নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের পর সুপ্রিম কোর্ট সংশ্লিষ্ট এলাকায় নিরাপত্তা বাড়াতে ডিএমপি ও ফায়ার সার্ভিসে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে ডিএমপি কমিশনার এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালককে পৃথক চিঠি দেওয়া হয়।
চিঠিতে উল্লেখিত এলাকার মধ্যে রয়েছে, সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, প্রধান বিচারপতির বাসভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বিচারপতি ভবন, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিদের বাসভবন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকা।
চিঠিতে বলা হয়, প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। সুপ্রিম কোর্ট দেশের বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ স্থান। প্রধান বিচারপতি মহোদয় এবং সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি গণ সুপ্রিম কোর্টে বিচার কার্য পরিচালনা করে থাকেন। এ ছাড়া দেশের বহুল আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মামলার নথিসহ কয়েক লাখ মামলার নথি অত্র কোর্টে রক্ষিত আছে।
ডিএমপি কমিশনারকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে বিচারপ্রার্থী জনগণকে বিচারিকসেবা প্রদান করা এবং বিভিন্ন মামলার নথি সংরক্ষণের নিশ্চয়তা প্রদানের নিমিত্তে উল্লেখিত এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করা অতীব জরুরি। তাই এসব এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করতে জরুরি ভিত্তিতে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েনপূর্বক সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ এ বিষয়ে আনুষঙ্গিক কার্য সম্পন্ন করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
আর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালককে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অগ্নিপ্রতিরোধ সুরক্ষা বৃদ্ধি এবং তথায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অগ্নিনির্বাপণ প্রশিক্ষণ প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের পর সুপ্রিম কোর্ট সংশ্লিষ্ট এলাকায় নিরাপত্তা বাড়াতে ডিএমপি ও ফায়ার সার্ভিসে চিঠি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে ডিএমপি কমিশনার এবং ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালককে পৃথক চিঠি দেওয়া হয়।
চিঠিতে উল্লেখিত এলাকার মধ্যে রয়েছে, সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, প্রধান বিচারপতির বাসভবন, জাজেস কমপ্লেক্স, বিচারপতি ভবন, সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতিদের বাসভবন, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকা।
চিঠিতে বলা হয়, প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র সচিবালয়ে ঘটে যাওয়া ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন। সুপ্রিম কোর্ট দেশের বিচার অঙ্গনের সর্বোচ্চ স্থান। প্রধান বিচারপতি মহোদয় এবং সুপ্রিম কোর্টের উভয় বিভাগের বিচারপতি গণ সুপ্রিম কোর্টে বিচার কার্য পরিচালনা করে থাকেন। এ ছাড়া দেশের বহুল আলোচিত ও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন মামলার নথিসহ কয়েক লাখ মামলার নথি অত্র কোর্টে রক্ষিত আছে।
ডিএমপি কমিশনারকে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা এবং দেশ ও জাতির বৃহত্তর স্বার্থে বিচারপ্রার্থী জনগণকে বিচারিকসেবা প্রদান করা এবং বিভিন্ন মামলার নথি সংরক্ষণের নিশ্চয়তা প্রদানের নিমিত্তে উল্লেখিত এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করা অতীব জরুরি। তাই এসব এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা জোরদার করতে জরুরি ভিত্তিতে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য মোতায়েনপূর্বক সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করাসহ এ বিষয়ে আনুষঙ্গিক কার্য সম্পন্ন করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
আর ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের মহাপরিচালককে দেওয়া চিঠিতে বলা হয়, সুপ্রিম কোর্ট কম্পাউন্ড, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল, অ্যাটর্নি জেনারেলের কার্যালয়, সুপ্রিম কোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশন ভবন ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অগ্নিপ্রতিরোধ সুরক্ষা বৃদ্ধি এবং তথায় কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের অগ্নিনির্বাপণ প্রশিক্ষণ প্রদানের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
রাত ১০টার দিকে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে করে আড়ংঘাটা থানার লতার বাইপাস মোড় লিংক রোড থেকে বাইপাস মহাসড়ক পার হচ্ছিলেন। এ সময়ে আফিলগেট থেকে খুলনাগামী একটি বাস তাঁদের ধাক্কা দেয়।
৭ মিনিট আগেনোয়াখালীর হাতিয়ায় গভীর রাতে বসতঘরে আগুন লেগে নিমাই চন্দ্র মজুমদার ও তাঁর স্ত্রী মিলনবালার মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারী) চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে বিকেল ৫টায় নিমাই চন্দ্রের মৃত্যু হয়। হাসপাতালে পৌছার পর রাত ৯টার দিকে মিলন বালাও মারা যান।
২২ মিনিট আগেনেত্রকোনার বারহাট্টায় প্যারোলে মুক্তি পেয়ে বড় ভাইকে শেষ দেখা দেখলেন বাউসী ইউনিয়ন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আননান। শুক্রবার (৩১ জানুয়ারি) দুপুরে নেত্রকোনা কারাগার থেকে পুলিশ আননানকে মৌয়াটি গ্রামে নিয়ে যায়। গত বৃহস্পতিবার দুপুর দেড়টায়
২৯ মিনিট আগেরাষ্ট্র মেরামতের ৩১ দফা বাস্তবায়নে নোয়াখালীর হাতিয়ায় বিএনপির গণ–সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সমাবেশে আবুল বাসার ফুল মিয়া নামের এক বিএনপি নেতার ‘জয় বাংলা’ স্লোগান দেওয়া নিয়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে।
৩৬ মিনিট আগে