বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
ক্যানটিন পরিচালনা দ্বন্দ্বে মারামারির ঘটনায় সচিবালয়ে এক পক্ষের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন আরেক পক্ষের কর্মচারীরা। আজ রোববার দুপুরে সচিবালয় কর্মকর্তার-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের একাংশের (নূরুল-মোজাহিদ) মহাসচিব মোজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে ২০-২৫ জন কর্মচারী সচিবালয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন।
সচিবালয়ের ক্যানটিন পরিচালনা নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে গত মঙ্গলবার রাতে দুই পক্ষের কর্মচারীদের মধ্যে মারামারি হয়। এরপর থেকে সচিবালয় বহুমুখী সমবায় সমিতি পরিচালিত ক্যানটিন ও দোকানগুলো বন্ধ রয়েছে।
সচিবালয় কর্মকর্তার-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের একাংশের সভাপতি বাদিউল কবীরের নেতৃত্বে এই হামলা হয় বলে নূরুল ইসলাম গ্রুপের কর্মচারীর অভিযোগ করেছেন। হামলায় বাদিউলের সঙ্গে সচিবালয় বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম ও সহসভাপতি আব্দুস সালাম অংশ নেন জানিয়ে পোস্টারও ছাপিয়েছেন নূরুল ইসলামের অনুসারীরা।
সচিবালয় কর্মকর্তার-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের মহাসচিব মোজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে বিক্ষোভ করেন কর্মচারীরা। সংযুক্ত পরিষদের আরেক অংশের সভাপতি বাদিউল কবীরের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন তাঁরা।
মোজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, ‘কালো আইনের বিরুদ্ধে আমরা প্রথম প্রতিবাদ করি এবং আন্দোলনের শরিক হই। কিন্তু আপনারা দেখেছেন সরকারের কিছু প্রেতাত্মার আমাদের ভেতরে আবির্ভাব ঘটেছিল। এখন সেই প্রেতাত্মারা মালটাল (টাকা-পয়সা) খেয়ে মুখ বন্ধ করে চুপচাপ ঘরে বসে আছে।’
মোজাহিদুল বলেন, ‘গত ২৪ জুলাই সচিবালয় কর্মকর্তার কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি নূরুল ইসলামসহ আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। নূরুল ইসলাম এখনো হাসপাতালে ভর্তি। সচিবালয়ে রড, লাঠি এল কোথা থেকে? শাহবাগ থানায় অভিযোগ দায়েরের পর তদন্তকারী কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ২৪ জুলাই সন্ধ্যার পর থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত ৪ নম্বর ভবনের সমস্ত সিসি ক্যামেরা বন্ধ ছিল। কার নির্দেশে এটা করা হলো?’
সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি নূরুল ইসলামসহ অন্যদের ওপর হামলায় জড়িতদের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ দেখে শনাক্তের দাবি জানান মোজাহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সচিবালয় মারামারি করার জায়গা না, মাস্তানি করার জায়গা না। যে যে দলেরই হন না কেন এখানে কর্মজীবনে এসেছেন মাস্তানি করতে আসেন নাই, এটা মাস্তানি করার জায়গা না। সচিবালয় কারও মাস্তানি মেনে নেওয়া হবে না। ১৮ হাজার কর্মচারীকে সঙ্গে নিয়ে তা প্রতিহত করা হবে। আজ হোক কাল হোক এই সচিবালয়ের অবস্থান থেকেই আপনাদের বিচার করব। আগামী দিনের সচিবালয়ের কোনো কর্মচারীর ওপর যেই হাত উঠুক না কেন আমরা সেই হাতে ভেঙে দেব।’
সমাবেশে সচিবালয় কর্মকর্তার-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের যুগ্ম মহাসচিব মিলন মোল্লা বলেন, যারা হামলা করেছে তাদের প্রতিহত করতে হবে। তাদের ডাকে কোনো আন্দোলনে যোগ দেবেন না।
কর্মচারী নেতাদের ওপর হামলার ঘটনা নিয়ে আগামীকাল সোমবার বিকেল ৩টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সংবাদ সম্মেলন করা হবে বলে জানান কর্মচারী নেতা মোজাহিদুল।
ক্যানটিন পরিচালনা দ্বন্দ্বে মারামারির ঘটনায় সচিবালয়ে এক পক্ষের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ করেছেন আরেক পক্ষের কর্মচারীরা। আজ রোববার দুপুরে সচিবালয় কর্মকর্তার-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের একাংশের (নূরুল-মোজাহিদ) মহাসচিব মোজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে ২০-২৫ জন কর্মচারী সচিবালয়ে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেন।
সচিবালয়ের ক্যানটিন পরিচালনা নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে গত মঙ্গলবার রাতে দুই পক্ষের কর্মচারীদের মধ্যে মারামারি হয়। এরপর থেকে সচিবালয় বহুমুখী সমবায় সমিতি পরিচালিত ক্যানটিন ও দোকানগুলো বন্ধ রয়েছে।
