উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি

বিএনপির মহাসমাবেশে যাওয়ার পথে রাজধানীর তুরাগে বাস থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেনসহ ৩১ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার ভোর পৌনে ৪টার দিকে আশুলিয়া-ঢাকা মহাসড়কের তুরাগের ধউর চেকপোস্টে তাঁদের আটক করা হয়।
বাসে থাকা বিএনপির নেতা-কর্মীরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বিএনপির সমাবেশকে সফল করার জন্য যাচ্ছিলাম। আমরা ৩১ জন আছি। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আলহাজ রফিকুল ইসলাম এবং সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ওবায়েদ ফারহানের নেতৃত্বে বিএনপির সমাবেশে যাচ্ছিলাম। তারা অন্য একটি গাড়িতে করে চলে গেছে।’
তাঁরা বলেন, ‘গাড়িতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য বুলবুল ও ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেন। আমরা এখানে সবাই কর্মী। যাঁরা লিডার ছিলেন তাঁরা সবাই চলে গেছেন।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেন আজকে পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ বলছে, আমাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু আমরা তো বুঝি, থানায় নিয়ে যাওয়া মানে গ্রেপ্তার।’
সাদ্দাম হোসেন আরও বলেন, ‘আমরা পুলিশকে বললাম আমাদের এখানে চেক করেন, যদি কিছু পান সে ক্ষেত্রে আমাদের থানায় নিয়ে যান। অন্যথায় আপনারা (পুলিশ) অবৈধভাবে বাধা দিচ্ছেন। যেহেতু আমাদের প্রশাসন অনুমতি দিয়েছে, সেহেতু আপনারা এটি করতে পারেন না।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তুরাগ থানার একজন পুলিশ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পায়ে হেঁটে তিনজন বিএনপির নেতা-কর্মী পল্টনের দিকে যাচ্ছিলেন। সন্দেহ হলে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তখন তাঁরা আওয়ামী লীগের কর্মী বলে জানান। কিন্তু পরে তাঁদের মোবাইল ফোন চেক করা হলে জানা যায়, তাঁরা বিএনপির লোকজন। পরে তাঁদের আটক করে থানায় পাঠানো হয়।’
ঘটনাস্থলে থাকা উত্তরা জোনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) জ্যোতির্ময় সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আমাদের নিয়মিত চেকপোস্ট কার্যক্রম চালাচ্ছি। আটক নেতা-কর্মীদের তুরাগ থানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’
উত্তরায় মোট কতজনকে আটক করা হয়েছে এবং কয়টা পয়েন্টে চেকপোস্ট চলছে—এমন প্রশ্নের জবাবে এসি জ্যোতির্ময় সাহা বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি বলতে পারব না। সিনিয়র স্যারদের সঙ্গে কথা বলতে হবে।’

বিএনপির মহাসমাবেশে যাওয়ার পথে রাজধানীর তুরাগে বাস থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেনসহ ৩১ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার ভোর পৌনে ৪টার দিকে আশুলিয়া-ঢাকা মহাসড়কের তুরাগের ধউর চেকপোস্টে তাঁদের আটক করা হয়।
বাসে থাকা বিএনপির নেতা-কর্মীরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বিএনপির সমাবেশকে সফল করার জন্য যাচ্ছিলাম। আমরা ৩১ জন আছি। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আলহাজ রফিকুল ইসলাম এবং সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ওবায়েদ ফারহানের নেতৃত্বে বিএনপির সমাবেশে যাচ্ছিলাম। তারা অন্য একটি গাড়িতে করে চলে গেছে।’
তাঁরা বলেন, ‘গাড়িতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য বুলবুল ও ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেন। আমরা এখানে সবাই কর্মী। যাঁরা লিডার ছিলেন তাঁরা সবাই চলে গেছেন।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেন আজকে পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ বলছে, আমাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু আমরা তো বুঝি, থানায় নিয়ে যাওয়া মানে গ্রেপ্তার।’
সাদ্দাম হোসেন আরও বলেন, ‘আমরা পুলিশকে বললাম আমাদের এখানে চেক করেন, যদি কিছু পান সে ক্ষেত্রে আমাদের থানায় নিয়ে যান। অন্যথায় আপনারা (পুলিশ) অবৈধভাবে বাধা দিচ্ছেন। যেহেতু আমাদের প্রশাসন অনুমতি দিয়েছে, সেহেতু আপনারা এটি করতে পারেন না।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তুরাগ থানার একজন পুলিশ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পায়ে হেঁটে তিনজন বিএনপির নেতা-কর্মী পল্টনের দিকে যাচ্ছিলেন। সন্দেহ হলে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তখন তাঁরা আওয়ামী লীগের কর্মী বলে জানান। কিন্তু পরে তাঁদের মোবাইল ফোন চেক করা হলে জানা যায়, তাঁরা বিএনপির লোকজন। পরে তাঁদের আটক করে থানায় পাঠানো হয়।’
ঘটনাস্থলে থাকা উত্তরা জোনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) জ্যোতির্ময় সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আমাদের নিয়মিত চেকপোস্ট কার্যক্রম চালাচ্ছি। আটক নেতা-কর্মীদের তুরাগ থানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’
উত্তরায় মোট কতজনকে আটক করা হয়েছে এবং কয়টা পয়েন্টে চেকপোস্ট চলছে—এমন প্রশ্নের জবাবে এসি জ্যোতির্ময় সাহা বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি বলতে পারব না। সিনিয়র স্যারদের সঙ্গে কথা বলতে হবে।’
উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি

বিএনপির মহাসমাবেশে যাওয়ার পথে রাজধানীর তুরাগে বাস থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেনসহ ৩১ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার ভোর পৌনে ৪টার দিকে আশুলিয়া-ঢাকা মহাসড়কের তুরাগের ধউর চেকপোস্টে তাঁদের আটক করা হয়।
বাসে থাকা বিএনপির নেতা-কর্মীরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বিএনপির সমাবেশকে সফল করার জন্য যাচ্ছিলাম। আমরা ৩১ জন আছি। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আলহাজ রফিকুল ইসলাম এবং সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ওবায়েদ ফারহানের নেতৃত্বে বিএনপির সমাবেশে যাচ্ছিলাম। তারা অন্য একটি গাড়িতে করে চলে গেছে।’
তাঁরা বলেন, ‘গাড়িতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য বুলবুল ও ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেন। আমরা এখানে সবাই কর্মী। যাঁরা লিডার ছিলেন তাঁরা সবাই চলে গেছেন।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেন আজকে পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ বলছে, আমাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু আমরা তো বুঝি, থানায় নিয়ে যাওয়া মানে গ্রেপ্তার।’
সাদ্দাম হোসেন আরও বলেন, ‘আমরা পুলিশকে বললাম আমাদের এখানে চেক করেন, যদি কিছু পান সে ক্ষেত্রে আমাদের থানায় নিয়ে যান। অন্যথায় আপনারা (পুলিশ) অবৈধভাবে বাধা দিচ্ছেন। যেহেতু আমাদের প্রশাসন অনুমতি দিয়েছে, সেহেতু আপনারা এটি করতে পারেন না।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তুরাগ থানার একজন পুলিশ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পায়ে হেঁটে তিনজন বিএনপির নেতা-কর্মী পল্টনের দিকে যাচ্ছিলেন। সন্দেহ হলে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তখন তাঁরা আওয়ামী লীগের কর্মী বলে জানান। কিন্তু পরে তাঁদের মোবাইল ফোন চেক করা হলে জানা যায়, তাঁরা বিএনপির লোকজন। পরে তাঁদের আটক করে থানায় পাঠানো হয়।’
ঘটনাস্থলে থাকা উত্তরা জোনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) জ্যোতির্ময় সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আমাদের নিয়মিত চেকপোস্ট কার্যক্রম চালাচ্ছি। আটক নেতা-কর্মীদের তুরাগ থানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’
উত্তরায় মোট কতজনকে আটক করা হয়েছে এবং কয়টা পয়েন্টে চেকপোস্ট চলছে—এমন প্রশ্নের জবাবে এসি জ্যোতির্ময় সাহা বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি বলতে পারব না। সিনিয়র স্যারদের সঙ্গে কথা বলতে হবে।’

বিএনপির মহাসমাবেশে যাওয়ার পথে রাজধানীর তুরাগে বাস থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেনসহ ৩১ জনকে আটক করেছে পুলিশ।
আজ শনিবার ভোর পৌনে ৪টার দিকে আশুলিয়া-ঢাকা মহাসড়কের তুরাগের ধউর চেকপোস্টে তাঁদের আটক করা হয়।
