অনলাইন ডেস্ক
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের হাসাননগর এলাকায় কাপড়ের প্রিন্টিং ব্যবসা করেন নূর আলম। প্রিন্টিং কারখানাটিতেই থাকতেন তিনি। গত শুক্রবার গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু বৃহস্পতিবার রাতেই কারখানার কর্মচারী মিরাজ মিয়া (২০) তাঁর সহযোগীদের নিয়ে টাকা লুটের জন্য খুন করেন নূর আলমকে। এমনকি তাঁর মরদেহ দুই খণ্ড করে লাশ গুম করতে কারখানার মেঝে গর্ত করে তা সিমেন্ট-বালু দিয়ে ঢালাইও করেন তাঁরা।
পরে এ ঘটনায় জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির কামরাঙ্গীরচর থানা-পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার কামরাঙ্গীরচর ও সদরঘাট এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ভ্যক্তিরা হলেন মিরাজ মিয়া (২০), মো. শিপন ওরফে সম্রাট (২৫) ও মো. রিফাত (১৯)। এ সময় তাঁদের হেফাজত থেকে হত্যার ঘটনায় ব্যবহৃত একটি হাতুড়ি, একটি কাঁচি ও দুটি চাকু উদ্ধার করা হয়।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান কামরাঙ্গীরচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিরুল ইসলাম।
এর আগে দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মো. জসীম উদ্দিন বলেন, কামরাঙ্গীরচরের হাসাননগর ভান্ডারী মোড়ে কাপড়ের প্রিন্টিংয়ের ব্যবসা করতেন মো. নূর আলম। ৬ ডিসেম্বর সকাল থেকে নূর আলমের ফোন বন্ধ পান তাঁর স্ত্রী। এরপর নূর আলমের আর কোনো খোঁজ পায়নি পরিবার। পরে তাঁর মেয়ের জামাই মো. আতাউল্লাহ খান সজীব ঘটনাটি কামরাঙ্গীরচর থানাকে জানায়। থানা-পুলিশ তদন্ত করে ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করে।
এ ঘটনায় গতকাল কামরাঙ্গীরচরে নূর আলমের ছাপাখানা থেকে কর্মচারী মিরাজকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে কামরাঙ্গীরচরের ঝাউরাহাটি থেকে রিফাতকে ও সদরঘাট এলাকা থেকে শিপনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিসি বলেন, গত শুক্রবার ভোরে কারখানার কর্মচারী মিরাজ ও তাঁর সহযোগী শিপন, রিফাত ও পলাতক জিহাদসহ অজ্ঞাত দুই-তিনজনের সহায়তায় নূর আলমের মাথায় হাতুড়ি দিয়ে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে চাকু দিয়ে আঘাত করে হত্যা করে।
পরে মরদেহ বাথরুমে নিয়ে দুই খণ্ড করে এবং গুম করতে তা পলিথিন ও কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে একটি বস্তায় ভরে কারখানার ভেতরে মেঝে ভেঙে মাটিচাপা দিয়ে সেখানে বালু ও সিমেন্টের ঢালাই করেন।
পরে মেঝের ঢালাই ভেঙে নূর আলমের খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। হত্যায় ব্যবহৃত হাতুড়ি ও চাকু এবং অন্যান্য আলামতও জব্দ করা হয়।
উদ্ধার করা মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় নিহতের জামাতা আতাউল্লাহ খান সজীব বাদী হয়ে কামরাঙ্গীরচর থানায় ১০ ডিসেম্বর একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তারের পর আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ।
রাজধানীর কামরাঙ্গীরচরের হাসাননগর এলাকায় কাপড়ের প্রিন্টিং ব্যবসা করেন নূর আলম। প্রিন্টিং কারখানাটিতেই থাকতেন তিনি। গত শুক্রবার গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহে যাওয়ার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু বৃহস্পতিবার রাতেই কারখানার কর্মচারী মিরাজ মিয়া (২০) তাঁর সহযোগীদের নিয়ে টাকা লুটের জন্য খুন করেন নূর আলমকে। এমনকি তাঁর মরদেহ দুই খণ্ড করে লাশ গুম করতে কারখানার মেঝে গর্ত করে তা সিমেন্ট-বালু দিয়ে ঢালাইও করেন তাঁরা।