সচিবালয় কর্মকর্তার-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের একাংশের সভাপতি বাদিউল কবীরের নেতৃত্বে এই হামলা হয় বলে নূরুল ইসলাম গ্রুপের কর্মচারীর অভিযোগ করেছেন। হামলায় বাদিউলের সঙ্গে সচিবালয় বহুমুখী সমবায় সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ মঈনুল ইসলাম ও সহসভাপতি আব্দুস সালাম অংশ নেন জানিয়ে পোস্টারও ছাপিয়েছেন নূরুল ইসলামের অনুসারীরা।
সচিবালয় কর্মকর্তার-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের মহাসচিব মোজাহিদুল ইসলাম সেলিমের নেতৃত্বে বিক্ষোভ করেন কর্মচারীরা। সংযুক্ত পরিষদের আরেক অংশের সভাপতি বাদিউল কবীরের বিরুদ্ধে স্লোগান দেন তাঁরা।
মোজাহিদুল ইসলাম সেলিম বলেন, ‘কালো আইনের বিরুদ্ধে আমরা প্রথম প্রতিবাদ করি এবং আন্দোলনের শরিক হই। কিন্তু আপনারা দেখেছেন সরকারের কিছু প্রেতাত্মার আমাদের ভেতরে আবির্ভাব ঘটেছিল। এখন সেই প্রেতাত্মারা মালটাল (টাকা-পয়সা) খেয়ে মুখ বন্ধ করে চুপচাপ ঘরে বসে আছে।’
মোজাহিদুল বলেন, ‘গত ২৪ জুলাই সচিবালয় কর্মকর্তার কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি নূরুল ইসলামসহ আমাদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। নূরুল ইসলাম এখনো হাসপাতালে ভর্তি। সচিবালয়ে রড, লাঠি এল কোথা থেকে? শাহবাগ থানায় অভিযোগ দায়েরের পর তদন্তকারী কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ২৪ জুলাই সন্ধ্যার পর থেকে সকাল ৭টা পর্যন্ত ৪ নম্বর ভবনের সমস্ত সিসি ক্যামেরা বন্ধ ছিল। কার নির্দেশে এটা করা হলো?’
সংযুক্ত পরিষদের সভাপতি নূরুল ইসলামসহ অন্যদের ওপর হামলায় জড়িতদের সিসি ক্যামেরা ফুটেজ দেখে শনাক্তের দাবি জানান মোজাহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সচিবালয় মারামারি করার জায়গা না, মাস্তানি করার জায়গা না। যে যে দলেরই হন না কেন এখানে কর্মজীবনে এসেছেন মাস্তানি করতে আসেন নাই, এটা মাস্তানি করার জায়গা না। সচিবালয় কারও মাস্তানি মেনে নেওয়া হবে না। ১৮ হাজার কর্মচারীকে সঙ্গে নিয়ে তা প্রতিহত করা হবে। আজ হোক কাল হোক এই সচিবালয়ের অবস্থান থেকেই আপনাদের বিচার করব। আগামী দিনের সচিবালয়ের কোনো কর্মচারীর ওপর যেই হাত উঠুক না কেন আমরা সেই হাতে ভেঙে দেব।’
সমাবেশে সচিবালয় কর্মকর্তার-কর্মচারী সংযুক্ত পরিষদের যুগ্ম মহাসচিব মিলন মোল্লা বলেন, যারা হামলা করেছে তাদের প্রতিহত করতে হবে। তাদের ডাকে কোনো আন্দোলনে যোগ দেবেন না।
কর্মচারী নেতাদের ওপর হামলার ঘটনা নিয়ে আগামীকাল সোমবার বিকেল ৩টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সংবাদ সম্মেলন করা হবে বলে জানান কর্মচারী নেতা মোজাহিদুল।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আখাউড়ায় বালু ফেলে জলাশয় ভরাট করে জমির শ্রেণি পরিবর্তন করার দায়ে মো. বাসির (৪০) নামের এক ব্যক্তিকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ রোববার দুপুরে উপজেলার ধরখার ইউনিয়নে আদালত পরিচালনা করে পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে এ অর্থদণ্ড দেওয়া হয়। আদালত পরিচালনা করেন উপজেলা সহকারী কমিশনার
৫ মিনিট আগেরাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় বিশ্বাস বিল্ডার্স সিটি কমপ্লেক্সের একটি কক্ষ থেকে ফাতেমা আনোয়ারা ইশা (২৬) নামে এক বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। প্রাথমিকভাবে এটি আত্মহত্যা বলে ধারণা করা হচ্ছে।
১৩ মিনিট আগেমুন্সিগঞ্জ সদর উপজেলার একটি এইচএসসি পরীক্ষাকেন্দ্রের সামনে গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার (২৯ জুন) বেলা ১টার দিকে পূর্ব দেওসার এলাকায় রামপাল কলেজ থেকে পরীক্ষার্থী বের হওয়ার সময় একটি প্রাইভেট কার ও মোটরসাইকেলের ধাক্কা লাগাকে কেন্দ্র করে সেখানে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে।
১৬ মিনিট আগেপুলিশ কর্মকর্তা নাসিরুল ইসলাম বলেন, গতকাল শনিবার রাত ২টার দিকে যশোর শহরের ঘোপ নওয়াপাড়া এলাকায় নজরুল ইসলামের বাড়িতে অভিযান চালিয়ে ওই তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় তাঁদের হেফাজত থেকে তিনটি বিদেশি পিস্তল, ছয়টি গুলিভর্তি ম্যাগাজিন ও ১৫১ রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
১৭ মিনিট আগে