বাসে থাকা বিএনপির নেতা-কর্মীরা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা বিএনপির সমাবেশকে সফল করার জন্য যাচ্ছিলাম। আমরা ৩১ জন আছি। চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্যসচিব আলহাজ রফিকুল ইসলাম এবং সদর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক ওবায়েদ ফারহানের নেতৃত্বে বিএনপির সমাবেশে যাচ্ছিলাম। তারা অন্য একটি গাড়িতে করে চলে গেছে।’
তাঁরা বলেন, ‘গাড়িতে নেতৃত্ব দিচ্ছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা বিএনপির সদস্য বুলবুল ও ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেন। আমরা এখানে সবাই কর্মী। যাঁরা লিডার ছিলেন তাঁরা সবাই চলে গেছেন।’
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেন আজকে পত্রিকাকে বলেন, ‘পুলিশ বলছে, আমাদের জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে দেওয়া হচ্ছে। কিন্তু আমরা তো বুঝি, থানায় নিয়ে যাওয়া মানে গ্রেপ্তার।’
সাদ্দাম হোসেন আরও বলেন, ‘আমরা পুলিশকে বললাম আমাদের এখানে চেক করেন, যদি কিছু পান সে ক্ষেত্রে আমাদের থানায় নিয়ে যান। অন্যথায় আপনারা (পুলিশ) অবৈধভাবে বাধা দিচ্ছেন। যেহেতু আমাদের প্রশাসন অনুমতি দিয়েছে, সেহেতু আপনারা এটি করতে পারেন না।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক তুরাগ থানার একজন পুলিশ কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পায়ে হেঁটে তিনজন বিএনপির নেতা-কর্মী পল্টনের দিকে যাচ্ছিলেন। সন্দেহ হলে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তখন তাঁরা আওয়ামী লীগের কর্মী বলে জানান। কিন্তু পরে তাঁদের মোবাইল ফোন চেক করা হলে জানা যায়, তাঁরা বিএনপির লোকজন। পরে তাঁদের আটক করে থানায় পাঠানো হয়।’
ঘটনাস্থলে থাকা উত্তরা জোনের সিনিয়র সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) জ্যোতির্ময় সাহা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমরা আমাদের নিয়মিত চেকপোস্ট কার্যক্রম চালাচ্ছি। আটক নেতা-কর্মীদের তুরাগ থানায় নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।’
উত্তরায় মোট কতজনকে আটক করা হয়েছে এবং কয়টা পয়েন্টে চেকপোস্ট চলছে—এমন প্রশ্নের জবাবে এসি জ্যোতির্ময় সাহা বলেন, ‘এ বিষয়ে আমি বলতে পারব না। সিনিয়র স্যারদের সঙ্গে কথা বলতে হবে।’

চুয়াডাঙ্গায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী শুকুর আলী ওরফে শুকলালকে (৩৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় দেন।
৪ মিনিট আগে
রাজধানীর কদমতলী এলাকায় সাজেদুর রহমান সাজু নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যার দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর (দায়রা জজ) বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চরে জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মণ্ডল গ্রুপের নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
১০ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়রও আছেন। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে তাঁদের
১৩ মিনিট আগেচুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

চুয়াডাঙ্গায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী শুকুর আলী ওরফে শুকলালকে (৩৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় দেন। তবে মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত শুকুর আলীর বাবা আসান মল্লিক ও মা সাহেদা খাতুনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত শুকুর আলী আলমডাঙ্গা উপজেলার এনায়েতপুর স্কুলপাড়ার বাসিন্দা। আদালতে রায় ঘোষণার সময় আসামি শুকুর আলী পলাতক ছিলেন।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ২০১৪ সালের ২৮ নভেম্বর যৌতুকের দাবিতে আলমডাঙ্গার এনায়েতপুর গ্রামে স্বামীর বাড়িতে গৃহবধূ লাইলী সুলতানা কুমকুমকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এই মর্মান্তিক ঘটনায় নিহত লাইলীর বাবা সামসুল জোয়ার্দ্দার মেয়ে হত্যার অভিযোগ এনে স্বামী শুকুর আলী, শ্বশুর আসান মল্লিক ও শাশুড়ি সাহেদা খাতুনকে আসামি করে আলমডাঙ্গা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
