নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি একুশে পদকপ্রাপ্ত দেশবরেণ্য প্রবীণ সাংবাদিক রিয়াজউদ্দিন আহমেদের জানাজা জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ৯ দিন পর গত শনিবার দুপুরে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
ঢাকা থেকে তাঁকে তাঁর গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর মনোহরদীর নারান্দীতে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে তাঁর দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তারপর আবার ঢাকায় বনানীতে নিজ এলাকায় তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর তাঁকে বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে বলে জানা গেছে।
জানাজা শেষে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘যখন সংবাদকর্মীদের স্বাধীনতা, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা ব্যাহত হচ্ছে, ঠিক সেই সময়ে তাঁর চলে যাওয়া জাতির জন্য, মানুষের জন্য, বিশেষ করে গণমাধ্যমের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। আমরা তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।’
জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, ‘তিনি আমাদের অত্যন্ত প্রিয়জন ছিলেন। আমাদের অভিভাবক ছিলেন। আজ তাঁকে নিস্তব্ধ নিথর রেখে আমরা কথা বলছি, এটা আমরা কয়দিন আগেও ভাবতে পারি নাই। আমরা যখন সংকটে পড়তাম, তখন তিনি আমাদের পরামর্শ দিতেন।’
রিয়াজ উদ্দিনের ছেলে মাশরুর রিয়াজ বলেন, ‘আমরা রক্তের সম্পর্কের পরিবার। তাঁর আরেকটি পরিবার ছিল গণমাধ্যম। আপনারা আমাদের চেয়ে বেশি মূল্যায়ন করতে পারবেন গণমাধ্যমের জন্য তিনি কী করেছেন। তাঁর কাছ থেকে কেউ যদি কষ্ট পেয়ে থাকেন, তাঁকে ক্ষমা করে দেবেন।’
রিয়াজ উদ্দিনের সঙ্গে আত্মার সম্পর্ক ছিল জানিয়ে সাংবাদিক মুন্নি সাহা বলেন, ‘তিনি আমাদের সাংবাদিকতার জন্য অভিভাবক ছিলেন।’
জানাজায় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নোয়াবের সভাপতি এ কে আজাদ, সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ চৌধুরী, সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক, জাতীয় প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খানসহ প্রমুখ।
জাতীয় প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি একুশে পদকপ্রাপ্ত দেশবরেণ্য প্রবীণ সাংবাদিক রিয়াজউদ্দিন আহমেদের জানাজা জাতীয় প্রেসক্লাব প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ রোববার সকালে তাঁর প্রথম জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ৯ দিন পর গত শনিবার দুপুরে তিনি মৃত্যুবরণ করেন।
ঢাকা থেকে তাঁকে তাঁর গ্রামের বাড়ি নরসিংদীর মনোহরদীর নারান্দীতে নিয়ে যাওয়া হবে। সেখানে তাঁর দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। তারপর আবার ঢাকায় বনানীতে নিজ এলাকায় তৃতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হবে। এরপর তাঁকে বনানী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত করা হবে বলে জানা গেছে।
জানাজা শেষে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘যখন সংবাদকর্মীদের স্বাধীনতা, সংবাদমাধ্যমের স্বাধীনতা ব্যাহত হচ্ছে, ঠিক সেই সময়ে তাঁর চলে যাওয়া জাতির জন্য, মানুষের জন্য, বিশেষ করে গণমাধ্যমের জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি। আমরা তাঁর আত্মার মাগফিরাত কামনা করি।’
জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন বলেন, ‘তিনি আমাদের অত্যন্ত প্রিয়জন ছিলেন। আমাদের অভিভাবক ছিলেন। আজ তাঁকে নিস্তব্ধ নিথর রেখে আমরা কথা বলছি, এটা আমরা কয়দিন আগেও ভাবতে পারি নাই। আমরা যখন সংকটে পড়তাম, তখন তিনি আমাদের পরামর্শ দিতেন।’
রিয়াজ উদ্দিনের ছেলে মাশরুর রিয়াজ বলেন, ‘আমরা রক্তের সম্পর্কের পরিবার। তাঁর আরেকটি পরিবার ছিল গণমাধ্যম। আপনারা আমাদের চেয়ে বেশি মূল্যায়ন করতে পারবেন গণমাধ্যমের জন্য তিনি কী করেছেন। তাঁর কাছ থেকে কেউ যদি কষ্ট পেয়ে থাকেন, তাঁকে ক্ষমা করে দেবেন।’
রিয়াজ উদ্দিনের সঙ্গে আত্মার সম্পর্ক ছিল জানিয়ে সাংবাদিক মুন্নি সাহা বলেন, ‘তিনি আমাদের সাংবাদিকতার জন্য অভিভাবক ছিলেন।’
জানাজায় অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন শিল্পমন্ত্রী নুরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ুন, স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, নোয়াবের সভাপতি এ কে আজাদ, সাধারণ সম্পাদক শহীদুল্লাহ চৌধুরী, সম্পাদক পরিষদের সভাপতি ডেইলি স্টার সম্পাদক মাহফুজ আনাম, বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের সভাপতি ওমর ফারুক, জাতীয় প্রেসক্লাব সাধারণ সম্পাদক ইলিয়াস খানসহ প্রমুখ।
রংপুর বিভাগের আট জেলার ২ কোটি মানুষের স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করতে সরকারি হাসপাতাল রয়েছে ৬৫টি। এসব হাসপাতালে চিকিৎসকের মোট পদ ১ হাজার ২১৪টি। কিন্তু বর্তমানে কর্মরত ৫৩১ জন, পদ শূন্য ৬৮৩টি। চাহিদার অর্ধেকেরও কম জনবল থাকায় হাসপাতালগুলোয় চিকিৎসা কার্যক্রম চরমভাবে বিঘ্নিত হচ্ছে। সেবাপ্রার্থীদের বাধ্য...
১৯ মিনিট আগেঠাকুরগাঁও ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে জলাতঙ্ক প্রতিরোধী টিকার সংকট দেখা দিয়েছে। এতে চরম বিপাকে পড়েছেন রোগীরা। নিরুপায় হয়ে কেউ কেউ চড়া দামে বাইরে থেকে কিনছেন, কেউ আবার টিকা না পাওয়ার ভুগছেন দুশ্চিন্তায়।
২৫ মিনিট আগেঐতিহাসিক ফারাক্কা লংমার্চ দিবস আজ শুক্রবার। পদ্মার উজানে ভারতের ফারাক্কা ব্যারাজ তৈরি করে পানি প্রত্যাহারের প্রতিবাদে ১৯৭৬ সালের এই দিনে মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের লক্ষাধিক মানুষ রাজশাহীর ঐতিহাসিক মাদ্রাসা ময়দানে জমায়েত হয়েছিলেন। এখান থেকেই সেদিন মরণ বাঁধ ফারাক্কা অভিমুখে...
২৯ মিনিট আগে