অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর মিরপুর মডেল থানার সামনে বিক্ষোভ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত-আহত শিক্ষার্থীদের পরিবার, বন্ধু স্বজন ও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এ সময় গণহত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।
আজ বুধবার দুপুরে মিরপুর-১০ গোলচত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে থানার সামনে অবস্থান নেন তাঁরা। পরে পুলিশের সঙ্গে থানায় প্রবেশ করেন এবং ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কক্ষের সামনে বিক্ষোভও করেন।
এ সময় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গিয়াস উদ্দিনের কাছে জুলাই-আগস্টে গণহত্যার ঘটনার তিন মাস পেরিয়ে গেলেও আসামিদের গ্রেপ্তারে অগ্রগতি না থাকার কৈফিয়ত ও হত্যার বিচার চান তাঁরা।
আন্দোলনে মিরপুরে নিহত সিফাতের বাবা কামাল হাওলাদার বলেন, ‘আমার ছেলে হত্যার মামলার একজন আসামিও গ্রেপ্তার হয়নি। পুলিশকে আমার ছেলে হত্যা মামলার আসামিদের দেখিয়েছি। কিন্তু পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করেনি।’
ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘আমার জীবন তো হুমকির মুখে। আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরছে। প্রশাসন টালবাহানা করছে। অনুরোধ করি, অবিলম্বে খুনিদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসুন।’
নিহত শাহরিয়ার জাহান আলভীর বাবা আবুল হাসান বলেন, ‘গত ৪ আগস্ট আমার ছেলে মিরপুর-১০ গোলচত্বরে গুলিতে নিহত হয়েছে। পুলিশের দায়িত্ব আসামি ধরা। কিন্তু পুলিশ আসামি না ধরে টালবাহানা করছে। অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলা করেছি। আমি বাদী হয়ে হয়রানির শিকার। পুলিশ কোনো সহযোগিতা করছে না।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্রসমাজের মিরপুরের সমন্বয়ক এস এম সায়েম বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার কারণেই থানায় এসে গণহত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাতে হচ্ছে। আমরা গণহত্যার বিচার চাই। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও আমরা রাজপথ ছাড়িনি। গণহত্যায় জড়িতদের বিচার এই সরকারের আমলেই করে ছাড়ব।’
এ সময় বিক্ষুব্ধদের সান্ত্বনা ও আসামি গ্রেপ্তারে আশ্বস্ত করে মিরপুর থানার ওসি গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘নির্দ্বিধায় আসামি গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। ৫ আগস্টের আগে যারা শহীদ হয়েছেন সেসব মামলা বিচার-বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। ইতিপূর্বে থানায় ১০০’ র বেশি আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে।’
পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘৩৫টা মামলায় ৯০ জন আসামি গ্রেপ্তারের পর জেলে আছে। টাকা খেয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ সত্য নয়। আদালত থেকে কেউ জামিনে বেরিয়ে গেলে আমাদের কিছু করার নেই। আমরা আসামি গ্রেপ্তারে তৎপর আছি।’
রাজধানীর মিরপুর মডেল থানার সামনে বিক্ষোভ করেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে নিহত-আহত শিক্ষার্থীদের পরিবার, বন্ধু স্বজন ও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীরা। এ সময় গণহত্যাকারীদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানান তারা।
আজ বুধবার দুপুরে মিরপুর-১০ গোলচত্বর থেকে বিক্ষোভ মিছিল নিয়ে থানার সামনে অবস্থান নেন তাঁরা। পরে পুলিশের সঙ্গে থানায় প্রবেশ করেন এবং ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কক্ষের সামনে বিক্ষোভও করেন।
এ সময় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) গিয়াস উদ্দিনের কাছে জুলাই-আগস্টে গণহত্যার ঘটনার তিন মাস পেরিয়ে গেলেও আসামিদের গ্রেপ্তারে অগ্রগতি না থাকার কৈফিয়ত ও হত্যার বিচার চান তাঁরা।