দীর্ঘ তদন্ত শেষে আলমডাঙ্গা থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আনিছুর রহমান ২০১৫ সালের ২২ এপ্রিল শুকুর আলীকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অন্য দুজনের অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলায় দায় হতে অব্যাহতির আবেদন করেন।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মারুফ সরোয়ার বাবু বলেন, মামলাটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আসামি শুকুর আলীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন।

চুয়াডাঙ্গায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী শুকুর আলী ওরফে শুকলালকে (৩৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় দেন। তবে মামলায় দণ্ডপ্রাপ্ত শুকুর আলীর বাবা আসান মল্লিক ও মা সাহেদা খাতুনকে বেকসুর খালাস দেওয়া হয়েছে।
দণ্ডপ্রাপ্ত শুকুর আলী আলমডাঙ্গা উপজেলার এনায়েতপুর স্কুলপাড়ার বাসিন্দা। আদালতে রায় ঘোষণার সময় আসামি শুকুর আলী পলাতক ছিলেন।
মামলার বিবরণ অনুযায়ী, ২০১৪ সালের ২৮ নভেম্বর যৌতুকের দাবিতে আলমডাঙ্গার এনায়েতপুর গ্রামে স্বামীর বাড়িতে গৃহবধূ লাইলী সুলতানা কুমকুমকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এই মর্মান্তিক ঘটনায় নিহত লাইলীর বাবা সামসুল জোয়ার্দ্দার মেয়ে হত্যার অভিযোগ এনে স্বামী শুকুর আলী, শ্বশুর আসান মল্লিক ও শাশুড়ি সাহেদা খাতুনকে আসামি করে আলমডাঙ্গা থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।
দীর্ঘ তদন্ত শেষে আলমডাঙ্গা থানার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই আনিছুর রহমান ২০১৫ সালের ২২ এপ্রিল শুকুর আলীকে আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অন্য দুজনের অভিযোগ প্রমাণিত না হওয়ায় মামলায় দায় হতে অব্যাহতির আবেদন করেন।
এ বিষয়ে চুয়াডাঙ্গা জেলা জজ আদালতের পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) মারুফ সরোয়ার বাবু বলেন, মামলাটি সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হওয়ায় আদালত আসামি শুকুর আলীর মৃত্যুদণ্ডাদেশ দিয়েছেন।

বিএনপির মহাসমাবেশে যাওয়ার পথে রাজধানীর তুরাগে বাস থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেনসহ ৩১ জনকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শনিবার ভোর পৌনে ৪টার দিকে আশুলিয়া-ঢাকা মহাসড়কের তুরাগের ধউর চেকপোস্ট তাঁদের আটক করা হয়।
২৮ অক্টোবর ২০২৩
রাজধানীর কদমতলী এলাকায় সাজেদুর রহমান সাজু নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যার দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর (দায়রা জজ) বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চরে জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মণ্ডল গ্রুপের নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
১০ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়রও আছেন। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে তাঁদের
১৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর কদমতলী এলাকায় সাজেদুর রহমান সাজু নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যার দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর (দায়রা জজ) বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামির নাম অনিক হোসেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাঁকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাঁকে আরও এক বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে হাজির ছিলেন। রায়ের পর তাঁকে সাজা পরোয়ানাসহ কারাগারে পাঠানো হয়। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফকির মো. জাহিদুল ইসলাম বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১২ সালের ২৩ জানুয়ারি কদমতলীর খোরশেদ আলী সরদার রোডের বুড়ির বাড়ির মসজিদের পাশে ব্যাডমিন্টন খেলার সময় পূর্বপরিকল্পিতভাবে সাজেদুর রহমান সাজুকে (২৮) গুলি করে ও কুপিয়ে জখম করেন আসামি অনিক (২৭) ও তাঁর সহযোগীরা। সাজুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওই ঘটনায় নিহতের বাবা সাইদুর রহমান সাঈদ কদমতলী থানায় হত্যা মামলা করেন।
২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনিককে একমাত্র আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। ২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।

রাজধানীর কদমতলী এলাকায় সাজেদুর রহমান সাজু নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যার দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর (দায়রা জজ) বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
দণ্ডাদেশপ্রাপ্ত আসামির নাম অনিক হোসেন। কারাদণ্ডের পাশাপাশি তাঁকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানার টাকা দিতে ব্যর্থ হলে তাঁকে আরও এক বছরের কারাদণ্ড ভোগ করতে হবে বলে রায়ে উল্লেখ করা হয়েছে।
রায় ঘোষণার সময় আসামি আদালতে হাজির ছিলেন। রায়ের পর তাঁকে সাজা পরোয়ানাসহ কারাগারে পাঠানো হয়। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী ফকির মো. জাহিদুল ইসলাম বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১২ সালের ২৩ জানুয়ারি কদমতলীর খোরশেদ আলী সরদার রোডের বুড়ির বাড়ির মসজিদের পাশে ব্যাডমিন্টন খেলার সময় পূর্বপরিকল্পিতভাবে সাজেদুর রহমান সাজুকে (২৮) গুলি করে ও কুপিয়ে জখম করেন আসামি অনিক (২৭) ও তাঁর সহযোগীরা। সাজুকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। ওই ঘটনায় নিহতের বাবা সাইদুর রহমান সাঈদ কদমতলী থানায় হত্যা মামলা করেন।
২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনিককে একমাত্র আসামি করে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। ২০১৫ সালের ১৫ নভেম্বর তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন আদালত। মামলার বিচার চলাকালে ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ করেন আদালত।

বিএনপির মহাসমাবেশে যাওয়ার পথে রাজধানীর তুরাগে বাস থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেনসহ ৩১ জনকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শনিবার ভোর পৌনে ৪টার দিকে আশুলিয়া-ঢাকা মহাসড়কের তুরাগের ধউর চেকপোস্ট তাঁদের আটক করা হয়।
২৮ অক্টোবর ২০২৩
চুয়াডাঙ্গায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী শুকুর আলী ওরফে শুকলালকে (৩৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় দেন।
৪ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চরে জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মণ্ডল গ্রুপের নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
১০ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়রও আছেন। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে তাঁদের
১৩ মিনিট আগেদৌলতপুর (কুষ্টিয়া) প্রতিনিধি

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চরে জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মণ্ডল গ্রুপের নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় কাকন বাহিনীর প্রধান কাকনসহ ২৩ জনের নাম উল্লেখসহ ২০ থেকে ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, রাজশাহীর বাঘা ও নাটোরের লালপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী দৌলতপুরের মরিচা ইউনিয়নের চৌদ্দহাজার মৌজার নিচ খানপাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বর্তমানে রাজশাহীর বাঘায় বসবাসরত মণ্ডল বাহিনী ও দৌলতপুরের কাকন বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আরও দুজন গুরুতর আহত অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
