সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সাভারের আশুলিয়ায় সুদের টাকা পরিশোধ না করায় বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে মা-মেয়েসহ নিকটাত্মীয়দের মারধরের অভিযোগ উঠেছে। দাদন ব্যবসায়ী সাবেক ছাত্রদল নেতা বিপ্লব মীর ও শামীমা নামের এক নারীর বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠে। আজ সোমবার সকালে আশুলিয়া থানার জামগড়ার উত্তর মীর বাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আশুলিয়া থানার সহ উপপরিদর্শক শাহীন মিয়া।
অভিযুক্তেরা হলেন, আশুলিয়ার জামগড়ার উত্তর মীর বাড়ি এলাকার মান্নান মীরের ছেলে থানা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য বিপ্লব মীর (৩০) ও তাঁর মা শামীমা বেগম (৫০)।
আহতেরা হলেন, একই এলাকার মোহাম্মদ আলির ছেলে হাফিজুদ্দিন (৩২), নূর ইসলাম মোল্লার ছেলে সোহাগ মোল্লা (৩০), রিপা আক্তার (৩০) ও তাঁর মা মনোয়ারা বেগম (৫৫)। এদের মধ্যে রিপা আক্তারের স্বামী আবু সাঈদ দাদন ব্যবসায়ী শামীমার কাছ থেকে ৭ লাখ টাকা সুদে নিয়েছিলেন।
ভুক্তভোগী রিপা আক্তার জানান, প্রায় ৮ বছর আগে ব্যবসার জন্য দাদন ব্যবসায়ী শামীমার কাছ থেকে ৭ লাখ টাকা সুদে নেন তাঁর স্বামী আবু সাঈদ। যার বিনিময়ে প্রতি মাসে ১৪ হাজার টাকা পরিশোধ করে আসছিল সাঈদ। তবে করোনা মহামারিতে ব্যবসায় ধস নামায় আর পাওনাদারের অত্যাচারে গত ১০ দিন আগে আত্মগোপনে যান তিনি। পরে শামীমা এবং তাঁর ছেলে সাবেক যুবদল নেতা বিপ্লব মীর বাড়ির জমি লিখে দিতে রিপা আক্তার ও তাঁর মা মনোয়ারাকে চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন।
রিপা আক্তার বলেন, কয়েক দিন আগে তাদের ১ লাখ টাকা দিয়ে বাকি টাকার জন্য সময় চান। কিন্তু হঠাৎ সকালে শামীমা তাঁর ছেলে বিপ্লব মীরসহ অজ্ঞাত আরও ১০ থেকে ১২ জন লোক এসে আমার মা ও আমাকে তুলে নিয়ে একটি ঘরে আটকে রেখে মারধর করে। খবর পেয়ে আমার নিকটাত্মীয় হাফিজুদ্দিন ও সোহাগ মোল্লা ঘটনাস্থলে এসে আমাদের খোঁজ করেন। এ সময় শামীমা ও ছেলে বিপ্লব মীরসহ অজ্ঞাত আরও ১০ থেকে ১২ জন তাদেরও বেধড়ক মারধর করে। পরে ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে তাদের উদ্ধার করে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে এদের মধ্যে হাফিজুদ্দিনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।
এ ব্যাপারে সাবেক ছাত্রদল নেতা বিপ্লব মীর জানান, তিনি কাউকে মারধর করেননি। বরং তারাই মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। আর আটকে রেখে মারধরের তো প্রশ্নই আসে না।
আশুলিয়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক শাহীন মিয়া বলেন, উভয় পক্ষই থানায় এসেছিল। তাদের দু’পক্ষরই তদন্তের দায়িত্ব আমাকে দিয়েছেন। তদন্ত শেষে এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা যাবে।
সাভারের আশুলিয়ায় সুদের টাকা পরিশোধ না করায় বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে মা-মেয়েসহ নিকটাত্মীয়দের মারধরের অভিযোগ উঠেছে। দাদন ব্যবসায়ী সাবেক ছাত্রদল নেতা বিপ্লব মীর ও শামীমা নামের এক নারীর বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠে। আজ সোমবার সকালে আশুলিয়া থানার জামগড়ার উত্তর মীর বাড়ি এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন আশুলিয়া থানার সহ উপপরিদর্শক শাহীন মিয়া।
অভিযুক্তেরা হলেন, আশুলিয়ার জামগড়ার উত্তর মীর বাড়ি এলাকার মান্নান মীরের ছেলে থানা ছাত্রদলের সাবেক সদস্য বিপ্লব মীর (৩০) ও তাঁর মা শামীমা বেগম (৫০)।
