক শওকত আলী অভিযোগটি আমলে নিয়ে রাজধানীর শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
বাদীর আইনজীবী মাহবুব রানা মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বাদী সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর থানার একটি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি রাজধানীর দারুস সালাম এলাকায় থাকেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, বাদীর সঙ্গে মামুনুর রশিদের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সেই সম্পর্কের সুবাদে মামুনুর রশিদ নারীকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। তবে মামুনুর রশিদ বিয়ের অনুমতি না পাওয়া পর্যন্ত তাঁকে বাড়িতে তুলতে পারবেন না বলে জানান।
পরবর্তীকালে ২০২৩ সালের ১৬ জুলাই সাভার স্মৃতিসৌধে মামুনুর রশিদ কাবিননামার একটি নীল কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে জানান তাঁদের মধ্যে বিয়ে হয়েছে। এ সময় সেখানে মামুনুর রশিদের দুই বন্ধুও উপস্থিত ছিলেন। এরপর তাঁরা স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে আশুলিয়ায় একটা ভাড়া বাসায় নিয়মিত বসবাস শুরু করেন।
ভুক্তভোগী নারী আরও অভিযোগ করেন, এ ঘটনা ওই নারী তাঁর বাবা-মাকে জানালে মামুনুর রশিদ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং বলেন, ‘বিয়ের কথা গোপন করোনি কেন? তোমার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই।’
এরপর ২৯ জুলাই আসামি ভুক্তভোগী নারীকে একা বাসায় রেখে চলে যান। ৪ আগস্ট মামুনুর রশিদ বিয়ের সাক্ষীদের সঙ্গে নিয়ে বাদীর বাসায় এসে বলেন, এত দিন তাঁরা বিয়ের মিথ্যা নাটক সাজিয়ে একসঙ্গে বসবাস করেছেন। তাঁকে বিয়ে করে ঘরসংসার করার কোনো ইচ্ছা নেই। এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে মামুনুর রশিদের মোবাইলে ধারণকৃত অন্তরঙ্গ ছবি ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেবেন এবং বাদীকে গুম ও হত্যার হুমকি দেন।
এ ঘটনার পর ভুক্তভোগী নারী ওই বছরের ১২ সেপ্টেম্বর ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা করেন। আদালত অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে পিবিআইকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। মামলার পর আসামি তাঁর সঙ্গে আপস মীমাংসা করার কথা বললে তিনি মামলা প্রত্যাহার করে নেন।
পরবর্তীকালে আবারও আসামি তাঁকে বিয়ের কথা বলে একাধিকবার ধর্ষণ করেন এবং বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানান।
দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক (এডি) মামুনুর রশিদের বিরুদ্ধে এক নারীকে ধর্ষণের অভিযোগে আদালতে মামলা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮-এ এই মামলা করেন ধর্ষণের শিকার ওই নারী।
বিচারক শওকত আলী অভিযোগটি আমলে নিয়ে রাজধানীর শাহ আলী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে (ওসি) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিল করতে নির্দেশ দিয়েছেন।
বাদীর আইনজীবী মাহবুব রানা মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
বাদী সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুর থানার একটি গ্রামের বাসিন্দা। তিনি রাজধানীর দারুস সালাম এলাকায় থাকেন।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, বাদীর সঙ্গে মামুনুর রশিদের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। সেই সম্পর্কের সুবাদে মামুনুর রশিদ নারীকে বিয়ের প্রস্তাব দেন। তবে মামুনুর রশিদ বিয়ের অনুমতি না পাওয়া পর্যন্ত তাঁকে বাড়িতে তুলতে পারবেন না বলে জানান।
পরবর্তীকালে ২০২৩ সালের ১৬ জুলাই সাভার স্মৃতিসৌধে মামুনুর রশিদ কাবিননামার একটি নীল কাগজে স্বাক্ষর নিয়ে জানান তাঁদের মধ্যে বিয়ে হয়েছে। এ সময় সেখানে মামুনুর রশিদের দুই বন্ধুও উপস্থিত ছিলেন। এরপর তাঁরা স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে আশুলিয়ায় একটা ভাড়া বাসায় নিয়মিত বসবাস শুরু করেন।
ভুক্তভোগী নারী আরও অভিযোগ করেন, এ ঘটনা ওই নারী তাঁর বাবা-মাকে জানালে মামুনুর রশিদ ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন এবং বলেন, ‘বিয়ের কথা গোপন করোনি কেন? তোমার সঙ্গে কোনো সম্পর্ক নেই।’
এরপর ২৯ জুলাই আসামি ভুক্তভোগী নারীকে একা বাসায় রেখে চলে যান। ৪ আগস্ট মামুনুর রশিদ বিয়ের সাক্ষীদের সঙ্গে নিয়ে বাদীর বাসায় এসে বলেন, এত দিন তাঁরা বিয়ের মিথ্যা নাটক সাজিয়ে একসঙ্গে বসবাস করেছেন। তাঁকে বিয়ে করে ঘরসংসার করার কোনো ইচ্ছা নেই। এ নিয়ে বাড়াবাড়ি করলে মামুনুর রশিদের মোবাইলে ধারণকৃত অন্তরঙ্গ ছবি ও ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছেড়ে দেবেন এবং বাদীকে গুম ও হত্যার হুমকি দেন।
এ ঘটনার পর ভুক্তভোগী নারী ওই বছরের ১২ সেপ্টেম্বর ঢাকার চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে একটি মামলা করেন। আদালত অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে পিবিআইকে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দেন। মামলার পর আসামি তাঁর সঙ্গে আপস মীমাংসা করার কথা বললে তিনি মামলা প্রত্যাহার করে নেন।
পরবর্তীকালে আবারও আসামি তাঁকে বিয়ের কথা বলে একাধিকবার ধর্ষণ করেন এবং বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানান।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১১ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে