গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
শখের বশেই বিমানে উঠে বসে ১২ বছরের ওই শিশু। গতকাল বুধবার পাসপোর্ট, বোর্ডিং পাস ছাড়াই সে ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নয়টি নিরাপত্তা স্তর ভেদ করে কুয়েত এয়ারওয়েজের একটি বিমানে উঠে বসে। পরে পাসপোর্ট-ভিসা দেখাতে না পারায় বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কর্মীরা তাকে বিমান থেকে নামিয়ে পুলিশের জিম্মায় দেয়। এ নিয়ে শুরু হয় তোলপাড়।
জুনাইদ গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার পারইহাটি গ্রামের ইমরার মোল্লার ছেলে এবং উজানী আজিজিয়া দাখিল মাদ্রাসার পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র। এবারই প্রথম নয়, এর আগেও কাউকে না জানিয়ে সে বাড়ি থেকে পালিয়েছে বেশ কয়েকবার।
শিশু জুনাইদ আজকের পত্রিকাকে জানায়, এক সপ্তাহ আগে মাদ্রাসায় যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে ইজিবাইকে করে মুকসুদপুরে যায়। সেখান থেকে মাদ্রাসায় না গিয়ে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে কয়েক দিন কাটিয়ে দেয় সে। পরে গোপালগঞ্জ থেকে বাসে করে গত মঙ্গলবার ভোরে ঢাকার সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে নামে। সেখান থেকে বাসে করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকায় নামে। হঠাৎ তখন তার শখ হয় বিমানে চড়ার। তাই খানিকটা কৌশলে নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে উঠে পড়ে বিমানে। প্রায় আধ ঘণ্টারও বেশি সময় অবস্থান করে বিমানের সিটে।
বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে পড়লে শিশু জুনাইদকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর খোঁজখবর নিয়ে শিশুটির পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে ওই দিন রাতেই চাচা ইউসুফ মোল্লার হাতে তুলে দেয় পুলিশ। পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে তাকে বাড়িতে নিয়ে গেলে সেখান থেকে আবার লাপাত্তা হয় সে। দুই ঘণ্টা পর খুঁজে বের করে ঘরের একটি কক্ষে আটকে রাখে পরিবারের সদস্যরা।
জুনাইদের চাচা ইউসুফ মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার আমার কাছে ফোন আসে বড় ভাইয়ের ছেলে এয়ারপোর্ট থানায় পুলিশ হেফাজতে। কী করেছে সে, আমাকে সেটি জানায়নি পুলিশ। তাকে নেওয়ার জন্য অভিভাবককে যেতে বলেছে। পরে সেখানে গিয়ে জানতে পারি ঘটনাটি। সে কেন আর কীভাবে এমনটি করল, সেটি আমরা বুঝতে পারি নাই। সেখানে যাওয়ার পরে আমাদের কাছ থেকে কাগজপত্রে স্বাক্ষর রেখে রাত ১টার দিকে জুনাইদকে আমার হাতে তুলে দেয়। সেখান থেকে তাকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে এসে ঘরে আটকে রাখি।’
জুনাইদের বাবা ইমরান মোল্লা আজকের পত্রিকাকে জানায়, জুনাইদ এক বছর ধরে বাড়ি থেকে পালিয়ে বিভিন্ন স্থানে চলে যায়। এর আগে মোংলা, রাজবাড়ী, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে চলে যাওয়ার ঘটনা ঘটিয়েছে। আল্লাহর রহমতে তাকে আমরা খুঁজে পেয়েছি। কিন্তু এবার যে ঘটনা ঘটিয়েছে তা আমাদের ধারণার বাইরে।’ তার মানসিক সমস্যা রয়েছে কি না সে ব্যাপারে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন বলে জানান তিনি।
এদিকে গোপালগঞ্জ থেকে ঢাকা গিয়ে বিমানে ওঠার বর্ণনা শুনতে ও এক নজর দেখতে শিশুটির বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছেন এলাকার মানুষ।