গোলাগুলির খবর পেয়ে নিকটস্থ বাঘা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণ গুলির খোসা, কয়েকটি তাজা গুলি ও রক্তমাখা ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। তবে ঘটনাস্থলটি কোন থানার আওতাধীন—তা নির্ধারণ করতে রাজশাহী ও খুলনা রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা গতকাল মঙ্গলবার সারা দিন মাঠে থাকেন, যার ফলে মামলা কার্যক্রমে বিলম্ব হয়। পরে নির্ধারিত হয়, ঘটনাস্থল কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার আওতায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গোলাগুলিতে নিহত ব্যক্তিরা হলেন রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নিচ খানপাড়া এলাকার মিনহাজ মণ্ডলের ছেলে আমান মণ্ডল (৩৬) এবং শুকুর মণ্ডলের ছেলে নাজমুল মণ্ডল (২৬)। নিহত ব্যক্তিরা মূলত কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের বাসিন্দা ছিলেন; নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তাঁরা বাঘার নিচ খানপাড়ায় অস্থায়ীভাবে বসবাস করতেন।
অন্যদিকে গতকাল সকালে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের রায়টা পদ্মা ঘাট থেকে লিটন (৩০) নামের আরও একজনের মরদেহ উদ্ধার করে পাবনা নৌ পুলিশ। নিহত লিটনের শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তিনি ওই ইউনিয়নের ঘোষপাড়া এলাকার মৃত জামরুল ঘোষের ছেলে। পেশায় তিনি কসমেটিকস ব্যবসায়ী ছিলেন এবং কাকন বাহিনীর সদস্য হিসেবে পরিচিত।
এ বিষয়ে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোলাইমান শেখ বলেন, নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে মামলা করেছেন। পদ্মার চরাঞ্চলটি অত্যন্ত দুর্গম হওয়ায় এখনো কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে পুলিশ অভিযানে রয়েছে।
এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘ঘটনাস্থলের সীমানা নিয়ে জটিলতা ছিল, আমরা সরেজমিনে তা নির্ধারণ করেছি—এটি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার আওতাধীন এলাকা। ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণে গুলির খোসা ও রক্তাক্ত ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বিকেলে কাকনসহ ২৩ জনের নাম উল্লেখ করে ও ২০ থেকে ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে একটি হত্যা মামলা করেছেন মণ্ডল গ্রুপের নিহতের পরিবার। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
অভিযুক্ত কাকন বাহিনীর প্রধান কাকন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের মাঝদিয়াড় গ্রামের মৃত জমির উদ্দিনের ছেলে। তিনি স্থানীয় প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতাদের আশ্রয়ে পদ্মা নদীর বালুমহাল ও চরাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করতেন। তিনি বালুমহাল দখল ও আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে গড়ে তোলেন সশস্ত্র ‘কাকন বাহিনী’। বর্তমানে এ বাহিনীর সক্রিয় সদস্যসংখ্যা ৪০ জনের বেশি। তারা দীর্ঘদিন ধরে কুষ্টিয়া, পাবনা, রাজশাহী, বাঘা ও নাটোরের পদ্মা নদীর চরাঞ্চলে দখলবাজি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে।

কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চরে জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মণ্ডল গ্রুপের নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন। মামলায় কাকন বাহিনীর প্রধান কাকনসহ ২৩ জনের নাম উল্লেখসহ ২০ থেকে ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি দেওয়া হয়েছে।
এর আগে গত সোমবার (২৭ অক্টোবর) দুপুরে কুষ্টিয়ার দৌলতপুর, রাজশাহীর বাঘা ও নাটোরের লালপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী দৌলতপুরের মরিচা ইউনিয়নের চৌদ্দহাজার মৌজার নিচ খানপাড়া এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বর্তমানে রাজশাহীর বাঘায় বসবাসরত মণ্ডল বাহিনী ও দৌলতপুরের কাকন বাহিনীর মধ্যে ভয়াবহ গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আরও দুজন গুরুতর আহত অবস্থায় রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
