নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলামকে আরও একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর হাকিম তাহমিনা হক গ্রেপ্তার দেখানোর এই নির্দেশ দেন। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের যাত্রাবাড়ী থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই আসাদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সকালে কারাগার থেকে মাজহারুল ইসলামকে আদালতে হাজির করা হয়। যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা গাড়িচালক শাহীন হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মাহমুদুল হাসান। শুনানি শেষে আদালত গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন। পরে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা আবেদনে উল্লেখ করেছেন, মাজহারুল ইসলাম এই মামলার এজাহারনামীয় ১২ নম্বর আসামি। তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর প্রয়োজন।
গত ৭ সেপ্টেম্বর যাত্রাবাড়ী থানায় মামলাটি দায়ের করেন নিহত গাড়িচালক শাহিনের স্ত্রী স্বপ্না বেগম। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৮৭ জনকে আসামি করা হয়।
মামলায় বলা হয়েছে, নিহত গাড়িচালক শাহীন স্ত্রী, ছেলে-মেয়েসহ যাত্রাবাড়ী এলাকায় থাকেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লংমার্চ ঢাকা কর্মসূচিতে অংশ নিতে বেলা ১১টায় শাহীন যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তায় অবস্থান করেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে সেখানে গুলিবিদ্ধ হন শাহীন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও পুলিশ সদস্যরা পরিকল্পনা করে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি বর্ষণ করেন। এতে শত শত লোক আহত ও নিহত হন। তাঁর স্বামীও নিহত হন।
উল্লেখ্য, মাজহারুল ইসলামকে গত ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে খাগড়াছড়ির বিশেষায়িত ট্রেনিং সেন্টার থেকে আটক করা হয়। পরে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। গত ২৯ সেপ্টেম্বর যাত্রাবাড়ী থানার মাদ্রাসাশিক্ষার্থী আরিফ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ঢাকার আদালতে হাজির করা হয়। ওই মামলায় তাঁকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ড শেষে গত ২৫ সেপ্টেম্বর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
যাত্রাবাড়ী থানার সাবেক ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাজহারুল ইসলামকে আরও একটি হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকা মহানগর হাকিম তাহমিনা হক গ্রেপ্তার দেখানোর এই নির্দেশ দেন। ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের যাত্রাবাড়ী থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই আসাদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
সকালে কারাগার থেকে মাজহারুল ইসলামকে আদালতে হাজির করা হয়। যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের করা গাড়িচালক শাহীন হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মাহমুদুল হাসান। শুনানি শেষে আদালত গ্রেপ্তার দেখানোর নির্দেশ দেন। পরে তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
তদন্ত কর্মকর্তা আবেদনে উল্লেখ করেছেন, মাজহারুল ইসলাম এই মামলার এজাহারনামীয় ১২ নম্বর আসামি। তাঁকে গ্রেপ্তার দেখানোর প্রয়োজন।
গত ৭ সেপ্টেম্বর যাত্রাবাড়ী থানায় মামলাটি দায়ের করেন নিহত গাড়িচালক শাহিনের স্ত্রী স্বপ্না বেগম। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৮৭ জনকে আসামি করা হয়।
মামলায় বলা হয়েছে, নিহত গাড়িচালক শাহীন স্ত্রী, ছেলে-মেয়েসহ যাত্রাবাড়ী এলাকায় থাকেন। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের লংমার্চ ঢাকা কর্মসূচিতে অংশ নিতে বেলা ১১টায় শাহীন যাত্রাবাড়ী চৌরাস্তায় অবস্থান করেন। সন্ধ্যা ৭টার দিকে সেখানে গুলিবিদ্ধ হন শাহীন। ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন তিনি।
মামলায় অভিযোগ করা হয়েছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ও পুলিশ সদস্যরা পরিকল্পনা করে আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি বর্ষণ করেন। এতে শত শত লোক আহত ও নিহত হন। তাঁর স্বামীও নিহত হন।
উল্লেখ্য, মাজহারুল ইসলামকে গত ১৭ সেপ্টেম্বর রাতে খাগড়াছড়ির বিশেষায়িত ট্রেনিং সেন্টার থেকে আটক করা হয়। পরে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। গত ২৯ সেপ্টেম্বর যাত্রাবাড়ী থানার মাদ্রাসাশিক্ষার্থী আরিফ হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে ঢাকার আদালতে হাজির করা হয়। ওই মামলায় তাঁকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়। রিমান্ড শেষে গত ২৫ সেপ্টেম্বর তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়।
ভোলার লালমোহনে অভিযান চালিয়ে ৯টি অবৈধ ট্রলিং বোট জব্দ করেছে কোস্ট গার্ড। আজ রোববার (২০ এপ্রিল) বিকেলে লালমোহন উপজেলার গজারিয়া খাল গোড়ায় এই অভিযান চালানো হয়। কোস্ট গার্ড ভোলা দক্ষিণ জোনের লেফটেন্যান্ট কমান্ডার ও স্টাফ অফিসার অপারেশন রিফাত আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে এ তথ্য জানান।
২০ মিনিট আগেনারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে অবস্থিত ইউএস–বাংলা মেডিকেল কলেজের ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আগামীকাল সোমবার। প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে কলেজ ক্যাম্পাসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের আয়োজন করতে যাচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ।
২২ মিনিট আগেনেছারাবাদে আরামকাঠি ক্ষুদ্র সঞ্চয় ও ঋণদান সমবায় সমিতির পরিচালক মো. রহমাত উল্লাহর বিরুদ্ধে পাঁচ সহস্রাধিক গ্রাহকের হাজার কোটি টাকা নিয়ে লাপাত্তা হওয়ার অভিযোগ উঠেছে। এ ঘটনায় আজ রোববার তাঁর বাড়িতে বিক্ষুব্ধ গ্রাহকেরা জড়ো হয়ে বিক্ষোভ করেন। পরে সমিতির ম্যানেজার-মাঠকর্মীসহ সাতজনকে আটক করে পুলিশের হাতে
২৯ মিনিট আগেচিরকুটে লেখা ছিল, ‘বিয়ের পর আমার বাবা-মা, স্বামীর পরিবারের সাথে কোনো যোগাযোগ নাই। আমাদের দুজনের মরদেহ ঢাকাতে কোনো সরকারি কবরস্থানে দাফন দিয়েন। আমার এবং আমার স্বামীর বাড়িতে নেওয়ার দরকার নাই।’
৩৪ মিনিট আগে