উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
মাদক সেবনে বাধার কারণ হওয়ায় রাজধানীর দক্ষিণখানে আফিল মিয়া (৫৭) নামের একজন নৈশপ্রহরীকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় হত্যাকারীকে গ্রেপ্তারের পর চাঞ্চল্যকর এ তথ্য দিয়েছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার দক্ষিণখান থানা ও গোয়েন্দা পুলিশের একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানিয়েছে। গত সোমবার ভোরে কসাইবাড়ি-কাঁচকুড়া বাজার সড়কের দক্ষিণখানের চেয়ারম্যান বাড়ি এলাকায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
পরদিন নিহতের স্ত্রী মো. খোরশেদা বেগম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর থানা-পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি), পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) গোয়েন্দা দল তদন্ত শুরু করে। একপর্যায়ে গত মঙ্গলবার রাতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার করে দক্ষিণখানের ওই ঘটনাস্থলের আশপাশ থেকে একজনকে শনাক্ত করে পুলিশ। পরে মো. পলক (১৯) নামের ওই যুবককে হত্যার অভিযোগে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উত্তরা জোনাল টিম। পরে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তিনি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ওই যুবক দক্ষিণখান বাজার এলাকার মো. মোতালেব মিয়ার ছেলে। গ্রেপ্তারের সময় তার কাছে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত চাকুটিও উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছে, নিহত নৈশপ্রহরী আফিল মিয়া সৎ ও নিষ্ঠাবান ছিলেন। যার কারণে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকসেবীদের সমস্যার কারণ হয়ে পড়েছিলেন।
তারা আরও জানান, গ্রেপ্তার হওয়া পলকও সে সময় প্রায়ই রাতে বাজারের আশপাশে মাদক সেবন করতেন। আফিল মিয়া বিষয়টি পরিবারের কাছে জানানোর হুঁশিয়ারি দেন পলককে। ঘটনার রাতেও আফিল মিয়া পলককে দেখে ফেলায় তাকে ছুরি দিয়ে আঘাত করেন তিনি। সেখানে মৃত্যু হয় আফিল মিয়ার।
ছুরির বিষয়ে জানতে চাইলে তারা জানান, তাদের ধারণা পলক গাঁজা সেবন করতেন। সে কাজের জন্য তিনি চাকুটি সঙ্গে রাখতেন।
এ বিষয়ে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উত্তরা জোনাল টিমের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) আকরামুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নৈশপ্রহরীকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থলের আশপাশ থেকে হত্যাকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ বিষয়ে আগামীকাল (শুক্রবার) ডিবি থেকে সংবাদ সম্মেলন করা হবে।’
নিহত আফিল মিয়ার স্ত্রী খোরশেদা বেগম মামলার এজাহারে উল্লেখ করেন—ঘটনার দিন তিনি জনৈক রাকিবুলের মাধ্যমে জানতে পারেন, তার স্বামীকে কে বা কারা রক্তাক্ত অবস্থায় দক্ষিণখান চেয়ারম্যান বাড়ির পাশে ফেলে রেখে গেছে। পরে তাঁকে প্রথমে কেসি হাসপাতাল ও পরে উত্তরার কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরে তিনি সেখানে গিয়ে তাঁর স্বামীর মরদেহ হাসপাতালে পড়ে থাকতে দেখেন।
নিহত আফিলের ছেলে খোরশেদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বাবা নাইটগার্ডের কাজ করত। সে সময় মত ডিউটিতে যেত এবং ডিউটি শেষ করে বাসায় চলে আসত। কে বা কারা বাবাকে খুন করল, কেন করল কিছুই জানি না।’
মাদক সেবনে বাধার কারণ হওয়ায় রাজধানীর দক্ষিণখানে আফিল মিয়া (৫৭) নামের একজন নৈশপ্রহরীকে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। এ ঘটনায় হত্যাকারীকে গ্রেপ্তারের পর চাঞ্চল্যকর এ তথ্য দিয়েছে পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার দক্ষিণখান থানা ও গোয়েন্দা পুলিশের একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানিয়েছে। গত সোমবার ভোরে কসাইবাড়ি-কাঁচকুড়া বাজার সড়কের দক্ষিণখানের চেয়ারম্যান বাড়ি এলাকায় এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
পরদিন নিহতের স্ত্রী মো. খোরশেদা বেগম বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামি করে মামলা দায়ের করেন।
