নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হঠাৎ করে ৩ এপ্রিল থেকে বিনা নোটিশে দেশের জনপ্রিয় ইন্টারনেটভিত্তিক ওভার দা টপ বা ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। আজ বৃহস্পতিবার অ্যাসোসিয়েশনের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন অভিযোগ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বন্ধের ফলে বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিমিটেডের টফি, গ্রামীণফোনের বায়োস্কোপ, রবি আজিয়াটা লিমিটেড কোম্পানির বিঞ্জ ও বঙ্গ বিডির বঙ্গ টিভি দেখতে পারছে না দেশের প্রায় ৩০ মিলিয়ন বা ৩ কোটি গ্রাহক। বিনা নোটিশে এসব ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বন্ধের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে গ্রাহক অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
গণমাধ্যমে পাঠানো প্রতিবাদ বিবৃতিতে সংগঠন সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশে এখনো ওটিটি নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়নি। নীতিমালার খসড়া যখন প্রস্তুত হচ্ছে সেই সময়ে সরকারের ভেতরে লুকিয়ে থাকা কিছু সুবিধাবাদী ব্যক্তির স্বার্থ চরিতার্থ করতে ইন্টারনেট ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চায় এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডিজিটালি সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে চায়। সরকারের এই সুদূরপ্রসারী চিন্তার ফলে দেশে বর্তমানে যত টেলিভিশন বাজারে বিক্রি হয় সবই ইন্টারনেট ভিত্তিক। ডিশ ব্যবসায়ীদের অসহযোগিতা ও গ্রাহকদের সঙ্গে অসৎ আচরণের মাঝে এক প্রকার স্বস্তি এনে দিয়েছিল ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। গ্রাহক একটি ডিভাইসে যখন তাদের সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে সক্ষম হচ্ছে সেই সময় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করে দেওয়া উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আমরা মনে করি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ওটিটির গ্রাহকেরা এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করার জন্য বিভিন্ন প্রিমিয়াম প্যাকেজ ক্রয় করে থাকেন। অপারেটররা ইতিমধ্যে গ্রাহকের কাছ থেকে এসব প্যাকেজ বাবদ অগ্রিম অর্থ আদায় করেছে। এখন গ্রাহক এ সকল প্ল্যাটফর্ম দেখতে না পারায় আর্থিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা ওটিটি অপারেটর, বিটিআরসি, তথ্য মন্ত্রণালয় এবং সরকারের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি অনুরোধ জানাই দ্রুত এ সকল প্ল্যাটফর্ম খুলে দেওয়া হোক। বাংলাদেশ সরকার যখন স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চায় তখন মুক্ত অর্থনীতি এবং মুক্ত ইন্টারনেটের যুগে এসব প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করে দেওয়া মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল বলে আমরা মনে করি। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিষয়টি নিষ্পত্তি না করলে আমরা উচ্চ আদালতে যেতে বাধ্য হব।
হঠাৎ করে ৩ এপ্রিল থেকে বিনা নোটিশে দেশের জনপ্রিয় ইন্টারনেটভিত্তিক ওভার দা টপ বা ওটিটি প্ল্যাটফর্মগুলো বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছে বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন। আজ বৃহস্পতিবার অ্যাসোসিয়েশনের পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন অভিযোগ করা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, বন্ধের ফলে বাংলালিংক ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিমিটেডের টফি, গ্রামীণফোনের বায়োস্কোপ, রবি আজিয়াটা লিমিটেড কোম্পানির বিঞ্জ ও বঙ্গ বিডির বঙ্গ টিভি দেখতে পারছে না দেশের প্রায় ৩০ মিলিয়ন বা ৩ কোটি গ্রাহক। বিনা নোটিশে এসব ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বন্ধের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছে গ্রাহক অধিকার নিয়ে কাজ করা সংগঠন বাংলাদেশ মুঠোফোন গ্রাহক অ্যাসোসিয়েশন।
গণমাধ্যমে পাঠানো প্রতিবাদ বিবৃতিতে সংগঠন সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদ বলেন, দেশে এখনো ওটিটি নীতিমালা প্রণয়ন করা হয়নি। নীতিমালার খসড়া যখন প্রস্তুত হচ্ছে সেই সময়ে সরকারের ভেতরে লুকিয়ে থাকা কিছু সুবিধাবাদী ব্যক্তির স্বার্থ চরিতার্থ করতে ইন্টারনেট ভিত্তিক প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। বাংলাদেশ সরকার স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চায় এবং ইন্টারনেটের মাধ্যমে ডিজিটালি সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে চায়। সরকারের এই সুদূরপ্রসারী চিন্তার ফলে দেশে বর্তমানে যত টেলিভিশন বাজারে বিক্রি হয় সবই ইন্টারনেট ভিত্তিক। ডিশ ব্যবসায়ীদের অসহযোগিতা ও গ্রাহকদের সঙ্গে অসৎ আচরণের মাঝে এক প্রকার স্বস্তি এনে দিয়েছিল ওটিটি প্ল্যাটফর্ম। গ্রাহক একটি ডিভাইসে যখন তাদের সকল কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতে সক্ষম হচ্ছে সেই সময় ওটিটি প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করে দেওয়া উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে আমরা মনে করি।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও জানানো হয়, ওটিটির গ্রাহকেরা এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করার জন্য বিভিন্ন প্রিমিয়াম প্যাকেজ ক্রয় করে থাকেন। অপারেটররা ইতিমধ্যে গ্রাহকের কাছ থেকে এসব প্যাকেজ বাবদ অগ্রিম অর্থ আদায় করেছে। এখন গ্রাহক এ সকল প্ল্যাটফর্ম দেখতে না পারায় আর্থিক ও মানসিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আমরা ওটিটি অপারেটর, বিটিআরসি, তথ্য মন্ত্রণালয় এবং সরকারের আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতি অনুরোধ জানাই দ্রুত এ সকল প্ল্যাটফর্ম খুলে দেওয়া হোক। বাংলাদেশ সরকার যখন স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণ করতে চায় তখন মুক্ত অর্থনীতি এবং মুক্ত ইন্টারনেটের যুগে এসব প্ল্যাটফর্ম বন্ধ করে দেওয়া মানবাধিকার লঙ্ঘনের শামিল বলে আমরা মনে করি। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিষয়টি নিষ্পত্তি না করলে আমরা উচ্চ আদালতে যেতে বাধ্য হব।
ঈদের দিন বিকেলে খেলতে ছিল হামজা। এ সময় পরিবারের সদস্যদের অগোচরে বাড়ির পাশে পুকুরে পড়ে যায় শিশুটি। অনেক খোঁজাখুঁজি করে একপর্যায়ে তাকে পুকুর পানিতে ভাসতে দেখেন স্বজনেরা। পরে দ্রুত উদ্ধার করে মাদারীপুর ২৫০ শয্যা জেলা হাসপাতালে নিলে কর্তব্যরত চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৫ মিনিট আগেআসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
১ ঘণ্টা আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
২ ঘণ্টা আগে