ঢাবি প্রতিনিধি
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধকে বিকৃতের অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের চাকরিচ্যুত অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খানকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবাসিক বাসা ছাড়ার নির্দেশ দেওয়ায় এবং হাইকোর্টের রিট খারিজ করায় উদ্বেগ প্রকাশ করে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)।
আজ বুধবার সংগঠনটির প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়-একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত তথাকথিত একটি লেখাকে কেন্দ্র করে প্রথমে অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খানের বাকস্বাধীনতাকে হরণ করা হয়েছে। এমনকি ওই লেখায় শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘অবমাননা’ ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির মিথ্যা অভিযোগ তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি থেকে বেআইনিভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত যে কেবল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তা সকলেই বিশ্বাস করে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান চাকরি ফিরে পাওয়ার জন্য আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। তিনি আদালতে আবেদন করেছেন। তাঁকে চাকরি থেকে অপসারণের আদেশ কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। বিষয়টি এখনো বিচারাধীন। এরই মধ্যে বাসা ছাড়তে নোটিশ দেওয়ার অর্থ হচ্ছে—অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান রাজনৈতিক প্রতিহিংসার টার্গেটে পরিণত হয়েছেন। কেননা চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়ার পর বর্তমান চরম সংকটকালে অসুস্থ স্ত্রী ও কন্যা সন্তান নিয়ে অধ্যাপক মোর্শেদ কোথায় গিয়ে আশ্রয় নেবেন? তাঁর চাকরি ফিরে পাওয়ার বিষয়টি এখনো আদালতে বিচারাধীন। এমনই পরিস্থিতিতে তাঁকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক বাসা ছাড়তে নোটিশ দেওয়া অত্যন্ত অগ্রহণযোগ্য, নজিরবিহীন এবং অমানবিক। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয় কোনো বিচারাধীন বিষয়কে তোয়াক্কা না করেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বাসা ছাড়ার যে নোটিশ দিয়েছে তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
ইউট্যাব মনে করে বাংলাদেশের মানুষের আশা-ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল হচ্ছে দেশের আদালত। আমরাও মনে করি অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান তাঁর চাকরি ফিরে পাওয়ার বিষয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে ন্যায় বিচার পাবেন। একই সঙ্গে মানবিক বিবেচনায় অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খানের মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বাসা ছাড়ার নোটিশ প্রত্যাহার অথবা স্থগিত করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কাছে আহ্বান জানায় সংগঠনটি।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধকে বিকৃতের অভিযোগে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের চাকরিচ্যুত অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খানকে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আবাসিক বাসা ছাড়ার নির্দেশ দেওয়ায় এবং হাইকোর্টের রিট খারিজ করায় উদ্বেগ প্রকাশ করে নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে ইউনিভার্সিটি টিচার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ইউট্যাব)।
আজ বুধবার সংগঠনটির প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. এবিএম ওবায়দুল ইসলাম স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ নিন্দা ও প্রতিবাদ জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়-একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত তথাকথিত একটি লেখাকে কেন্দ্র করে প্রথমে অধ্যাপক ড. মোর্শেদ হাসান খানের বাকস্বাধীনতাকে হরণ করা হয়েছে। এমনকি ওই লেখায় শেখ মুজিবুর রহমানকে ‘অবমাননা’ ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বিকৃতির মিথ্যা অভিযোগ তুলে বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি থেকে বেআইনিভাবে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই সিদ্ধান্ত যে কেবল রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত তা সকলেই বিশ্বাস করে।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান চাকরি ফিরে পাওয়ার জন্য আদালতের দ্বারস্থ হয়েছেন। তিনি আদালতে আবেদন করেছেন। তাঁকে চাকরি থেকে অপসারণের আদেশ কেন অবৈধ ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেন হাইকোর্ট। বিষয়টি এখনো বিচারাধীন। এরই মধ্যে বাসা ছাড়তে নোটিশ দেওয়ার অর্থ হচ্ছে—অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান রাজনৈতিক প্রতিহিংসার টার্গেটে পরিণত হয়েছেন। কেননা চাকরি থেকে বরখাস্ত হওয়ার পর বর্তমান চরম সংকটকালে অসুস্থ স্ত্রী ও কন্যা সন্তান নিয়ে অধ্যাপক মোর্শেদ কোথায় গিয়ে আশ্রয় নেবেন? তাঁর চাকরি ফিরে পাওয়ার বিষয়টি এখনো আদালতে বিচারাধীন। এমনই পরিস্থিতিতে তাঁকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক বাসা ছাড়তে নোটিশ দেওয়া অত্যন্ত অগ্রহণযোগ্য, নজিরবিহীন এবং অমানবিক। এর মাধ্যমে প্রমাণিত হয় কোনো বিচারাধীন বিষয়কে তোয়াক্কা না করেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বাসা ছাড়ার যে নোটিশ দিয়েছে তা উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
ইউট্যাব মনে করে বাংলাদেশের মানুষের আশা-ভরসার শেষ আশ্রয়স্থল হচ্ছে দেশের আদালত। আমরাও মনে করি অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খান তাঁর চাকরি ফিরে পাওয়ার বিষয়ে দেশের সর্বোচ্চ আদালতে ন্যায় বিচার পাবেন। একই সঙ্গে মানবিক বিবেচনায় অধ্যাপক মোর্শেদ হাসান খানের মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বাসা ছাড়ার নোটিশ প্রত্যাহার অথবা স্থগিত করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কাছে আহ্বান জানায় সংগঠনটি।
কুষ্টিয়া সদর উপজেলা থেকে অপহৃত ব্যবসায়ী মো. জাহাবক্সকে বাড়ির সামনে ফেলে গেছে অপহরণকারীরা। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে মোটরসাইকেলে দুই ব্যক্তি চোখ ও মুখ বেঁধে তাকে বাড়ির সামনে ফেলে রেখে যায় বলে পুলিশ ও পারিবারিক সূত্র নিশ্চিত করেছে।
৫ মিনিট আগেস্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, রাতের আঁধারে দুর্বৃত্তরা কৌশলে রাস্তার ওপর বড় গাছ ফেলে যান চলাচল সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দেয়। এ সময় স্থানীয় কয়েকজন পথচারী ও যানবাহনচালক বিষয়টি আঁচ করতে পেরে দ্রুত পুলিশ ও এলাকাবাসীকে খবর দেয়। তারা ঘটনাস্থলে এসে ডাকাতির চেষ্টা নস্যাৎ করে দেয় এবং রাস্তা থেকে গাছ সরিয়ে যান চলাচল
৪১ মিনিট আগেগণঅধিকার পরিষদের সভাপতি ও ডাকসুর সাবেক ভিপি নুরুল হক নুর বলেছেন, দেশে এখনও কোনো কিছুরই পরিবর্তন হয়নি। আওয়ামী লীগের পরিনতি থেকে শিক্ষা নিন।
৪৪ মিনিট আগেগাজীপুরের শ্রীপুরে একটি এটিএম বুথে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে লিটন মিয়া (৪০) নামে এক নিরাপত্তা প্রহরীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগে