কেরানীগঞ্জ প্রতিনিধি
কেরানীগঞ্জ মডেল থানার কালিন্দী ইউনিয়নের মাদারীপুর এলাকায় দিনে দিনে বেড়েই চলেছে মাদকের অবাধ ব্যবসা। মাদারীপুর জামে মসজিদের পশ্চিম পাশের রাস্তা ও আশপাশের এলাকায় সংঘবদ্ধ একটি চক্র প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি করছে বলে অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা। এতে এলাকাবাসীর মধ্যে বিরাজ করছে চরম উৎকণ্ঠা ও নিরাপত্তাহীনতা। তাঁরা দ্রুত এই সমস্যা সমাধানে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন।
অভিযোগ অনুযায়ী, পিলার নম্বর বরিশুর ২৩ ও ২৪ এবং ব্রাহ্মণকিত্তা ১ ও ২ নম্বর এলাকার আশপাশে প্রতিদিন মাদক কেনাবেচা হচ্ছে। এতে সক্রিয়ভাবে জড়িত রয়েছেন স্থানীয়ভাবে পরিচিত একাধিক ব্যক্তি।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রতিদিন অসংখ্য মাদকসেবী ও ব্যবসায়ী এই এলাকায় এসে জড়ো হয়। পাশাপাশি, মাদারীপুর বেড়িবাঁধসংলগ্ন পরিত্যক্ত এক বাড়ি, যা আগে একজনের মালিকানায় ছিল এবং বর্তমানে অন্যজন দখল করে রেখেছে—সেই স্থানে মাদক ব্যবসার পরিকল্পনা ও টাকার ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়।
এ বিষয়ে স্থানীয় বিএনপি নেতা সেলিম রেজা বলেন, ‘এই এলাকায় মাদক সমস্যা এখন মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়েছে। আমাদের যুবসমাজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। প্রশাসন যদি এখনই পদক্ষেপ না নেয়, তবে ভবিষ্যতে এটি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।’
স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি নজরুল ইসলাম বলেন, ‘শুধু মাদক নয়, এর ফলে এলাকায় চুরি, দস্যুতা, ছিনতাই বেড়ে গেছে। আমরা কেউই নিরাপদ নই। দিনের পর দিন এই অবস্থা চললেও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা চোখে পড়ছে না।’
অপর এক গণ্যমান্য ব্যক্তি আবু বকর বলেন, ‘আমরা একাধিকবার স্থানীয়ভাবে উদ্যোগ নিয়েছি, কিন্তু মাদক চক্র এতটাই শক্তিশালী যে, কেউ প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করতে সাহস পাচ্ছে না। এখন একমাত্র ভরসা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ।’
এ প্রসঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক রাইসুল ইসলাম বলেন, ‘এই এলাকা একসময় শান্তিপূর্ণ ছিল। এখন সন্ধ্যার পর রাস্তায় বের হওয়াটাও আতঙ্কের বিষয়। প্রতিদিন নতুন মুখ, মাদকসেবী, অপরাধীদের আনাগোনা। প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ এখন সময়ের দাবি।’
এদিকে, কেরানীগঞ্জ মডেল থানার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয়রা। এলাকাবাসীর দাবি, অবিলম্বে তদন্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনিরুল হক ডাবলু বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। আমরা ইতিমধ্যে কিছু তথ্য পেয়েছি এবং শিগগিরই ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেব। মাদক কারবারিরা আটক হয়, আবার তারা জেল থেকে বের হয়ে মাদক ব্যবসায় লিপ্ত হয়।
ওসি আরও বলেন, ‘মাদকবিরোধী অভিযানে আমরা ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছি। মাদক ব্যবসায়ীরা সংঘবদ্ধ চক্র হওয়ায় আমরা গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে তথ্যভিত্তিক অভিযান চালাচ্ছি। যেই জড়িত থাকুক, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
কেরানীগঞ্জ মডেল থানার কালিন্দী ইউনিয়নের মাদারীপুর এলাকায় দিনে দিনে বেড়েই চলেছে মাদকের অবাধ ব্যবসা। মাদারীপুর জামে মসজিদের পশ্চিম পাশের রাস্তা ও আশপাশের এলাকায় সংঘবদ্ধ একটি চক্র প্রকাশ্যে মাদক বিক্রি করছে বলে অভিযোগ করছেন স্থানীয়রা। এতে এলাকাবাসীর মধ্যে বিরাজ করছে চরম উৎকণ্ঠা ও নিরাপত্তাহীনতা। তাঁরা দ্রুত এই সমস্যা সমাধানে প্রশাসনের হস্তক্ষেপ দাবি করেছেন।
অভিযোগ অনুযায়ী, পিলার নম্বর বরিশুর ২৩ ও ২৪ এবং ব্রাহ্মণকিত্তা ১ ও ২ নম্বর এলাকার আশপাশে প্রতিদিন মাদক কেনাবেচা হচ্ছে। এতে সক্রিয়ভাবে জড়িত রয়েছেন স্থানীয়ভাবে পরিচিত একাধিক ব্যক্তি।
