নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জাতীয় প্রেসক্লাবে গায়ে আগুন দিয়ে এক যুবক আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। জানা যায়, ওই যুবক পারিবারিক অশান্তি ও দুশ্চিন্তা থেকে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। সেখানে উপস্থিত জনতা ও পুলিশ সদস্যরা ছুটে গিয়ে যুবককে নিবৃত্ত করে।
মামুন নামে ওই যুবক বলেন, ‘আমার কেউ নাই। আমার স্ত্রী টাকা পয়সা নিয়ে অন্য ছেলের সঙ্গে পালিয়ে গেছে। আর ঘণ্টাখানেক পরই আমি আত্মহত্যা করব।’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার পেট্রল ইন্সপেক্টর (পিআই) শেখ আবুল বাসার বলেন, ‘দ্বিতীয় বিয়ে করার কারণে তাঁর প্রথম স্ত্রী বাবার বাড়ি চলে গেছেন। আর দ্বিতীয় স্ত্রী টাকা পয়সা নিয়ে পালিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ করছেন। এই অশান্তি থেকে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান। তাঁকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে আত্মহত্যা মামলা হবে।’
পুলিশ যুবকের পরিচয় সম্পর্কে বলছে, তাঁর নাম মামুন (২৮), বাবা ইউসুফ আলী (মৃত)। গাজীপুরের কাপাশিয়া উপজেলায়।
এ বিষয়ে মামুনের দ্বিতীয় স্ত্রী ঊর্মির সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘মামুন আমার হাত দুবার ভেঙে দিয়েছে। চাপাতি নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে আমাকে মারার জন্য। তার ভয়ে আমি অন্য জায়গায় চাকরি নিয়েছি।’
ঊর্মি আরও বলেন, ‘মামুন যে অভিযোগ করেছে সব মিথ্যা। আপনারা বিশ্বাস না করলে তার বাড়িতে এসে দেখে যান তার কী আছে। আমি তার কী নিয়ে পালাব! আমি আরও চাকরি করে তাকে খাওয়াতাম। সে আমার টাকা নিয়ে নেশা করত। এখন নেশার টাকা দেই না বলে সে আমাকে মারার জন্য ঘুরে বেড়ায়।’
জাতীয় প্রেসক্লাবে গায়ে আগুন দিয়ে এক যুবক আত্মহত্যার চেষ্টা করেছেন। জানা যায়, ওই যুবক পারিবারিক অশান্তি ও দুশ্চিন্তা থেকে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। আজ বৃহস্পতিবার দুপুর ১২টার দিকে জাতীয় প্রেসক্লাব চত্বরে এ ঘটনা ঘটে। সেখানে উপস্থিত জনতা ও পুলিশ সদস্যরা ছুটে গিয়ে যুবককে নিবৃত্ত করে।
মামুন নামে ওই যুবক বলেন, ‘আমার কেউ নাই। আমার স্ত্রী টাকা পয়সা নিয়ে অন্য ছেলের সঙ্গে পালিয়ে গেছে। আর ঘণ্টাখানেক পরই আমি আত্মহত্যা করব।’
এ বিষয়ে শাহবাগ থানার পেট্রল ইন্সপেক্টর (পিআই) শেখ আবুল বাসার বলেন, ‘দ্বিতীয় বিয়ে করার কারণে তাঁর প্রথম স্ত্রী বাবার বাড়ি চলে গেছেন। আর দ্বিতীয় স্ত্রী টাকা পয়সা নিয়ে পালিয়ে গেছেন বলে অভিযোগ করছেন। এই অশান্তি থেকে তিনি গায়ে আগুন দিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা চালান। তাঁকে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে আত্মহত্যা মামলা হবে।’
পুলিশ যুবকের পরিচয় সম্পর্কে বলছে, তাঁর নাম মামুন (২৮), বাবা ইউসুফ আলী (মৃত)। গাজীপুরের কাপাশিয়া উপজেলায়।
এ বিষয়ে মামুনের দ্বিতীয় স্ত্রী ঊর্মির সঙ্গে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘মামুন আমার হাত দুবার ভেঙে দিয়েছে। চাপাতি নিয়ে রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকে আমাকে মারার জন্য। তার ভয়ে আমি অন্য জায়গায় চাকরি নিয়েছি।’
ঊর্মি আরও বলেন, ‘মামুন যে অভিযোগ করেছে সব মিথ্যা। আপনারা বিশ্বাস না করলে তার বাড়িতে এসে দেখে যান তার কী আছে। আমি তার কী নিয়ে পালাব! আমি আরও চাকরি করে তাকে খাওয়াতাম। সে আমার টাকা নিয়ে নেশা করত। এখন নেশার টাকা দেই না বলে সে আমাকে মারার জন্য ঘুরে বেড়ায়।’
রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের পর থেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম যেন বিভীষিকাময় হয়ে উঠেছে। ফেসবুকে ঢুকলেই ওই দুর্ঘটনার মন খারাপ করা ছবি ও ভিডিও এড়িয়ে যাওয়ার উপায় নেই। স্ক্রল করতে করতে হঠাৎ চোখ আটকে যায় ‘এসএসসি ০৫-এইচএসসি ০৭’ গ্রুপের একটি পোস্টে।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের করিডরে আগের দিনের মতো চিৎকার-চেঁচামেচি ছিল না গতকাল মঙ্গলবার। ছিল না রক্তের জন্য ছোটাছুটি। হাসপাতালজুড়ে কেমন যেন একটা উৎকণ্ঠা। এই উৎকণ্ঠা দগ্ধ শিশুগুলোর স্বজনদের চোখেমুখে। সবার প্রার্থনা, আর যেন কোনো দুঃসংবাদ কানে না আসে, সব শিশু যেন সুস্থ হয়ে ওঠে।
৪ ঘণ্টা আগেশিক্ষার্থীদের প্রতি মমত্ববোধ ও দায়িত্ববোধের অসাধারণ উদাহরণ তৈরি করে গেলেন রাজধানীর মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষক মাহরীন চৌধুরী। যুদ্ধবিমানটি যখন তাঁর প্রতিষ্ঠানে বিধ্বস্ত হয়, তখনো তিনি অক্ষত ও সুস্থ ছিলেন। কিন্তু বিপদের মুখেই তিনি ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন নিজের সন্তানের মতো ছাত্রছাত্রীদের বাঁচাতে।
৪ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার দিয়াবাড়ির মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ প্রাঙ্গণে শিক্ষার্থীদের কোলাহল নেই। বিমানবাহিনীর বিধ্বস্ত প্রশিক্ষণ যুদ্ধবিমানের বিকট শব্দে থেমে গেছে সেই কোলাহল। থামেনি সন্তান বা স্বজনহারাদের বুকফাটা কান্না, মাতম। হাসপাতালে যন্ত্রণায় কাতরাচ্ছে আহত ও দগ্ধরা।
৪ ঘণ্টা আগে