নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। এর মধ্যে তিন জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রয়েছে।
আজ বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান ও ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশিদ।
গ্রেপ্তারকৃত ঢাবির তিন শিক্ষার্থী হলেন- জোতিরময়, বেনু লাল দাস ও সুজন চন্দ্র রায়। তারা আইন বিভাগে পড়াশোনা করছেন।
পুলিশের দাবি, মাদারীপুর, রাজবাড়ি, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর অঞ্চলের প্রশ্ন ফাঁসকারী চক্রের হোতা অসীম গাইন। তিনি ১০-১৪ লাখ টাকার বিনিময়ে পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে চুক্তি করেন। যাদের বয়স শেষের দিকে তাদেরকে বিশেষ ভাবে টার্গেট করতেন। তবে পুলিশ এখন অসীমকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। গ্রেপ্তারকৃত জোতিরময়ের চাচা অসীম গাইন।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ জানায়, পরীক্ষা হওয়ার আগে হাতে পাওয়া প্রশ্নপত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে বসে সমাধান করে নেন। একাজে গ্রেপ্তার তিন ঢাবি শিক্ষার্থী ছাড়াও মোট সাতজনের সহযোগিতা নেন। প্রশ্ন সমাধান করে দিয়ে তারাও প্রশ্ন প্রতি ১০-১২ হাজার করে টাকা পান।
পুলিশ আরও জানায়, অসীমকে শুরুতে ২ লাখ টাকা, লিখিত পরীক্ষায় পাশ করলে ৪ লাখ টাকা এবং চূড়ান্ত নির্বাচিত হলে ৬-৮ লাখ টাকা দিতে হবে মূলে চুক্তি করত। যেকোনো চাকরির পরীক্ষায় পাশ করিয়ে দিতে পারেন বলে এলাকায় প্রচার করেন অসিম।
ডিবি পুলিশ বলছে, প্রশ্নপত্র পাওয়ার পর তা দ্রুত সমাধানের জন্য সহায়তা করেন তার (অসীম) আপন ভাইয়ের ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের মেধাবী ছাত্র জ্যোতিরময় গাইন। জ্যোতিরময় গাইন তার সঙ্গে আইন বিভাগের আরও দুইজন সহপাঠী সুজন চন্দ্র রায় এবং বেনু লাল দাস এই তিন জন মিলে প্রশ্নপত্রের দ্রুত সমাধান করে। সমাধানকৃত প্রশ্নের উত্তর অসীম গাইন কর্তৃক চুক্তিবদ্ধ পরীক্ষার্থীদের মোবাইল নম্বরে পাঠিয়ে দেন।
পরীক্ষার্থীরা লুকিয়ে পরীক্ষার কেন্দ্রে মোবাইল নিয়ে যেত।
হারুনর রশিদ বলেন, এগুলো ছাড়াও অসীম আদম ব্যবসা, হুন্ডি ব্যবসা, ডিস/ক্যাবল নেটওয়ার্কের ব্যবসা ইত্যাদির সঙ্গে জড়িত বলে জানা যায়। এভাবে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি অর্জনের পরে অসীম গাইন স্থানীয় রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করেছেন। রাজনৈতিক ছত্রছায়া ব্যবহার করে অপরাধ বিস্তারের তার পরিকল্পনা ছিল।
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁস চক্রের ৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ। এর মধ্যে তিন জন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র রয়েছে।
আজ বিকেলে সংবাদ সম্মেলনে একথা জানান ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের প্রধান ও ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার হারুন অর রশিদ।
গ্রেপ্তারকৃত ঢাবির তিন শিক্ষার্থী হলেন- জোতিরময়, বেনু লাল দাস ও সুজন চন্দ্র রায়। তারা আইন বিভাগে পড়াশোনা করছেন।
পুলিশের দাবি, মাদারীপুর, রাজবাড়ি, গোপালগঞ্জ, ফরিদপুর অঞ্চলের প্রশ্ন ফাঁসকারী চক্রের হোতা অসীম গাইন। তিনি ১০-১৪ লাখ টাকার বিনিময়ে পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে চুক্তি করেন। যাদের বয়স শেষের দিকে তাদেরকে বিশেষ ভাবে টার্গেট করতেন। তবে পুলিশ এখন অসীমকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি। গ্রেপ্তারকৃত জোতিরময়ের চাচা অসীম গাইন।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ জানায়, পরীক্ষা হওয়ার আগে হাতে পাওয়া প্রশ্নপত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জগন্নাথ হলে বসে সমাধান করে নেন। একাজে গ্রেপ্তার তিন ঢাবি শিক্ষার্থী ছাড়াও মোট সাতজনের সহযোগিতা নেন। প্রশ্ন সমাধান করে দিয়ে তারাও প্রশ্ন প্রতি ১০-১২ হাজার করে টাকা পান।
পুলিশ আরও জানায়, অসীমকে শুরুতে ২ লাখ টাকা, লিখিত পরীক্ষায় পাশ করলে ৪ লাখ টাকা এবং চূড়ান্ত নির্বাচিত হলে ৬-৮ লাখ টাকা দিতে হবে মূলে চুক্তি করত। যেকোনো চাকরির পরীক্ষায় পাশ করিয়ে দিতে পারেন বলে এলাকায় প্রচার করেন অসিম।
ডিবি পুলিশ বলছে, প্রশ্নপত্র পাওয়ার পর তা দ্রুত সমাধানের জন্য সহায়তা করেন তার (অসীম) আপন ভাইয়ের ছেলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের মেধাবী ছাত্র জ্যোতিরময় গাইন। জ্যোতিরময় গাইন তার সঙ্গে আইন বিভাগের আরও দুইজন সহপাঠী সুজন চন্দ্র রায় এবং বেনু লাল দাস এই তিন জন মিলে প্রশ্নপত্রের দ্রুত সমাধান করে। সমাধানকৃত প্রশ্নের উত্তর অসীম গাইন কর্তৃক চুক্তিবদ্ধ পরীক্ষার্থীদের মোবাইল নম্বরে পাঠিয়ে দেন।
পরীক্ষার্থীরা লুকিয়ে পরীক্ষার কেন্দ্রে মোবাইল নিয়ে যেত।
হারুনর রশিদ বলেন, এগুলো ছাড়াও অসীম আদম ব্যবসা, হুন্ডি ব্যবসা, ডিস/ক্যাবল নেটওয়ার্কের ব্যবসা ইত্যাদির সঙ্গে জড়িত বলে জানা যায়। এভাবে বিপুল পরিমাণ সম্পত্তি অর্জনের পরে অসীম গাইন স্থানীয় রাজনীতিতে প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করেছেন। রাজনৈতিক ছত্রছায়া ব্যবহার করে অপরাধ বিস্তারের তার পরিকল্পনা ছিল।
ঢাকার প্রায় অর্ধেক থানার কার্যক্রম চলছে অন্যের জমি বা ভবনে। কোথাও জমি থাকলেও নেই স্থায়ী অবকাঠামো। কোনো কোনো থানার জমিও নেই। কোনো কোনো থানা ভবন এত ঘিঞ্জি যে ভেতরে যেতে হয় একজনের পর একজন করে। এর প্রভাব পড়ে কাজের পরিবেশে। ব্যাহত হয় জনসেবা।
৩ ঘণ্টা আগেবরিশালের সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাস চেয়ে হিজলা ও মুলাদী উপজেলার বাসিন্দাদের মধ্যে মনস্তাত্ত্বিক লড়াই চলছে। মুলাদীর মানুষের দাবি, স্বাধীনতার আগে ১৯৫৯ সালের নির্বাচন থেকে হিজলা-মুলাদী একসঙ্গে ছিল। ২০০৮ সালের পর তাঁদের বিচ্ছিন্ন করা হয়। এখন মুলাদী সমিতির পক্ষে হিজলাকে তাঁদের সঙ্গে যুক্ত করতে নির্বাচন
৩ ঘণ্টা আগেগোপালগঞ্জ পৌরসভার ২৫ বছরের পুরোনো পানি শোধনাগার বিকল হওয়ার পথে। যেকোনো সময় বন্ধ হয়ে যেতে পারে পানি সরবরাহ। শোধনাগারের বেহাল দশার কারণে চাহিদার ৪ ভাগের ১ ভাগ পানিও সরবরাহ করতে হিমশিম পৌর কর্তৃপক্ষ। এতে নিয়মিত বিল পরিশোধ করেও ঠিকমতো পানি না পাওয়ায় চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকেরা।
৩ ঘণ্টা আগেপরিবারের কেউ অসুস্থ হলে খাটে করে কাঁধে তুলে দুই কিলোমিটার কাদাপথ পাড়ি দিতে হয়। পায়ে হেঁটে, হাঁটু পর্যন্ত কাদা মাড়িয়ে যেতে হয় হাসপাতালে কিংবা ক্লিনিকে। এমন দুর্ভোগের চিত্র চাঁপাইনবাবগঞ্জের নাচোল উপজেলার কসবা ইউনিয়নের পাইকড়া গ্রামীণ সড়কে। স্থানীয়দের দাবি, রাস্তাটি পাকা না হলেও অন্তত চলাচলের উপযোগী করে
৪ ঘণ্টা আগে