স্থানীয়দের অভিযোগ, প্রতিদিন অসংখ্য মাদকসেবী ও ব্যবসায়ী এই এলাকায় এসে জড়ো হয়। পাশাপাশি, মাদারীপুর বেড়িবাঁধসংলগ্ন পরিত্যক্ত এক বাড়ি, যা আগে একজনের মালিকানায় ছিল এবং বর্তমানে অন্যজন দখল করে রেখেছে—সেই স্থানে মাদক ব্যবসার পরিকল্পনা ও টাকার ভাগ-বাঁটোয়ারা হয়।
এ বিষয়ে স্থানীয় বিএনপি নেতা সেলিম রেজা বলেন, ‘এই এলাকায় মাদক সমস্যা এখন মহামারির মতো ছড়িয়ে পড়েছে। আমাদের যুবসমাজ ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে। প্রশাসন যদি এখনই পদক্ষেপ না নেয়, তবে ভবিষ্যতে এটি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।’
স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তি নজরুল ইসলাম বলেন, ‘শুধু মাদক নয়, এর ফলে এলাকায় চুরি, দস্যুতা, ছিনতাই বেড়ে গেছে। আমরা কেউই নিরাপদ নই। দিনের পর দিন এই অবস্থা চললেও কার্যকর কোনো ব্যবস্থা চোখে পড়ছে না।’
অপর এক গণ্যমান্য ব্যক্তি আবু বকর বলেন, ‘আমরা একাধিকবার স্থানীয়ভাবে উদ্যোগ নিয়েছি, কিন্তু মাদক চক্র এতটাই শক্তিশালী যে, কেউ প্রকাশ্যে প্রতিবাদ করতে সাহস পাচ্ছে না। এখন একমাত্র ভরসা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ।’
এ প্রসঙ্গে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক রাইসুল ইসলাম বলেন, ‘এই এলাকা একসময় শান্তিপূর্ণ ছিল। এখন সন্ধ্যার পর রাস্তায় বের হওয়াটাও আতঙ্কের বিষয়। প্রতিদিন নতুন মুখ, মাদকসেবী, অপরাধীদের আনাগোনা। প্রশাসনের দ্রুত পদক্ষেপ এখন সময়ের দাবি।’
এদিকে, কেরানীগঞ্জ মডেল থানার সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্থানীয়রা। এলাকাবাসীর দাবি, অবিলম্বে তদন্ত করে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।
এ বিষয়ে কেরানীগঞ্জ মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মনিরুল হক ডাবলু বলেন, মাদকের বিরুদ্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। আমরা ইতিমধ্যে কিছু তথ্য পেয়েছি এবং শিগগিরই ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাদক ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেব। মাদক কারবারিরা আটক হয়, আবার তারা জেল থেকে বের হয়ে মাদক ব্যবসায় লিপ্ত হয়।
ওসি আরও বলেন, ‘মাদকবিরোধী অভিযানে আমরা ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণ করেছি। মাদক ব্যবসায়ীরা সংঘবদ্ধ চক্র হওয়ায় আমরা গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে তথ্যভিত্তিক অভিযান চালাচ্ছি। যেই জড়িত থাকুক, কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না।’
ছেলের পরীক্ষার ফল জালিয়াতির মামলায় চট্টগ্রাম শিক্ষা বোর্ডের সাবেক সচিব অধ্যাপক নারায়ণ চন্দ্র নাথকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রামের মহানগর হাকিম আদালতের বিচারক মো. আবু বকর সিদ্দিক তাঁর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ।
৩ মিনিট আগেসৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার ঊর্ধ্বতন এক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অস্থায়ী নারী অফিস সহকারীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। আজ মঙ্গলবার নীলফামারী প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলনে এই অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী।
১৯ মিনিট আগেপ্রাচীনকাল থেকে চাঁদপুরের পদ্মা ও মেঘনা নদীর ইলিশ অত্যন্ত সুস্বাদু ও মানের দিক থেকেও অতুলনীয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ২০১৭ সালে বাংলাদেশের প্রথম জেলা ব্র্যান্ডিং হিসেবে চাঁদপুর জেলাকে ‘ইলিশের বাড়ি চাঁদপুর’ হিসেবে সরকার স্বীকৃতি দেয়। ইলিশের সুস্বাদুতার সুযোগ নিয়ে চাঁদপুর ও আশপাশের জেলার কতিপয় অসাধু ব্যবসায়
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জের কামারখন্দ উপজেলার জামতৈল রেলস্টেশন থেকে হারিয়ে গেছেন এক বাক্প্রতিবন্ধী ব্যক্তি। নিখোঁজ ব্যক্তির নাম জিল্লার রহমান মণ্ডল (৬০)। তিনি উল্লাপাড়া উপজেলার দুর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা।
১ ঘণ্টা আগে