মামলার পর থানা-পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি), পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন, র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) গোয়েন্দা দল তদন্ত শুরু করে। একপর্যায়ে গত মঙ্গলবার রাতে তথ্যপ্রযুক্তির ব্যবহার করে দক্ষিণখানের ওই ঘটনাস্থলের আশপাশ থেকে একজনকে শনাক্ত করে পুলিশ। পরে মো. পলক (১৯) নামের ওই যুবককে হত্যার অভিযোগে আটক করে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উত্তরা জোনাল টিম। পরে জিজ্ঞাসাবাদের একপর্যায়ে তিনি হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ততার কথা স্বীকার করেছেন বলে দাবি করেছে পুলিশ।
গ্রেপ্তার ওই যুবক দক্ষিণখান বাজার এলাকার মো. মোতালেব মিয়ার ছেলে। গ্রেপ্তারের সময় তার কাছে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত চাকুটিও উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানানো হয়েছে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে পুলিশের একাধিক সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছে, নিহত নৈশপ্রহরী আফিল মিয়া সৎ ও নিষ্ঠাবান ছিলেন। যার কারণে মাদক ব্যবসায়ী ও মাদকসেবীদের সমস্যার কারণ হয়ে পড়েছিলেন।
তারা আরও জানান, গ্রেপ্তার হওয়া পলকও সে সময় প্রায়ই রাতে বাজারের আশপাশে মাদক সেবন করতেন। আফিল মিয়া বিষয়টি পরিবারের কাছে জানানোর হুঁশিয়ারি দেন পলককে। ঘটনার রাতেও আফিল মিয়া পলককে দেখে ফেলায় তাকে ছুরি দিয়ে আঘাত করেন তিনি। সেখানে মৃত্যু হয় আফিল মিয়ার।
ছুরির বিষয়ে জানতে চাইলে তারা জানান, তাদের ধারণা পলক গাঁজা সেবন করতেন। সে কাজের জন্য তিনি চাকুটি সঙ্গে রাখতেন।
এ বিষয়ে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উত্তরা জোনাল টিমের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) আকরামুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘নৈশপ্রহরীকে হত্যাকাণ্ডের ঘটনাস্থলের আশপাশ থেকে হত্যাকারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ বিষয়ে আগামীকাল (শুক্রবার) ডিবি থেকে সংবাদ সম্মেলন করা হবে।’
নিহত আফিল মিয়ার স্ত্রী খোরশেদা বেগম মামলার এজাহারে উল্লেখ করেন—ঘটনার দিন তিনি জনৈক রাকিবুলের মাধ্যমে জানতে পারেন, তার স্বামীকে কে বা কারা রক্তাক্ত অবস্থায় দক্ষিণখান চেয়ারম্যান বাড়ির পাশে ফেলে রেখে গেছে। পরে তাঁকে প্রথমে কেসি হাসপাতাল ও পরে উত্তরার কুয়েত বাংলাদেশ মৈত্রী সরকারি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। পরে তিনি সেখানে গিয়ে তাঁর স্বামীর মরদেহ হাসপাতালে পড়ে থাকতে দেখেন।
নিহত আফিলের ছেলে খোরশেদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বাবা নাইটগার্ডের কাজ করত। সে সময় মত ডিউটিতে যেত এবং ডিউটি শেষ করে বাসায় চলে আসত। কে বা কারা বাবাকে খুন করল, কেন করল কিছুই জানি না।’
ঘন কুয়াশার কারণে দৌলতদিয়া-পাটুরিয়া নৌপথে ফেরি চলাচল বন্ধ রয়েছে। গতকাল শুক্রবার রাত ১২টা থেকে এই পথে ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়। আজ শনিবার সকাল ৯টায় এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত ফেরি চলাচল বন্ধ ছিল।
১ ঘণ্টা আগেমাদারীপুরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের সংঘর্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন। এ সময় বেশ কয়েকটি ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল শুক্রবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে মাদারীপুর সদর উপজেলার রাস্তি ইউনিয়নের পূর্ব রাস্তি এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
২ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে প্রধান শিক্ষক ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে চলছে ১১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও মাদ্রাসা। প্রধান শিক্ষকবিহীন এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পরিচালিত হচ্ছে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে। অভিযোগ রয়েছে, যেসব ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক দিয়ে প্রতিষ্ঠানগুলো পরিচালিত হচ্ছে, তাঁদের অনেকেরই প্রধান শিক্ষক হওয়ার যোগ
৯ ঘণ্টা আগেদুই দশক কিছুটা শান্ত থাকার পর কুড়িগ্রামের চিলমারী-রৌমারী-রাজিবপুর নৌপথে আবার ডাকাতের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। এক মাসের ব্যবধানে দুবার ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। এ দুই ঘটনায় আইনগত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। প্রতিরোধেও কার্যকর উদ্যোগ নেই স্থানীয় প্রশাসনের। আবার ডাকাতি শুরু হওয়ায় ১৪ কিলোমিটার এই নৌপথের নৌযান, যাত্রী
৯ ঘণ্টা আগে