শখের বশেই বিমানে উঠে বসে ১২ বছরের ওই শিশু। গতকাল বুধবার পাসপোর্ট, বোর্ডিং পাস ছাড়াই সে ঢাকা আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নয়টি নিরাপত্তা স্তর ভেদ করে কুয়েত এয়ারওয়েজের একটি বিমানে উঠে বসে। পরে পাসপোর্ট-ভিসা দেখাতে না পারায় বিমানবন্দরের নিরাপত্তা কর্মীরা তাকে বিমান থেকে নামিয়ে পুলিশের জিম্মায় দেয়। এ নিয়ে শুরু হয় তোলপাড়।
জুনাইদ গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর উপজেলার পারইহাটি গ্রামের ইমরার মোল্লার ছেলে এবং উজানী আজিজিয়া দাখিল মাদ্রাসার পঞ্চম শ্রেণির ছাত্র। এবারই প্রথম নয়, এর আগেও কাউকে না জানিয়ে সে বাড়ি থেকে পালিয়েছে বেশ কয়েকবার।
শিশু জুনাইদ আজকের পত্রিকাকে জানায়, এক সপ্তাহ আগে মাদ্রাসায় যাওয়ার কথা বলে বাড়ি থেকে বের হয়ে ইজিবাইকে করে মুকসুদপুরে যায়। সেখান থেকে মাদ্রাসায় না গিয়ে বিভিন্ন স্থানে ঘুরে কয়েক দিন কাটিয়ে দেয় সে। পরে গোপালগঞ্জ থেকে বাসে করে গত মঙ্গলবার ভোরে ঢাকার সায়েদাবাদ বাসস্ট্যান্ডে গিয়ে নামে। সেখান থেকে বাসে করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর এলাকায় নামে। হঠাৎ তখন তার শখ হয় বিমানে চড়ার। তাই খানিকটা কৌশলে নিরাপত্তা বেষ্টনী ভেদ করে উঠে পড়ে বিমানে। প্রায় আধ ঘণ্টারও বেশি সময় অবস্থান করে বিমানের সিটে।
বিষয়টি কর্তৃপক্ষের নজরে পড়লে শিশু জুনাইদকে বিমানবন্দর থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। এরপর খোঁজখবর নিয়ে শিশুটির পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে ওই দিন রাতেই চাচা ইউসুফ মোল্লার হাতে তুলে দেয় পুলিশ। পরদিন বৃহস্পতিবার সকালে তাকে বাড়িতে নিয়ে গেলে সেখান থেকে আবার লাপাত্তা হয় সে। দুই ঘণ্টা পর খুঁজে বের করে ঘরের একটি কক্ষে আটকে রাখে পরিবারের সদস্যরা।
জুনাইদের চাচা ইউসুফ মোল্লা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মঙ্গলবার আমার কাছে ফোন আসে বড় ভাইয়ের ছেলে এয়ারপোর্ট থানায় পুলিশ হেফাজতে। কী করেছে সে, আমাকে সেটি জানায়নি পুলিশ। তাকে নেওয়ার জন্য অভিভাবককে যেতে বলেছে। পরে সেখানে গিয়ে জানতে পারি ঘটনাটি। সে কেন আর কীভাবে এমনটি করল, সেটি আমরা বুঝতে পারি নাই। সেখানে যাওয়ার পরে আমাদের কাছ থেকে কাগজপত্রে স্বাক্ষর রেখে রাত ১টার দিকে জুনাইদকে আমার হাতে তুলে দেয়। সেখান থেকে তাকে নিয়ে গ্রামের বাড়িতে এসে ঘরে আটকে রাখি।’
জুনাইদের বাবা ইমরান মোল্লা আজকের পত্রিকাকে জানায়, জুনাইদ এক বছর ধরে বাড়ি থেকে পালিয়ে বিভিন্ন স্থানে চলে যায়। এর আগে মোংলা, রাজবাড়ী, ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে চলে যাওয়ার ঘটনা ঘটিয়েছে। আল্লাহর রহমতে তাকে আমরা খুঁজে পেয়েছি। কিন্তু এবার যে ঘটনা ঘটিয়েছে তা আমাদের ধারণার বাইরে।’ তার মানসিক সমস্যা রয়েছে কি না সে ব্যাপারে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হবেন বলে জানান তিনি।
এদিকে গোপালগঞ্জ থেকে ঢাকা গিয়ে বিমানে ওঠার বর্ণনা শুনতে ও এক নজর দেখতে শিশুটির বাড়িতে ভিড় জমাচ্ছেন এলাকার মানুষ।
বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিসহ সাত দফা দাবিতে তৃতীয় দিনের মতো অনশন কর্মসূচি পালন করছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, আজ শনিবার বিকেল ৪টার মধ্যে দাবি পূরণের ঘোষণা না দেওয়া হলে অনির্দিষ্টকালের জন্য ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন (ডিএনসিসি) আওতাধীন এলাকায়...
৩৯ মিনিট আগেমাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
১ ঘণ্টা আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
১ ঘণ্টা আগে