আহতেরা হলেন, একই এলাকার মোহাম্মদ আলির ছেলে হাফিজুদ্দিন (৩২), নূর ইসলাম মোল্লার ছেলে সোহাগ মোল্লা (৩০), রিপা আক্তার (৩০) ও তাঁর মা মনোয়ারা বেগম (৫৫)। এদের মধ্যে রিপা আক্তারের স্বামী আবু সাঈদ দাদন ব্যবসায়ী শামীমার কাছ থেকে ৭ লাখ টাকা সুদে নিয়েছিলেন।
ভুক্তভোগী রিপা আক্তার জানান, প্রায় ৮ বছর আগে ব্যবসার জন্য দাদন ব্যবসায়ী শামীমার কাছ থেকে ৭ লাখ টাকা সুদে নেন তাঁর স্বামী আবু সাঈদ। যার বিনিময়ে প্রতি মাসে ১৪ হাজার টাকা পরিশোধ করে আসছিল সাঈদ। তবে করোনা মহামারিতে ব্যবসায় ধস নামায় আর পাওনাদারের অত্যাচারে গত ১০ দিন আগে আত্মগোপনে যান তিনি। পরে শামীমা এবং তাঁর ছেলে সাবেক যুবদল নেতা বিপ্লব মীর বাড়ির জমি লিখে দিতে রিপা আক্তার ও তাঁর মা মনোয়ারাকে চাপ প্রয়োগ করতে থাকেন।
রিপা আক্তার বলেন, কয়েক দিন আগে তাদের ১ লাখ টাকা দিয়ে বাকি টাকার জন্য সময় চান। কিন্তু হঠাৎ সকালে শামীমা তাঁর ছেলে বিপ্লব মীরসহ অজ্ঞাত আরও ১০ থেকে ১২ জন লোক এসে আমার মা ও আমাকে তুলে নিয়ে একটি ঘরে আটকে রেখে মারধর করে। খবর পেয়ে আমার নিকটাত্মীয় হাফিজুদ্দিন ও সোহাগ মোল্লা ঘটনাস্থলে এসে আমাদের খোঁজ করেন। এ সময় শামীমা ও ছেলে বিপ্লব মীরসহ অজ্ঞাত আরও ১০ থেকে ১২ জন তাদেরও বেধড়ক মারধর করে। পরে ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে তাদের উদ্ধার করে সাভার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। অবস্থার অবনতি হলে এদের মধ্যে হাফিজুদ্দিনকে উন্নত চিকিৎসার জন্য সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়।
এ ব্যাপারে সাবেক ছাত্রদল নেতা বিপ্লব মীর জানান, তিনি কাউকে মারধর করেননি। বরং তারাই মাথা ফাটিয়ে দিয়েছে। আর আটকে রেখে মারধরের তো প্রশ্নই আসে না।
আশুলিয়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক শাহীন মিয়া বলেন, উভয় পক্ষই থানায় এসেছিল। তাদের দু’পক্ষরই তদন্তের দায়িত্ব আমাকে দিয়েছেন। তদন্ত শেষে এ বিষয়ে বিস্তারিত বলা যাবে।
সিলেটের রাজনীতির ‘সৌন্দর্য’ প্রধান রাজনৈতিক দলগুলোর নেতাদের সৌহার্দ্য। চোরাচালান, বালু-পাথর লুটসহ নানা অপকর্মেও তাঁদের ‘মিলমিশের’ বিষয়টিও বেশ আলোচিত-সমালোচিত। বিখ্যাত পর্যটন স্পট সাদাপাথরের পাথর লুটের পর বিষয়টি আবার আলোচনায় এসেছে। পাথর লুটপাটে বিএনপির অন্তত ২৮ নেতার জড়িত থাকার অভিযোগ উঠেছে।
১ ঘণ্টা আগেসাদাপাথর, জাফলং, বিছনাকান্দির পর এবার লুটপাটে অস্তিত্ব হারানোর পথে সিলেটের জৈন্তাপুর উপজেলার রাংপানি। সেখান থেকেও শুরু হয়েছে পাথর চুরি। দিনদুপুরে ঘটছে এসব ঘটনা। রাংপানি পর্যটনকেন্দ্র একসময় শ্রীপুর নামে পরিচিত ছিল। সালমান শাহসহ বেশ কয়েকজন জনপ্রিয় নায়কের সিনেমার শুটিং হয়েছিল সেই সময়।
১ ঘণ্টা আগেনদ-নদীতে পানি বাড়ায় রাজশাহী বিভাগের পাঁচ জেলায় কমপক্ষে সাড়ে ছয় হাজার পরিবার পানিবন্দী হয়ে পড়েছে। ভাঙনের কবলে পড়েছে অনেক বাড়িঘর। গতকাল রোববার সকাল থেকে পদ্মার পানি কমছে। এর ফলে ভাঙন আরও বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছে নদীপারের মানুষ। এদিকে রংপুরের পীরগাছায় অর্ধশত পরিবার এখন নদীভাঙনের কারণে অসহায় দিন পার করছে
২ ঘণ্টা আগেচাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সদর হাসপাতালেই ডেঙ্গুর হটস্পট রয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ ছাড়া হাসপাতালের চিকিৎসাসেবা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রোগী ও তাঁদের স্বজনেরা।
২ ঘণ্টা আগে