নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সালমান এফ. রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সাইনোভিয়া ফার্মা পিএলসির ৩৮০ জন শ্রমিক-কর্মচারী তাদের ৩২ মাসের বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের দাবি জানিয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে তারা এই দাবি জানান।
‘সাইনোভিয়া ফার্মার সাধারণ শ্রমিক কর্মচারীবৃন্দ’ ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তারা দ্রুত বেতন পরিশোধের আহ্বান জানান এবং প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজমেন্টের আনা মিথ্যা অভিযোগের তীব্র প্রতিবাদ জানান।
সাইনোভিয়া ফার্মার সিনিয়র টেরিটরি ম্যানেজার মো. মাহমুদ হাসান লিখিত বক্তব্যে জানান, ৩৮০ জন কর্মী সাইনোভিয়া ফার্মার স্থায়ী কর্মচারী হিসেবে কাজ করছেন। তারা ৩২ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে গত ১২ আগস্ট থেকে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। বিষয়টি শ্রম অধিদপ্তর ও অন্যান্য সরকারি দপ্তরকে জানানো হলেও এখনো কোনো সুরাহা হয়নি।
তিনি আরও বলেন, গত ২১ অক্টোবর ম্যানেজমেন্ট এক সংবাদ সম্মেলনে শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচিকে বেআইনি ও অযৌক্তিক বলে দাবি করে। কিন্তু শ্রমিকেরা এ অভিযোগকে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন উল্লেখ করেন এবং জানান যে, বেতন পরিশোধের দাবি সম্পূর্ণ আইনগতভাবে বৈধ এবং আদালত কর্তৃক সমর্থিত।
মাহমুদ হাসান অভিযোগ করেন, গত ২১ সেপ্টেম্বর ম্যানেজমেন্ট সহযোগিতায় শ্রমিকদের ওপর হামলা চালানো হয় এবং মূল ফটকে তালা লাগিয়ে অফিসে প্রবেশ বাধাগ্রস্ত করে। তিনি জানান, সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করলে প্রকৃত ঘটনা স্পষ্ট হয়ে যাবে।
আগামী ২৪ অক্টোবর ঢাকায় আপস মীমাংসার আরেকটি সভা অনুষ্ঠিত হবে। যেখানে সাইনোভিয়া ফার্মার মালিকপক্ষের প্রতিনিধি উপস্থিত থেকে শ্রমিকদের বকেয়া বেতন-ভাতা নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সাইনোভিয়া ফার্মা পিএলসি এর সিনিয়র টেরিটরি ম্যানেজার সঞ্জীব চক্রবর্তীসহ অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী।
সালমান এফ. রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপের সহযোগী প্রতিষ্ঠান সাইনোভিয়া ফার্মা পিএলসির ৩৮০ জন শ্রমিক-কর্মচারী তাদের ৩২ মাসের বকেয়া বেতন-ভাতা পরিশোধের দাবি জানিয়েছেন। আজ বুধবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির নসরুল হামিদ মিলনায়তনে সংবাদ সম্মেলনে তারা এই দাবি জানান।
‘সাইনোভিয়া ফার্মার সাধারণ শ্রমিক কর্মচারীবৃন্দ’ ব্যানারে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তারা দ্রুত বেতন পরিশোধের আহ্বান জানান এবং প্রতিষ্ঠানটির ম্যানেজমেন্টের আনা মিথ্যা অভিযোগের তীব্র প্রতিবাদ জানান।
সাইনোভিয়া ফার্মার সিনিয়র টেরিটরি ম্যানেজার মো. মাহমুদ হাসান লিখিত বক্তব্যে জানান, ৩৮০ জন কর্মী সাইনোভিয়া ফার্মার স্থায়ী কর্মচারী হিসেবে কাজ করছেন। তারা ৩২ মাসের বকেয়া বেতন পরিশোধের দাবিতে গত ১২ আগস্ট থেকে শান্তিপূর্ণভাবে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। বিষয়টি শ্রম অধিদপ্তর ও অন্যান্য সরকারি দপ্তরকে জানানো হলেও এখনো কোনো সুরাহা হয়নি।
তিনি আরও বলেন, গত ২১ অক্টোবর ম্যানেজমেন্ট এক সংবাদ সম্মেলনে শ্রমিকদের অবস্থান কর্মসূচিকে বেআইনি ও অযৌক্তিক বলে দাবি করে। কিন্তু শ্রমিকেরা এ অভিযোগকে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন উল্লেখ করেন এবং জানান যে, বেতন পরিশোধের দাবি সম্পূর্ণ আইনগতভাবে বৈধ এবং আদালত কর্তৃক সমর্থিত।
মাহমুদ হাসান অভিযোগ করেন, গত ২১ সেপ্টেম্বর ম্যানেজমেন্ট সহযোগিতায় শ্রমিকদের ওপর হামলা চালানো হয় এবং মূল ফটকে তালা লাগিয়ে অফিসে প্রবেশ বাধাগ্রস্ত করে। তিনি জানান, সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ করলে প্রকৃত ঘটনা স্পষ্ট হয়ে যাবে।
আগামী ২৪ অক্টোবর ঢাকায় আপস মীমাংসার আরেকটি সভা অনুষ্ঠিত হবে। যেখানে সাইনোভিয়া ফার্মার মালিকপক্ষের প্রতিনিধি উপস্থিত থেকে শ্রমিকদের বকেয়া বেতন-ভাতা নিয়ে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করবেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন সাইনোভিয়া ফার্মা পিএলসি এর সিনিয়র টেরিটরি ম্যানেজার সঞ্জীব চক্রবর্তীসহ অনেক কর্মকর্তা-কর্মচারী।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আটক হন নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের নেতা নাজমুল কবির শিশির। আজ শুক্রবার বিকেলে চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেল-হাজতে প্রেরণ করা হয়েছে। তিনি রামগঞ্জ পৌরসভার আঙ্গারপাড়া এলাকার মো. নয়ন মাস্টারের ছেলে।
১ ঘণ্টা আগেকুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেওয়ার পর হাসপাতালে তৌহিদুর রহমান নামের এক যুবদল নেতার লাশ পেয়েছে পরিবার। আজ শুক্রবার বেলা সাড়ে ১২টায় তাঁর মৃত্যুর খবর পায় পরিবার। তবে কখন তাঁর মৃত্যু হয়েছে সে তথ্য জানা যায়নি। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হেফাজতে যুবদল নেতার মৃত্যু তথ্য জানিয়েছেন তাঁর ভাই আবুল কালাম।
১ ঘণ্টা আগেইতালি নেওয়া কথা বলে ফরিদপুর থেকে দুই জনকে নেওয়া হয়েছিল লিবিয়ায়। সেখানে নেওয়ার পর তাঁদের ওপর নির্যাতন করা হয়। এরপর নেওয়া হয় মুক্তিপণ। তবে এতেও মুক্তি মেলেনি। গুলি করে হত্যা করা হয়েছে ওই দুই যুবককে। ঢাকা, ফরিদপুর, লিবিয়া, গুলি, হত্যা, জেলার খবর
১ ঘণ্টা আগেএক মাসের ব্যবধানে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা বেড়েছে ৪ গুণের বেশি। আর আসামির সংখ্যা হয়েছে দ্বিগুণের বেশি। সরকার পতনের পর গত ডিসেম্বরে হত্যাকাণ্ড ও সহিংসতার ঘটনায় সাবেক সরকারসংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে মামলার সংখ্যা ছিল ১৭টি। জানুয়ারিতে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭২টি।
১ ঘণ্টা আগে