গোলাগুলির খবর পেয়ে নিকটস্থ বাঘা থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণ গুলির খোসা, কয়েকটি তাজা গুলি ও রক্তমাখা ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করে পুলিশ। তবে ঘটনাস্থলটি কোন থানার আওতাধীন—তা নির্ধারণ করতে রাজশাহী ও খুলনা রেঞ্জের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা গতকাল মঙ্গলবার সারা দিন মাঠে থাকেন, যার ফলে মামলা কার্যক্রমে বিলম্ব হয়। পরে নির্ধারিত হয়, ঘটনাস্থল কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার আওতায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গোলাগুলিতে নিহত ব্যক্তিরা হলেন রাজশাহীর বাঘা উপজেলার নিচ খানপাড়া এলাকার মিনহাজ মণ্ডলের ছেলে আমান মণ্ডল (৩৬) এবং শুকুর মণ্ডলের ছেলে নাজমুল মণ্ডল (২৬)। নিহত ব্যক্তিরা মূলত কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের বাসিন্দা ছিলেন; নদীভাঙনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে তাঁরা বাঘার নিচ খানপাড়ায় অস্থায়ীভাবে বসবাস করতেন।
অন্যদিকে গতকাল সকালে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার বাহাদুরপুর ইউনিয়নের রায়টা পদ্মা ঘাট থেকে লিটন (৩০) নামের আরও একজনের মরদেহ উদ্ধার করে পাবনা নৌ পুলিশ। নিহত লিটনের শরীরে ধারালো অস্ত্রের আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। তিনি ওই ইউনিয়নের ঘোষপাড়া এলাকার মৃত জামরুল ঘোষের ছেলে। পেশায় তিনি কসমেটিকস ব্যবসায়ী ছিলেন এবং কাকন বাহিনীর সদস্য হিসেবে পরিচিত।
এ বিষয়ে দৌলতপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোলাইমান শেখ বলেন, নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে মামলা করেছেন। পদ্মার চরাঞ্চলটি অত্যন্ত দুর্গম হওয়ায় এখনো কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে পুলিশ অভিযানে রয়েছে।
এদিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন শেষে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার দেলোয়ার হোসেন বলেন, ‘ঘটনাস্থলের সীমানা নিয়ে জটিলতা ছিল, আমরা সরেজমিনে তা নির্ধারণ করেছি—এটি কুষ্টিয়ার দৌলতপুর থানার আওতাধীন এলাকা। ঘটনাস্থল থেকে বিপুল পরিমাণে গুলির খোসা ও রক্তাক্ত ধারালো অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। আজ বিকেলে কাকনসহ ২৩ জনের নাম উল্লেখ করে ও ২০ থেকে ৩০ জনকে অজ্ঞাতনামা আসামি দিয়ে একটি হত্যা মামলা করেছেন মণ্ডল গ্রুপের নিহতের পরিবার। আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
অভিযুক্ত কাকন বাহিনীর প্রধান কাকন কুষ্টিয়ার দৌলতপুর উপজেলার মরিচা ইউনিয়নের মাঝদিয়াড় গ্রামের মৃত জমির উদ্দিনের ছেলে। তিনি স্থানীয় প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতাদের আশ্রয়ে পদ্মা নদীর বালুমহাল ও চরাঞ্চল নিয়ন্ত্রণ করতেন। তিনি বালুমহাল দখল ও আধিপত্য বিস্তারের লক্ষ্যে গড়ে তোলেন সশস্ত্র ‘কাকন বাহিনী’। বর্তমানে এ বাহিনীর সক্রিয় সদস্যসংখ্যা ৪০ জনের বেশি। তারা দীর্ঘদিন ধরে কুষ্টিয়া, পাবনা, রাজশাহী, বাঘা ও নাটোরের পদ্মা নদীর চরাঞ্চলে দখলবাজি, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড চালিয়ে আসছে।

বিএনপির মহাসমাবেশে যাওয়ার পথে রাজধানীর তুরাগে বাস থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেনসহ ৩১ জনকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শনিবার ভোর পৌনে ৪টার দিকে আশুলিয়া-ঢাকা মহাসড়কের তুরাগের ধউর চেকপোস্ট তাঁদের আটক করা হয়।
২৮ অক্টোবর ২০২৩
চুয়াডাঙ্গায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী শুকুর আলী ওরফে শুকলালকে (৩৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় দেন।
৪ মিনিট আগে
রাজধানীর কদমতলী এলাকায় সাজেদুর রহমান সাজু নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যার দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর (দায়রা জজ) বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগে
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়রও আছেন। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে তাঁদের
১৩ মিনিট আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়রও আছেন। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় ডিএমপি।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র এম রবিন হোসেন (৫৪), চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সদস্য ইসাহাক সিকদার (৬৩), ছাত্রলীগের কর্মী মো. ইসতিয়াক মিলন (২৩), শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ইব্রাহিম আহমেদ রিপন (৪৮) এবং জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রায়হান রহমতুল্লাহ ওরফে রিমু (৫০)।