আন্দোলনে মিরপুরে নিহত সিফাতের বাবা কামাল হাওলাদার বলেন, ‘আমার ছেলে হত্যার মামলার একজন আসামিও গ্রেপ্তার হয়নি। পুলিশকে আমার ছেলে হত্যা মামলার আসামিদের দেখিয়েছি। কিন্তু পুলিশ তাদের গ্রেপ্তার করেনি।’
ক্ষোভ প্রকাশ করে তিনি বলেন, ‘আমার জীবন তো হুমকির মুখে। আসামিরা প্রকাশ্যে ঘুরছে। প্রশাসন টালবাহানা করছে। অনুরোধ করি, অবিলম্বে খুনিদের গ্রেপ্তার করে বিচারের আওতায় নিয়ে আসুন।’
নিহত শাহরিয়ার জাহান আলভীর বাবা আবুল হাসান বলেন, ‘গত ৪ আগস্ট আমার ছেলে মিরপুর-১০ গোলচত্বরে গুলিতে নিহত হয়েছে। পুলিশের দায়িত্ব আসামি ধরা। কিন্তু পুলিশ আসামি না ধরে টালবাহানা করছে। অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মামলা করেছি। আমি বাদী হয়ে হয়রানির শিকার। পুলিশ কোনো সহযোগিতা করছে না।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্রসমাজের মিরপুরের সমন্বয়ক এস এম সায়েম বলেন, ‘ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার কারণেই থানায় এসে গণহত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানাতে হচ্ছে। আমরা গণহত্যার বিচার চাই। ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হলেও আমরা রাজপথ ছাড়িনি। গণহত্যায় জড়িতদের বিচার এই সরকারের আমলেই করে ছাড়ব।’
এ সময় বিক্ষুব্ধদের সান্ত্বনা ও আসামি গ্রেপ্তারে আশ্বস্ত করে মিরপুর থানার ওসি গিয়াস উদ্দিন বলেন, ‘নির্দ্বিধায় আসামি গ্রেপ্তার করা হচ্ছে। ৫ আগস্টের আগে যারা শহীদ হয়েছেন সেসব মামলা বিচার-বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। ইতিপূর্বে থানায় ১০০’ র বেশি আসামি গ্রেপ্তার হয়েছে।’
পরে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘৩৫টা মামলায় ৯০ জন আসামি গ্রেপ্তারের পর জেলে আছে। টাকা খেয়ে ছেড়ে দেওয়ার অভিযোগ সত্য নয়। আদালত থেকে কেউ জামিনে বেরিয়ে গেলে আমাদের কিছু করার নেই। আমরা আসামি গ্রেপ্তারে তৎপর আছি।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জে বরেন্দ্র বহুমুখী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিএমডিএ) খাল খননের প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগে বলা হয়েছে, কার্যাদেশ অনুযায়ী মাটি না কেটে কাজ শেষ করেছেন ঠিকাদার। এ ব্যাপারে সংস্থার চেয়ারম্যান ড. এম আসাদুজ্জামানের কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দেওয়া হয়েছে।
১৯ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে মৃত্যু আশঙ্কাজনকভাবে বেড়েছে ৷ গত ২৩ দিনে জেলায় শিক্ষার্থী, কৃষকসহ বজ্রপাতে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। তাঁদের মধ্যে কৃষকের সংখ্যা বেশি। আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, খোলা স্থানে কাজ করা মানুষ বজ্রপাতে বেশি মারা যাচ্ছে; বিশেষ করে হাওরাঞ্চলে খোলা জায়গায় মানুষজন কাজ করার কারণে সেখানে হতাহতের...
২৩ মিনিট আগেপিরোজপুরে ২৫০ শয্যার জেলা হাসপাতাল চালু করতে ৯ তলা ভবনের নির্মাণকাজ শেষ হয় প্রায় দেড় বছর আগে। কিন্তু বিদ্যুতের সংযোগ এখনো দেওয়া হয়নি এবং বসেনি লিফট। এতে করে পুরোনো ভবনে ১০০ শয্যা নিয়ে চলছে সেবা কার্যক্রম। সেখানে অধিকাংশ সময় রোগী ভর্তি থাকে ধারণক্ষমতার দ্বিগুণ। শয্যা না পেয়ে রোগীদের থাকতে হচ্ছে...
২৮ মিনিট আগেবাংলাদেশের আধুনিক ভাস্কর্য শিল্পের অন্যতম পথিকৃৎ নভেরা আহমেদ। গত শতকের ষাটের দশকে তখনকার পূর্ববঙ্গে ভাস্কর্য শিল্পকে পরিচিত করে তোলার কাজটি শুরু করেছিলেন নিজের ভিন্নধর্মী কাজ দিয়ে। নিভৃতচারী এ শিল্পী একপর্যায়ে স্থায়ীভাবে পাড়ি জমান অন্যতম শিল্পতীর্থ ফ্রান্সে। নারী এই ভাস্করকে নিয়ে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন...
৩২ মিনিট আগে