পরে এ ঘটনায় জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির কামরাঙ্গীরচর থানা-পুলিশ। গতকাল মঙ্গলবার কামরাঙ্গীরচর ও সদরঘাট এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার ভ্যক্তিরা হলেন মিরাজ মিয়া (২০), মো. শিপন ওরফে সম্রাট (২৫) ও মো. রিফাত (১৯)। এ সময় তাঁদের হেফাজত থেকে হত্যার ঘটনায় ব্যবহৃত একটি হাতুড়ি, একটি কাঁচি ও দুটি চাকু উদ্ধার করা হয়।
আজ বুধবার সন্ধ্যায় আজকের পত্রিকাকে এসব তথ্য জানান কামরাঙ্গীরচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিরুল ইসলাম।
এর আগে দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লালবাগ বিভাগের উপকমিশনার মো. জসীম উদ্দিন বলেন, কামরাঙ্গীরচরের হাসাননগর ভান্ডারী মোড়ে কাপড়ের প্রিন্টিংয়ের ব্যবসা করতেন মো. নূর আলম। ৬ ডিসেম্বর সকাল থেকে নূর আলমের ফোন বন্ধ পান তাঁর স্ত্রী। এরপর নূর আলমের আর কোনো খোঁজ পায়নি পরিবার। পরে তাঁর মেয়ের জামাই মো. আতাউল্লাহ খান সজীব ঘটনাটি কামরাঙ্গীরচর থানাকে জানায়। থানা-পুলিশ তদন্ত করে ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করে।
এ ঘটনায় গতকাল কামরাঙ্গীরচরে নূর আলমের ছাপাখানা থেকে কর্মচারী মিরাজকে গ্রেপ্তার করা হয়। পরে কামরাঙ্গীরচরের ঝাউরাহাটি থেকে রিফাতকে ও সদরঘাট এলাকা থেকে শিপনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
ডিসি বলেন, গত শুক্রবার ভোরে কারখানার কর্মচারী মিরাজ ও তাঁর সহযোগী শিপন, রিফাত ও পলাতক জিহাদসহ অজ্ঞাত দুই-তিনজনের সহায়তায় নূর আলমের মাথায় হাতুড়ি দিয়ে ও শরীরের বিভিন্ন স্থানে চাকু দিয়ে আঘাত করে হত্যা করে।
পরে মরদেহ বাথরুমে নিয়ে দুই খণ্ড করে এবং গুম করতে তা পলিথিন ও কাপড় দিয়ে পেঁচিয়ে একটি বস্তায় ভরে কারখানার ভেতরে মেঝে ভেঙে মাটিচাপা দিয়ে সেখানে বালু ও সিমেন্টের ঢালাই করেন।
পরে মেঝের ঢালাই ভেঙে নূর আলমের খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। হত্যায় ব্যবহৃত হাতুড়ি ও চাকু এবং অন্যান্য আলামতও জব্দ করা হয়।
উদ্ধার করা মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ ঘটনায় নিহতের জামাতা আতাউল্লাহ খান সজীব বাদী হয়ে কামরাঙ্গীরচর থানায় ১০ ডিসেম্বর একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তারের পর আসামিদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নিয়েছে পুলিশ।
আসমা বলেন, ‘মাংসের দাম বেশি। তাই সরা বছর গরুর মাংস কেনার সামর্থ্য হয় না। আমরাও মানুষ। আমাদেরও খেতে ইচ্ছে করে। তাই এক টুকরো মাংসের আশায় ঈদের দিনে ব্যাগ নিয়ে শহরে এসেছি।’
২১ মিনিট আগেসারিয়াকান্দিতে দাদা বাড়ি ঈদ করতে এসে পুকুরে ডুবে আদুরী আক্তার (৯) নামের এক শিশুর মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার দুপুরের দিকে উপজেলার ফুলবাড়ি ইউনিয়নের ছাগলধরা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেমোর্শেদুর রহমান কামাল বলেন, ‘আজকে ঈদের দিন। সবাই আনন্দ করতাছে। আর আমি আমার পরিবার ও প্রতিবেশী লোকজন নিয়া পুকুর থেকে মরা মাছ তুলতেছি। আমার জানা মতে তো কোনো শত্রু নেই। তাইলে কেডা আমার এই ক্ষতিটা করল। দুই পুকুরে প্রায় ১০ লাখ টাকার মাছ ছিল আমার। সব মইরা শেষ। ১৫ বছরের জমানো পুঁজি সব শেষ।
১ ঘণ্টা আগেপ্রায় ২৫ বছর আগে প্রতারণার ফাঁদে পড়ে ভারতে পাচার হন খুলনার রূপসা উপজেলার কিলো গ্রামের আনোয়ারা গাজী (৪৫)। বয়স তখন মাত্র ২০ বছর। অবশেষে ২৫ বছর পর তিনি ফিরলেন নিজ মাতৃভূমিতে।
২ ঘণ্টা আগে