নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষার্থীরা যাতে খারাপ রাজনীতিতে জড়িত না হয়, সে জন্য তাঁদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ। আজ রোববার হাইকোর্টে আবরার হত্যার রায়ের পর প্রতিক্রিয়ায় এ আহ্বান জানান তিনি।
আবরার ফাহাদের বাবা বলেন, ‘আদালতের রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। তবে ভবিষ্যতে যেন আর কোনো আবরারকে জীবন দিতে না হয়, সেই পরিবেশ নিশ্চিতের পাশাপাশি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে র্যাগিংমুক্ত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই। যাতে শিক্ষার্থীরা নির্বিঘ্নে পড়াশোনা করতে পারে।’
আবরারের বাবা আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে আর কোনো বাবা-মায়ের বুক যেন এভাবে খালি না হয়। বাবা-মা অনেক কষ্ট করে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার জন্য পাঠান। তারা যদি পড়ালেখা বাদ দিয়ে অন্য কিছুতে জড়ায়, তাতে বাবা-মা কষ্ট পান। তাই শিক্ষার্থীদের প্রতি আমার আহ্বান থাকবে, তারা যেন এ ধরনের খারাপ রাজনীতিতে জড়িত না হয়।’
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে বিচারিক আদালতের রায়সহ নথিপত্র ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এসে পৌঁছায়। অন্যদিকে রায়ের বিরুদ্ধে আসামিরা জেল আপিল ও নিয়মিত আপিল করেন।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অসম চুক্তি ও পানি আগ্রাসন নিয়ে ফেসবুক পোস্টের জেরে বুয়েটের শেরেবাংলা হলের আবাসিক ছাত্র ও তড়িৎ কৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরারকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নিয়ে যান ছাত্রলীগের নেতারা। এক নেতার কক্ষে নিয়ে শিবির সন্দেহে দীর্ঘ ৭ ঘণ্টা নৃশংস কায়দায় পিটিয়ে হত্যা করা হয় তাঁকে। পরে রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
ওই ঘটনায় আবরারের বাবা চকবাজার থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে বুয়েটের ২৫ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। তাঁদের সবাই বর্তমানে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মী।
শিক্ষার্থীরা যাতে খারাপ রাজনীতিতে জড়িত না হয়, সে জন্য তাঁদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন আবরার ফাহাদের বাবা বরকত উল্লাহ। আজ রোববার হাইকোর্টে আবরার হত্যার রায়ের পর প্রতিক্রিয়ায় এ আহ্বান জানান তিনি।
আবরার ফাহাদের বাবা বলেন, ‘আদালতের রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। তবে ভবিষ্যতে যেন আর কোনো আবরারকে জীবন দিতে না হয়, সেই পরিবেশ নিশ্চিতের পাশাপাশি সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে র্যাগিংমুক্ত করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই। যাতে শিক্ষার্থীরা নির্বিঘ্নে পড়াশোনা করতে পারে।’
আবরারের বাবা আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে আর কোনো বাবা-মায়ের বুক যেন এভাবে খালি না হয়। বাবা-মা অনেক কষ্ট করে শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ার জন্য পাঠান। তারা যদি পড়ালেখা বাদ দিয়ে অন্য কিছুতে জড়ায়, তাতে বাবা-মা কষ্ট পান। তাই শিক্ষার্থীদের প্রতি আমার আহ্বান থাকবে, তারা যেন এ ধরনের খারাপ রাজনীতিতে জড়িত না হয়।’
প্রসঙ্গত, ২০২১ সালের ৮ ডিসেম্বর আবরার ফাহাদ হত্যা মামলায় রায় দেন বিচারিক আদালত। রায়ে ২০ জনকে মৃত্যুদণ্ড ও ৫ জনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। পরে বিচারিক আদালতের রায়সহ নথিপত্র ২০২২ সালের ৬ জানুয়ারি হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় এসে পৌঁছায়। অন্যদিকে রায়ের বিরুদ্ধে আসামিরা জেল আপিল ও নিয়মিত আপিল করেন।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে অসম চুক্তি ও পানি আগ্রাসন নিয়ে ফেসবুক পোস্টের জেরে বুয়েটের শেরেবাংলা হলের আবাসিক ছাত্র ও তড়িৎ কৌশল বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী আবরারকে ২০১৯ সালের ৬ অক্টোবর রাতে ডেকে নিয়ে যান ছাত্রলীগের নেতারা। এক নেতার কক্ষে নিয়ে শিবির সন্দেহে দীর্ঘ ৭ ঘণ্টা নৃশংস কায়দায় পিটিয়ে হত্যা করা হয় তাঁকে। পরে রাত ৩টার দিকে শেরেবাংলা হলের সিঁড়ি থেকে তাঁর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
ওই ঘটনায় আবরারের বাবা চকবাজার থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে বুয়েটের ২৫ শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। তাঁদের সবাই বর্তমানে নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা–কর্মী।
দুর্নীতি দমন কমিশনের মামলায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিনের ১৩ বছর ও তাঁর ছেলে ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনের তিন বছরের কারাদণ্ড স্থগিত করেছেন আপিল বিভাগ। একই সঙ্গে হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে তাঁদের আপিলের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। আজ রোববার তাঁদের পৃথক লিভ টু আপিল মঞ্জুর করে ব
১ মিনিট আগেরমজান মাসে রাস্তাঘাট অবরোধ করে জনদুর্ভোগ সৃষ্টি না করার আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। আজ রোববার ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেসন্স বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ আহ্বান জানান হয়।
৭ মিনিট আগেকুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনার প্রমাণ নষ্ট করার অভিযোগসহ পাঁচ দাবি জানিয়েছেন ওই বিভাগের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা।
৯ মিনিট আগেবিচারিক আদালতের রায় বহাল রাখায় সন্তোষ প্রকাশ করে আবরার ফাহাদের মা রোকেয়া খাতুন বলেন, ‘যদিও আমি জানি, রায়ের পরে আমার যেমন কষ্ট হচ্ছে, যাঁরা আসামির মা, তাঁদেরও কষ্ট হবে। কারণ, কোনো মা-বাবা তাঁদের সন্তানকে সন্ত্রাসী হওয়ার জন্য পাঠাননি। সেই মা-বাবাদের কথা ভেবে আমারও কষ্ট হচ্ছে। তাঁরাও আমার মতো তাঁদের
১৮ মিনিট আগে