ডিবির তথ্য অনুযায়ী, আজ ভোর ৪টার দিকে গুলশান বিভাগের একটি দল বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে রবিন হোসেনকে গ্রেপ্তার করে। এর আগে গতকাল রাত সোয়া ১০টার দিকে তেজগাঁও বিভাগের একটি দল রাজধানীর শান্তিনগর এলাকা থেকে ইসাহাক সিকদারকে গ্রেপ্তার করে। একই দিন সন্ধ্যায় তেজগাঁওয়ের নাবিস্কো এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডিবির লালবাগ বিভাগের সদস্যরা ছাত্রলীগ কর্মী ইসতিয়াক মিলনকে গ্রেপ্তার করে।
এ ছাড়া রাতে গুলশান এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডিবির সাইবার বিভাগের একটি দল ইব্রাহিম আহমেদ রিপনকে এবং পরে নিকুঞ্জ-২ এলাকা থেকে রায়হান রহমতুল্লাহ ওরফে রিমুকে গ্রেপ্তার করে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পাঁচ নেতা-কর্মীকে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে গাজীপুরের কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়রও আছেন। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাত থেকে আজ বুধবার ভোর পর্যন্ত পৃথক অভিযানে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় ডিএমপি।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি ও কালীগঞ্জ পৌরসভার সাবেক মেয়র এম রবিন হোসেন (৫৪), চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের সদস্য ইসাহাক সিকদার (৬৩), ছাত্রলীগের কর্মী মো. ইসতিয়াক মিলন (২৩), শ্যামপুর থানা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ইব্রাহিম আহমেদ রিপন (৪৮) এবং জামালপুরের মাদারগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রায়হান রহমতুল্লাহ ওরফে রিমু (৫০)।
ডিবির তথ্য অনুযায়ী, আজ ভোর ৪টার দিকে গুলশান বিভাগের একটি দল বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা থেকে রবিন হোসেনকে গ্রেপ্তার করে। এর আগে গতকাল রাত সোয়া ১০টার দিকে তেজগাঁও বিভাগের একটি দল রাজধানীর শান্তিনগর এলাকা থেকে ইসাহাক সিকদারকে গ্রেপ্তার করে। একই দিন সন্ধ্যায় তেজগাঁওয়ের নাবিস্কো এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডিবির লালবাগ বিভাগের সদস্যরা ছাত্রলীগ কর্মী ইসতিয়াক মিলনকে গ্রেপ্তার করে।
এ ছাড়া রাতে গুলশান এলাকায় অভিযান চালিয়ে ডিবির সাইবার বিভাগের একটি দল ইব্রাহিম আহমেদ রিপনকে এবং পরে নিকুঞ্জ-২ এলাকা থেকে রায়হান রহমতুল্লাহ ওরফে রিমুকে গ্রেপ্তার করে।
ঢাকা মহানগর পুলিশের মিডিয়া ও জনসংযোগ বিভাগের উপকমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রক্রিয়া চলছে।

বিএনপির মহাসমাবেশে যাওয়ার পথে রাজধানীর তুরাগে বাস থেকে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ছাত্রদলের সদস্যসচিব সাদ্দাম হোসেনসহ ৩১ জনকে আটক করেছে পুলিশ। আজ শনিবার ভোর পৌনে ৪টার দিকে আশুলিয়া-ঢাকা মহাসড়কের তুরাগের ধউর চেকপোস্ট তাঁদের আটক করা হয়।
২৮ অক্টোবর ২০২৩
চুয়াডাঙ্গায় যৌতুকের দাবিতে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামী শুকুর আলী ওরফে শুকলালকে (৩৭) মৃত্যুদণ্ড দিয়েছেন আদালত। আজ বুধবার চুয়াডাঙ্গা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা ও দায়রা জজ) সৈয়দ হাবিবুল ইসলাম এ রায় দেন।
৪ মিনিট আগে
রাজধানীর কদমতলী এলাকায় সাজেদুর রহমান সাজু নামের এক যুবককে গুলি করে হত্যার দায়ে একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের আদেশ দেওয়া হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৬-এর (দায়রা জজ) বিচারক মো. জাকারিয়া হোসেন এই মামলার রায় ঘোষণা করেন।
৮ মিনিট আগে
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে পদ্মা নদীর দুর্গম চরে জমি দখলকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের গোলাগুলির ঘটনায় তিনজন নিহতের ঘটনায় মামলা করা হয়েছে। মণ্ডল গ্রুপের নিহত আমান মণ্ডলের বাবা মিনহাজ মণ্ডল বাদী হয়ে আজ বুধবার (২৯ অক্টোবর) বিকেলে দৌলতপুর থানায় হত্যা মামলা করেন।
১০ মিনিট আগে