নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লাইভে এসে মিথ্যা, মানহানিকর ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগে কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সহসভাপতি আসমা আক্তার কনার বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে এ মামলা দায়ের করা হয়।
বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখাকে (ডিবি) প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ শুক্রবার বাদীপক্ষের আইনজীবী সিরাজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘সাইবার নিরাপত্তা আইনে এই মামলা হয়েছে।’
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ১১ জুন ফেসবুক লাইভে এসে আসমা আক্তার রুনা ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির তথা বাদীর সম্পর্কে মিথ্যা, মানহানিকর ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। সেখানে তিনি বাদীকে অকথ্য ভাষায় পরিবার নিয়ে গালাগালি করেন। এছাড়া তার নামে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিভিন্ন রকমের মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মন্তব্য করে হেয় প্রতিপন্ন করেন।
বাদী মামলার আরজিতে বলেন, এসব মন্তব্য তাঁকে সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করেছে এবং রাজনৈতিক সংগঠন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভাব মূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে।
ফেসবুক লাইভে এসে কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সহসভাপতি আসমা আক্তার কনার দেওয়া বক্তব্য ভাইরাল হয়।
সেখানে তিনি বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, কাঁচা মরিচের পোলা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের অবিলম্বে পদত্যাগ চাই। হুমায়ুন কবির টাকা ছাড়া কমিটি করে না। যারে তারে কমিটিতে পদ দিতে চায়। পদ বাণিজ্য করার কারণে, অনেককে মিথ্যা আশ্বাস দেওয়ার কারণে, টাকা নেওয়ার কারণে অবিলম্বে তার পদত্যাগ চাই।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লাইভে এসে মিথ্যা, মানহানিকর ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করার অভিযোগে কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সহসভাপতি আসমা আক্তার কনার বিরুদ্ধে সাইবার নিরাপত্তা আইনে মামলা দায়ের করেছেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির।
গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালে এ মামলা দায়ের করা হয়।
বিচারক এ এম জুলফিকার হায়াত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করে পুলিশের গোয়েন্দা শাখাকে (ডিবি) প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
আজ শুক্রবার বাদীপক্ষের আইনজীবী সিরাজুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ‘সাইবার নিরাপত্তা আইনে এই মামলা হয়েছে।’
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, গত ১১ জুন ফেসবুক লাইভে এসে আসমা আক্তার রুনা ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবির তথা বাদীর সম্পর্কে মিথ্যা, মানহানিকর ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। সেখানে তিনি বাদীকে অকথ্য ভাষায় পরিবার নিয়ে গালাগালি করেন। এছাড়া তার নামে উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে বিভিন্ন রকমের মিথ্যা ও ভিত্তিহীন মন্তব্য করে হেয় প্রতিপন্ন করেন।
বাদী মামলার আরজিতে বলেন, এসব মন্তব্য তাঁকে সামাজিক ও রাজনৈতিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করেছে এবং রাজনৈতিক সংগঠন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের ভাব মূর্তি ক্ষুণ্ন করেছে।
ফেসবুক লাইভে এসে কেন্দ্রীয় যুব মহিলা লীগের সহসভাপতি আসমা আক্তার কনার দেওয়া বক্তব্য ভাইরাল হয়।
সেখানে তিনি বলেন, ‘মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলছি, কাঁচা মরিচের পোলা মহানগর দক্ষিণের সাধারণ সম্পাদক হুমায়ুন কবিরের অবিলম্বে পদত্যাগ চাই। হুমায়ুন কবির টাকা ছাড়া কমিটি করে না। যারে তারে কমিটিতে পদ দিতে চায়। পদ বাণিজ্য করার কারণে, অনেককে মিথ্যা আশ্বাস দেওয়ার কারণে, টাকা নেওয়ার কারণে অবিলম্বে তার পদত্যাগ চাই।’
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
৪৪ মিনিট আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে