টুঙ্গিপাড়া (গোপালগঞ্জ) প্রতিনিধি
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে ৩১৩ কিলোমিটার হাঁটলেন মোস্তফা মিয়া (৭১)। ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুরের এ বাসিন্দা বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশের মাটিতে কখনো জুতা পায়ে হাঁটেননি। তিনি এবার প্রিয় নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আজ শুক্রবার দুপুরে ময়মনসিংহের ফুলপুর থেকে হেঁটে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গিয়ে পৌঁছান।
ছেলে মনিরুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধের সামনে দাঁড়িয়ে ফাতেহা পাঠ করেন। পরে বঙ্গবন্ধুসহ পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া মোনাজাত করেন।
গত ৮ আগস্ট ময়মনসিংহের ফুলপুর থেকে মোস্তফা মিয়া বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারতের উদ্দেশে হেঁটে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় উদ্দেশে রওনা হন।
মোস্তফা মিয়া বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত বাংলার মাটিতে আমি জুতা পায়ে হাঁটিনি। এমনকি বিয়ের দিনেও জুতা পরিনি। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের বিচারের রায় ঘোষিত হলে আমি ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) আসনের পাঁচবারের এমপি মরহুম এম শামছুল হকসহ আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতাদের অনুরোধে আবার জুতা পরা শুরু করি। বর্তমান গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের বাবা তৎকালীন এমপি মরহুম এম শামছুল হক ময়মনসিংহ থেকে আমার জন্য উপহার হিসেবে জুতা আনিয়েছিলেন।’
মোস্তফা মিয়া আরও বলেন, ‘আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছা ছিল জাতির পিতার কবর জিয়ারত করব। কিন্তু এতদিন নানা অসুবিধায় সম্ভব হয়ে ওঠেনি। এখন ছেলেরা সবাই বড় হয়েছে। তাই এবার শোকের মাসে হেঁটে টুঙ্গিপাড়া এসে বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারত করেছি। আমার মনের ইচ্ছা পূরণ হয়েছে।’
‘আমি চাই বঙ্গবন্ধুর কন্যা রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকুক। তিনি দেশের উন্নয়ন ও মানুষের কল্যাণে কাজ করুন। পাশাপাশি বিদেশে পলাতক বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসির রায় কার্যকর করার দাবি জানাচ্ছি। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি। ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে এই কাজগুলো করেছি। আমার ব্যক্তিগতভাবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে কিছুই চাই না।’ যোগ করেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ ভক্ত মোস্তফা মিয়া।
মোস্তফা মিয়ার ছেলে মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমার বাবা বঙ্গবন্ধুর একজন প্রকৃত অনুসারী। বঙ্গবন্ধু তাঁর প্রিয় নেতা। তাই আমার বাবা হেঁটে বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারতের ইচ্ছা পোষণ করেন। আমরা গত ৮ আগস্ট ফুলপুর থেকে হেঁটে রওনা হই। ময়মনসিংহ, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, জাজিরা, মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ি, ফরিদপুরের ভাঙা, সালতা, গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর, কাশিয়ানী ও গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা পার হয়ে আজ দুপুরে টুঙ্গিপাড়া এসেছি। এখানে এসে বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারত করেছি। পথে পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসন আমাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছে।’
ফুলপুর থেকে পায়ে হেঁটে টুঙ্গিপাড়া আসতে আমাদের কোনো অসুবিধা হয়নি জানিয়ে মনিরুজ্জামান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারত করেছি। এখন আমরা গাড়িতে করে বাড়ি ফিরে যাব। শুধু পদ্মাসেতু পায়ে হেঁটে পার হওয়ার সময় সেনা সদস্যরা বাধা দেয়। পরে তাঁরা সব শুনে তাদের গাড়িতে করে বাবা ও আমাকে সেতু পার করে দেন। এটুকুই আমরা গাড়িতে চড়েছি মাত্র। বাদ বাকি সব পথ হেঁটে এসেছি।’
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানাতে ৩১৩ কিলোমিটার হাঁটলেন মোস্তফা মিয়া (৭১)। ময়মনসিংহ জেলার ফুলপুরের এ বাসিন্দা বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত দেশের মাটিতে কখনো জুতা পায়ে হাঁটেননি। তিনি এবার প্রিয় নেতার প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে আজ শুক্রবার দুপুরে ময়মনসিংহের ফুলপুর থেকে হেঁটে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া গিয়ে পৌঁছান।
ছেলে মনিরুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে বঙ্গবন্ধুর সমাধি সৌধের সামনে দাঁড়িয়ে ফাতেহা পাঠ করেন। পরে বঙ্গবন্ধুসহ পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া মোনাজাত করেন।
গত ৮ আগস্ট ময়মনসিংহের ফুলপুর থেকে মোস্তফা মিয়া বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারতের উদ্দেশে হেঁটে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় উদ্দেশে রওনা হন।
মোস্তফা মিয়া বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার না হওয়া পর্যন্ত বাংলার মাটিতে আমি জুতা পায়ে হাঁটিনি। এমনকি বিয়ের দিনেও জুতা পরিনি। পরবর্তীতে বঙ্গবন্ধুর হত্যাকাণ্ডের বিচারের রায় ঘোষিত হলে আমি ময়মনসিংহ-২ (ফুলপুর-তারাকান্দা) আসনের পাঁচবারের এমপি মরহুম এম শামছুল হকসহ আওয়ামী লীগের প্রবীণ নেতাদের অনুরোধে আবার জুতা পরা শুরু করি। বর্তমান গৃহায়ণ ও গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদের বাবা তৎকালীন এমপি মরহুম এম শামছুল হক ময়মনসিংহ থেকে আমার জন্য উপহার হিসেবে জুতা আনিয়েছিলেন।’
মোস্তফা মিয়া আরও বলেন, ‘আমার দীর্ঘদিনের ইচ্ছা ছিল জাতির পিতার কবর জিয়ারত করব। কিন্তু এতদিন নানা অসুবিধায় সম্ভব হয়ে ওঠেনি। এখন ছেলেরা সবাই বড় হয়েছে। তাই এবার শোকের মাসে হেঁটে টুঙ্গিপাড়া এসে বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারত করেছি। আমার মনের ইচ্ছা পূরণ হয়েছে।’
‘আমি চাই বঙ্গবন্ধুর কন্যা রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকুক। তিনি দেশের উন্নয়ন ও মানুষের কল্যাণে কাজ করুন। পাশাপাশি বিদেশে পলাতক বঙ্গবন্ধুর খুনিদের দেশে ফিরিয়ে এনে ফাঁসির রায় কার্যকর করার দাবি জানাচ্ছি। বঙ্গবন্ধুকে ভালোবাসি। ভালোবাসার নিদর্শন হিসেবে এই কাজগুলো করেছি। আমার ব্যক্তিগতভাবে প্রধানমন্ত্রীর কাছে কিছুই চাই না।’ যোগ করেন বঙ্গবন্ধুর একনিষ্ঠ ভক্ত মোস্তফা মিয়া।
মোস্তফা মিয়ার ছেলে মনিরুজ্জামান বলেন, ‘আমার বাবা বঙ্গবন্ধুর একজন প্রকৃত অনুসারী। বঙ্গবন্ধু তাঁর প্রিয় নেতা। তাই আমার বাবা হেঁটে বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারতের ইচ্ছা পোষণ করেন। আমরা গত ৮ আগস্ট ফুলপুর থেকে হেঁটে রওনা হই। ময়মনসিংহ, ঢাকা, মুন্সিগঞ্জ, জাজিরা, মাদারীপুরের কাঁঠালবাড়ি, ফরিদপুরের ভাঙা, সালতা, গোপালগঞ্জের মুকসুদপুর, কাশিয়ানী ও গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা পার হয়ে আজ দুপুরে টুঙ্গিপাড়া এসেছি। এখানে এসে বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারত করেছি। পথে পুলিশ ও উপজেলা প্রশাসন আমাদের সব ধরনের সহযোগিতা করেছে।’
ফুলপুর থেকে পায়ে হেঁটে টুঙ্গিপাড়া আসতে আমাদের কোনো অসুবিধা হয়নি জানিয়ে মনিরুজ্জামান বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর কবর জিয়ারত করেছি। এখন আমরা গাড়িতে করে বাড়ি ফিরে যাব। শুধু পদ্মাসেতু পায়ে হেঁটে পার হওয়ার সময় সেনা সদস্যরা বাধা দেয়। পরে তাঁরা সব শুনে তাদের গাড়িতে করে বাবা ও আমাকে সেতু পার করে দেন। এটুকুই আমরা গাড়িতে চড়েছি মাত্র। বাদ বাকি সব পথ হেঁটে এসেছি।’
মাদারীপুরের ডাসারে হাত-পা বাঁধা অবস্থায় আজিজুল হাওলাদার (৬০) নামের এক চায়ের দোকানির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১ ফেব্রুয়ারি) সকালে উপজেলার ধামুসা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়।
১১ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে প্রায় ১১ ঘণ্টা বন্ধ থাকার পর পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া এবং আরিচা-কাজিরহাট নৌপথে ফেরি চলাচল শুরু হয়েছে। দীর্ঘ সময় ফেরি চলাচল বন্ধ থাকায় দুই পথের উভয় প্রান্তে আটকা পড়ে অ্যাম্বুলেন্স, ব্যক্তিগত গাড়ি, যাত্রীবাহী বাসসহ দুই শতাধিক পণ্যবাহী ট্রাক।
৩৭ মিনিট আগেরংপুরে ঘন কুয়াশার কারণে সড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে একই স্থানে একে একে ছয়টি পরিবহন দুর্ঘটনার কবলে পড়েছে। এতে প্রাণহানির কোনো ঘটনা না ঘটলেও অন্তত ২৫ জন আহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত পরিবহনগুলোর মধ্যে তিনটি যাত্রীবাহী বাসসহ ট্রাক, পিকআপ ও কাভার্ডভ্যান রয়েছে। গাড়িগুলো ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে...
৩৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামের বিভিন্ন স্থান থেকে বাসে-ট্রাকে করে মানুষ মাহফিলে আসতে থাকে। বিকেল ৪টা নাগাদ প্যারেড ময়দানের আশপাশের রাস্তাঘাট লোকারণ্য হয়ে যায়, বন্ধ হয়ে যায় যান চলাচল। প্যারেড ময়দানসংলগ্ন চকবাজার তেলিপট্টি মোড় থেকে এক্সেস রোড, অলিখাঁ মোড় থেকে গণি বেকারির মোড় পর্যন্ত যানচলাচল সীমিত হয়ে পড়ে।
১ ঘণ্টা আগে